শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

থাকবেন মুকুট হয়ে

স্বকৃত নোমান
প্রিন্ট ভার্সন
থাকবেন মুকুট হয়ে

তাঁর প্রয়াণ আমাকে স্তব্ধ করে দিয়েছে, আমাদের নির্বাক করে দিয়েছে। স্যার, আপনাকে বিদায় বলিনি। বলব না কোনো দিন। আপনি আমার সঙ্গে ছিলেন, আমাদের সঙ্গে ছিলেন। অনাগত দিনেও থাকবেন। থাকবেন মাথার মুকুট হয়ে।

 

গত কুড়ি বছরে বাংলা ভাষার জ্যেষ্ঠ লেখকদের মধ্যে যাঁদের অপত্যস্নেহ পেয়েছি, তাঁদের মধ্যে সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম একজন। সেই তেরো-চৌদ্দ বছর আগে, সাহিত্যের অন্ধিসন্ধি খুঁজে বেড়ানোর দিনগুলোতে, তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা। আমি তখন উপন্যাস-সাহিত্যকে ভালোভাবে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করছি। উপন্যাস লিখে হাত মকশো করছি এবং বিশ্বসাহিত্যের সেরা উপন্যাসগুলোর পাঠ নিচ্ছি। পাশাপাশি করছি সাংবাদিকতা। কাজ করছি একটি সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে। সেই পত্রিকার জন্য একটি সাক্ষাৎকার নিতে একদিন গেলাম সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের কাছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর ইংরেজি বিভাগের কার্যালয়ে। সাক্ষাৎকারের ছকবাঁধা প্রশ্নের বাইরে সেদিন আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম বাংলা ভাষার উপন্যাসগুলো সম্পর্কে। জিজ্ঞেস করেছিলাম পাঠক হিসেবে কোন উপন্যাসগুলো পড়ব সে বিষয়ে। তিনি প্রথমেই বলেছিলেন সৈয়দ শামসুল হকের ‘দ্বিতীয় দিনের কাহিনি’ উপন্যাসটির কথা। বলেছিলেন, পড়ে দেখ। পড়ে বুঝবে হক ভাই আমাদের সময়ের কত বড় লেখক।

তখনো আমি সৈয়দ হকের উপন্যাস ‘খেলারাম খেলে যা’ এবং কবিতা ছাড়া তাঁর কোনো গল্প-উপন্যাস পড়িনি। আমার কৌতূহল জাগল। সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মতো সাহিত্যের অধ্যাপক যে উপন্যাসের প্রশংসা করছেন, নিশ্চয়ই সেটি সেরা উপন্যাস। পড়তেই হবে। বিকেলে অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে আজিজ সুপার মার্কেট থেকে ‘দ্বিতীয় দিনের কাহিনি’ কিনে নিয়ে গেলাম। রাতেই পড়তে শুরু করে দিলাম। দুদিনের মধ্যেই পড়ে শেষ করে ফোন দিলাম সৈয়দ শামসুল হককে। উপন্যাসটির পাঠউপলব্ধি জানালাম তাঁকে। জানালাম উপন্যাসটির হদিস যে সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম দিয়েছেন। হক ভাই বললেন, তুমি মনজুরুলের ‘আজগুবি রাত’ পড়েছ? পড়িনি, বললাম আমি। হক ভাই বললেন, দ্রুতই পড়ে নাও। তুমি উপন্যাস লিখছ। ক্ল্যাসিক উপন্যাসগুলোর পাশাপাশি সমকালীন ঔপন্যাসগুলোও তোমার পড়া দরকার। মনজুরুলের সঙ্গে দেখা হলে আমার শুভেচ্ছা জানিও।

পরদিনই কিনে নিলাম ‘আজগুবি রাত’ উপন্যাসটি। পড়া শুরু করলাম। এরই মধ্যে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়ে গেল আমার নেওয়া স্যারের সাক্ষাৎকারটি। কয়েক কপি পত্রিকা নিয়ে আবার দেখা করতে গেলাম তাঁর সঙ্গে। স্যার সেদিন ব্যস্ত ছিলেন। হয়তো কোনো ক্লাস নিচ্ছিলেন, কিংবা কোনো মিটিংয়ে ছিলেন। বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর তিনি এলেন। বললাম ‘দ্বিতীয় দিনের কাহিনি’ পড়ার কথা। বললাম তিনি না বললে এই অসাধারণ উপন্যাস পাঠের স্বাদ পেতে যে হয়তো আরও দেরি হয়ে যেত, সেকথা। বললাম তাঁর ‘আজগুবি রাতে’র পাঠ শুরু করার কথাও। বললাম, সৈয়দ হক যে তাঁর এই উপন্যাসের হদিস দিয়েছেন, সে কথাও।

আমি যে পত্রিকায় কাজ করতাম সেই পত্রিকায় ‘সেই সময়’ নামে একটি বিভাগ ছিল। গুণীজনদের বিশেষত লেখকদের শৈশব-কৈশোর নিয়ে লেখা ছাপা হতো। অধিকাংশ লেখা আমিই লিখতাম। সেদিন মনজুর স্যারকে বললাম, স্যার, আমি আপনার শৈশব-কৈশোর লিখতে চাই। স্যার বললেন, ওটা লিখে তুমি কী করবে? আমি বললাম পত্রিকার সেই সময় বিভাগটির কথা। স্যার জানতে চাইলেন, কোন প্রক্রিয়ায় লিখব। বললাম, আপনি বলবেন, আর আমি টেপরেকর্ড করব। স্যার রাজি হলেন। বলতে লাগলেন তাঁর শৈশব-কৈশোরের স্মৃতি, আর আমি রেকর্ড করতে লাগলাম। ‘চতুর্থ শ্রেণী থেকেই স্কুল জীবনের শুরু’ শিরোনামে লেখাটি ছাপা হলো পত্রিকায়। পরবর্তীকালে আমার ‘খ্যাতিমানদের শৈশব’ বইতেও এই লেখা অন্তর্ভুক্ত হয়।

প্রথম দিন স্যারের যে দীর্ঘ সাক্ষাৎকারটি নিয়েছিলাম, সেই সাক্ষাৎকারে সম্পাদকের দেওয়া ছকবাঁধা প্রশ্নের বাইরে তাঁকে নানা বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলাম। তাঁর হাতে সময় ছিল। তিনি আন্তরিক ভঙ্গিতে আমার জিজ্ঞাসার জবাব দিয়ে যাচ্ছিলেন। একটি প্রশ্ন ছিল ভাষা নিয়ে। জিজ্ঞেস করেছিলাম, “সাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে মান বাংলা এবং আঞ্চলিক বাংলা নিয়ে খুব কথা হচ্ছে এখন। একজন সাহিত্যিক হিসেবে, সাহিত্যের একজন অধ্যাপক হিসেবে এ বিষয়ে আপনার কী অভিমত?”

উত্তরে স্যার বলেছিলেন, “এই ব্যাপারে আমার একটা পরিষ্কার অবস্থান আছে। আমি আঞ্চলিক ভাষায় খুব বিশ্বাসী। নিজেও আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করি। আবার একই সঙ্গে আমি একটা মানসম্পন্ন ভাষাতে বিশ্বাস করি। কারণ, এই ভাষাটা একটা সুশৃঙ্খল ভাষা। শৃঙ্খলা না থাকলে আমি দর্শনের বিষয়গুলো, বিজ্ঞানের বিষয়গুলো উপস্থাপন করতে পারব না। শৃঙ্খলা ভাষার একটা পরিভাষা। পরিভাষা সর্বসম্মত হয়। বহুজনের একটা স্বীকৃত ভাষা, যে ভাষা আমাদের মেধা ও মননের প্রকাশ ঘটাবে। আমি যখন একটা আনুষ্ঠানিক কথা বলতে যাব, আমি সেই সর্বজনের গ্রহণযোগ্য একটা মানসম্পন্ন ভাষায় কথা বলব। কবিতা তো একটা পরিশীলিত প্রকাশ। সেই কবিতাতে যদি আমি ‘আইছলাম, খাইছলাম’ ইত্যাদি ভাষা ব্যবহার করি, তাহলে কয়জন পড়বে?

ফলে আমার একটা ভাষার দরকার। একইসঙ্গে আঞ্চলিক ভাষাও চর্চা হবে। যখন আমি উপন্যাস লিখছি সংলাপে আঞ্চলিক হোক না, অসুবিধা কী? কিন্তু দর্শনের, বিজ্ঞানের প্রকাশের জন্য একটা ভাষা লাগবে না? একজন ফরাসি লেখক তো ফরাসি-জার্মান ভাষা মিলিয়ে বিকৃত করেননি। আমি কেন বাংলা ভাষার সঙ্গে ইংরেজি মিশিয়ে বিকৃত করব? আপনি খেয়াল করবেন, হিন্দি সিনেমাতে কিন্তু এসব চলে না। সেখানে একদম পরিশীলিত হিন্দি ভাষা ব্যবহার হয়। যত দায় বাংলা ভাষা নিয়ে। এটা আমাদের হীনম্মন্যতা, এটা দাসত্ববোধের একটা প্রকাশ। বিশ্বমিডিয়া আমাদের নিয়ন্ত্রণ করছে, আমাদের ভাষা নিষ্ক্রিয় করে দেবে তারা, আমাদের বুদ্ধি রহিত করে দেবে। স্খলিত ভাষায় কোনো সাহিত্য হয় না, স্খলিত ভাষায় কোনো পরিষ্কার চিন্তা হয় না। ফলে তারা আমাদের একটা নির্বুদ্ধি জাতি তৈরি করে পশ্চিমের যত কিছু আমাদের ওপর চাপিয়ে দেবে। সেটা মোবাইল ফোনই হোক আর ফেয়ার এন্ড লাভলি ক্রিমই হোক।”

উপন্যাসে ভাষার ব্যবহার নিয়ে আমার ভেতরে যে দোদুল্যমানতা ছিল, স্যারের এই কথাগুলো শোনার পর সেই দোদুল্যমানতা কেটে গিয়েছিল। ভাষার প্রশ্নে দিশাহারা আমি একটা দিশা খুঁজে পেয়েছিলাম। আমার উপন্যাসের ভাষা কেমন হবে, কোন ভাষাকে আমি উপন্যাসে প্রয়োগ করব এবং কীভাবে করব সে ব্যাপারে আমি একটা স্পষ্ট সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পেরেছিলাম। অর্থাৎ তিনি আমাকে পথ দেখিয়েছেন। না দেখালে সঠিক পথটি খুঁজে পেতে আমার হয়তো আরও অনেক সময় লেগে যেত।

সেই থেকে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের সঙ্গে সম্পর্কের শুরু। ধীরে ধীরে সম্পর্কটি একটা মাত্রায় উন্নীত হয়েছিল। স্যারের সঙ্গে প্রায়ই আড্ডা হতো। কখনো আমার বাসায়, কখনো কথাসাহিত্যিক মোজাফ্ফর হোসেনের বাসায়। আড্ডায় আমাদের কথা হতো সাহিত্য নিয়ে, শিল্প নিয়ে, সাহিত্যের কলাকৌশল নিয়ে। আমি নানা বিষয়ে প্রশ্ন করতাম। স্যার সুন্দর করে উত্তর দিতেন। কখনো বিরক্ত হতেন না, আনন্দের সঙ্গে আমাদের প্রশ্নসমূহের উত্তর দিতেন। আমার মনে হতো, আমার প্রশ্নসমূহের উত্তর দেওয়ার মানুষ একজনই আছেন, তিনি সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম।

স্যারের সঙ্গে সর্বশেষ আড্ডাটি হয়েছিল তাঁর প্রয়াণের কয়েক মাস আগে, কথাসাহিত্যিক ওয়াসি আহমেদের বাসায়। তিনি সেদিন ছিলেন আনন্দমুখর। আমাদের সঙ্গে নানা বিষয়ে রসিকতা করছিলেন। তার মাসখানেক আগে আড্ডা হয়েছিল মোজাফ্ফরের বাসায়। কথাসাহিত্যিক আহমাদ মোস্তফা কামালও ছিলেন সেই আড্ডায়। স্যার সেদিন সাহিত্য বিষয়ে এত গভীরের কথা বলছিলেন যে, আমরা মুগ্ধ শ্রোতা হয়ে তাঁর মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। আমি বলেছিলাম, স্যার, আমি যদি আপনার ছাত্র হতাম, আপনার ক্লাসগুলোতে অংশ নিতাম, তবে কত কিছুই না শিখতে পারতাম।

স্যার হাসলেন। সেই বিনয়ের হাসি। হায়! সেদিন কি একবারও ভেবেছিলাম আর বেশি দিন যে তাঁর সঙ্গে আড্ডা দেওয়া হবে না! একবারও কি আন্দাজ করতে পেরেছিলাম আর বেশি দিন যে শিল্পসাহিত্য বিষয়ে তাঁর কোনো গভীরের আলাপ শুনতে পাব না! ভাবতে পারিনি। আন্দাজ করতে পারিনি। আমাদের কল্পনাতেও ছিল না স্যার এত জলদি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ছিলেন সমকালীন বাংলা সাহিত্যের প্রধান গল্পকারদের একজন। তাঁর অগ্রজ গল্পকাররা তাঁর আগেই চলে গেছেন। তিনি ছিলেন। ছিলেন আমাদের দিশারি হয়ে। তিনি আমাদের পথ দেখিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। কখনো কখনো অগ্রজদের অনুপ্রেরণার দরকার হয়। অনুপ্রেরণা পেলে অনুজরা নতুন নতুন দিগন্ত আবিষ্কারে এগিয়ে যেতে পারে। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম সেই অগ্রজ, সর্বদা যিনি অকুণ্ঠচিত্তে অনুজ লেখকদের অনুপ্রাণিত করতেন। স্যারের কোনো সভা-সেমিনারে আমি কিংবা মোজাফ্ফর উপস্থিত থাকলে তাঁর বক্তৃতায় তিনি আমাদের এড্রেস করতেন। আমাদের নাম উল্লেখ করে প্রশংসা করতেন, আমাদের লেখার প্রশংসা করতেন। এটা তিনি না করলেও পারতেন। করতেন আমাদের উৎসাহিত করার জন্য, অনুপ্রাণিত করার জন্য, পাঠকমহলে পরিচিত করে তোলার জন্য।

তাঁর একটি কথা লোকে খুব পছন্দ করেছিল। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘কোনো বিজ্ঞানী নেই, গবেষক নেই, দার্শনিক নেই। যেদিকে তাকাবেন শুধুই প্রশাসক।’ কথাগুলো পড়ে মনে হয়েছিল আমি একটি আয়না দেখলাম। সেই আয়নায় স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলাম নিজের মুখ, জাতির মুখ। লেখকরা এভাবেই বুঝি আয়নার কাজ করেন। এভাবেই জাতির বোধের উদয় ঘটিয়ে দেন।

স্যার হঠাৎ করেই অসুস্থ হলেন। আমাদের প্রত্যাশা ছিল তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন। আবার আমরা আড্ডায় বসব, আবার আমরা মেতে উঠব শিল্পসাহিত্য নিয়ে। অথচ তিনি ফিরলেন না। কখনো কখনো নিকটাত্মীয়ের মৃত্যুও হৃদয় স্পর্শ করে না। আবার কখনো কখনো অনাত্মীয়ের মৃত্যুতে হৃদয় থরথর করে কেঁপে ওঠে। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ছিলেন আত্মীয়ের অধিক আত্মীয়। তাঁর প্রয়াণ আমাকে স্তব্ধ করে দিয়েছে, আমাদের নির্বাক করে দিয়েছে।

স্যার, আপনাকে বিদায় বলিনি। বলব না কোনো দিন। আপনি আমার সঙ্গে ছিলেন, আমাদের সঙ্গে ছিলেন। অনাগত দিনেও থাকবেন। থাকবেন মাথার মুকুট হয়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক
কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার
রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট
বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা