শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইমদাদুল হক মিলন

অনন্য কথানির্মাতা

ড. নূর-ই আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
অনন্য কথানির্মাতা

আধুনিক বাংলা কথাসাহিত্যে ইমদাদুল হক মিলন (১৯৫৫-) একটি উজ্জ্বল নাম। যাঁর হাতে প্রাণ পেয়েছে যন্ত্রণাকাতর মানুষের বিপর্যস্ত সময় ও বিপন্ন জীবন। তাঁর গল্পের সহজ-সরল গীতল ভাষার বয়ানে বারবার এবং প্রতিবার টান পড়ে জীবনকথার সুতোয়। জীবনবোধের উপান্তে নির্মিত এ সাহিত্যিকের প্রতিটি গল্প ও উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে লুকিয়ে আছে বহুমাত্রিক জীবনের এক একটি হীরন্ময় টুকরো। সৃজনশীল এই মানুষটির কথার শব্দমালায় সহজাতভাবে তাই উঠে এসেছে ভেঙে পড়া মানুষের অন্তর্দহন, জীবন-সংগ্রাম ও কামনা-বাসনা। যে বিক্ষিপ্ত পরিসর ও সময়ের বেলাভূমিতে তাঁর বেড়ে ওঠা, সেখানকার উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের ক্লেদাক্ত বেশকে তিনি দেখেছেন খুব সতর্ক দৃষ্টিতে।  তাঁর এ অবলোকন শুধু মানুষের বাইরের হতাশাগ্রস্ত চেহারা নয়, বরং তীক্ষ অন্তর্দৃষ্টির লেন্সে তাদের মর্মন্তুদ অবয়বের উপলব্ধিও।

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে সাহিত্যচর্চার নতুন উদ্দীপনা দেখা দেয়। নিজস্ব নির্মাণশৈলীর অভিব্যঞ্জনায় দেশমুক্তির অব্যবহিত পরে অনেকে খ্যাতিমানও হয়ে ওঠেন। হাল সময়ে আবার তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ বিশেষ পরিচয়ের সুযোগে বাগিয়ে নেন ঈর্ষণীয় পুরস্কারের লাবণ্য। সুবিধাবাদী প্রাপ্তির প্রতিকূল স্রোতে নীরবে আপন প্রতিভাবলে সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন নিজেকে তুলে ধরেছেন স্বকীয় উচ্চতার শীর্ষে। সমালোচনার মাপকাঠিতে নেতিবাচক দৃষ্টি ফেলে তাঁর সৃষ্টিকর্মকে যেভাবেই দেখা হোক না কেন, তাঁর শিল্প নির্মাণের অঙ্গীকার ও কাহিনি বুননের মুনশিয়ানা অনস্বীকার্য। প্রকৃত শিল্পীর মর্যাদা পেতে হলে সৃষ্টির মধ্যে যে প্রাতিস্বিকতা প্রয়োজন, মিলনের সৃষ্টি কাঠামোর আঁধারে শিল্পত্ব বৈশিষ্ট্যে তা দৃশ্যমান। সমালোচকদের সংজ্ঞার্থ বিশ্লেষণে প্রতিধ্বনি-সাহিত্য জীবনের নিরেট সত্য প্রতিচ্ছবি আঁকে। ফলে চাইলে সেখানে খেয়াল খুশি মতো জীবনের সবকিছু উন্মুক্ত করা যায় না। কেননা তার মধ্যে থাকে শিল্পীর সৃজনশীলতার দায় এবং বস্তুনিষ্ঠ শিল্প সৃষ্টির অনন্য প্রয়াস। ফলে শিল্পীর নির্মাণকলায় থাকে জীবনের মহৎ দিককে প্রসারিত করার আন্তরিক প্রণোদনা।

কিন্তু কোনো কারণে যদি কারও লেখার মধ্যে সেই ত্রুটি দেখা দেয়, তবে লেখকের দেখানো দর্শন জীবনকে দেখতে ও ভাবতে শেখার প্রবৃত্তি সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়। সংগতভাবে তাই লেখকের রচনায় থাকতে হয় অনিবার্য সত্যের প্রতীতি ও প্রকৃত শিল্প নির্মাণের প্রতিশ্রুতির পারঙ্গমতা। তা না হলে তাঁর লেখা অনর্থক হয়ে যায়। ফলে অনর্থক সৃষ্টির বাহুল্য লেখককে বর্তমান যে পরিচয়ে অভিনন্দিত করুক না কেন, পরিশেষে মহৎ লেখক হিসেবে তার অবস্থান অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। মানুষ ও তাঁর জীবনের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক প্রকাশই সাহিত্য। যার মৃণালে মানবজীবনের আনন্দ বেদনা কুসুমিত হয়ে ওঠে। অথচ এই পুষ্প বিকশিত করতে প্রয়োজন পড়ে প্রতিভাবান শিল্পীর সুস্থ হৃদয়ের নান্দনিক ও মানবিক নিবেদন এবং একই সঙ্গে পারিজাত প্রতিভাসের শৈল্পিক আল্পনার বর্ণিল অলিন্দ। বলার অপেক্ষা রাখে না, শক্তিমান লেখকদের বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে আত্মিক ও মননশীলতার স্বতঃস্ফূর্ত পরিস্ফুটনেই নির্মিত হয় মহৎ সাহিত্য। যে সাহিত্যের বিভায় আলোকিত হয়ে ওঠে বর্তমান ও অনাগত দিনের পাঠক সমাজ।

এ সূত্রের আনুক্রমিক পথে ইমদাদুল হক মিলন তাঁর সৃষ্টির মহাদেশকে প্লাবিত করেছেন একজন জীবনবোধে উদ্দীপ্ত শিল্পী হিসেবে। মানুষ ও প্রকৃতি তাঁর সৃষ্টির সত্তার অন্যতম দিক। অতীত জীবন অভিজ্ঞতা আশ্রয়ী এ সাহিত্যিকের সৃষ্টির ভিতরে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ থাকে নিরন্তর প্রবহমান। স্বাধীনতা-উত্তর শিক্ষিত মধ্যবিত্ত, অল্পশিক্ষিত এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষের প্রাত্যহিক দিনযাপনের যে অভিঘাতকে তিনি দেখেছেন, তাই তাঁর ভাব-ভাবনায় সঞ্চারিত করেছেন প্রবলভাবে। এক্ষেত্রে তার দার্শনিক সত্তার বীজ রোপিত হয় খুব ছোটবেলা থেকে। যেখানে প্রোথিত তাঁর জীবন উপলব্ধি, অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা। শিল্প আকাশে ব্যক্তি মানুষের অস্তিত্ব ও নিজের সম্পর্কে ব্যক্তির মানসিক এবং অবচেতন মূল্যায়ন সাহিত্যিকের জীবন ভাবনার মূল পরিপ্রেক্ষিত। অন্যভাবে বলা যায়, ‘জীবনকে অর্থপূর্ণ, উদ্দেশ্যময়, তাৎপর্যপূর্ণ ও সুসংহত করে’ তোলাও জীবনবোধের নামান্তর। মানুষের জীবনে প্রকৃত উপলব্ধি আসে হর্ষ-বিষাদের ভিতর দিয়ে। দুঃখ-যন্ত্রণা, আনন্দ, ব্যথা ও বেদনার মধ্য দিয়ে জীবনের অস্তিত্ব অনুভূত হলেই সত্যিকার জীবনবোধ বিস্রস্ত হয়ে ওঠে।

এই অনুভাবনার সীমানায় ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্যের মধ্যে একটু গভীরে নিরিখ দিলে তাঁর যাপিত জীবন, নৈতিকতা, আদর্শ ও জীবনবোধ সমকালীন সময়ের অনুভূতির দীপ্র আলো চোখে বিস্ময়ের ঘোর লাগায়। নিজের চারপাশের মানুষের স্বরূপকে প্রত্যক্ষ, আপন পরিবেশকে চেনা এবং সেইসঙ্গে ব্যক্তির গহীন মনের ভাঙচুরকে তিনি শিল্পিত্বের আঁচড়ে প্রতিপাদিত করেন আপন বেগে। প্রাসঙ্গিকভাবেই তাই দিন দিন তাঁর সাহিত্য জগৎ হচ্ছে ঋদ্ধ থেকে ঋদ্ধতর। চলমান সময় বিন্দুতে হুমায়ূন আহমেদ (১৯৪৮-২০১২) ও তৎপরবর্তী সময়ে যাঁরা লিখে বিখ্যাত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ইমদাদুল হক মিলনকে সহজেই তাঁর সৃষ্টি নৈপুণ্য সিদ্ধির জন্য আলাদাভাবে চেনা যায়। মিলনের জানার ক্ষেত্র বিস্তৃত হলেও তাঁর নির্দিষ্ট কোনো পূর্বসূরি নেই। বহুবিচিত্র অভিজ্ঞতা তাঁর সৃষ্টি বলয়ের প্রধান বর্ম। বস্তুনিষ্ঠ সাহিত্য সৃষ্টির সরোবরে তিনি ব্যতিক্রমী, সংগ্রামী, জেদি ও বিবেকী একক ব্যক্তিত্ব। মাত্র উনিশ বছর বয়সে প্রথম গল্প লেখেন ‘বন্ধু’ (১৯৭৩)। ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়েছে প্রথম উপন্যাস ‘যাবজ্জীবন’। তারপর থেকে বিরতিহীনভাবে লিখে চলেছেন গল্প, উপন্যাস ও নাটক।

ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্য সম্পর্কে অনেকে প্রায় চারিয়ে থাকেন- তিনি শুধু বিনোদনের জন্যই গল্প-উপন্যাস লেখেন। কিন্তু তাকিয়ে থাকার নাম দেখা নয় বলে যে কথা প্রচলিত আছে, কেবল সে দৃষ্টিতে দেখলেই যে কোনো সৃষ্টিশীল মানুষের সৃষ্টিকে নিয়ে এমন বিভ্রান্তির পালে বেগ সঞ্চার করা সম্ভব। কিন্তু একটু নিমগ্ন চিত্তে তাঁর রচনা পড়লে এ অভিমতের পক্ষে কোনো সদর্থক উত্তর মেলে না। তবে সব গল্প-উপন্যাসের মাত্রাগুণ সমান হবে, সে অন্য কথা। বৌদ্ধিক চেতনা ও নিরাবেগ-নিরাসক্ত দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে এই সাহিত্যিকের শিল্প-সার্থকতার অন্তর্হিত শক্তিটি সহজেই বোঝা যায়। যেখানে দেখা যায়, সাহিত্যিক মিলন তাঁর গল্প-উপন্যাসের মধ্যে পাঠককে শুধু আনন্দ ও তৃপ্তি দিতে চান না বরং তিনি কাহিনির প্রেক্ষাপটে সমাজ ও জীবনের সত্যকে প্রতিষ্ঠা দিয়ে যান আদ্যন্ত। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হলো, লেখক তাঁর লেখার ভিতর কোনো মিথ্যার আশ্রয় নেন না কোনোভাবেই। যা সত্য তাকে তিনি শৈল্পিক ক্যানভাসে সার্থক শিল্পে রূপ দেন নির্ভার গদ্যে। বর্তমানে অনেক লেখকই নামডাকের আড়ালে প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে বই বিক্রির নেশায় মিথ্যা কাহিনি নির্মাতা বনে যান নিমিষেই। ফলে তারা আজীবন সত্য থেকে পালিয়ে নিজকে পুরে রাখেন তাদের সৃষ্টির অন্ধকারে।

ইমদাদুল হক মিলন এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। গল্পের কাহিনি নির্মাণে সততা ও অনুপম জীবনবোধই তাঁর প্রধান শক্তি। সংবেদনশীল অনুভবের প্রাপ্ত কষ্ট ও বেদনাকে জীবনসম্পৃক্ত করেই তিনি নতুন সৃষ্টির পথে এগিয়ে চলেন দিনের পর দিন, রূপান্তর হতে হতে। রাগ-বিদ্বেষ ও সংকীর্ণতার বিপরীতে মহৎ শিল্পকর্ম সৃষ্টির উন্মাদনা ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্য রচনার উজ্জ্বল প্রান্ত। ফলে বিশেষ একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে আবেগে মাতাল হয়ে তিনি নিজেকে বেসামাল করেন না কখনো। কৃর্তিমান লেখকদের মতো তিনিও চিরন্তন সাহিত্য নির্মাণের ব্যাকুলতায় কলম হাতে নেন শাশ্বত রচনা উদ্ভাসনের অঙ্গীকারে। বিশেষ সুবিধা পাওয়ার প্রত্যাশায় একরোখা শ্রেণিভেদ শিল্প ক্যানভাস সৃষ্টিতে মগ্ন না হয়ে মানবতাকেই তিনি তাঁর লেখার ভরকেন্দ্র করেন দিবানিশি। ব্যক্তিগত হতাশায় আবাল সাহিত্য রচয়িতাদের মতো চিৎকার করে কোনো বিশেষ ঘরানার ঘেরে নিজেকে আবৃতও করেন না কোনোভাবেই। আর এই ব্যতিক্রম বৈশিষ্ট্যই তাঁর শিল্পকে দিয়েছে শক্তিশালী সাহিত্যিকের অনন্য মাত্রা। ৮ সেপ্টেম্বর কান্তিমান প্রিয় সাহিত্যিকের জন্মদিন। আলোকিত জন্মদিন, জন্মকে ছাপিয়ে জীবনোত্তর হয়ে উঠুন তিনি এখন, তখন এবং সর্বক্ষণ। অন্তর্লীন শুভকামনা ও শ্রদ্ধা রইল মহান এই লেখকের প্রতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
অনুপস্থিত স্যার!
অনুপস্থিত স্যার!
শিং
শিং
ডুয়েল সিম
ডুয়েল সিম
স্নো-পাউডার
স্নো-পাউডার
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
সর্বশেষ খবর
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’

এই মাত্র | শোবিজ

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে সিরিজ ঘরে তুললো শ্রীলঙ্কা
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে সিরিজ ঘরে তুললো শ্রীলঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নবগঙ্গা নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা
নড়াইলে নবগঙ্গা নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের মাচে স্টোন্সকে পাবে না ইংল্যান্ড
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের মাচে স্টোন্সকে পাবে না ইংল্যান্ড

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
ফেনীতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে ৪ সেঞ্চুরির পর দেশের মাটিতে ইমামের ট্রিপল সেঞ্চুরি
বিদেশে ৪ সেঞ্চুরির পর দেশের মাটিতে ইমামের ট্রিপল সেঞ্চুরি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাইবান্ধায় নেটওয়ার্কিং সভা
নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাইবান্ধায় নেটওয়ার্কিং সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
কুড়িগ্রামে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী খুন
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী খুন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় নকল ওষুধ তৈরির কারখানা সিলগালা
নওগাঁয় নকল ওষুধ তৈরির কারখানা সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই, তবে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই, তবে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'ফিউচার সায়েন্টিস্ট মিটআপ' করলো ছাত্রশিবির
'ফিউচার সায়েন্টিস্ট মিটআপ' করলো ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে হাসপাতাল-ক্লিনিককে জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল-ক্লিনিককে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় ২৩ মামলার আসামি অস্ত্রসহ গ্রেফতার
বগুড়ায় ২৩ মামলার আসামি অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চাভিলাষী জলবায়ু পদক্ষেপে বাংলাদেশ-ব্রাজিল ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উচ্চাভিলাষী জলবায়ু পদক্ষেপে বাংলাদেশ-ব্রাজিল ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বচ্ছতা বজায় ও ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
স্বচ্ছতা বজায় ও ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ
যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু
শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির
রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত
শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মব ভায়োলেন্স প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে: কাজী মামুন
মব ভায়োলেন্স প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে: কাজী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক