শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ

মোহাম্মদ সফি উল্যাহ
অনলাইন ভার্সন
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি পুনরুজ্জীবনের উদ্দেশ্যে খাল খনন কর্মসূচি চালু করেছিলেন। লক্ষ্য ছিল বর্ষাকালে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখা এবং শুষ্ক মৌসুমে কৃষিকাজে সেচব্যবস্থা নিশ্চিত করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশের মডেল তৈরি করা, যাকে ‘জিয়া মডেল’ হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। কর্মসূচিটি কাজের বিনিময়ে খাদ্যের  (কাবিখা) মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছিল। এতে স্থানীয় জনগণ সরাসরি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হয় এবং তাদের মধ্যে সহানুভূতি, আন্তরিকতা ও অংশগ্রহণের মনোভাব বৃদ্ধি পায়; বর্তমানে যেটিকে আমরা সায়েন্স এবং কমিউনিটি-বেইসড মডেল হিসেবে ব্যাখ্যা করি।

বর্তমানে আমাদের হাতে বিভিন্ন ধরনের জিওস্প্যাশিয়াল প্রযুক্তি রয়েছে। তাই আমরা বিভিন্ন চলক (variable) মডেলে রান করে ফলাফল সম্পর্কে অনুমান করতে পারি। কিন্তু রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ওই সময় এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সমন্বিত মডেলের ধারণা কোনো ধরনের প্রযুক্তি ছাড়াই দিয়েছিলেন।
একাডেমিক ফিল্ডে আমরা যখন নিষ্কাশনব্যবস্থার মডেল; যেমন—ডেনড্রাইটিক, ট্রেলিস, রেডিয়াল বা আয়তক্ষেত্রাকার নিয়ে আলোচনা করি, তখন জিয়া মডেল একটি সফল উদাহরণ হিসেবে আমাদের সামনে উঠে আসে।

খাল খনন কর্মসূচিটি চলমান থাকলে বাংলাদেশে বর্ষাকালে প্রতিবছর যে বন্যা দেখা যাচ্ছে এবং শীতকালে বিভিন্ন অঞ্চলে পানির অপর্যাপ্ততা তৈরি হচ্ছে, তা এতটা প্রকট হতো না।
খাল খনন কর্মসূচি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিল। বাংলাপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, প্রায় দেড় বছরের (সম্ভবত ১৯৭৯-১৯৮০) মধ্যে এক হাজার ৫০০টির বেশি খাল খনন ও পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল, যা সেচব্যবস্থার উন্নয়ন ও খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছিল। বিআইআইএসএস জার্নালের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৭৯-১৯৮১ সালের মধ্যে মোট ২৭৯টি প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় তিন হাজার ৬৩৬ মাইল খাল খনন করা হয়।

রিসার্চগেটের একটি দলিলে উল্লেখ করা হয়েছে যে খাল খনন কর্মসূচির ফলে ১৯৮০ সালে খাদ্য উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়।

ডিটিআইসির তথ্য অনুযায়ী, এই কর্মসূচি গ্রামীণ স্বনির্ভরতা বাড়াতে সহায়ক ছিল। এতে বিভিন্ন এলাকার মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছিল এবং কৃষি বিপ্লবের অংশ হিসেবে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ দৃঢ় করে।

তবে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর এই কর্মসূচিটি বন্ধ হয়ে যায়। যদি এটি অব্যাহত থাকত, তবে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) বাস্তবায়নে এটি বড় ভূমিকা রাখতে পারত।

তাই বর্তমান সরকারের উচিত হবে এই কর্মসূচি পুনরায় চালু করা। আমরা আশা করব, ভবিষ্যৎ সরকারগুলোও এটিকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের কর্মপরিকল্পনায় খাল খনন কর্মসূচি অন্তর্ভুক্ত করবে। এই কর্মসূচি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশের চরম ক্ষতি হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৪ সালে ফেনীর বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার একটি প্রধান কারণ সেখানকার নিষ্কাশনব্যবস্থার ধ্বংস হয়ে যাওয়া। এ ছাড়া দেশের বরেন্দ্র অঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলেও এর প্রভাব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
২.

উত্তরের বরেন্দ্র অঞ্চলের খালগুলো শীতকালে সেচের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর ছিল। বর্তমানে সেখানে পানির অভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে, বিশেষ করে শুষ্ক মৌসুমে। আবার বর্ষাকালে বারবার বন্যা দেখা দিচ্ছে। যদি খালগুলো জীবিত রাখা যেত, তবে এই সংকট এতটা তীব্র হতো না। বর্তমানে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর অনেক নিচে নেমে গেছে। ফলে শীতকালে সাধারণ মানুষ পর্যাপ্ত পানি পাচ্ছে না। অনেকে বাধ্য হয়ে সাবমার্সিবল পাম্প ব্যবহার করছে। যারা তা করতে পারছে না, তারা বাজার থেকে পানি কিনে ব্যবহার করছে। এতে পরিবারগুলোর আর্থিক চাপ বাড়ছে। যদি খালগুলো রক্ষিত থাকত, তবে ভূগর্ভস্থ পানি পুনর্নবায়ন হতো এবং সহজেই পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহার করা যেত।

মধ্যাঞ্চলের নদী, খাল ও প্লাবনভূমি অতিরিক্ত বর্ষার পানি দ্রুত নিষ্কাশনে সাহায্য করত। একই সঙ্গে শীতকালে পানি ধরে রেখে সেচের সুবিধা নিশ্চিত করত। কিন্তু খালগুলো ভরাট হয়ে যাওয়া এবং নদীগুলোর নাব্যতা কমে যাওয়ার কারণে বর্তমানে বর্ষাকালে তীব্র বন্যা দেখা দেয় এবং শীতে পানির সংকট তৈরি হয়। স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রায় নানা সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে দক্ষিণাঞ্চলে দিন দিন লবণাক্ততা বেড়ে যাচ্ছে, যা মানুষের জীবনযাত্রাকে হুমকির মুখে ফেলছে। খাওয়ার পানি পাওয়া যাচ্ছে না, কৃষিজমিতেও ফসল উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।

খাল খননের কর্মসূচি চালু থাকলে খালগুলো মিষ্টি পানি ধরে রাখতে সাহায্য করত এবং নদীগুলো সঠিকভাবে খনন করা হলে লবণাক্ততা এতটা বিস্তার লাভ করত না। খাল খননের মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকায় মিষ্টি পানির সংরক্ষণ শুধু কৃষিতে নয়, মাছ চাষেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলত।

৩.

জিয়ার খাল খনন কর্মসূচির ফলে শুষ্ক মৌসুমেও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছিল এবং গ্রামীণ জনগণের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল। খাদ্যের বিনিময়ে কাজ করার সুযোগ শ্রমিক ও গরিব কৃষকদের জন্য বিশেষভাবে সহায়ক ছিল। এ ছাড়া প্রচলিত প্রশাসনিক ব্যবস্থার বাইরে ‘voluntary participation’ আদর্শ তৈরি হয়েছিল, যেখানে স্থানীয় পুলিশ, বয়স্ক ও যুবকরা স্বেচ্ছায় খাল খননে অংশগ্রহণ করতেন। যেমন মানিকগঞ্জে দেখা গেছে, গ্রামের মানুষ নিজ উদ্যোগে হাতের হেলান দিয়ে খাল খনন করছিল।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের খাল খনন কর্মসূচি ছিল এক যুগান্তকারী উদ্যোগ। বর্তমানে অনেক খাল ভরাট হয়ে গেছে বা দখল হয়ে গেছে। খাল, জলাশয় দখলমুক্ত রাখতেও এই কর্মসূচি সহায়ক ছিল। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর রাজনৈতিক পরিবর্তনের কারণে কর্মসূচির ধারাবাহিকতা হারিয়ে ফেলে। ফলে কিছু সাফল্য থাকলেও খাল খননের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব বাধাগ্রস্ত হয়।

সাম্প্রতিক সময়ে বন্যা ও খরা প্রতিরোধে এবং খাদ্য নিরাপত্তার জন্য কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে খাল ও নদীর খনন ও পুনঃখনন কর্মসূচি শুরু করা জরুরি। এই কর্মসূচি শুরু হলে দেশের পানিসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা সম্ভব হবে, কৃষিকাজে পানি সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে এবং সুপেয় খাবারের পানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত হবে। পাশাপাশি জিয়া মডেল আবার জনগণের কাছে পৌঁছে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের নদ-নদী, খাল-বিল, জলাশয় দখলমুক্ত ও নাব্য রাখতে জনগণই এগিয়ে আসবে।

লেখক : অধ্যাপক, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা
সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র
ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল
নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা
তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে
রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫
ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি
দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালিত
নোয়াখালীতে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পালংশাকের পুষ্টিগুণ
পালংশাকের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন