শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৪, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

খায়রুল কবির খোকন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনের অপেক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

বিএনপি দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ও বীর উত্তম খেতাবের অধিকারী তিনি। রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে জিয়াউর রহমান অমরতার অনুষঙ্গ বলে বিবেচিত হবেন অনন্তকাল ধরে। বাংলাদেশে একদলীয় শাসনের অবসান ঘটিয়ে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক শাসনের প্রবর্তক তিনি। বিএনপি এ পর্যন্ত গণতান্ত্রিকভাবে পাঁচবার দেশের শাসনক্ষমতায় এসেছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে তাতে বিএনপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে এমনই বিশ্বাস রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।

বিএনপি বীর উত্তম জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল। মুক্তিযুদ্ধের এই মহান সৈনিকের আদর্শে গড়ে ওঠা দল বারবার ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে। জিয়াউর রহমানের আদর্শকে ধ্বংস করার জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু জনগণের হৃদয়ে যার স্থান। তাঁকে যে মুছে ফেলা যায় না, এটি আজ প্রমাণিত সত্য। প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে। ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে এ দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মানুষের হৃদয়রাজ্যে ঠাঁই করে নিয়েছেন দেড় যুগেরও বেশি সময় ধরে।

মহান মুক্তিযুদ্ধ জিয়াউর রহমানকে জাতীয় ইতিহাসের মহানায়কে পরিণত করে। সেনা অফিসার হিসেবে যিনি দেশবাসীর কাছে ছিলেন অপরিচিত, তিনি জাতীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। দখলদার পাকিস্তানি বাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করলে জিয়াউর রহমান তাঁর রেজিমেন্ট নিয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। পরদিন ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তাঁর ঘোষণাটি ছিল : ‘আমি মেজর জিয়া, বাংলাদেশ লিবারেশন আর্মির অস্থায়ী সর্বাধিনায়ক, এত দ্বারা শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি। আমি আরও ঘোষণা করছি, আমরা ইতোমধ্যে শেখ মুজিবুর রহমানের অধীনে একটি সার্বভৌম ও বৈধ সরকার গঠন করেছি। এই সরকার রাষ্ট্র পরিচালনায় আইন এবং শাসনতন্ত্র মেনে চলায় অঙ্গীকারবদ্ধ। নতুন গণতান্ত্রিক সরকার আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জোট নিরপেক্ষ নীতির প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এ সরকার সব দেশের সঙ্গে বন্ধুত্বের প্রত্যাশী এবং আন্তর্জাতিক শান্তির জন্য চেষ্টা করবে। আমি সব সরকারের কাছে আবেদন করছি তারা যেন বাংলাদেশে নৃশংস গণহত্যার বিরুদ্ধে তাদের নিজ নিজ দেশে জনমত গড়ে তোলেন। শেখ মুজিবুর রহমানের অধীনে গঠিত সরকার বাংলাদেশের সার্বভৌম ও বৈধ সরকার এবং এই সরকার পৃথিবীর সব গণতান্ত্রিক দেশের স্বীকৃতি লাভের অধিকার সংরক্ষণ করে।’

জিয়াউর রহমান নিজের দেশপ্রেম এবং সাহসিকতায় একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পুরোভাগে চলে আসেন। মেজর জিয়া অস্থায়ী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তাঁর নেতৃত্বাধীন সশস্ত্র বাহিনী বেশ কয়েক দিন চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী অঞ্চল নিয়ন্ত্রণে রাখে। পরবর্তী সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সর্বাত্মক অভিযানের মুখে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে নিজেদের সংগঠিত করার কৌশল অবলম্বন করেন।

মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনায় জিয়াউর রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। মুক্তিযুদ্ধকালে প্রতিষ্ঠিত প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের আস্থার পাত্র হিসেবে বিবেচিত হতেন তিনি। ১৯৭১ সালের জুন মাস পর্যন্ত ১ নম্বর সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান। পরে তাঁর নামাঙ্কিত ‘জেড’ ফোর্সের প্রধান হিসেবে জিয়াউর রহমান নিজেকে সাহসী যোদ্ধা হিসেবে পরিচিত করে তোলেন। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার জন্য তাঁকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর স্বাধীন বাংলাদেশে সশস্ত্র বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ পদে উন্নীত করা হয় বীর উত্তম জিয়াউর রহমানকে। ১৯৭৫ সালের ২৫ আগস্ট জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনী প্রধান নিযুক্ত হন। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা ব্রিগেডের সহায়তায় ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দি করেন। যা সাধারণ সৈনিকদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সম্পর্কে জনমনে উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়। সেনাবাহিনীতে দেখা দেয় প্রচণ্ড ক্ষোভ। ৭ নভেম্বরের সিপাহি-জনতার বিপ্লবে মুক্তিলাভ করেন তিনি। এই মহান বিপ্লব স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসে। সেনানায়কের পাশাপাশি দেশনায়ক হিসেবেও আবির্ভূত হন তিনি। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে দেশকে গণতন্ত্রের পথে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৭৭ সালের ৩০ এপ্রিল তিনি এ উদ্দেশ্যে ঘোষণা করেন তাঁর ঐতিহাসিক ১৯ দফা। এর ভিত্তিতে গঠিত হয় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগ দল) নামের রাজনৈতিক সংগঠন।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠনের ঘোষণা দেন। রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি প্রতিষ্ঠাকালে জাতি ছিল বহুধাবিভক্ত। এই বিভক্তি শুধু ডান, বাম রাজনৈতিক দর্শনের ভিত্তিতেই সৃষ্টি হয়নি, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন বা করেননি অথবা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ও বিপক্ষের শক্তি হিসেবেও তা প্রকট হয়ে উঠেছিল। এই বিভক্তি জাতীয় পর্যায়েও ছড়িয়ে পড়ে। বিএনপির লক্ষ্য ছিল এই বিভাজন দূর করা এবং সমগ্র জাতি যেন একক সত্তা হিসেবে কাজ করতে পারে, সেজন্য বিবদমান সামাজিক শক্তিগুলোকে একত্রীকরণ। প্রতিষ্ঠাকালে বিএনপির নেতৃত্বে ছিলেন তরুণ ও মধ্যবয়সিরা। তাই তরুণদের কাছে এ দলটির আবেদন প্রচুর। ব্যবসাবাণিজ্যে বেসরকারি উদ্যোগকে সম্পৃক্ত করার জন্য দেশের ব্যবসায়ী এবং শিল্পপতিরাও এই দলের প্রতি আকৃষ্ট হন। জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা এবং স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের ফলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে দেশের বুদ্ধিজীবী মহল। ইসলামি মূল্যবোধের জন্য দেশের মানুষের মন জয় করে বিএনপি।  বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির অর্জন অনেক। রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমানের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পথ প্রশস্ত হয়। দেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়। দেশের সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে পেশাদারির সূচনা নতুনভাবে অনুভূত ও কার্যকর হতে থাকে। জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নতুন নতুন কর্মসূচি গৃহীত হতে থাকে। জাতীয় অর্থনীতিতে প্রাণসঞ্চারের লক্ষ্যে বেসরকারি উদ্যোগকে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত করা হয় উৎপাদনব্যবস্থায়। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়। দক্ষিণ এশিয়ায় পারস্পরিক সহযোগিতার সূত্র প্রতিষ্ঠার সূচনাও হয় এই সময়কালে।

১৯৭৮ সালের ৩ জুন জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে কিছু বিপথগামী সেনাসদস্যের হাতে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শহীদ হলে বিচারপতি আবদুস সাত্তার বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ১৯৮১ সালের ১৫ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।  ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে আবির্ভূত হয় এবং সরকার গঠন করে। ২০০১ সালের ১ অক্টোবরে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি ৩০০টি আসনের মধ্যে ১৯৩টি আসন লাভ করে পুনরায় ক্ষমতাসীন হয়। বিএনপির জন্য আবারও বিশাল জয়ের হাতছানি দিচ্ছে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন। যে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষায় দেশের ১৮ কোটি মানুষ।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সর্বশেষ খবর
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ভিন্নতা থাকলেও জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতের চেষ্টা করা হচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু
সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো চায় ইউট্যাব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত
মাদারীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, পথচারী নারী নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়
বৃষ্টিতে স্মার্টফোন রক্ষায় করণীয়

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি
ঘুষ নিয়ে ভাইরাল সেই শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ হয়নি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য
এশিয়ার নবীনতম দেশ এখন আসিয়ানের ১১তম সদস্য

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর ছুরিকাঘাতের চারদিন পর স্ত্রীর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২ দিনে ডিএমপির ২৫০৯ মামলা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’
হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যের অহংকার ‘কালিদহ সাগর’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন
মোহাম্মদ হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের
ঢাকার বাতাসে গ্যাসের গন্ধ, আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ তিতাসের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ শ্রমিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়
ভিটামিন সি সংরক্ষণের উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভাইরাল কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সেই নিয়োগ সাময়িক স্থগিত
ভাইরাল কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সেই নিয়োগ সাময়িক স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারদিকে অদৃশ্য শক্তি ও ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: দুদু
চারদিকে অদৃশ্য শক্তি ও ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে পাচারকালে পৌনে ২ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ১
ভারতে পাচারকালে পৌনে ২ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে শিক্ষকদের সঙ্গে অধ্যক্ষের মতবিনিময় সভা
টঙ্গীতে শিক্ষকদের সঙ্গে অধ্যক্ষের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান
সৌদি সফরে বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারে উদ্যোগী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাত মাস পর ফিরে ডাক মারলেন উইলিয়ামসন
সাত মাস পর ফিরে ডাক মারলেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের কর্নেল কমান্ড্যান্ট অভিষেক ও বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক
সিইসির সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া শান্তি চুক্তি সই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম