শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৬, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

উপ-সম্পাদকীয়

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

গত ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ এবং জাতির উদ্দেশে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের ভাষণের মধ্য দিয়ে সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের প্রথম বর্ষটি উদযাপিত হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে না থাকার পরও সেদিন রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ ও সংসদ ভবনের সামনে এক ঐতিহাসিক সমাবেশ ও বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের মধ্য দিয়ে বিগত চব্বিশের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান এবং তৎপরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুত বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করা হয়, যা ছিল জাতির জীবনে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। সেই তাৎপর্যপূর্ণ বিশেষ অনুষ্ঠান বা সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও প্রতিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ছাত্র-জনতা।

কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় হলো, সেই সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন না জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার মহান অভ্যুত্থানের প্রথম সারির কয়েকজন নেতা। যাঁদের কারণে মূলত ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সাফল্যের মুখ দেখেছিল এবং ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটেছিল, সমাবেশে তাঁরাই ছিলেন অনুপস্থিত।

পূর্বঘোষণা দিয়ে ৫ আগস্টের সমাবেশ কিংবা অনুষ্ঠানাদি বর্জন না করলেও কয়েকজন বিশিষ্ট ছাত্রনেতা সেদিন ঢাকা ত্যাগ করে কক্সবাজার সৈকতের দিকে অগ্রসর হয়েছিলেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল সাময়িকভাবে বিনোদন লাভ করা।

কিন্তু তাঁদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা সে কথা জানতেন না। এই সম্পূর্ণ বিষয়টি কক্সবাজারে যাওয়া তরুণ নেতাদের কাছে যতটা সহজ কিংবা নির্দোষ ছিল, দেশবাসীর কাছে ততটা নির্ঝঞ্ঝাট ছিল না। এই বিষয়টি বিভিন্ন জটিল প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। সে কারণে জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বিনা নোটিশে ঢাকা ত্যাগ করার কারণে তাঁদের পাঁচজন তরুণ নেতার কাছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে লিখিত বক্তব্য প্রদান করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু অতি উৎসুক জনতার মূল সংশয়ের বিষয়টি সেখানেই থেমে থাকেনি।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচন ঘোষণাকে কেন্দ্র করে উল্লিখিত ছাত্র নেতাদের মধ্যে একটি মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে বলে কেউ কেউ মনে করছেন। জাতীয় নাগরিক পার্টির উল্লিখিত অংশটি নাকি বৃহত্তর সংস্কার এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ঘোষিত সময়ে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিপক্ষে। অনেকের ধারণা, মূলত সে কারণেই উল্লিখিত পাঁচজন প্রভাবশালী ছাত্রনেতার নীরবে-নিভৃতে ঢাকা ত্যাগ করে কক্সবাজারের দিকে পা বাড়ানো। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন ও সংস্কারের ক্ষেত্রে আইনানুগ ও সংবিধানগত স্বীকৃতি নিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদেরও কিছু ভিন্নমত রয়েছে বলে জানা যায়।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সম্মিলিত মৌলিক সংস্কারের সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে চলা হচ্ছে। কমিশনে দেশের দু-একটি দল নয়, ৩০টির অধিক দল সম্পৃক্ত রয়েছে। এ পর্যন্ত অত্যন্ত সুচিন্তিত কিংবা পরিকল্পিতভাবে তারা যাবতীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের এক দফা গণবিপ্লব বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো দলেরই কোনো নীতিগত বিরোধ নেই। তবে মৌলিক সংস্কারের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করে দেশে নির্বাচন দেওয়ার ব্যাপারে মোটামুটি দু-একটি দল ছাড়া সবাই ছিল একমত। কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র মেরামত, পরিবর্তন কিংবা যথাসাধ্য সংস্কারের বিষয়টি অবশ্যই একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোনো একটি-দুটি বিশেষ দল বা সংগঠনের জন্য সে প্রক্রিয়া থেমে থাকতে পারে না। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার কোনো স্থায়ী কিংবা নির্বাচিত সরকার নয়। আর যা-ই হোক, অনির্দিষ্টকালের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনার কোনো ম্যান্ডেট তাদের নেই। অন্যথায় কোনো বিশেষ কারণে তাদের শাসনকাল প্রলম্বিত করতে হলে জনগণের মতামত নিতে গণভোটে যেতে হবে।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মত প্রকাশ করেছেন, আধুনিক গণতন্ত্র বহু শতাব্দী ধরে রূপ নিয়েছে। উদার গণতন্ত্র ব্যক্তিস্বাধীনতার ওপর জোর দিয়েছে এবং তাতে গোষ্ঠী বা সরকারের কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার প্রতি সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যদিকে সামাজিক গণতন্ত্র বিভিন্ন গোষ্ঠী এবং সরকারের সম্মিলিত কর্মের মাধ্যমে সাম্যের ওপর জোর দেয়, সফল গণতন্ত্র সর্বদা বিকশিত হয়, নীতি দ্বারা পরিচালিত হয়, যা মূলত জনগণ নির্ণয় করে থাকে। সেখানে জনগণের অংশগ্রহণ না থাকলে সম্ভব নয়। উপরোল্লিখিত উদার গণতন্ত্র কিংবা সামাজিক গণতন্ত্র, যে পথই আমরা বেছে নিই না কেন, সেখানে নির্দিষ্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের একাধিপত্যের ভাব নতুন করে এক স্বৈরতন্ত্রের জন্ম দিতে পারে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্কারপ্রক্রিয়া, সম্মিলিতভাবে সব দলের মতামত ও অংশগ্রহণ এই মুহূর্তে আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সংগ্রামী ছাত্র-জনতা বৈষম্য, গণতন্ত্রহীনতা, দুর্নীতি, স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আপসহীনভাবে লড়াই করে যে সাফল্য অর্জন করেছে, সেটিকে এখন নেহাত খামখেয়ালিপনা কিংবা নিজ নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ‘একলা চলার নীতি’ গ্রহণ করতে পারে না। তাদের বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে সম্মিলিতভাবে বা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

আমাদের একজন বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনীতিক সম্প্রতি বলেছেন, ছাত্রদের দল গঠন করতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে আমরা একটি বিরাট ভুল করতে যাচ্ছি। তবে এ কথা ঠিক যে দল গঠন নিয়ে যত বিতর্কই থাক না কেন, আমাদের কোনো অধিকার আদায়ের সংগ্রামই ছাত্রদের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছাড়া অতীতে সাফল্যের মুখ দেখেনি। পরিতাপের বিষয, সেসব সাফল্যের কোনো সুফলই এ দেশের ছাত্র-জনতা ভোগ করতে পারেনি। ভোগ করেছে, দুর্নীতির পাহাড় গড়েছে এবং দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে এক শ্রেণির রাজনীতিক।

প্রকাশিত বিভিন্ন তথ্য অনুযায়ী, শেখ হাসিনার বিগত শাসনামলে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। সালমান এফ রহমান একাই ৫০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছেন। এস আলম গোষ্ঠী বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের সহযোগিতায় এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুর। এই অর্থ-সম্পদ এ দেশের, এ দেশের ছাত্র-জনতা কিংবা আপামর মানুষের। সুতরাং এ দেশে সংগ্রামী ছাত্র-জনতার সর্বস্তরে আন্দোলন গড়ে তোলার যে দায়িত্ব রয়েছে, তা কোনো ক্রমেই অবহেলা বা অবজ্ঞা করা যাবে না। সে কারণে দেশের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ ছাত্রদের জন্য অবশ্যই একটি অগ্রাধিকার। তবে তাদের ক্ষমতার লোভ-লালসা, লুটপাট, দুর্নীতি এবং অনাচার থেকে দূরে সরে থাকতে হবে। সৃষ্টি করতে হবে সততা, আত্মত্যাগ ও নিজ নিজ ক্ষেত্রে অবদান রাখার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

আগামী জাতীয় নির্বাচনগুলো বিভিন্ন কারণে আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি যত পিছিয়ে যাবে, জাতিগতভাবে আমরা ততই পিছিয়ে পড়ব। আমাদের দায়দায়িত্ব ও জাতি গঠনের প্রক্রিয়া ততটা দুর্বল হতে থাকবে। দায়িত্বশীল, সৎ এবং গঠনশীল নেতৃত্ব গড়ে উঠবে না। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকে দলবাজি কিংবা তাঁবেদারি নয়, দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। নতুবা সামগ্রিক বিষয়গুলো উল্টো খাতে প্রবাহিত হয়ে ক্রমে ক্রমে আগের পরিত্যক্ত জায়গায় ফিরে যাবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১৫ থেকে ১৮ লাখ পর্যন্ত উচ্চশিক্ষিত, স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী বেকার রয়েছেন। তা ছাড়া প্রতিবছর আট থেকে ১০ লাখেরও বেশি নতুন গ্র্যাজুয়েট বের হচ্ছেন বলে পরিসংখ্যান রয়েছে। তাঁরা না বাঁচলে দেশ এগোবে না। সুতরাং আগামী নির্বাচিত সরকারের দায়দায়িত্ব অনেক।

দেশপ্রেমহীন স্বার্থপর রাজনীতির পরিণাম কত দুর্বিষহ হতে পারে, আজকের সংগ্রামী ছাত্র-জনতাকে সর্বাগ্রে সেটিই অনুধাবন করতে হবে। সেই প্রেক্ষাপটে নবগঠিত নাগরিক পার্টি কি ক্ষমতার রাজনীতিতে পারবে দেশে একটি সময়োপযোগী ও ঐক্যবদ্ধ বিকল্প নেতৃত্ব গড়ে তুলতে? এই মুহূর্তে নাগরিক পার্টি ভেঙে যাওয়া নিয়ে জোর গুজব দ্রুত ডালপালা মেলছে। এই দলের শুভানুধ্যায়ীদের কামনা, সেটি যেন সত্যি না হয়। নিজেদের মতবিরোধ ও ভুল-বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে দলটির তরুণ নেতারা যেন এ দেশের রাজনীতিতে একটি ইতিহাস গড়ে তুলতে সক্ষম হন, সেটি অনেকেরই অন্তরের ইচ্ছা।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি সহায়তা আরো সহজ করা প্রয়োজন
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
ভোক্তার ন্যায্য অধিকার: বাজারে স্বচ্ছতা আনতে প্রয়োজন আইন সংস্কার
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন
সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা