শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৬, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

উপ-সম্পাদকীয়

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

গত ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ এবং জাতির উদ্দেশে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের ভাষণের মধ্য দিয়ে সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের প্রথম বর্ষটি উদযাপিত হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে না থাকার পরও সেদিন রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ ও সংসদ ভবনের সামনে এক ঐতিহাসিক সমাবেশ ও বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের মধ্য দিয়ে বিগত চব্বিশের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান এবং তৎপরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুত বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করা হয়, যা ছিল জাতির জীবনে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। সেই তাৎপর্যপূর্ণ বিশেষ অনুষ্ঠান বা সমাবেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও প্রতিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ছাত্র-জনতা।

কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় হলো, সেই সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন না জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার মহান অভ্যুত্থানের প্রথম সারির কয়েকজন নেতা। যাঁদের কারণে মূলত ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান সাফল্যের মুখ দেখেছিল এবং ফ্যাসিবাদী শাসক শেখ হাসিনার পতন ঘটেছিল, সমাবেশে তাঁরাই ছিলেন অনুপস্থিত।

পূর্বঘোষণা দিয়ে ৫ আগস্টের সমাবেশ কিংবা অনুষ্ঠানাদি বর্জন না করলেও কয়েকজন বিশিষ্ট ছাত্রনেতা সেদিন ঢাকা ত্যাগ করে কক্সবাজার সৈকতের দিকে অগ্রসর হয়েছিলেন। তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল সাময়িকভাবে বিনোদন লাভ করা।

কিন্তু তাঁদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা সে কথা জানতেন না। এই সম্পূর্ণ বিষয়টি কক্সবাজারে যাওয়া তরুণ নেতাদের কাছে যতটা সহজ কিংবা নির্দোষ ছিল, দেশবাসীর কাছে ততটা নির্ঝঞ্ঝাট ছিল না। এই বিষয়টি বিভিন্ন জটিল প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। সে কারণে জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বিনা নোটিশে ঢাকা ত্যাগ করার কারণে তাঁদের পাঁচজন তরুণ নেতার কাছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে লিখিত বক্তব্য প্রদান করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু অতি উৎসুক জনতার মূল সংশয়ের বিষয়টি সেখানেই থেমে থাকেনি।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচন ঘোষণাকে কেন্দ্র করে উল্লিখিত ছাত্র নেতাদের মধ্যে একটি মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে বলে কেউ কেউ মনে করছেন। জাতীয় নাগরিক পার্টির উল্লিখিত অংশটি নাকি বৃহত্তর সংস্কার এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ঘোষিত সময়ে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিপক্ষে। অনেকের ধারণা, মূলত সে কারণেই উল্লিখিত পাঁচজন প্রভাবশালী ছাত্রনেতার নীরবে-নিভৃতে ঢাকা ত্যাগ করে কক্সবাজারের দিকে পা বাড়ানো। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন ও সংস্কারের ক্ষেত্রে আইনানুগ ও সংবিধানগত স্বীকৃতি নিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাদেরও কিছু ভিন্নমত রয়েছে বলে জানা যায়।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সম্মিলিত মৌলিক সংস্কারের সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে চলা হচ্ছে। কমিশনে দেশের দু-একটি দল নয়, ৩০টির অধিক দল সম্পৃক্ত রয়েছে। এ পর্যন্ত অত্যন্ত সুচিন্তিত কিংবা পরিকল্পিতভাবে তারা যাবতীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের এক দফা গণবিপ্লব বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে কোনো দলেরই কোনো নীতিগত বিরোধ নেই। তবে মৌলিক সংস্কারের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করে দেশে নির্বাচন দেওয়ার ব্যাপারে মোটামুটি দু-একটি দল ছাড়া সবাই ছিল একমত। কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র মেরামত, পরিবর্তন কিংবা যথাসাধ্য সংস্কারের বিষয়টি অবশ্যই একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোনো একটি-দুটি বিশেষ দল বা সংগঠনের জন্য সে প্রক্রিয়া থেমে থাকতে পারে না। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার কোনো স্থায়ী কিংবা নির্বাচিত সরকার নয়। আর যা-ই হোক, অনির্দিষ্টকালের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনার কোনো ম্যান্ডেট তাদের নেই। অন্যথায় কোনো বিশেষ কারণে তাদের শাসনকাল প্রলম্বিত করতে হলে জনগণের মতামত নিতে গণভোটে যেতে হবে।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মত প্রকাশ করেছেন, আধুনিক গণতন্ত্র বহু শতাব্দী ধরে রূপ নিয়েছে। উদার গণতন্ত্র ব্যক্তিস্বাধীনতার ওপর জোর দিয়েছে এবং তাতে গোষ্ঠী বা সরকারের কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার প্রতি সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যদিকে সামাজিক গণতন্ত্র বিভিন্ন গোষ্ঠী এবং সরকারের সম্মিলিত কর্মের মাধ্যমে সাম্যের ওপর জোর দেয়, সফল গণতন্ত্র সর্বদা বিকশিত হয়, নীতি দ্বারা পরিচালিত হয়, যা মূলত জনগণ নির্ণয় করে থাকে। সেখানে জনগণের অংশগ্রহণ না থাকলে সম্ভব নয়। উপরোল্লিখিত উদার গণতন্ত্র কিংবা সামাজিক গণতন্ত্র, যে পথই আমরা বেছে নিই না কেন, সেখানে নির্দিষ্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দলের একাধিপত্যের ভাব নতুন করে এক স্বৈরতন্ত্রের জন্ম দিতে পারে। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্কারপ্রক্রিয়া, সম্মিলিতভাবে সব দলের মতামত ও অংশগ্রহণ এই মুহূর্তে আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সংগ্রামী ছাত্র-জনতা বৈষম্য, গণতন্ত্রহীনতা, দুর্নীতি, স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আপসহীনভাবে লড়াই করে যে সাফল্য অর্জন করেছে, সেটিকে এখন নেহাত খামখেয়ালিপনা কিংবা নিজ নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ‘একলা চলার নীতি’ গ্রহণ করতে পারে না। তাদের বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে সম্মিলিতভাবে বা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

আমাদের একজন বয়োজ্যেষ্ঠ রাজনীতিক সম্প্রতি বলেছেন, ছাত্রদের দল গঠন করতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে আমরা একটি বিরাট ভুল করতে যাচ্ছি। তবে এ কথা ঠিক যে দল গঠন নিয়ে যত বিতর্কই থাক না কেন, আমাদের কোনো অধিকার আদায়ের সংগ্রামই ছাত্রদের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছাড়া অতীতে সাফল্যের মুখ দেখেনি। পরিতাপের বিষয, সেসব সাফল্যের কোনো সুফলই এ দেশের ছাত্র-জনতা ভোগ করতে পারেনি। ভোগ করেছে, দুর্নীতির পাহাড় গড়েছে এবং দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে এক শ্রেণির রাজনীতিক।

প্রকাশিত বিভিন্ন তথ্য অনুযায়ী, শেখ হাসিনার বিগত শাসনামলে বছরে ১৬ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। সালমান এফ রহমান একাই ৫০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছেন। এস আলম গোষ্ঠী বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের সহযোগিতায় এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুর। এই অর্থ-সম্পদ এ দেশের, এ দেশের ছাত্র-জনতা কিংবা আপামর মানুষের। সুতরাং এ দেশে সংগ্রামী ছাত্র-জনতার সর্বস্তরে আন্দোলন গড়ে তোলার যে দায়িত্ব রয়েছে, তা কোনো ক্রমেই অবহেলা বা অবজ্ঞা করা যাবে না। সে কারণে দেশের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ ছাত্রদের জন্য অবশ্যই একটি অগ্রাধিকার। তবে তাদের ক্ষমতার লোভ-লালসা, লুটপাট, দুর্নীতি এবং অনাচার থেকে দূরে সরে থাকতে হবে। সৃষ্টি করতে হবে সততা, আত্মত্যাগ ও নিজ নিজ ক্ষেত্রে অবদান রাখার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

আগামী জাতীয় নির্বাচনগুলো বিভিন্ন কারণে আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি যত পিছিয়ে যাবে, জাতিগতভাবে আমরা ততই পিছিয়ে পড়ব। আমাদের দায়দায়িত্ব ও জাতি গঠনের প্রক্রিয়া ততটা দুর্বল হতে থাকবে। দায়িত্বশীল, সৎ এবং গঠনশীল নেতৃত্ব গড়ে উঠবে না। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকে দলবাজি কিংবা তাঁবেদারি নয়, দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। নতুবা সামগ্রিক বিষয়গুলো উল্টো খাতে প্রবাহিত হয়ে ক্রমে ক্রমে আগের পরিত্যক্ত জায়গায় ফিরে যাবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১৫ থেকে ১৮ লাখ পর্যন্ত উচ্চশিক্ষিত, স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী বেকার রয়েছেন। তা ছাড়া প্রতিবছর আট থেকে ১০ লাখেরও বেশি নতুন গ্র্যাজুয়েট বের হচ্ছেন বলে পরিসংখ্যান রয়েছে। তাঁরা না বাঁচলে দেশ এগোবে না। সুতরাং আগামী নির্বাচিত সরকারের দায়দায়িত্ব অনেক।

দেশপ্রেমহীন স্বার্থপর রাজনীতির পরিণাম কত দুর্বিষহ হতে পারে, আজকের সংগ্রামী ছাত্র-জনতাকে সর্বাগ্রে সেটিই অনুধাবন করতে হবে। সেই প্রেক্ষাপটে নবগঠিত নাগরিক পার্টি কি ক্ষমতার রাজনীতিতে পারবে দেশে একটি সময়োপযোগী ও ঐক্যবদ্ধ বিকল্প নেতৃত্ব গড়ে তুলতে? এই মুহূর্তে নাগরিক পার্টি ভেঙে যাওয়া নিয়ে জোর গুজব দ্রুত ডালপালা মেলছে। এই দলের শুভানুধ্যায়ীদের কামনা, সেটি যেন সত্যি না হয়। নিজেদের মতবিরোধ ও ভুল-বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে দলটির তরুণ নেতারা যেন এ দেশের রাজনীতিতে একটি ইতিহাস গড়ে তুলতে সক্ষম হন, সেটি অনেকেরই অন্তরের ইচ্ছা।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
সর্বশেষ খবর
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম