শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪১, বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

প্রিন্ট ভার্সন
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

তিনি জানতেন, তিনিই উত্তম হবেন। তাই নামটা অরুণ কুমার থেকে নিজেই বদলে উত্তম কুমার রেখেছিলেন। এই মহানায়কের জন্ম ১৯২৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর।  আর তার মহাপ্রয়াণ ঘটল ১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই। তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের এই আয়োজন তৈরি করেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

অভাব-অনটনে বেড়ে ওঠা উত্তম

উত্তম কুমার ১৯২৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর কলকাতার ৫১ আজিরিটোলা স্ট্রিটে জন্মগ্রহণ করেন। দাদু আদর করে তাকে ডাকতেন উত্তম। আসল নাম ছিল অরুণ কুমার চট্টোপাধ্যায়। বাবার নাম সাতকড়ি চট্টোপাধ্যায়। মা চপলা দেবী। অভাব-অনটনের মধ্যে কাটে উত্তমের ছেলেবেলা। সংসারে অভাব থাকায় ১৯৪২ সালে দ্বিতীয় শ্রেণিতে ম্যাট্রিক পাস করার পর তিনি দিনে পোর্ট কমিশনার্স অফিসের ক্যাশ বিভাগে চাকরি নেন। আর রাতে ভর্তি হন ডালহৌসির গভর্নমেন্ট কমার্শিয়াল কলেজে। ১৯৪৫ সালে তিনি বিকম-স্ট্যান্ডার্ড পাস করেন।

 

কেরানি থেকে নায়ক

অরুণ কুমার ছিলেন পোর্ট কমিশনারের কেরানি। হঠাৎ মাথায় ভূত চাপল সিনেমা করবেন। সুযোগ পেয়ে হলেন উত্তম কুমার। নীতিন বোসের ‘মায়াডোর’। কিন্তু ফ্লপ।

 

মুকুট নাটকে অভিনয় শুরু তার

সংস্কৃতিমনা উত্তমের বাবা-চাচারা পাড়া-প্রতিবেশী নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘সুহৃদ সমাজ’। বিভিন্ন উৎসবে সুহৃদ সমাজ থেকে যাত্রাপালার আয়োজন করা হতো। যাত্রাপালায় অভিনয় দেখে উত্তমেরও অভিনয়ের ইচ্ছা জাগে। স্কুলে থাকতেই উত্তম কুমার তার মহল্লায় নাট্য সংগঠন লুনার ক্লাবে জড়িয়ে পড়েন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মুকুট’ নাটিকায় অভিনয় দিয়ে শুরু হয় মহানায়কের অভিনয় জীবন।

 

সিনেমার ভূত যখন মাথায়

উত্তমের মাথায় চেপে বসল সিনেমার ভূত। একদিন গেলেন ভারত লক্ষ্মী স্টুডিওতে। সেখানে ভোলানাথ আর্য ‘মায়াডোর’ নামে একটি হিন্দি ছবি প্রযোজনা করছেন। দারোয়ান ঢুকতে না দিলে পূর্ব পরিচিত নাট্যজন গণেশ বাবুর পরিচয় দিয়ে প্রযোজকের সামনে হাজির হলেন। প্রযোজক অনেক দেখেশুনে তাকে ছোট্ট একটি চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দিলেন। নতুন বরের মার খাওয়ার দৃশ্যে উত্তমের অভিনয় ছিল খুবই সাবলীল। এভাবে সহশিল্পীর মর্যাদা নিয়ে মহানায়ক উত্তম কুমার চলচ্চিত্র অঙ্গনে পা রাখেন।

 

সম্মানী এক টাকা চার আনা

পার্শ্বচরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি দৈনিক এক টাকা চার আনা সম্মানী পান। কিন্তু তার প্রথম অভিনীত ছবি আর পরবর্তী সময়ে মুক্তি পায়নি। ১৯৪৮ সালে মাত্র ২৭ টাকা পারিশ্রমিকে নীতিন বসুর ‘দৃষ্টিদান’ ছবিতে উত্তম কুমার নায়কের ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেন। এটিই তার অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম ছবি।

 

উত্তম যুগের সূচনা

১৯৪৭ সালে দুটি ঘটনা ঘটল, ভারত স্বাধীন হলো আর উত্তম কুমার ‘মায়াডোর’ ছবিতে অভিনয় করলেন। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত একের পর এক সিনেমা করেছেন। সবই ফ্লপ। ১৯৫৩ সালে এলো ‘সাড়ে চুয়াত্তর’। শুরু হলো উত্তম যুগ। তাকে বলা হয় ‘বাংলার রবার্ট বরুস’।

 

উত্তমকে নিয়ে উপহাস

‘ওরে যাত্রী’ সিনেমার শুটিং চলছে। অভিনয়ে ব্যস্ত উত্তম কুমার। হঠাৎই ফ্লোর থেকে ভেসে এলো টিটকারি। চেহারা তো বটেই, অভিনয় নিয়েও কমপ্লিমেন্টের বাহারে টেকা দায়। কেউ বলেন নেক্সট দুর্গাদাস, কেউ আবার ছবি বিশ্বাসের সঙ্গে তুলনা টানেন। একের পর এক ফ্লপ সিনেমার হিরোর তখন অবস্থা নাকাল।

 

‘সাড়ে চুয়াত্তরে’ ঘুরে দাঁড়ানো

১৯৫৩ সাল। ‘সাড়ে চুয়াত্তর’-এর অফার পেলেন উত্তম কুমার। নায়িকা নবাগতা সুচিত্রা সেন। ছবিটি সুপারহিট। ঘুরে দাঁড়ালেন উত্তম কুমার।

 

চলচ্চিত্রকার উত্তম

দুই শরও বেশি বাংলা আর বেশ কটি হিন্দি ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবেও সফলতা পান। মঞ্চেও কাজ করেছেন। উত্তম কুমার পরিচালনা করেন কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী (১৯৮১), বনপলাশীর পদাবলী (১৯৭৩) ও শুধু একটি বছর (১৯৬৬)।

 

অর্জনের ঝুলি

১৯৬৭ সালে ‘এন্টনি ফিরিঙ্গী’ ও ‘চিড়িয়াখানা’ ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পান। ১৯৫৭ সালে অজয় কর পরিচালিত ‘হারানো সুর’ ছবিতে অভিনয় করেন। ‘হারানো সুর’ পেয়েছিল রাষ্ট্রপতি সার্টিফিকেট অব মেরিট। প্রযোজক ছিলেন উত্তম কুমার নিজেই।

 

হিন্দি ছবিতে উত্তম

উত্তম কুমার বহু সফল বাংলা চলচ্চিত্রের পাশাপাশি ১৫টি হিন্দি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত হিন্দি চলচ্চিত্রের মধ্যে ছোটিসি মুলাকাত, অমানুষ এবং আনন্দ আশ্রম অন্যতম।

 

উত্তম-সুচিত্রা আজও সেরা

সুচিত্রা-উত্তম জুটির বিশেষত্ব হলো তাদের কথোপকথনের ধারা। একে বলা যায় ‘রোমান্স অন এ টি-পট’। সুচিত্রা সেনই উত্তমকে ম্যাটিনি আইডল করে তুলেছিলেন। আজও সেরা এই জুটি। উত্তম-সুচিত্রার রসায়ন শুধু সেলুলয়েডে সীমিত ছিল না।

বাস্তব জীবনেও তাদের প্রেমের খুনশুটি আমজনতা জেনে গিয়েছিলেন। তাদের মিলন না হওয়ায় আফসোস করে বলেছেন, ‘আহা তারা কেন একসঙ্গে ঘর বাঁধতে পারলেন না।’ আজও তারা তরুণ-তরুণীর হৃদয়ে প্রেমের উপমা আর উৎসাহের প্রতীক হয়ে আছেন।

উত্তম-সুচিত্রা সফল জুটি

টালিগঞ্জের প্রথম সফল জুটি উত্তম-সুচিত্রা। তাদের উল্লেখযোগ্য ছবি হলো- হারানো সুর, পথে হল দেরি, সপ্তপদী, চাওয়া পাওয়া, বিপাশা, জীবন তৃষ্ণা, সাগরিকা, প্রিয় বান্ধবী, হার মানা হার, আলো আমার আলো, নবরাগ, কমললতা, গৃহদাহ, রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত, চন্দ্রনাথ, সবার উপরে, গৃহপ্রবেশ, মরণের পরে ইত্যাদি।

 

উত্তম-গৌরী

১৯৪৮ সালে ২৪ বছর বয়সে তিনি বিয়ে করেন বান্ধবী গৌরী দেবীকে। তিনি তখন আলিপুর ডকে চাকরি করতেন। গৌরীর সঙ্গে বন্ধুত্ব থেকে ভালোবাসা। অন্যত্র তার বিয়ে হয়ে যাচ্ছে শুনে ঝোঁকের মাথায় হুট করেই পালিয়ে বিয়ে করেন তাকে। ১৯৫০ সালে তাদের একমাত্র সন্তান গৌতমের জন্ম হয়। গৌরী চাইতেন না উত্তম অভিনয় করুক। এ কারণেই তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়।

 

উত্তম-সুপ্রিয়া অধ্যায়

ভালোবাসার মানুষকে আপন করে নেওয়ার পথে সমাজ, সংসারের কোনো বাধাই মানেননি মহানায়ক। লোকনিন্দা, অপবাদ সবকিছু মাথা পেতে নিয়েও জীবনের ১৭টি বছর একসঙ্গেই বসবাস করে গেছেন উত্তম কুমার ও সুপ্রিয়া দেবী। আইনত বিয়ে করতে পারেননি। বিবাহিত দম্পতির মতোই পরস্পরের প্রতি বিশ্বস্ত ছিলেন তারা। ১৯৬৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর উত্তম কুমার চলে আসেন সুপ্রিয়া দেবীর ময়রা রোডের ফ্ল্যাটে। জীবনের বাকি ১৭টি বছর তিনি সুপ্রিয়া দেবীর সঙ্গেই অতিবাহিত করেন।

 

সংগীতশিল্পী উত্তম

রবীন্দ্রনাথের ‘আমার সোনার হরিণ চাই’, ‘অনেক কথা বলেছিলেম’, ‘তুমি ধন্য ধন্য হে’ এবং ‘তুমি কেমন করে গান করো হে গুণী’ গানগুলো রেকর্ড করেছিলেন। নিদানবন্ধু বন্দ্যোপাধ্যায়সহ বেশ কয়েকজন সংগীতগুরুর কাছে গানের তালিম নিয়েছিলেন। দেবকীকুমার বসুর ‘নবজন্ম’ ছবিতে নচিকেতা ঘোষের সুরে ছয়টি গান গেয়েছেন। সে সব পরে অ্যালবাম আকারে প্রকাশও হয়েছিল। গান গাওয়ার পাশাপাশি তিনি নিজে সংগীত পরিচালনা করেছেন ‘কাল তুমি আলেয়া’ ছবিতে। রবীন্দ্রনাথের সার্ধশতবর্ষে মেগাফোন থেকে প্রকাশিত রবীন্দ্রসংগীতের চার সিডির অ্যালবাম ‘আমাদের যাত্রা হলো শুরু’র শেষ দুটি গানের শিল্পী স্বয়ং উত্তম কুমার। প্রযোজনা সংস্থাটির ‘অপ্রকাশিত রেকর্ডিং’ থেকে প্রকাশিত হয়েছে উত্তম কুমারের কণ্ঠে ‘আমার সোনার হরিণ চাই’ ও ‘অনেক কথা বলেছিলেম’ গান দুটি। অন্যদিকে ‘পেরিনিয়াল রেকর্ডস’ থেকে প্রকাশিত হয়েছে উত্তম কুমারের গাওয়া আরও দুটি রবীন্দ্রসংগীত ‘তুমি ধন্য ধন্য হে’ এবং ‘তুমি কেমন করে গান করো হে গুণী’। সংগীতপ্রেমী উত্তম কাল তুমি আলেয়া ছবির সব গানের সুরারোপ করেন। ছবিটি ১৯৬৬ সালে মুক্তি পায়। অভিনেতা, প্রযোজক এবং পরিচালক- সব মাধ্যমেই তিনি ছিলেন সফল।

 

মহানায়ক উত্তম কুমার মেট্রো স্টেশন

মহানায়ক উত্তমকুমার মেট্রো স্টেশন হলো কলকাতা মেট্রোর একটি স্টেশন। স্টেশনটির আগেকার নাম টালিগঞ্জ মেট্রো স্টেশন। স্টেশনটি বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা উত্তম কুমারের নামে নামাঙ্কিত। স্টেশনটি আগে কলকাতা মেট্রোর দক্ষিণ টার্মিনাল ছিল। এই স্টেশনের পাশে মেট্রোর একটি কারশেড আছে। স্টেশনের পশ্চিমে টালিগঞ্জ গল্ফ ক্লাব, পূর্বে রয়্যাল ক্যালকাটা গল্ফ ক্লাব এবং দক্ষিণে দেশপ্রাণ শাসমল রোড ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু রোডের সংযোগস্থলের কাছে অবস্থিত আইটিসি সংগীত রিসার্চ অ্যাকাডেমি।

 

উত্তমের ব্যক্তিজীবন

মা-বাবার তিন সন্তানের মধ্যে উত্তম কুমার ছিলেন সবার বড়। ছোট ভাই তরুণ কুমার একজন শক্তিশালী অভিনেতা ছিলেন। তারা একসঙ্গে বেশ কিছু জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। উত্তম কুমার গৌরী দেবীকে বিয়ে করেন। তাদের একমাত্র সন্তান গৌতম চট্টোপাধ্যায় মাত্র ৫৩ বছর বয়সে ক্যান্সারে মারা যান। গৌরব চট্টোপাধ্যায় উত্তম কুমারের একমাত্র নাতি। বর্তমানে টালিগঞ্জের জনপ্রিয় ব্যস্ত অভিনেতা। উত্তম কুমার বিয়ে করেন ১৯৫০ সালের ১ জুন পদ্ম পুকুরের বাসিন্দা গৌরী দেবীকে। একমাত্র ছেলে গৌতমের জন্ম ১৯৫১ সালে। ১৯৬৩ সালে উত্তম কুমার তার পরিবার ছেড়ে চলে যান। দীর্ঘ ১৭ বছর তিনি সে সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুপ্রিয়া দেবীর সঙ্গে বসবাস করেন।

 

যেভাবে না ফেরার দেশে

১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই মাত্র ৫৩ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন বাংলার এ মহানায়ক। ছবিতে অভিনয় করতে করতেই চলে গেলেন তিনি। টালিগঞ্জের স্টুডিওতে রাত ১০টা পর্যন্ত ‘ওগো বধূ সুন্দরী’র শুটিং করলেন। বাসায় ফিরে টের পেলেন বুকের বাম পাশটায় একটা ব্যথা লতিয়ে উঠছে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই সব শেষ। ক্ষণজন্মা কিংবদন্তি অভিনেতা উত্তম কুমার চলচ্চিত্র শিল্পকে দিয়েছেন ব্যস্ততম ৩২টি বছর। বড় অসময়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেও তার কীর্তি তাকে আজীবন অমর করে রাখবে এই ভুবনে। বারে বারে গেয়ে উঠবেন তিনি ‘এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বলো তো...।’

এই বিভাগের আরও খবর
চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
কুসুমের নতুন রূপ
কুসুমের নতুন রূপ
অবশেষে প্রভা...
অবশেষে প্রভা...
চ্যানেল আইতে ছোটদের কৃষি
চ্যানেল আইতে ছোটদের কৃষি
শিল্পীর হতাশা বাজে জিনিস
শিল্পীর হতাশা বাজে জিনিস
বিদেশি সিরিয়ালের প্রতি কেন ঝুঁকছে টিভি চ্যানেল, ওটিটি
বিদেশি সিরিয়ালের প্রতি কেন ঝুঁকছে টিভি চ্যানেল, ওটিটি
জাহ্নবীর অজুহাত...
জাহ্নবীর অজুহাত...
বাংলাভিশনে সুলতান আবদুল হামিদ
বাংলাভিশনে সুলতান আবদুল হামিদ
রূপার ছায়ায় তিশা...
রূপার ছায়ায় তিশা...
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় বিএনপির উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ছাত্রদল বিজয়ী হবে : রিজভী
ডাকসুতে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ছাত্রদল বিজয়ী হবে : রিজভী

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে রাজনৈতিক সমাবেশে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১১
পাকিস্তানে রাজনৈতিক সমাবেশে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১১

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান
অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব, হাসপাতালে দেড় শতাধিক রোগী
নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব, হাসপাতালে দেড় শতাধিক রোগী

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুসিকে নবনিযুক্ত প্রশাসকের সাথে সংবাদকর্মীদের মতবিনিময়
কুসিকে নবনিযুক্ত প্রশাসকের সাথে সংবাদকর্মীদের মতবিনিময়

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ফেনসিডিলসহ ৩ নারী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে ফেনসিডিলসহ ৩ নারী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা
খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ড্রেজারের আঘাতে বিলীন হচ্ছে দুই শত বছরের পুরনো কবরস্থান
ড্রেজারের আঘাতে বিলীন হচ্ছে দুই শত বছরের পুরনো কবরস্থান

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ভোলায় মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা সেবন নিয়ে ঝগড়ায় পানিতে ডুবে এক যুবকের মৃত্যু
গাঁজা সেবন নিয়ে ঝগড়ায় পানিতে ডুবে এক যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের জন্য জীবন দেওয়া তরুণদের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না’
‘দেশের জন্য জীবন দেওয়া তরুণদের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‍্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‍্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নুর–লুৎফরের ওপর হামলা প্রমাণ করে হাসিনার দোসররা সক্রিয় : দুদু
নুর–লুৎফরের ওপর হামলা প্রমাণ করে হাসিনার দোসররা সক্রিয় : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনে কোনো কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা’
‘নির্বাচনে কোনো কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সদরপুরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
সদরপুরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জিয়া সৈনিক দলের আনন্দ র‌্যালি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে জিয়া সৈনিক দলের আনন্দ র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিলেন দোন্নারুম্মা
ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দিলেন দোন্নারুম্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ ২২ আসামির ভার্চুয়ালি হাজিরা গ্রহণ
সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ ২২ আসামির ভার্চুয়ালি হাজিরা গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কান্না চোখে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডকে বিদায় বললেন অ্যান্টনি
কান্না চোখে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডকে বিদায় বললেন অ্যান্টনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লায়ন্স ক্লাব অব নোয়াখালী মাইজদীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত
লায়ন্স ক্লাব অব নোয়াখালী মাইজদীর উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা
নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষেতলালে বজ্রপাত নিরোধে শুভসংঘের তালবীজ রোপণ
ক্ষেতলালে বজ্রপাত নিরোধে শুভসংঘের তালবীজ রোপণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?
কেন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে নীরব জোলানি-এরদোয়ান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা