শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫০, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

বাঙালি জাতীয়তাবাদের যাত্রা শুরু ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমলে এবং তারই অধীনে। এ জাতীয়তাবাদের চরিত্রটা হওয়া উচিত ছিল পুরোপুরি ব্রিটিশবিরোধী। শুরুতে সেরকমই ছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তার ভিতরে ঢুকে পড়ে সাম্প্রদায়িকতা। সাম্প্রদায়িকতার কারণ হিন্দু-মুসলমানে বিরোধ। বিরোধ তৈরিতে উসকানি ছিল ব্রিটিশ শাসকদের। নিজেদের শাসন-শোষণ পোক্ত করার জন্য জাতীয়তাবাদীদের তারা বিভক্ত করতে চেয়েছে; এবং সবচেয়ে সহজ বিভাজনটা করা সম্ভব ছিল ধর্মীয় পার্থক্যকে বড় করে তোলার মধ্য দিয়ে। ব্রিটিশ শাসন মস্ত একটা ধাক্কা খায় ১৮৫৭-তে, সিপাহিদের মহা অভ্যুত্থানে। অভ্যুত্থানটি ছিল অসাম্প্রদায়িক। শাসকেরা ভয় পাচ্ছিল আরও বড় একটি অভ্যুত্থান না ঘটে যায় এবং তার ফলে ফরাসি বিপ্লবের মতো ‘অঘটন’ না দেখা দেয়। তারপর থেকেই চেষ্টা চলতে থাকে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু-মুসলমানে দূরত্ব বৃদ্ধির। এ ব্যাপারে তারা কয়েকটি চতুর পদক্ষেপ নেয়। 

প্রথমত ভারতের ইতিহাস রচনার সময় তারা হিন্দু যুগ ও মুসলিম যুগের ধারণা প্রতিষ্ঠিত করে। দ্বিতীয়ত আদমশুমারিতে হিন্দু ও মুসলমানকে আলাদাভাবে দেখায়। হিসাবে ধরা পড়ে যে বাংলায় মুসলমানের সংখ্যা কিছুটা বেশি। তাতে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের মনে শঙ্কার জন্ম হয় মুসলিম আধিপত্যের। তৃতীয়ত ব্রিটিশ শাসকরা নবগঠিত মধ্যবিত্তকে উৎসাহ দেয় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস নামে রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে তুলতে, যার নেতৃত্ব স্বভাবতই চলে যায় তুলনায় অগ্রসর হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের হাতে। এরপরে ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ শাসকরা পূর্ববঙ্গ ও আসামকে নিয়ে একটি স্বতন্ত্র প্রদেশ স্থাপন করে, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু মধ্যবিত্তকে জব্দ করা; কারণ ওই সম্প্রদায়ের একাংশ তত দিনে ব্রিটিশবিরোধিতা শুরু করে দিয়েছিল। ওই বিরোধিতার পেছনের কারণ ছিল শিক্ষার প্রসার এবং শিক্ষিত বেকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি।


১৯০৫ সালের ওই বঙ্গভঙ্গের আঘাত পেয়ে হিন্দু মধ্যবিত্ত প্রবলভাবে বাঙালি জাতীয়তাবাদী হয়ে ওঠে। জাতীয়তাবাদী আন্দোলন অত্যন্ত বেগবান হয়। তখন প্রচুর পরিমাণে লেখালেখি হয়েছে, বক্তৃতা প্রদান, রচিত হয় অনেক স্বদেশি গান, যাদের একটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে। কিন্তু জাতীয়তাবাদের ওই উদ্দীপনার ভিতরও সাম্প্রদায়িকতা চলে এলো। আন্দোলনের নেতৃত্ব ছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের হাতে, তাদের তরফ থেকে ধ্বনি উঠল ‘বন্দে মাতরম’-যেটি মুসলমানদের কাছে মোটেই গ্রহণযোগ্য ছিল না। বন্দে মাতরম কেবল যে একটি উদ্দীপক আওয়াজ ছিল তা নয়, ছিল রণধ্বনিও। আওয়াজটি শুনে ব্রিটিশ শাসকেরা যতটা না বিচলিত হলো, তার তুলনায় বাঙালি মুসলমান শঙ্কিত হলো বেশি। 

ভীতিটা হিন্দু আধিপত্যের। পূর্ববঙ্গ ও আসাম নিয়ে গঠিত নতুন প্রদেশে মুসলমানদের ছিল সংখ্যাধিক্য। প্রদেশটির রাজধানী স্থাপিত হয়েছিল ঢাকায়। ফলে মুসলমান সম্প্রদায় কিছুটা বাড়তি সুযোগসুবিধা পাবে আশা করছিল। বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়াতে তারা হতাশই হলো। ওদিকে আবার বঙ্গভঙ্গের বছরেই মুসলমানদের রাজনৈতিক সংগঠন নিখিল ভারত মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা ঘটে এবং সেটা ঢাকা শহরেই। এর পেছনে ব্রিটিশ শাসকদের বিভক্তিকরণ নীতির সমর্থনই শুধু নয়, পৃষ্ঠপোষকতাও ছিল। খুবই অল্প কিছু মানুষের জন্য হলেও ভোটাধিকার দেওয়া যখন শুরু হয়, ব্রিটিশ শাসকরা তখন আবার হিন্দু-মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা করে রাখে। উদ্দেশ্য সম্প্রদায়ভিত্তিক বিভাজনটিকে কাঠামোগত স্থায়ী রূপ দেওয়া।

বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব যে হিন্দু সম্প্রদায়ের হাতে থাকবে, এটাই ছিল স্বাভাবিক। একে তো তারা ছিল মুসলমানদের তুলনায় অগ্রসর, তদুপরি বঙ্গভঙ্গ তাদের বৈষয়িক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে সরাসরি আঘাত করেছিল। হিন্দুদের নেতৃত্ব এবং তাদের বন্দে মাতরম রণধ্বনি, মুসলমানদের মনে বাঙালি জাতীয়তাবাদের ওপর আস্থা তৈরি না করে বরং সন্দেহেরই জন্ম দেয়। ব্রিটিশ শাসনামলের প্রথম পর্যায়ে মুসলিম সম্প্রদায় ছিল বেশ পশ্চাৎপদ; কিন্তু ক্রমে তাদের ভিতরেও একটি মধ্যবিত্ত শ্রেণি গড়ে ওঠে, যারা দেখতে পাচ্ছিল যে প্রতিষ্ঠিত হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে পেশাগতভাবে তো বটেই, ব্যবসাবাণিজ্যেও প্রতিযোগিতায় তারা সুবিধা করতে পারছে না। এর পাশাপাশি ছিল আরেক ঘটনা। 

হিন্দুসমাজের যারা অধিপতি, তারা অসংশোধনীয় রূপে ছিল ব্রাহ্মণ্যবাদী; মুসলমানদের হেয়জ্ঞান করাটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাদের জন্য প্রায় স্বভাবগত। তারা অবশ্য গরিব হিন্দুদেরও অবজ্ঞা করত, তবে মুসলমানদের দৃষ্টিতে অবজ্ঞাটা প্রতিভাত হচ্ছিল সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ হিসেবেই। বর্ণহিন্দুদের আধিপত্যবাদিতাকে নিম্নবর্ণের হিন্দুরা মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছিল পূর্বজন্মের পাপের জন্য প্রাপ্য শাস্তি হিসেবে। কিন্তু উঠতি মধ্যবিত্ত মুসলমানদের কাছে ওই ব্রাহ্মণ্যবাদিতা ক্রমশ দুঃসহ হয়ে ওঠে। কারণ মুসলমানরা দেখছিল সংখ্যায় তারা কম নয় এবং তাদের ভিতর এ অভিমান কাজ করছিল যে ইংরেজ শাসকরা দখল করার আগে মুসলমানরাই শাসক ছিল বাংলার। প্রতিষ্ঠিত হিন্দু মধ্যবিত্ত এবং প্রতিষ্ঠাকামী মুসলিম মধ্যবিত্তের মধ্যে বিরোধ বাধে এবং তা দাঙ্গার রূপ নিতে থাকে। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মুসলিম লীগের অবস্থানটা ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে চলে আসে মুসলমানদের স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবি, যার পরিণতিতে ঘটে সাতচল্লিশের মর্মান্তিক দেশভাগ। স্বাধীনতার নামে ক্ষমতা হস্তান্তর ঘটে কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের নেতৃত্বের হাতে। প্রাণ হারায় অসংখ্য মানুষ, লাখ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু হয়।

সাতচল্লিশের দেশভাগের ঘটনা বাঙালি জাতীয়তাবাদকে পেছনে ঠেলে দিয়ে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতাকে সামনে নিয়ে আসারই পরিণাম। ১৯০৫ সালে যে বাঙালি হিন্দু মধ্যবিত্ত বন্দে মাতরম রণধ্বনি তুলে মাতৃভূমির অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনে প্রাণ পর্যন্ত দেবে বলে জানিয়েছিল, ১৯৪৬-৪৭-এ এসে তাদেরই একাংশ দেখা গেল দেশভাগের জন্য রীতিমতো অস্থির হয়ে পড়েছে। কারণ হচ্ছে অখণ্ড বঙ্গে মুসলিম আধিপত্যের ভীতি। পৃথক নির্বাচনের বিদ্যমানতা, ১৯৩২-এর সাম্প্রদায়িক রোয়েদাদ এবং ১৯৩৭ সালের সাধারণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাংলায় মুসলিম লীগের মন্ত্রিসভা গঠনের ফলে বর্ণহিন্দুদের আশঙ্কা হলো যে সংখ্যাধিক্যের দরুন অখণ্ড বঙ্গে মুসলমানরাই হর্তাকর্তা হয়ে থাকবে। দেশভাগে মুসলিম লীগ যে অসম্মত ছিল তা নয়, কিন্তু কংগ্রেসের বর্ণহিন্দু মহাসভাপন্থিদের উৎসাহটিই ছিল বেশি।

সাতচল্লিশের ওই দেশভাগের ফলে অধিকাংশ বাঙালিই যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই; কিন্তু পূর্ববঙ্গবাসীর ক্ষতিটাই হয়েছে বেশি। ১৯১১-তে বঙ্গভঙ্গ রদকরণ এবং ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরের দরুন বাংলা অনেকটা প্রান্তিক অবস্থায় চলে যায়। সেই প্রান্তিক বাংলা থেকে পূর্ববঙ্গ যখন আবার আলাদা হয়ে গেল তখন সন্দেহ দেখা দিয়েছিল পূর্ববঙ্গ তার স্বতন্ত্র অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারবে কিনা। কারণ পূর্ববঙ্গে শিল্পকারখানা ছিল যৎসামান্য। অঞ্চলটি ছিল কৃষিনির্ভর; কৃষিপণ্যের মধ্যে প্রধান ছিল পাট, কিন্তু পাটকলের সবগুলোই ছিল কলকাতায় ও তার আশপাশে। রাজধানী তো বটেই কলকাতা ছিল বাণিজ্যেরও কেন্দ্র। সেখানে ছিল বন্দর; চাকরি ও পেশার খোঁজে পূর্ববঙ্গের মানুষকে ছুটতে হতো ওই কলকাতাতেই।

দেশভাগের ফলে বাঙালি মুসলমান অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত তো অবশ্যই হলো; সেই সঙ্গে দেখা দিল আরও এক কঠিন প্রশ্ন। সেটি হলো, পাকিস্তানের অংশ হয়ে যাওয়ার ফলে বাঙালি মুসলমানের জাতিগত অবস্থাটা কী দাঁড়াবে। খুব বড় ও প্রাথমিক উদ্বেগটা ছিল রাষ্ট্রভাষা নিয়ে। নতুন রাষ্ট্রের শতকরা ৫৬ জন অধিবাসী বাঙালি, কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতা তো তাদের হাতে নেই। রাষ্ট্র দেখা গেল দুর্দমনীয় রূপে এককেন্দ্রিক এবং তার শাসনভার অবাঙালিদের হাতে ন্যস্ত, যারা তাদের নিজেদের স্বার্থে উর্দুকেই হয়তো রাষ্ট্রভাষা করতে চাইবে। ফলে বাঙালিদের শঙ্কা দাঁড়াল এই যে ইংরেজের শাসন ছিন্ন করে তারা চলে যাবে উর্দুওয়ালাদের অধীনে।

বাস্তবে দেখা গেল ঠিক তেমনটাই ঘটেছে। চেষ্টা চলেছে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার; আর কেবল তা-ই নয়, ওই ভাষাকে কেন্দ্রে রেখে নতুন একটি জাতীয়তাবাদ দাঁড় করানোরও। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সময়ে বাঙালি মুসলমানের ধর্মীয় পরিচয়টিই প্রধান হয়ে উঠেছিল। নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরে তার বাঙালি পরিচয়টি চলে এলো সামনে। এবং সেই পরিচয়টি রক্ষা করা যাবে কি না, তাই নিয়ে সৃষ্টি হলো ভীষণ এক উদ্বেগের।

এর পরের ইতিহাস বাঙালি জাতীয়তাবাদকে প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলনের সূত্রপাতের ও অগ্রগমনের। পাকিস্তানি রাষ্ট্র সেই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। কেবল বিরোধিতা নয়, হিংস্র পদ্ধতিতে তাকে দমন করতে সচেষ্ট হয়েছে। পরিণামে গণহত্যা এবং প্রতিরোধের যুদ্ধ দুটোই ঘটেছে এবং স্বতন্ত্র ও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা হয়েছে।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
তারেক রহমানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
জাতীয় পার্টিতে উত্তরাধিকারের রাজনীতি
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ : গণতন্ত্রের অবিচল ভিত্তি
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠা ও আজকের রাজনীতি
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
জিয়ার খাল খনন কর্মসূচি : এক যুগান্তকারী উদ্যোগ
সর্বশেষ খবর
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬২ ফিলিস্তিনি নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪ শতাধিক
লন্ডনে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪ শতাধিক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে তরুণের মৃত্যু
লালমনিরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে তরুণের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাটহাজারীতে দুই পক্ষের উত্তেজনায় ১৪৪ ধারা জারি
হাটহাজারীতে দুই পক্ষের উত্তেজনায় ১৪৪ ধারা জারি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় নিহত ৬৩
নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় নিহত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে স্বর্ণের খনি ধসে ৬ জনের মৃত্যু, আটকা পড়েছেন ২০ জন
সুদানে স্বর্ণের খনি ধসে ৬ জনের মৃত্যু, আটকা পড়েছেন ২০ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক