শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২২, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

জাহাঙ্গীর কবির নানক রাজনীতিতে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাস প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন। রাজনীতি মানেই যে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাস এটি বাস্তবে প্রমাণ করেছেন এই রাজনীতিবিদ। একদিকে যেমন যখন যেখানে যে পদে থেকেছেন সেখানে দেদার দুর্নীতি করেছেন, অন্যদিকে তিনি দুর্নীতি করার জন্য গড়ে তুলেছেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দমনের জন্য সন্ত্রাস এবং ভয়ভীতি দেখানোর কৌশল প্রতিষ্ঠিত করেছেন নানক। এর ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী রাজনীতিবিদ মনে করা হয় জাহাঙ্গীর কবির নানককে। তিনি বিরোধী বা সরকারি দল যেখানেই থাকুন না কেন, সেখানেই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসকে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত করেছেন রাজনীতির সঙ্গে।

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় নানককে দেওয়া হয় যুবলীগের দায়িত্ব। আস্তে আস্তে তিনি যুবলীগকে গড়ে তোলেন একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে। যুবলীগের প্রধান কাজ ছিল বিভিন্ন আন্দোলনের কর্মসূচিতে জ্বালাও-পোড়াও এবং নাশকতা করা। অগ্নিসংযোগ, গানপাউডার দিয়ে বাস পুড়িয়ে নির্বিচার মানুষ হত্যার মাধ্যমে নানক সারা দেশে ভীতির রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। তাঁর এ সন্ত্রাসের রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে ওঠার ইতিহাস আরও পুরোনো।

আশির দশকেই নানক রাজনীতিতে শুরু করেন সন্ত্রাস কার্যক্রম। তিনি ছাত্রলীগের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর সংগঠনটির মধ্যে একটি সশস্ত্র ক্যাডার গড়ে তোলেন। তাদের হাতে তুলে দেন অবৈধ অস্ত্র। এ অবৈধ অস্ত্র এবং সন্ত্রাস কার্যক্রমের দুটি লক্ষ্য ছিল। প্রথমত নানক চেয়েছিলেন সন্ত্রাসী কায়দায় বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষকে দমন, নিঃশেষ এবং ক্যাম্পাসগুলোয় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে। দ্বিতীয়ত এর মাধ্যমে তিনি চাঁদাবাজি এবং দুর্নীতির চর্চা শুরু করেন। ছাত্রলীগ ‘সন্ত্রাসী’ সংগঠনের পরিচয় পায় মূলত নানকের হাত ধরেই। যুবলীগের দায়িত্ব পেয়ে এটিকেও তিনি সন্ত্রাসী সংগঠনে রূপ দেন। আস্তে আস্তে তাঁর এ সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক বড় হতে থাকে। নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের তিনি অন্যতম নেতা, যাঁর নিজস্ব সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী রয়েছে। ২০০১ সালের পর থেকে তিনি সম্রাট, খালেদসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসীকে জড়ো করেন। এসব সন্ত্রাসী দিয়ে একদিকে যেমন বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি এবং অপরাধ সংঘটিত করতেন, পাশাপাশি তিনি এ ক্যাডারদের দিয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচিও পালন করাতেন। এভাবেই আওয়ামী লীগ ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দেশের শান্তিশৃঙ্খলা এবং স্থিতিশীলতা নষ্টের চেষ্টা করেছে। এ সময় আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকলেও নানক ফুলেফেঁপে ওঠেন চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমে।

২০০৬ সালে যখন বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের সব আয়োজন সম্পন্ন করে, সে সময় শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সন্ত্রাসী কায়দায় বাধাগ্রস্ত করার জন্য একটি নীলনকশা প্রণয়ন করেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর তিনি যুবলীগের পক্ষ থেকে লগি-বৈঠার কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ লগি-বৈঠার কর্মসূচি ছিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনাগুলোর একটি। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের দিন বিনা অজুহাত ও উসকানিতে নানকের নেতৃত্বে সশস্ত্র ক্যাডাররা চড়াও হয় বিএনপি এবং জামায়াতের ওপর। শুরু হয় লগি-বৈঠা নিয়ে সাপের মতো মানুষ পিটিয়ে হত্যা করা। এ নারকীয় যজ্ঞের ফলে সারা দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। অনেক রাজনীতি বিশ্লেষক মনে করেন, এ লগি-বৈঠার ঘটনাই এক-এগারো নিয়ে আসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এরপর নানক বিভিন্ন গণপরিবহনে গানপাউডার দিয়ে মানুষ হত্যা করেন। ফলে পুরো দেশে অরাজকতা এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। যেখান থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করে সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকার। এক-এগারো শুরু হলে নানক বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। আবার ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে দেশে ফিরে আসেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও সেসব মামলায় তিনি অলৌকিকভাবে ছাড়া পেয়ে যান। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তিনি ক্ষমতাসীন দলের একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের জন্য সন্ত্রাসী বাহিনীকে নতুন করে ব্যবহার শুরু করেন। সে সময় প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর কাগজে কলমে তিনি যুবলীগের চেয়ারম্যান ছিলেন না। শেখ হাসিনার আত্মীয় ওমর ফারুক চৌধুরীকে যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি করা হয়। কিন্তু ওমর ফারুক চৌধুরী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি থাকলেও কাগজে কলমে যুবলীগ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতেন নানক। তাঁর নেতৃত্বে বিরোধী দলের ওপর আক্রমণ, খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর অকথ্য নির্যাতন শুরু হয়। তাঁর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নিয়ে গড়ে ওঠে হেলমেট বাহিনী, সন্ত্রাসী বাহিনী। নানকের কাজ ছিল মূলত বিরোধী দল কোনো কর্মসূচি দিলে তাতে বাধা দেওয়া, তাদের ওপর আক্রমণ এবং নির্যাতন-নিপীড়ন করা। এভাবে পুরো দেশে নানকের ক্যাডার বাহিনী সশস্ত্র কায়দায় বিরুদ্ধমত দমনের কাজ শুরু করে। এ কাজে তৎকালীন সরকার তাঁকে মদদ দিয়েছিল। এর ফলে নানক হয়ে ওঠেন রাজনীতিতে এক ত্রাসের নাম, সন্ত্রাসের নতুন গডফাদার। শামীম ওসমান কিংবা জয়নাল হাজারী বা তাহেরের মতো শীর্ষ সন্ত্রাসীদের পেছনে ফেলে নানক হয়ে ওঠেন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ত্রাস। তিনি পুরো ঢাকা শহর কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের হাতে দিয়ে দেন। তাঁর নেতৃত্বে শুরু হয় অবৈধ অস্ত্র এবং মাদকের কারবার। এর ফলে শুধু যে বিরোধী রাজনীতির ওপরই দমননীতি এসেছিল তা নয়, পাশাপাশি ঢাকাসহ সারা দেশে অবৈধ অস্ত্র এবং মাদক কারবারের পুরো নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন নানক। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করতেন তিনি।

রাজনীতি সন্ত্রাসমুক্ত করার জন্য বিভিন্ন মহলে সব সময় বলা হয়। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে রাজনীতিতে সন্ত্রাস অনিবার্য এবং অপরিহার্য করেছিলেন নানক। তাঁর কারণেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে গুম করা, হত্যা করা এবং প্রতিপক্ষের ওপর দমনপীড়ন-নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো শুরু হয়েছিল। নানকের কারণেই সম্রাট, খালেদের মতো সন্ত্রাসী গডফাদারদের জন্ম হয়। নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ডের সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন নানক। যার মাধ্যমে বড় বড় ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদাবাজি, তাঁদের ভয়ভীতি-হুমকি দেখানোর ঘটনা ঘটতে থাকে প্রতিনিয়ত। নানক যার কাছে যে পরিমাণ অর্থ চাইতেন, সে পরিমাণ অর্থই তাঁদের দিতে হতো। আর যদি না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁদের ওপর নেমে আসত নির্যাতন-নিপীড়ন। নানকের সশস্ত্র ক্যাডাররা সেসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নির্বিচার হামলা করত। এ রকম বহু উদাহরণ আছে, যেখানে অনেক ব্যবসায়ী বাধ্য হয়ে নানকের সন্ত্রাসীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তাদের নিয়মিত মাসোহারা দিতে রাজি হয়েছিলেন। কারণ সে সময় নানক হয়ে উঠেছিলেন প্রবল ক্ষমতাবান। বিশেষ করে বিডিআর বিদ্রোহের পর নানকের অবৈধ অস্ত্রধারী ক্যাডাররা অবাধে সন্ত্রাসের লাইসেন্স পেয়ে যান। সরকার তাদের যে কোনো অপরাধ করার অনুমতি দেয়। ফলে তারা যা-ই করুন না কেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কিছুই করবে না, মুখ বুজে থাকবে, এমন একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশে। যে ব্যবস্থার কারণে নানক ও তাঁর ক্যাডাররা হয়ে উঠেছিলেন অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসী। সন্ত্রাসের মাধ্যমেই তিনি দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ করতে চেয়েছিলেন।

২০১৩ সালে যখন বিএনপি সারা দেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে, তখন এ আন্দোলন দমনের দায়িত্ব দেওয়া হয় নানককে। নানকের নেতৃত্বেই সারা দেশে শুরু হয় বিরোধী দলের ওপর হেলমেট বাহিনীর আক্রমণ এবং নির্যাতন। নানক সে সময় পুরো এ সন্ত্রাসের কার্যক্রম তদারকি করতেন। যখনই বিএনপি কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি দিত, সে কর্মসূচি বানচাল করার জন্য নানকের হেলমেট বাহিনী চড়াও হতো। এ বাহিনীর আক্রমণের ভয়ে বিরোধী দল সব সময় অস্থির আতঙ্কে থাকত। আওয়ামী লীগ মনে করেছিল নানকের এ সশস্ত্র সন্ত্রাসী ক্যাডাররাই শেষ পর্যন্ত দলকে রক্ষা করতে পারবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো সন্ত্রাসের মাধ্যমে কোনো দিন কোনো দল ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে না। নানক ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন, তার পরিণতি হয়েছে ভয়াবহ। বিশেষ করে চব্বিশের জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর নানক ঢাকা শহরে তাঁর হেলমেট বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিলেন। মোহাম্মদপুরে নানকের সহযোগীরা প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়েছিল। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তারা নারকীয় কায়দায় অত্যাচার-নিপীড়ন করেছিল। কিন্তু সবকিছুর পরও আওয়ামী লীগের পতন হয়। নানকদের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় ছাত্র-জনতা। দেশের ছাত্র-জনতা প্রমাণ করে দেয় সন্ত্রাস এবং শক্তি প্রয়োগ করে রাজনীতিতে চিরস্থায়ীভাবে টিকে থাকা যায় না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়

দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল

প্রথম পৃষ্ঠা