শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২২, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

জাহাঙ্গীর কবির নানক রাজনীতিতে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাস প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন। রাজনীতি মানেই যে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাস এটি বাস্তবে প্রমাণ করেছেন এই রাজনীতিবিদ। একদিকে যেমন যখন যেখানে যে পদে থেকেছেন সেখানে দেদার দুর্নীতি করেছেন, অন্যদিকে তিনি দুর্নীতি করার জন্য গড়ে তুলেছেন সন্ত্রাসী বাহিনী। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দমনের জন্য সন্ত্রাস এবং ভয়ভীতি দেখানোর কৌশল প্রতিষ্ঠিত করেছেন নানক। এর ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী রাজনীতিবিদ মনে করা হয় জাহাঙ্গীর কবির নানককে। তিনি বিরোধী বা সরকারি দল যেখানেই থাকুন না কেন, সেখানেই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসকে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত করেছেন রাজনীতির সঙ্গে।

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় নানককে দেওয়া হয় যুবলীগের দায়িত্ব। আস্তে আস্তে তিনি যুবলীগকে গড়ে তোলেন একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে। যুবলীগের প্রধান কাজ ছিল বিভিন্ন আন্দোলনের কর্মসূচিতে জ্বালাও-পোড়াও এবং নাশকতা করা। অগ্নিসংযোগ, গানপাউডার দিয়ে বাস পুড়িয়ে নির্বিচার মানুষ হত্যার মাধ্যমে নানক সারা দেশে ভীতির রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। তাঁর এ সন্ত্রাসের রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে ওঠার ইতিহাস আরও পুরোনো।

আশির দশকেই নানক রাজনীতিতে শুরু করেন সন্ত্রাস কার্যক্রম। তিনি ছাত্রলীগের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর সংগঠনটির মধ্যে একটি সশস্ত্র ক্যাডার গড়ে তোলেন। তাদের হাতে তুলে দেন অবৈধ অস্ত্র। এ অবৈধ অস্ত্র এবং সন্ত্রাস কার্যক্রমের দুটি লক্ষ্য ছিল। প্রথমত নানক চেয়েছিলেন সন্ত্রাসী কায়দায় বিরোধী রাজনৈতিক পক্ষকে দমন, নিঃশেষ এবং ক্যাম্পাসগুলোয় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে। দ্বিতীয়ত এর মাধ্যমে তিনি চাঁদাবাজি এবং দুর্নীতির চর্চা শুরু করেন। ছাত্রলীগ ‘সন্ত্রাসী’ সংগঠনের পরিচয় পায় মূলত নানকের হাত ধরেই। যুবলীগের দায়িত্ব পেয়ে এটিকেও তিনি সন্ত্রাসী সংগঠনে রূপ দেন। আস্তে আস্তে তাঁর এ সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক বড় হতে থাকে। নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের তিনি অন্যতম নেতা, যাঁর নিজস্ব সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী রয়েছে। ২০০১ সালের পর থেকে তিনি সম্রাট, খালেদসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসীকে জড়ো করেন। এসব সন্ত্রাসী দিয়ে একদিকে যেমন বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি এবং অপরাধ সংঘটিত করতেন, পাশাপাশি তিনি এ ক্যাডারদের দিয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচিও পালন করাতেন। এভাবেই আওয়ামী লীগ ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দেশের শান্তিশৃঙ্খলা এবং স্থিতিশীলতা নষ্টের চেষ্টা করেছে। এ সময় আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকলেও নানক ফুলেফেঁপে ওঠেন চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমে।

২০০৬ সালে যখন বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের সব আয়োজন সম্পন্ন করে, সে সময় শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সন্ত্রাসী কায়দায় বাধাগ্রস্ত করার জন্য একটি নীলনকশা প্রণয়ন করেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর তিনি যুবলীগের পক্ষ থেকে লগি-বৈঠার কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এ লগি-বৈঠার কর্মসূচি ছিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনাগুলোর একটি। শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের দিন বিনা অজুহাত ও উসকানিতে নানকের নেতৃত্বে সশস্ত্র ক্যাডাররা চড়াও হয় বিএনপি এবং জামায়াতের ওপর। শুরু হয় লগি-বৈঠা নিয়ে সাপের মতো মানুষ পিটিয়ে হত্যা করা। এ নারকীয় যজ্ঞের ফলে সারা দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। অনেক রাজনীতি বিশ্লেষক মনে করেন, এ লগি-বৈঠার ঘটনাই এক-এগারো নিয়ে আসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এরপর নানক বিভিন্ন গণপরিবহনে গানপাউডার দিয়ে মানুষ হত্যা করেন। ফলে পুরো দেশে অরাজকতা এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। যেখান থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করে সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকার। এক-এগারো শুরু হলে নানক বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। আবার ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে দেশে ফিরে আসেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা থাকলেও সেসব মামলায় তিনি অলৌকিকভাবে ছাড়া পেয়ে যান। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তিনি ক্ষমতাসীন দলের একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের জন্য সন্ত্রাসী বাহিনীকে নতুন করে ব্যবহার শুরু করেন। সে সময় প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর কাগজে কলমে তিনি যুবলীগের চেয়ারম্যান ছিলেন না। শেখ হাসিনার আত্মীয় ওমর ফারুক চৌধুরীকে যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি করা হয়। কিন্তু ওমর ফারুক চৌধুরী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি থাকলেও কাগজে কলমে যুবলীগ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতেন নানক। তাঁর নেতৃত্বে বিরোধী দলের ওপর আক্রমণ, খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর অকথ্য নির্যাতন শুরু হয়। তাঁর নেতৃত্বে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নিয়ে গড়ে ওঠে হেলমেট বাহিনী, সন্ত্রাসী বাহিনী। নানকের কাজ ছিল মূলত বিরোধী দল কোনো কর্মসূচি দিলে তাতে বাধা দেওয়া, তাদের ওপর আক্রমণ এবং নির্যাতন-নিপীড়ন করা। এভাবে পুরো দেশে নানকের ক্যাডার বাহিনী সশস্ত্র কায়দায় বিরুদ্ধমত দমনের কাজ শুরু করে। এ কাজে তৎকালীন সরকার তাঁকে মদদ দিয়েছিল। এর ফলে নানক হয়ে ওঠেন রাজনীতিতে এক ত্রাসের নাম, সন্ত্রাসের নতুন গডফাদার। শামীম ওসমান কিংবা জয়নাল হাজারী বা তাহেরের মতো শীর্ষ সন্ত্রাসীদের পেছনে ফেলে নানক হয়ে ওঠেন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ত্রাস। তিনি পুরো ঢাকা শহর কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের হাতে দিয়ে দেন। তাঁর নেতৃত্বে শুরু হয় অবৈধ অস্ত্র এবং মাদকের কারবার। এর ফলে শুধু যে বিরোধী রাজনীতির ওপরই দমননীতি এসেছিল তা নয়, পাশাপাশি ঢাকাসহ সারা দেশে অবৈধ অস্ত্র এবং মাদক কারবারের পুরো নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন নানক। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করতেন তিনি।

রাজনীতি সন্ত্রাসমুক্ত করার জন্য বিভিন্ন মহলে সব সময় বলা হয়। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে রাজনীতিতে সন্ত্রাস অনিবার্য এবং অপরিহার্য করেছিলেন নানক। তাঁর কারণেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে গুম করা, হত্যা করা এবং প্রতিপক্ষের ওপর দমনপীড়ন-নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো শুরু হয়েছিল। নানকের কারণেই সম্রাট, খালেদের মতো সন্ত্রাসী গডফাদারদের জন্ম হয়। নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ডের সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন নানক। যার মাধ্যমে বড় বড় ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদাবাজি, তাঁদের ভয়ভীতি-হুমকি দেখানোর ঘটনা ঘটতে থাকে প্রতিনিয়ত। নানক যার কাছে যে পরিমাণ অর্থ চাইতেন, সে পরিমাণ অর্থই তাঁদের দিতে হতো। আর যদি না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁদের ওপর নেমে আসত নির্যাতন-নিপীড়ন। নানকের সশস্ত্র ক্যাডাররা সেসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নির্বিচার হামলা করত। এ রকম বহু উদাহরণ আছে, যেখানে অনেক ব্যবসায়ী বাধ্য হয়ে নানকের সন্ত্রাসীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তাদের নিয়মিত মাসোহারা দিতে রাজি হয়েছিলেন। কারণ সে সময় নানক হয়ে উঠেছিলেন প্রবল ক্ষমতাবান। বিশেষ করে বিডিআর বিদ্রোহের পর নানকের অবৈধ অস্ত্রধারী ক্যাডাররা অবাধে সন্ত্রাসের লাইসেন্স পেয়ে যান। সরকার তাদের যে কোনো অপরাধ করার অনুমতি দেয়। ফলে তারা যা-ই করুন না কেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কিছুই করবে না, মুখ বুজে থাকবে, এমন একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশে। যে ব্যবস্থার কারণে নানক ও তাঁর ক্যাডাররা হয়ে উঠেছিলেন অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসী। সন্ত্রাসের মাধ্যমেই তিনি দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ করতে চেয়েছিলেন।

২০১৩ সালে যখন বিএনপি সারা দেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে, তখন এ আন্দোলন দমনের দায়িত্ব দেওয়া হয় নানককে। নানকের নেতৃত্বেই সারা দেশে শুরু হয় বিরোধী দলের ওপর হেলমেট বাহিনীর আক্রমণ এবং নির্যাতন। নানক সে সময় পুরো এ সন্ত্রাসের কার্যক্রম তদারকি করতেন। যখনই বিএনপি কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি দিত, সে কর্মসূচি বানচাল করার জন্য নানকের হেলমেট বাহিনী চড়াও হতো। এ বাহিনীর আক্রমণের ভয়ে বিরোধী দল সব সময় অস্থির আতঙ্কে থাকত। আওয়ামী লীগ মনে করেছিল নানকের এ সশস্ত্র সন্ত্রাসী ক্যাডাররাই শেষ পর্যন্ত দলকে রক্ষা করতে পারবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো সন্ত্রাসের মাধ্যমে কোনো দিন কোনো দল ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারে না। নানক ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন, তার পরিণতি হয়েছে ভয়াবহ। বিশেষ করে চব্বিশের জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর নানক ঢাকা শহরে তাঁর হেলমেট বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিলেন। মোহাম্মদপুরে নানকের সহযোগীরা প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়েছিল। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তারা নারকীয় কায়দায় অত্যাচার-নিপীড়ন করেছিল। কিন্তু সবকিছুর পরও আওয়ামী লীগের পতন হয়। নানকদের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় ছাত্র-জনতা। দেশের ছাত্র-জনতা প্রমাণ করে দেয় সন্ত্রাস এবং শক্তি প্রয়োগ করে রাজনীতিতে চিরস্থায়ীভাবে টিকে থাকা যায় না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
সংসদে শতাংশ হিসাব করে প্রবাসী প্রতিনিধি নিশ্চিত করব
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
ঢাকায় এখন মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে ‘না’ বলুন
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদ ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
জুলাই সনদ যেন প্রতারণার বস্তু না হয়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
চীনের সঙ্গে কাজে কী ঝুঁকি ঢাকাকে স্পষ্ট করব
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
শক্তিশালী বিচার বিভাগ বিনির্মাণ করতে হবে
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
টাকা ছাড়া ঘোরে না চেয়ারের চাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
সর্বশেষ খবর
হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল
প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার
গৃহকর্মী হত্যার রহস্য উদঘাটন, মূল আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ
ফোনে ডেকে নিয়ে তরুণকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের
জাটকা না ধরার প্রতিশ্রুতি জেলেদের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি
ঘরের মাঠে সান্ডারল্যান্ডের কাছে হারল চেলসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা
দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত বিএনপি নেতা

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম