শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৯, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

বিএনপির প্রয়োজনীয়তা

অনলাইন ভার্সন
বিএনপির প্রয়োজনীয়তা

একটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস কেবল ক্ষমতার পালাবদলের ইতিহাস নয়, এটি জাতির আকাঙ্ক্ষা, সংকট ও সম্ভাবনারও দলিল। সেই দলিলের একটি উজ্জ্বল অধ্যায় ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর। যে দিনটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পুনর্বাসন ও একটি নতুন রাজনৈতিক ধারার সূচনার সাক্ষী হয়ে আছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা কেবল একটি দলের জন্ম নয়, এটি ছিল একটি বিশেষ রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক প্রয়োজনীয়তার ফসল।

স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭৫ সালের পটপরিবর্তনের পর একদলীয় শাসনামল শেষে দেশ যখন একটি রাজনৈতিক ভ্যাকুয়ামে নিপতিত, তখন গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং একটি বিকল্প রাজনৈতিক ধারা গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছিল। স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের পাশাপাশি একটি শক্তিশালী ও সংগঠিত বিকল্পের অনুপস্থিতি তখন স্পষ্ট। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীসহ অনেক প্রবীণ নেতা তখনো সক্রিয় থাকলেও সেই শূন্যতা পূরণের জন্য প্রয়োজন ছিল একটি সুসংগঠিত, সুস্পষ্ট আদর্শভিত্তিক এবং সর্বজনীন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের। এই শূন্যতা পূরণ করতেই আত্মপ্রকাশ করে বিএনপি।

এর প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’-এর যে তত্ত্ব উপস্থাপন করেন, তা ছিল একটি জাতি-রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের আত্মপরিচয়ের সন্ধানে একটি যুগোপযোগী দার্শনিক ভিত্তি। এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতার পাশাপাশি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং সব নাগরিকের সমান অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ধারণা।

এই প্রেক্ষাপটেই আত্মপ্রকাশ করে বিএনপি। প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শুধু একটি দলই গড়ে তোলেননি, বরং বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ধারণার ভিত্তিতে একটি রাষ্ট্রদর্শন দাঁড় করান। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি সংখ্যালঘু নাগরিকদের সমান অংশগ্রহণের রাজনৈতিক মঞ্চ হিসেবে বিএনপি জন্ম নেয়।

স্বাধীনতার ঘোষক থেকে রাষ্ট্রনায়ক : ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের গণহত্যা শুরু হলে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এই ঘোষণা তাঁকে জনমানসে প্রথম পরিচিতি দেয় এবং মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী কর্মকর্তা হিসেবে তাঁকে স্বীকৃতি এনে দেয়। ৯ মাসের যুদ্ধে তিনি ছিলেন ‘জেড ফোর্স’-এর ব্রিগেড কমান্ডার। স্বাধীনতার পর তিনি দক্ষ সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে সুনাম অর্জন করেন।

১৯৭৫ সালের নভেম্বরে সিপাহি-জনতার বিপ্লব তাঁকে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে সামনে নিয়ে আসে। ‘আমি মেজর জেনারেল জিয়া...আপনারা ধৈর্য ধরুন’-এই বার্তা তখনকার সংকটকালে জনমনে আস্থা ফিরিয়ে আনে।

রাষ্ট্র পুনর্গঠন ও রাজনৈতিক শৃঙ্খলা : রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে জিয়াউর রহমান প্রথমেই সামরিক-বেসামরিক সম্পর্ক পুনর্গঠন ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেন। সামরিক বাজেট বৃদ্ধি, নতুন ডিভিশন গঠন, পুলিশ ও গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদার করার পদক্ষেপ ছিল তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার কৌশল। কিন্তু এর চেয়েও বড় পদক্ষেপ ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন। একদলীয় শাসনের সংকট থেকে বেরিয়ে তিনি রাজনৈতিক দল গঠনের বৈধতা দেন। ১৯৭৬ সালে রাজনৈতিক দল বিধি জারি হলে আওয়ামী লীগ, বাম ও ডান পন্থী শক্তিগুলো পুনরায় সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পায়।

বিএনপির জন্ম গণতান্ত্রিক ভিত্তি : এই সময়েই জন্ম নেয় বিএনপি। বহুদলীয় রাজনীতির একটি প্রধান শক্তি হয়ে উঠতে জিয়া ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেন। দেশজুড়ে গণসংযোগে বের হয়ে ৭০টিরও বেশি জনসভায় ভাষণ দেন। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া চালু করেন। ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভার নির্বাচন জনগণের ভোটাধিকারের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।

১৯৭৮ সালের ৩ জুন অনুষ্ঠিত হয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এই নির্বাচনকে বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের ভিত্তি স্থাপনের অন্যতম মাইলফলক ধরা হয়।

পররাষ্ট্রনীতি ও আন্তর্জাতিক অবস্থান : জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি ছিল বাস্তববাদী। ভারতের সঙ্গে বৈরিতা কাটিয়ে সম্পর্ক উন্নয়ন, চীন ও পশ্চিমাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা এবং মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করেন। বিশেষত মুসলিম বিশ্বের সংহতির প্রশ্নে তিনি ছিলেন দৃঢ়।

অর্থনীতি ও সমাজে সংস্কার : অর্থনীতিতে বেসামরিকীকরণ প্রক্রিয়া শুরু করেন তিনি। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও খেলাধুলায় সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তাঁর আমলে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নতুন প্রাণচাঞ্চল্য আসে।

সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী : ১৯৭৯ সালের জাতীয় সংসদে পঞ্চম সংশোধনী পাস হয়। এর মাধ্যমে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল পর্যন্ত প্রণীত সব আইন ঘোষণা সাংবিধানিক বৈধতা পায়। এই সংশোধনীতে রাষ্ট্রের মৌলিক নীতিতেও পরিবর্তন আসে।

‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র পরিবর্তে যুক্ত হয় ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’। জাতীয়তাবাদ নতুন সংজ্ঞা পায় ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’। বহুত্ববাদী সমাজে জাতীয় পরিচয়কে নতুন মাত্রা দেয় এই ধারণা। একই সঙ্গে মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়।

ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক ও উত্তরাধিকার : ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে নিহত হন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। মাত্র সাড়ে চার বছরে তিনি যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক ভিত্তি তৈরি করেছিলেন, তা এখনো প্রাসঙ্গিক।

তাঁর রেখে যাওয়া উত্তরাধিকারে খালেদা জিয়া একাধিকবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেন। বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ‘৩১ দফা কর্মসূচি’র ভিত্তিতে বাংলাদেশকে মানবিক কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য ঘোষণা করেছেন।

বর্তমান সংকট ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা : তবে বিএনপির যাত্রা কখনোই মসৃণ ছিল না। ২০০৭ সালের সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে দলটি বড় আঘাত সহ্য করেছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণের জটিলতা, নেতৃত্বের ওপর দমননীতি, চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাবাস—সবকিছু মিলিয়ে বিএনপির রাজনৈতিক অবস্থান দুর্বল হয়েছে।

তার পরও ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থান এবং ধারাবাহিক আন্দোলন প্রমাণ করেছে, বিকল্প শক্তি হিসেবে বিএনপি এখনো জনগণের প্রত্যাশার জায়গায় রয়েছে। বিশেষত নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আন্দোলন করে তারা গণতন্ত্রের প্রশ্নে নিজেদের প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরতে পেরেছে।

ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে বিএনপির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ সংগঠনকে নতুন প্রজন্মের সঙ্গে সংযুক্ত করা, গণ-আন্দোলনকে ভোটে রূপান্তর করা এবং রাজনৈতিক কর্মসূচিকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এই লক্ষ্যগুলোতে সফল হয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রেখে যাওয়া ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে বিএনপি আবারও জাতীয় রাজনীতির প্রধান স্থায়ী শক্তি হয়ে উঠতে পারবে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিএনপি শুধু একটি দলের নাম নয়, বরং রাষ্ট্রের বিকল্প দর্শন ও গণতন্ত্রের প্রতীক। স্বাধীনতার ঘোষণা থেকে শুরু করে নব্বইয়ের গণ-আন্দোলন, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি কিংবা সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থান—সব ক্ষেত্রেই বিএনপি নেতৃত্ব দিয়েছে।

দেশমাতৃকায় গড়ে ওঠা বিএনপি তাই কেবল রাজনৈতিক প্রয়োজন নয়, বরং একটি ঐতিহাসিক উত্তরাধিকার। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাতে রচিত ভিত্তি ও তাঁর রাজনৈতিক উত্তরাধিকার আজও বাংলাদেশের গণতন্ত্র, রাষ্ট্র পরিচালনা ও ভবিষ্যৎ রাজনীতির জন্য অপরিহার্য।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংস্কৃতিক কর্মী

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
সরকার-সেনাবাহিনী নিয়ে অতিকথন নির্বাচন ভণ্ডুলের অপচেষ্টা?
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
সর্বশেষ খবর
চারদিন বন্ধ থাকার পর মধ্যপাড়া খনিতে ফের পাথর উত্তোলন শুরু
চারদিন বন্ধ থাকার পর মধ্যপাড়া খনিতে ফের পাথর উত্তোলন শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের মগডাল থেকে একজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাছের মগডাল থেকে একজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ময়মনসিংহে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ময়মনসিংহে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মৌসুমের শুরুতেই বরখাস্ত টেন হাগ, লেভারকুজেন অধ্যায়ের অবসান
মৌসুমের শুরুতেই বরখাস্ত টেন হাগ, লেভারকুজেন অধ্যায়ের অবসান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া
সংস্কার দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশেজুড়ে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২২২
দেশেজুড়ে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২২২

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার
আগস্টে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ সেপ্টেম্বরেই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি প্রশাসন
৯ সেপ্টেম্বরেই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি প্রশাসন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া
‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীনগরে বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু
শ্রীনগরে বাবার ছুরিকাঘাতে ছেলের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা
সিলেটে বিসিবির ২১তম বোর্ড সভা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা
নিজস্ব ভবনে ফিরলো লক্ষ্মীপুর পৌরসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের
কোহলির ওয়ানডে ক্যারিয়ার শেষ, মন্তব্য ইরফান পাঠানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম
হত্যাচেষ্টা মামলায় রিমান্ডে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে হেরে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার বিরুদ্ধে ৩৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন
নাটোর চিনিকলের আখ রোপণ মৌসুমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা
ম্যানসিটিতে যাওয়ার খুব কাছাকাছি ডোনারুম্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে
পুঁজিবাজারে পতনে সূচক, লেনদেনও কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার
মাগুরার সাবেক এমপি শিখরের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫৫২

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি
সংস্কার একটি জীবন্ত প্রক্রিয়া, যা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে : প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল
বিএনপিই একমাত্র দল যারা বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি
জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত চায় এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় বিএনপি নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
আগস্টের ৩০ দিনে এলো ২৭ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে
বিয়ের পরদিনই নববধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, স্বামী কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা