শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩৬, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

বিগত জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মারণাস্ত্র ব্যবহারসংক্রান্ত বিবিসির রিপোর্ট নিশ্চিতকরণ এবং চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার আদেশের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক নতুন মেরুকরণ লক্ষ করা যাচ্ছে। উপরোক্ত দুটি বিষয় নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও তাঁর অনুসারীদের মধ্যে এখন এক স্বস্তির ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে।

এতে লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ড. ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর দেশের রাজনীতিতে যে মেরুকরণ শুরু হয়েছিল, তা আরো গতি লাভ করছে বলে মনে করা হচ্ছে। হাসিনার অবর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) তাঁর বিচার, আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখা কিংবা একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারেও বিএনপির আগের অবস্থানে এখন পরিবর্তন আসছে।

মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেছেন যে শেখ হাসিনার একক আদেশেই জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের দীর্ঘ দেড় দশকের শাসনামলে বিএনপিই তাদের রোষানলে পড়েছিল সবচেয়ে বেশি। এর জন্য আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত।
আন্দোলনকারীদের ওপর মারণাস্ত্র ব্যবহারকে কেন্দ্র করে শেখ হাসিনার স্বকণ্ঠে প্রদত্ত নির্দেশ বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি নিজস্ব উদ্যোগে সেটি যাচাই করে বিশ্বময় প্রচার করেছে বিবিসি।

২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানকালে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি ঘটনা আইসিসিতে পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনার আহবান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এরই মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার করে রাজসাক্ষী হয়েছেন সাবেক পুলিশপ্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। গত বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। সুতরাং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করার অপরাধে বিচার করা কিংবা তাঁর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের চিহ্নিত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনি কার্যক্রম চালিয়ে যেতে আর কোনো বাধা থাকতে পারে না বলে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা মনে করেন।

এতে বিএনপির অভ্যন্তরে একটি মহলের মধ্যে শেখ হাসিনার বিচার কিংবা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল, তা এখন দ্রুত অপসারিত হচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে এত দিন যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল, তা-ও এখন কেটে যাচ্ছে বলে অনেকে মনে করেন। কারণ প্রধান উপদেষ্টা চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যাবতীয় ব্যবস্থা চূড়ান্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন বলে তাঁর প্রেস সচিব শফিকুল আলম নিশ্চিত করেছেন।

সম্ভবত এরই ভিত্তিতে বর্তমান সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আমরা আর সাত-আট মাস সরকারে থাকছি।’ তিনি আরো বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা এবং আমি কিছু মৌলিক সংস্কার করতে খুবই সিরিয়াস। আমরা কোনো দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারে যাব না। যতটুকু সংস্কার শুরু হয়েছে, আমরা সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করব। সরকার মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে।’

নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ও জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান নাহিদ ইসলাম সম্প্রতি অত্যন্ত শক্ত ভাষায় বলেছিলেন যে ‘বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেব না।’ কিন্তু পরবর্তী পর্যায়ে নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘মৌলিক সংস্কারগুলো নির্বাচনের আগেই হতে হবে।’

এখন বিভিন্ন ঘটনার অগ্রগতি ও বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মনে হচ্ছে, দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের অবস্থানগত দূরত্ব ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে। তবে নির্বাচনের পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত বিভেদ সৃষ্টির জন্য ইস্যুর অভাব হবে না। কারণ ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক তরুণ নেতা এবং বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমরা বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করছি।’

এ ক্ষেত্রে যারা বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ কিংবা ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যেসব বিষয়ে বিরোধ রয়েছে, তাতে যারা ঐকমত্য পোষণ করবে না, তাদের সঙ্গে কোনো বিষয়েই নাগরিক পার্টির কোনো বোঝাপড়া হবে না।

এ কথা অনস্বীকার্য যে বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের খবরে অনেকে এখনই কিছুটা উদ্বেলিত হয়ে উঠেছেন। দেশজুড়ে একটা নির্বাচনের আমেজ সৃষ্টি হতে শুরু করেছে। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘ দেড় দশক সময়ে দেশের বেশির ভাগ মানুষ নির্বাচনে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেনি। এখন এক ধরনের প্রশান্তি এবং স্বস্তি তাদের মনে কাজ করতে শুরু করেছে।

তবে নির্বাচন নিয়ে আমাদের সব দুশ্চিন্তার অবসান এখনো হয়নি। কয়েক মাস ধরে দেশে সংখ্যানুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্বের বা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি উঠেছে। দেশের সব গণতান্ত্রিক দল না হলেও বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক সংগঠন পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দাবি করেছে। এই পদ্ধতির একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এতে কোনো নির্বাচনী এলাকায় কোনো দলের বাছাইকৃত প্রার্থী দেওয়া হয় না। ভোটাররা বিভিন্ন দলের দলীয় প্রতীকে ভোট প্রদান করে থাকেন।

এতে যে দলীয় প্রতীক দেশব্যাপী সর্বাধিক ভোট লাভ করতে সমর্থ হয়, সে দলই সরকার গঠন করে। বিজয়ী দল নির্বাচন শেষে বিভিন্ন নির্বাচনী আসনে তাদের দলীয় প্রতিনিধির নাম ঘোষণা করে এবং সরকার গঠন করে থাকে। এতে এক আসনে কোনো দলেরই একাধিক প্রার্থীর মনোনয়ন নিয়ে লড়াই কিংবা মারামারির আশঙ্কা থাকে না। একটি সাধারণ নির্বাচনে যে কয়টি দল অংশগ্রহণ করে থাকে এবং তারা দেশব্যাপী যে পরিমাণ মোট ভোট সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়, সে সংখ্যানুপাতেই বিভিন্ন দলের মধ্যে আসন বণ্টন করা হয়ে থাকে।

এ ক্ষেত্রে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ভোট না পেলে একাধিক দল নিয়ে কোয়ালিশন সরকারও গঠিত হতে পারে। ইউরোপের কয়েকটি দেশে এই পদ্ধতি চালু থাকলেও আমাদের দেশে এটি এখনো অজানাই রয়ে গেছে। তবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এই পদ্ধতিতে তাদের যোগ্য প্রতিনিধিদের সংসদে পাঠাতে পারে তুলনামূলকভাবে অনেক কম ঝক্কি-ঝামেলায়।

এ ব্যাপারে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ আরো কয়েকটি দল বেশি আগ্রহ প্রকাশ করছে। কিন্তু দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি এই পদ্ধতিতে নির্বাচনের বিরোধিতা করেছে। দলের বর্ষীয়ান নেত্রী খালেদা জিয়া বলেছেন, সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের সঙ্গে দেশের সাধারণ নাগরিকরা এখনো পরিচিত হয়ে ওঠেনি। এই পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে গেলে এখন ঘাটে ঘাটে নানা ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং প্রতিবেশী বড় রাষ্ট্রের অনাকাঙ্ক্ষিত প্রভাব কিংবা আধিপত্য বিস্তার ঠেকানোর ব্যাপারে উদগ্রীব দেশের বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল। গণ-অভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশের জনগণও সে ব্যাপারে এখন অনেক স্পর্শকাতর।

দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপির বিরুদ্ধে এসব ব্যাপারে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি, জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যরা ক্রমেই সমালোচনামুখর হয়ে উঠছে। জানতে চাচ্ছে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে উপরোল্লিখিত বিষয়গুলোতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে? বাংলাদেশের বিভিন্ন সমুদ্রবন্দর ও ভূখণ্ড ব্যবহার, তথাকথিত করিডর কিংবা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কী করতে যাচ্ছে বিএনপি? বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী তরুণ প্রজন্ম তাদের জাতীয় স্বার্থ, ধর্মীয় ও আর্থ-সামাজিক স্বার্থ রক্ষায় আগের তুলনায় অনেক সচেতন। ছেলে-ভোলানো রাজনীতি করে আগের মতো আর পার পাওয়া যাবে বলে মনে হচ্ছে না। তারা বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অতীতের রেকর্ড নিয়ে দিনে দিনে অত্যন্ত সোচ্চার হয়ে উঠছে।

যে দল রাজনীতির ক্ষেত্রে যত বেশি বিদেশনির্ভর কিংবা আধিপত্যবাদের প্রভাবাধীন হতে চেষ্টা করবে, তারা আগামী দিনে ততটাই জনসমর্থন বা ভোট হারাতে থাকবে। দেশি-বিদেশি অপশক্তির দালালি কিংবা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সমর্থন নিয়ে কেউ বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারবে বলে মনে হয় না। সে কারণেই আগামী নির্বাচন কিংবা নির্বাচনগুলো হবে অত্যন্ত কঠিন ও সংকটময়। এ ধারণা দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক কিংবা ভোটারের।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’
‘কেউ কেউ সংস্কারের ধোঁয়া তুলে নির্বাচনকে ব্যাহত করতে চাইছে’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ
বিএসএফের গুলি থেকে রেহাই পাচ্ছে না নারী-পুরুষ কেউ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের
ক্লাব ফুটবলে নেই আগ্রহ, অন্য কিছুতে নজর ডাচ কোচের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক
অনুপ্রেরণার আলো ছড়ালেন হৃতিক

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আল-কোরআনের ভাষারীতি
আল-কোরআনের ভাষারীতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ
ইসলামের দৃষ্টিতে রসিকতা ও রসবোধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ
সাম্প্রতিক হত্যা-সহিংসতায় সিপিবির উদ্বেগ

নগর জীবন

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা