শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লব

আশা-নিরাশার দোলা

ফরিদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
আশা-নিরাশার দোলা

রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে...

 

২০২৪ সালে হাই কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা বিলুপ্ত সংক্রান্ত ২০১৮ সালে জারিকৃত সরকারি আদেশ বাতিল করে কোটা পদ্ধতি পুনরায় বহাল করে। শিক্ষার্থীরা কোটা বাতিলের জন্য নির্বাহী আদেশের দাবি করেন এবং তাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে তারা রাস্তায় নামেন। শিক্ষার্থীদের মতে কোটা বৈষম্যমূলক, মেধাভিত্তিক নিয়োগের জন্য ক্ষতিকর এবং সংবিধান পরিপন্থি। আদালতের এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম বিশেষ করে ফেসবুক ব্যবহার করে তাদের এ প্রতিবাদ সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়। কোনো ধরনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে কারণ অংশগ্রহণকারীরা মূলত বয়সে তরুণ, সম্ভবত প্রথমবারের মতো ভোটার তবে নিশ্চিতভাবে ভোটাধিকার বঞ্চিত।

পরে এই ছাত্রবিক্ষোভ শহর থেকে গ্রামে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু স্কুল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। কোটার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নেমে আন্দোলন এটিই প্রথম নয়। ২০১৮ সালেও তারা এই প্রতিবাদ করেছিল। সাহসী তরুণরা কোটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য শহরের রাস্তায় নেমেছিল। তবে এবারের জুলাই আন্দোলনের গতি, প্রকৃতি এবং তীব্রতা একেবারেই ভিন্ন। একটি ছাত্র আন্দোলন দ্রুত একটি গণ আন্দোলনে রূপ নেয়। জুলাইয়ে যারা প্রতিবাদ করেছিল তাদের বেশির ভাগই ছিল ছাত্র। পরবর্তীতে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তাদের কাছে সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা বাতিলের সিদ্ধান্তের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল সরকারের দমনপীড়ন, দুর্নীতি, দুঃশাসন, জীবনযাত্রার অত্যধিক ব্যয় বৃদ্ধি, অনিয়ন্ত্রিত বাজারের কারণে সৃষ্ট ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রভৃতি।

সরকারের দীর্ঘ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যখন জনগণ রাজপথে নামার সাহস হারিয়ে ফেলেছিল, সেসময় শিক্ষার্থীদের এই প্রতিবাদ সাধারণ জনগণের মাঝেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। প্রতিবাদ সামাজিক মাধ্যমের লাইন অতিক্রম করে সত্যিকারের রাস্তায় প্রতিবাদ করার ক্ষমতা ও সাহস- এই আন্দোলনের একটি বড় সফলতা, যা সাধারণ জনতাকে রাস্তার আন্দোলনে ফিরে আসার সাহস জুগিয়েছে। পুলিশি নির্যাতন, জেল-জুলুম, গুম-খুন, মামলা-হামলার সত্যিকারের ঝুঁকির মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অদম্য সাহস সাধারণ মানুষকে বিপুল শক্তি জুগিয়েছে। যেখানে সরকারবিরোধী অবস্থানের কারণে বিগত বছরগুলোতে জীবিকা এবং জীবন হারানোর অনাকাক্সিক্ষত সম্ভাবনা প্রমাণিত।

বিক্ষোভকারীরা এই সময়, কোনো টিয়ারগ্যাস বা গ্রেপ্তারের ভয় পাননি। আন্দোলনকারী যুবকদের প্রায়ই আটক করা হয় এবং তাদের মাঝে সমন্বয় রোধ করতে সোশ্যাল মিডিয়া, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো কিছুই তাদের দমাতে পারেনি। আন্দোলন এক সময় কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। কিন্তু সরকার সহিংসতা দিয়ে ছাত্রদের দমন করার চেষ্টা করলে সর্বস্তরের মানুষ শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ায় এবং আন্দোলনে যোগ দেয়। আন্দোলন দমাতে সরকারদলীয় সন্ত্রাসী, পুলিশ প্রশাসনকে কাজে লাগালে ব্যাপক সহিংসতা আন্দোলনের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দেয়, যা একসময় সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। আন্দোলন চলাকালে রাজশাহী, গাইবান্ধা, রংপুর এবং লালমনিরহাটের রাজপথে একাধিক অছাত্র আন্দোলনকারীর সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম তাঁরা বৈষম্যহীন, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত বসবাস উপযোগী একটি ভালো দেশ চান, যা তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের পতন ছাড়া সম্ভব নয়। ফলে শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয় এবং শেষ পর্যন্ত হাসিনা সরকারের পলায়নের মাধ্যমে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত হয়। বিজয়-পরবর্তী দেশব্যাপী ব্যাপক অরাজকতা, সহিংসতা, হানাহানি, ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পতিত হয়। অস্থিতিশীল ও অরাজক পরিস্থিতিতে স্থিতিশীলতা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য সেনাবাহিনী ভূমিকা রাখে। দেশের মানুষ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে স্বাগত জানায়। ডক্টর ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা এবং আন্দোলনের দুই ছাত্র সমন্বয়কারীসহ দেশে একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপট থেকে এ বিপ্লবের জন্ম হলেও এ বিপ্লব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রান্তিক এবং নিপীড়িত জনগণের মুক্তির ব্যাপক আশা জাগিয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরকারি চাকরিসহ সমাজের পরতে পরতে যে বৈষম্য বিরাজ করছে তা দূর হওয়ার একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার মতো প্রতারণামূলক     এবং অবাস্তব প্রতিশ্রুতি দিয়ে এ বিপ্লব আসেনি। বিপ্লবের নেতৃত্বদানকারীরা সব ধরনের পক্ষপাত ও স্বার্থপরতার ঊর্ধ্বে থেকে, নিজেদের কোনোভাবে কলুষিত না করে, ক্ষমতা ও পেশিশক্তির ওপর ভর না করে, নির্মম ও আক্রমণাত্মক না হয়ে দেশকে এবং নিজেদের ঐক্যকে সবার ঊর্ধ্বে রেখে সামনে এগিয়ে যাবে সেটিই প্রত্যাশিত।

জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনকারীরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিরপেক্ষ বলে মনে করা হয় এবং এই আন্দোলন একেবারে সাধারণ ছাত্র-জনতার আন্দোলন হিসেবেই ব্যাপক সাড়া পায়। তাদের দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি ভালোবাসাই ছিল একমাত্র শক্তি। ফলে দেশের মানুষ বিশ্বাস, আশা এবং ভালোবাসা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ায়, যা খুব দরকার ছিল। কেননা রাজনৈতিক শক্তিগুলো জনগণের নাম ভাঙিয়ে সবকিছু জায়েজ করতে চাইলেও জনগণের সমর্থন ও ভালোবাসা তাদের সঙ্গে ছিল না। ফলে রাজপথের আন্দোলনে সাধারণ জনগণ সম্পৃক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখায়নি। জুলাই বিপ্লবের সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন। তবে এ ভালোবাসা ও আস্থায় চির ধরতে থাকে যখন আন্দোলনকারীরা এর মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে অন্য সহযোদ্ধাদের জায়গা সংকুচিত করে, নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ করে, নিজেদের প্রতিশ্রুতি থেকে সরে এসে নিজেরাও ক্যাম্পাস রাজনীতির ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠে। আর রাজনীতিবিদদের প্রতি দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসার ঘাটতি প্রকট। অনেকে মনে করেন বর্তমান পরিস্থিতির জন্য দায়ী আমাদের রাজনীতিবিদরা।

দেশের তরুণ ছাত্র ও যুবসমাজ যাদের হাত ধরেই বিপ্লব এসেছে তাঁরা এখনো প্রাসঙ্গিক, কিন্তু তাদের ভূমিকা ক্রমেই দুর্বল এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীদের ভূমিকা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে। পুলিশের বর্বরতা সত্ত্বেও যে যুবকরা তাদের বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছিল, গুলির মুখেও যারা পিছপা হয়নি, জীবনবাজি রেখে যারা শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে সেসব মহানায়কের ভূমিকা নিয়ে সংশয় বেড়েছে। যারা সত্যিকার অর্থে জীবনবাজি রেখে রাস্তায় নেমেছিল তারা এখন অনেকেই নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে কিংবা নব্য অতিবিপ্লবীদের প্রতাপে ছিটকে পড়ছে মূল দৃশ্যপট থেকে।

অনেকের মাঝে এখন সংশয় বিপ্লব কি তাহলে বেহাত হতে যাচ্ছে কিংবা বিফলে যাচ্ছে? বিপ্লব যদি হয় ক্ষমতায় থাকা মানুষগুলোর পালাবদল তাহলে বিপ্লবের ফলাফল দাঁড়াবে যেই লাউ সেই কদু। বিপ্লব যদি হয় রাষ্ট্রক্ষমতা এক ষাঁড়ের মাথা থেকে অন্য ষাঁড়ের মাথায় স্থানান্তর তাহলে বিপ্লব বৃথা- কিছুই অর্জন হবে না।

জাতির সামনে এখন পর্যন্ত এই জুলাই বিপ্লব ধারণ করে নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো উপাদান দেখা যাচ্ছে না, যা মুক্তিযুদ্ধ বা ৯০-এর গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে লক্ষণীয় ছিল। জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী যারা নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, তাদের মধ্যে জাতির বিভাজন সৃষ্টি করে নিজেদের স্বার্থ আদায়ের প্রচেষ্টার একটি সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে যে যার মতো বয়ান সৃষ্টি করে বিপ্লবের মালিকানা ছিনতাই করার একটি প্রতিযোগিতা প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে  শুরু হয়েছে।

রাজনীতিবিদরা সর্বদা এ ধরনের বিপ্লবে ঝাঁপিয়ে পড়বেন, সেগুলো থেকে ফসল ঘরে তোলা হোক বা কেবল পাল থেকে হাওয়া নেওয়ার চেষ্টা করবেন সেটিই স্বাভাবিক। ফলে এ বিপ্লব রাজনৈতিক শ্রেণির দ্বারা ছিনতাই হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে চাইবে এবং নেতৃত্ব দেবে। এ উপমহাদেশে এটিই সাধারণ ব্যাপার।

দুঃখজনকভাবে আজ দেশব্যাপী মানুষের মাঝে ক্ষোভ, তিক্ততা, অরাজকতা, অসন্তোষ ও বিদ্বেষ তীব্র হচ্ছে। এর বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ঘটছে অসহিষ্ণুতা, সহিংসতা, অনাচার, দুর্নীতি, নৈতিক অবক্ষয়, আস্থার অভাব। দিনে দিনে আমাদের সুবিবেচনা হ্রাস পাচ্ছে, জায়গা করে নিচ্ছে নির্বুদ্ধিতা। আমরা যেন এক ব্যাপক এবং বুদ্ধিহীন ক্ষমতা আর গোষ্ঠীস্বার্থে যুদ্ধে নেমেছি, যার চূড়ান্ত ফল পরাজয়, বিপন্ন স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব। সবার আগে দেশ। দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য এবং বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য শান্তি বজায় রাখা এবং ঐক্যবদ্ধ থাকা অতি প্রয়োজন। মনে রাখা প্রয়োজন আমাদের দুর্দশা আর অন্ধকার থেকে মুক্তির জন্য একটি বিপ্লবের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেউ অবশ্যই বলতে পারে যে, বিপ্লবই আমাদের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য একমাত্র প্যানাসিয়া নয়। কারণ আমরা বিপ্লবের ভয়াবহতাও দেখেছি।

চে গুয়েভারা মন্তব্য করেছিলেন, একজন বিপ্লবী প্রেমের মহান অনুভূতি দ্বারা পরিচালিত হন। আর ছদ্ম বিপ্লবীরা পরিচালিত হয় ঘৃণা, লোভ এবং জাগতিক বস্তুবাদ দ্বারা। আজ আসল বিপ্লবী আর ছদ্ম বিপ্লবীর মধ্যে সীমারেখা টানা খুবই দুরূহ। যারা এতদিন ফ্যাসিবাদের আঁচলের নিচে লুকিয়ে ছিল, ফ্যাসিবাদের সঙ্গে ছদ্মবেশে মাঠে ছিল- এখন তারাই অতি বিপ্লবী সেজে ফ্যাসিবাদবিরোধী বক্তৃতায় মঞ্চ কাঁপাচ্ছে, পাড়ায় পাড়ায়, প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানে ফ্যাসিবাদের দোসর খুঁজে বেড়াচ্ছে। আর এখানেই সবচেয়ে বড় শঙ্কা, বড় ভয়। যে দাবির ওপর দাঁড়িয়ে এত আত্মত্যাগ, এত প্রাণের বিসর্জনে এই অমূল্য বিজয় সেই দাবি থেকে ক্রমেই যেন বিচ্যুত হতে দেখছি। আত্মপ্রবঞ্চনা দেখছি। শিক্ষাঙ্গনে দলীয় ছাত্ররাজনীতি আরও প্রকট আকার ধারণ করছে, সবকিছুতে বিশেষ একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিশেষ এলাকার আধিপত্য হয়তো একটি বিফল বিপ্লবের সংকেত দিচ্ছে- কথায় আছে উঠতি মুলো পত্তনেই চেনা যায়। আমাদের খালি বিপ্লবের প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন পুনরুজ্জীবন। বিজয় অটুট রাখতে প্রয়োজনে পুনরায় সংগঠিত হতে হবে। সব সংশয় পরাজিত করে আমাদের বিজয় অটুট রাখতে হবে। নতুন করে বিষণ্ন বিকেল নয়, নতুন কোনো আঁধার নয়, চাই নতুন প্রভাত, নতুন সূর্য। কোনোভাবেই এ বিপ্লব বেহাত হতে দেওয়া যাবে না, দেশ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

লেখক : অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা
সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা
ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ
দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি
ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ
যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’
‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক
মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি
৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি
বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী
ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের
সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক
হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির
যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা
মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭
হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির
এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা