শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫

লাসলো ক্রাসনাহোরকাই

যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়

২০১৩ সালে দ্য হোয়াইট রিভিউর এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্বীকার করেছিলেন, ‘যখন আমি কাফকা পড়ছি না, তখন আমি কাফকাকে নিয়ে ভাবি। আর যখন আমি কাফকাকে নিয়ে ভাবছি না, তখন আমি তাকে নিয়ে ভাবনাকে মিস করি।’

 

জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে এক অসুস্থ বন্ধুর বাসায় এসেছেন লাসলো ক্রাসনাহোরকাই।

- হ্যালো, আমি জানিয়ান, নোবেল কমিটি থেকে বলছি। সুইডেনের স্টকহোম থেকে এলো ফোনটা।

-জি।

শান্তভাবে উত্তর দেন ক্রাসনাহোরকাই। কয়েক মুহূর্ত পরই তাঁকে জানানো হয়, তিনি ২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন।

- এটা তো বিপর্যয়ের চেয়েও বেশি!’ হাসতে হাসতে বলেন ক্রাসনাহোরকাই।

সাহিত্য সমালোচকরা মনে করেন, তাঁর নোবেলজয় যেন কয়েক দশক ধরে লেখা এক দীর্ঘ বাক্যের পরিসমাপ্তি। এ স্বীকৃতি প্রমাণ করে, সাহিত্যের অভিনব যে ধারায় তিনি ধীরলয়ে হাওয়া দিচ্ছিলেন, তা রূপ নিয়েছে মহাঘূর্ণিঝড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের লেখক ও সাহিত্য সমালোচক সুসান সনট্যাগ ৭১ বছর বয়সে ২০০৪ সালে মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি, ক্রাসনাহোরকাইকে অ্যাখ্যা দিয়েছিলেন, ‘সমকালীন সাহিত্যের প্রলয়ের গুরু’ বলে।

এখন ক্রাসনাহোরকাইয়ের বয়স ৭১। নোবেল কমিটিও স্বীকার করে নিয়েছে সুসান সনট্যাগের কথা। তাদের মতে ক্রাসনাহোরকাই শিল্পসংস্কৃতির সীমানা অতিক্রম করে ইউরোপ ও পূর্বের এক সেতুবন্ধ গড়েছেন। কাফকা ও বার্নহার্ডের মধ্য ইউরোপীয় বিষণ্নতা মিশেছে পূর্বের ধ্যানমগ্ন নীরবতার সঙ্গে। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি সর্বজনীন। তিনি দেখিয়েছেন, যখন বিশ্বাস টলে যায়, ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে, তখন শিল্পই থেকে যায় স্বচ্ছতার শেষ আশ্রয় হিসেবে। মানব সভ্যতার ভঙ্গুরতা তুলে ধরার দক্ষতাই তাঁকে অনন্য করেছে। নোবেল সাহিত্য পুরস্কার এমন এক সময়ে এলো, যখন পৃথিবীজুড়ে রাজনৈতিক সংঘাত ও সাংস্কৃতিক বিভাজন ক্রমে বাড়ছে। ক্রাসনাহোরকাইয়ের রচনা সেই অনিশ্চয়তার প্রতিধ্বনি বহন করে।

১৯৫৪ সালে হাঙ্গেরির ছোট শহর গিউলায় জন্ম নেন ক্রাসনাহোরকাই। তাঁর কৈশোর কাটে কমিউনিস্ট শাসনের ঘেরাটোপে। আইনের ছাত্র ছিলেন। আশির দশকে কথাসাহিত্যের জগতে তাঁর আবির্ভাব ঘটে। এর আগে তিনি ছিলেন একজন সম্পাদক। তাঁর প্রথম উপন্যাস সাতানতাঙ্গো (১৯৮৫) একসঙ্গে গ্রামীণ ও প্রলয়ের প্রতিচ্ছবি। এক বৃষ্টিভেজা গ্রাম, যেখানে প্রতারণা, মদ, গুজব ও ভ্রমই জীবনের চালিকাশক্তি। চলচ্চিত্র নির্মাতা বেলাতার এই উপন্যাসটি অবলম্বনে নির্মাণ করেন সাত ঘণ্টার সাদা-কালো চলচ্চিত্র। এটি হয়ে ওঠে ক্রাসনাহোরকাইয়ের স্বাক্ষররীতির দারুণ প্রতিচ্ছবি। এই কাজের মাধ্যমেই তিনি শুরু করেন তাঁর ‘সামাজিক প্রলয়ধর্মী’ মহাকাব্যিক ধারার রচনা। তাঁর পরবর্তী উপন্যাসগুলো, দ্য মেলানকোলি অব রেজিস্ট্যান্স (১৯৮৯), ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার (১৯৯৯) ও সেইবো দেয়ার বিলো (২০০৮) তাঁর ধারাবাহিক প্রলয়চিত্রকে যেন দার্শনিক ও মহাজাগতিক উচ্চতায় নিয়ে যায়। ক্রাসনাহোরকাইকে বহুদিন ধরে কাফকার সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। দ্য নিউইয়র্ক টাইমস তাঁকে বর্ণনা করেছে, ‘ভয়াবহ, কাফকাসুলভ তীব্রতার এক লেখক’ হিসেবে। অনুবাদক জর্জ সির্টেস লিখেছেন, ‘তাঁর বইগুলো কাফকার মতো একই মধ্য ইউরোপীয় বন থেকে এসেছে।’ অবশ্য ক্রাসনাহোরকাইয়ের কাছে কাফকা শুধুই প্রভাব নয় বরং এক আত্মিক সঙ্গী, যার চিন্তা ও সৃষ্টি একই সঙ্গে উপস্থিত। ২০১৩ সালে দ্য হোয়াইট রিভিউর এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্বীকার করেছিলেন, ‘যখন আমি কাফকা পড়ছি না, তখন আমি কাফকাকে নিয়ে ভাবি। আর যখন আমি কাফকাকে নিয়ে ভাবছি না, তখন আমি তাঁকে নিয়ে ভাবনাকে মিস করি।’ শুরুর দিকে তাঁর রচনাকে অনেকেই ‘দুর্বোধ্য’ মনে করতেন। এখন এটি পোস্টমডার্ন সাহিত্যকর্মের উদাহরণ। তাঁর উপন্যাসের লিখনকাঠামো জটিল। কখনো কখনো একটি মাত্র অনুচ্ছেদকে তিনি পাতার পর পাতায় বিস্তৃত করেন কোনো রকম যতিচিহ্ন ছাড়াই। প্লট যখন উপস্থিত হয় তখন বাঁধভাঙা বাক্যরাশি জড়ো করেন তিনি। মানুষের আবেগ ও চিন্তার অস্থির প্রবাহের অনুকরণে তাঁর উপন্যাসে থাকে অন্তহীন অনুচ্ছেদ। এগুলো পাঠককে গভীর অস্থিরতার ভিতরে টেনে নিয়ে যায়। বাক্যগুলো মন্ত্রোচ্চারণের মতো এগিয়ে চলে। এগুলো পাক খায়, প্রসারিত হয় কিন্তু শেষ হতে চায় না। তাঁর গদ্যে নিঃশ্বাস নেই, আছে শুধু ছন্দ। তাঁর লেখায় প্রথম প্রহরে সূর্যালোকের মতো ফুটে ওঠে অবক্ষয়, সামাজিক ব্যবস্থার ব্যর্থতা আর সৌন্দর্যের ক্ষণস্থায়ী সম্ভাবনা। সেটা যে প্রেক্ষাপটই হোক না কেন। হোক এক হাঙ্গেরীয় গ্রাম, জাপানি মঠ বা নিউইয়র্কের আলো জ্বলমলে শহর।

তাঁর গুরুত্বপূর্ণ কাজের মধ্যে রয়েছে ২০০৩ সালে প্রকাশিত উপন্যাস ‘এ মাউন্টেন টু দ্য নর্থ, এ লেক টু দ্য সাউথ, পাথস টু দ্য ওয়েস্ট, এ রিভার টু দা ইস্ট’। উপন্যাসটি জাপানের কিয়োটোর একটি রহস্যময় কাহিনি বর্ণনা করেছে। এই উপন্যাসটির ওপর ভিত্তি করে তিনি বিশাল সাহিত্য সংকলন ‘সেইবো দেয়ার বিলো’ লেখেন। এতে রয়েছে ১৭টি গল্প। গল্পগুলো বিশেষ বিন্যাসে সাজানো হয়েছে। গল্পগুলোতে এমন এক জগতের সৌন্দর্য ও শিল্পের স্থান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যে জগৎ দ্রুত পরিবর্তনশীল এবং এটির সৌন্দর্য উপলব্ধি করা যায় না। বইটির গল্পের সূচনা হয় নদীর ধারে অপেক্ষারত একটি সাদা বকের মনোমুগ্ধকর চিত্র দিয়ে। বইটির মূল থিমটি জাপানের একটি পৌরাণিক কাহিনি থেকে এসেছে। যেখানে সেইবো নামের এক দেবী এমন এক বাগান পাহারা দেন। যেখানে প্রতি তিন হাজার বছর পর অমরত্বের ফল ধরে। তাঁর গল্পগুলো শিল্প সৃষ্টির প্রক্রিয়া নিয়ে অনুসন্ধান চালায়। কখনো কখনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এই শিল্প সৃষ্টিকে প্রভাবিত করে। ‘সেইবো দেয়ার বিলো’ আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ‘সৌন্দর্য যত ক্ষণস্থায়ীই হোক তা পবিত্রতার প্রতিফলন। আমরা হয়তো তা সহ্য করতে পারি না কিন্তু তা আমাদের মধ্যেই জ্বলে।’ এ বৈপরীত্য, হতাশার সঙ্গে বিস্ময়ের যুগলবন্দি ক্রাসনাহোরকাইকে করে তুলেছে বিরল এক ঔপন্যাসিক হিসেবে। যিনি নৈরাশ্যের ভিতরেই মুক্তির দরজা খুলে দেন। ক্রাসনাহোরকাইয়ের গল্প যেমন গভীর তেমনি রসিকতায় ভরা। তাঁর চরিত্রদের দীর্ঘ মনোলগে কৌতুকের ছদ্মবেশে আসে হতাশা। ব্যারন ভেনকহেইম’স হোমকামিং (২০১৬)-এ এক পরাজিত অভিজাত ব্যক্তি নিজ শহরে ফিরে আসেন। সঙ্গে নিয়ে আসেন বিশৃঙ্খলা, গসিপ, উন্মাদনা। দ্য ব্যাফলর পত্রিকা এটিকে বলেছিল, ‘তাঁর সবচেয়ে দীর্ঘ, অদ্ভুত এবং সম্ভবত শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। নৈরাশ্যে ভরা তবু দারুণ।’ ক্রাসনাহোরকাইয়ের জার্মান ভাষার উপন্যাস ‘হার্শট ০৭৭৬৯’ সম্পর্কে নোবেল কর্তৃপক্ষ বলছে, এটি জার্মান সমাজের অস্থিরতাকে নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। এতে জার্মানির একটি ছোট শহরে সামাজিক অস্থিরতা, হত্যা ও অগ্নিসংযোগের কারণে বিপর্যস্ত জীবনের গল্প তুলে ধরা হয়। সংক্ষিপ্ত রচনাগুলোর মধ্যেও তাঁর স্বতন্ত্র স্বর ধরা পড়ে। স্পেডওয়ার্ক ফর অ্যা প্যালেস (২০১৮)-তে দেখা যায়, নিউইয়র্কের এক গ্রন্থাগারিকের চোখে সাহিত্যিক হেরম্যান মেলভিলের স্মৃতি ও উন্মাদনা মিশেছে।

মধ্য ইউরোপীয় মহাকাব্যিক লেখক, ঐতিহ্যের ধারক এই হাঙ্গেরীয় ঔপন্যাসিক ২০১৫ সালের ম্যান বুকার আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছিলেন। সেসময় কোনো একক বইকে নয়, তাঁর পুরো সাহিত্যকর্মকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তাঁর উপন্যাসে মেলে কবিতাসুলভ ছন্দ। অনুবাদক জর্জ সির্টিস ও ওটিলি মুলজেট হাঙ্গেরীয় ভাষার সে অন্তহীন ছন্দ ইংরেজিতে রূপান্তর করেন ছন্দ না ভেঙেই। তাঁর বই ৩০টির বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। প্রায় চার দশক ধরে বিশ্বসাহিত্যে এক ধীর, গভীর ও দার্শনিক ভাষার ভিতর দিয়ে মানুষের অস্তিত্ব, সময় ও পতনের গল্প লিখে চলেছেন তিনি। তাঁর উপন্যাসগুলোতে উন্মোচিত হয় এক ঝুলন্ত প্রলয়। কোনো বিস্ফোরণ নয়, ধীরে ধীরে। বৃষ্টি কখনো থামে না, আলো কখনো বদলায় না। তবু সবকিছু অসহনীয় তাৎপর্যে পূর্ণ। ক্রাসনাহোরকাই আকৃষ্ট হন সেই মুহূর্তে যখন পতনের ঠিক আগমুহূর্তে চিন্তা পচতে শুরু করে আর বিশ্বাসের আলো নিভে আসে। পচন ও ক্ষয়ের বর্ণনা দিতে দিতেও তিনি লেখেন যেন এখনো যা রক্ষা করা সম্ভব, তা বাঁচিয়ে রাখছেন। হোক তা একটি শব্দ, একটি অঙ্গভঙ্গি বা শৃঙ্খলার এক ঝলক।

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক
কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার
রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট
বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা