শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৪, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

শোবিজ জগৎ

যত আলো তত অন্ধকার

প্রিন্ট ভার্সন
যত আলো  তত অন্ধকার

ঝলমলে লাইট, ক্যামেরা, অ্যাওয়ার্ড শো, বিলবোর্ডে ঝুলে থাকা মুখ, লাইভ শোতে দর্শকদের উল্লাস- এ সবই শোবিজ জগতের বাহ্যিক চিত্র। এই গ্ল্যামারের আলোর নিচে যে অন্ধকারের স্তর, তা দর্শকের চোখে পড়ে না। কিন্তু অন্ধকারের ভয়ংকর রূপ হরহামেশাই ধরা দেয় নানাভাবে। সেসব নিয়েই আজকের প্রতিবেদন তৈরি করেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

শোবিজ জগৎকে বাহ্যিক দৃষ্টিতে যতটা ঝলমলে মনে হয়, আসলে কি তাই? বোদ্ধা শ্রেণির মতে- এক কথায় ‘না’। চলচ্চিত্রবোদ্ধা অনুপম হায়াৎ-এর মতে ‘এখানে যত আলো তত অন্ধকার’। কারণ এই জগতে আসার পেছনে যে উদ্দেশ্যগুলো কাজ করে সেগুলোর বেশির ভাগই মোহের ঘোরটোপে বন্দি থাকে। যেমন সহজেই অর্থবিত্ত আর খ্যাতি লাভের আশায় শোবিজ দুনিয়ায় পা রাখেন আগন্তুকরা। এতে কেউ হয়তো মেধা আর দক্ষতা দিয়ে সফল হন কেউবা আবার চোরাবালিতে পা দিয়ে অন্ধকারে ডুবে যান। শুধু তাই নয়, এই জগতে হিংসা-বিদ্বেষ-লোভ আর অসম প্রতিযোগিতার দৌড়ে অকালে নিভে যায় অনেক প্রাণ। আমাদের চলচ্চিত্র জগতে নব্বই দশকের দুটি ঘটনার কথাই যদি মনে করি তাহলে এ চিত্র চোখের সামনে নিরেট সত্যি হয়ে ওঠে। প্রথম ঘটনাটি হলো ঢাকাই চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সালমান শাহের। তিনি ১৯৯৩ সালে চিত্রজগতে পা রাখেন। শুরুতেই সাফল্যের বরপুত্র তার ক্যারিয়ারে সহজেই ধরা দেয়। রাতারাতি তিনি খ্যাতি আর অর্থ প্রাচুর্যের দেখা পান। কিন্তু এই সফলতা তাকে বেশি দূর বয়ে নিয়ে যেতে দেয়নি অদৃশ্য কিছু অশুভ শক্তি। মাত্র তিন বছরের ক্যারিয়ারে তাকে অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে হয়। যে মৃত্যু এখনো রহস্যাবৃতই রয়ে গেছে। সমসাময়িক আরেকটি ঘটনা ঘটল চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীর ক্ষেত্রেও। ১৯৮৪ সালে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে আসা এই নায়ক অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। কিন্তু এই শোবিজ অঙ্গন নিয়ন্ত্রণকারী এক গডফাদারের রোষানলে পড়ে ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে দুর্বৃত্তের গুলিতে তার বুক ঝাঁজরা হয়। অন্যদিকে শোবিজ জগতে নায়িকা হতে আসা অনেক তরুণী মোহ ভঙ্গের কারণে অল্প সময়ে বিপথে পা বাড়ান, আবার কেউবা হতাশায় আত্মহননের পথ বেছে নেন। এমন বিপথগামী এবং আত্মহননের ভূরি ভূরি ঘটনা রয়েছে আমাদের এই শোবিজ দুনিয়ায়। এখানে এমন কয়েকটি ঘটনার কথা তুলে ধরলে পাঠক হয়তো সহজেই অনুমান করতে পারবেন তাদের মোহ আর স্বপ্নভঙ্গের যাতনার কথা। যেমন ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর বুড়িগঙ্গা নদীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর পিলারের পাশ থেকে মডেল সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নির (২৪) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরের দিন পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের নামে একটি হত্যা মামলা করে। এরপর সাতজন তদন্ত কর্মকর্তার হাতবদল হয়ে আট বছর পর ২০১০ সালে সাবেক ছাত্রনেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভিকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে সিআইডি। দীর্ঘ ১৪ বছর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোছা. শাহীনুর আক্তারের আদালত মামলাটির রায় ঘোষণা করেন। এতে অভিযুক্ত অভিকে খালাস দেওয়া হয়। আরেক অভিনেত্রী মিতা নূর। নব্বই দশকের দারুণ জনপ্রিয় এক মিষ্টি অভিনেত্রী। ২০১৩ সালের ১ জুলাই রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসার ড্রইংরুম থেকে এ অভিমানীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ মৃত্যুর রহস্য আজও চাপা পড়ে আছে। তবে অনেকে মনে করেন, ক্যারিয়ার নিয়ে হঠাৎ হতাশা ভর করলে তিনি এমন কাণ্ড ঘটান। ২০১৩ সালের ২৪ মার্চ নিজ ফ্ল্যাটে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন লাক্স তারকা, ‘খোঁজ : দ্য সার্চ’ এর অভিনেত্রী সুমাইয়া আসগর রাহা। এ আত্মহত্যারও কোনো কারণ জানতে পারেনি কেউ। যদিও তার বাবা মেয়ের মৃত্যু নিয়ে একেকবার একেক রকম তথ্য দিয়েছেন। ২০১৪ সালে আত্মহত্যা করেন হুমায়ূন আহমেদের ‘এই সব দিন রাত্রি’ ধারাবাহিক নাটকের টুনি চরিত্র রূপদানকারী অভিনেত্রী লোপা নায়লা। তার অপমৃত্যুও রহস্যঘেরা রয়ে গেছে। ২০১৫ সালের ২০ মার্চ রাজধানীর শ্যামলীর বাসা থেকে তরুণ অভিনেত্রী নায়লার সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ মৃত্যুর পেছনেও ছিল পরিবার ও ক্যারিয়ার নিয়ে হতাশা। ২০১৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে চট্টগ্রামে নিজ গ্রামের বাড়িতে আত্মহত্যা করেন অভিনেত্রী জ্যাকুলিন মিথিলা। মূলধারায় খুব বেশি কাজ না করলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় তার বেশ পরিচিতি ছিল। ছিলেন কিছুটা বিতর্কিতও। একই বছরের ৩১ জুলাই আত্মহত্যা করেন র‌্যাম্প মডেল ও অভিনেত্রী রিসিলা বিনতে ওয়াজের। এ অপমৃত্যুর কারণও ছিল নাকি হতাশা। ২৪ মে ২০১৬। মঙ্গলবার ভোর ৫টা। মিরপুরের রূপনগরে বাসার ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেন মডেল সাবিরা। এ মডেল আত্মহত্যার আগে ফেসবুকে দুটি স্ট্যাটাস ও ভিডিও বার্তা দেন। সাবিরা বেশ কিছু পণ্যের স্থিরচিত্রে মডেল হয়েছিলেন। মডেলিং ছাড়া উপস্থাপনায়ও তাকে দেখা গেছে। ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর ফ্যানের সঙ্গে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী হোমায়রা হিমু। এ মৃত্যুর পেছনে অনেকে তার কাজ কমে যাওয়া, একাকিত্ব, ব্যর্থ প্রেম, ব্যর্থ বিয়ে ইত্যাদিকে দায়ী করেন। এদিকে শুধু দেশে নয়, বিদেশের শোবিজ জগতের এ চিত্রও অভিন্ন। ২০২২ সালের মে মাসে ঘটে যাওয়া ভারতীয় টিভি অভিনেত্রী পল্লবী দের মৃত্যুরহস্য আজও উদ্ঘাটিত হয়নি। একই মাসে উদ্ধার করা হয় কলকাতার মডেল-অভিনেত্রী বিদিশা দে মজুমদারের ঝুলন্ত লাশ। এর পরের সপ্তাহেই মডেল-অভিনেত্রী মঞ্জুষা নিয়োগীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে কলকাতা পুলিশ। পর পর এ তিনটি ঘটনা নিয়ে হইচই পড়ে যায় দুই বাংলায়। কিন্তু কী কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন উঠতি মডেল-অভিনেত্রীরা এ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে শোবিজ অঙ্গনের ঝলমলে আলোর ওপাশের অন্ধকারের কথা জানান টলিউডের গুণী নির্মাতা সৃজিত মুখার্জি। তার ভাষায়, ‘ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন কেউ কাজ করতে চাইলে তাকে সোজা বারণ করি। এমন নৈরাশ্যের জায়গা, যেখানে সাফল্যের দৈনিক হার এক বা দুই শতাংশ, সেখানে কারও আসা ঠিক নয়। ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেও হতাশা-ই বেশি মিলবে। এমন ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ কাজ করতে আসে?’। ইন্ডাস্ট্রির বাস্তবতা নিয়ে কেউ কথা বলেন না, তা উল্লেখ করে সৃজিত মুখার্জি বলেন, ‘আমরা শুধু ঝলমলে তারকাদের দিকে তাকিয়েই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের স্বপ্ন দেখি। বাস্তব যে কী, তা নিয়ে কেউ বিশেষ মুখ খোলেন না। নতুন প্রজন্মকে তো এই ইন্ডাস্ট্রির বাস্তব দিকটা জানতে হবে।’ নতুন ছেলেমেয়েরা সিনেমা বা ধারাবাহিকে কাজ করতে চেয়ে সৃজিতের পরামর্শ চান। তা স্মরণ করে সৃজিত বলেন, ‘আমি প্রথমেই বলি, এখানে কাজ করতে এসো না। সিনেমায় কাজ করা আর হাঙরের সঙ্গে সাঁতার কাটা দুটোই এক। অনেকে সংবাদমাধ্যমে সাফল্যের আলো দেখে এ কাজে আসতে চান। তারা জানেন না এ আলো শুধু কয়েকজনের ওপরেই পড়ে।’ আসলে শোবিজ জগতে ‘আলো-আঁধারের হাতছানি’ বলতে বিনোদন শিল্পের উত্থান-পতন, সাফল্য-ব্যর্থতা, খ্যাতি ও বিতর্কিত ঘটনাগুলোর মিশ্রণকে বোঝায়। এখানে আলো বলতে জনপ্রিয়তা, খ্যাতি, অর্থ এবং সাফল্যকে বোঝায়, যা এ জগতের একটি উজ্জ্বল দিক। অন্যদিকে আঁধার বলতে বিতর্ক, সমালোচনা, ব্যক্তিগত সমস্যা, ব্যর্থতা এবং পেশাগত জীবনে উত্থান-পতনের মতো বিষয়গুলোকে বোঝায়। এ ‘আলো-আঁধারের হাতছানি’ শোবিজ জগতের একটি স্বাভাবিক চিত্র। যেখানে একজন তারকা খুব সহজেই খ্যাতি এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠতে পারেন, আবার কিছু বিতর্কিত ঘটনার কারণে তার ক্যারিয়ার ধ্বংসও হতে পারে। সুতরাং শোবিজ জগতের এ আলো-আঁধারের খেলা সব সময় বিদ্যমান। এখানে একদিকে যেমন সাফল্যের হাতছানি রয়েছে, তেমনি রয়েছে ব্যর্থতা ও বিতর্কিত ঘটনার ঝুঁকি।

এই বিভাগের আরও খবর
সাবিলা নূর কেমন?
সাবিলা নূর কেমন?
তাহসানের সংগীতযাত্রার ২৫ বছরপূর্তি
তাহসানের সংগীতযাত্রার ২৫ বছরপূর্তি
দুঃসময়ে শিল্পা শেঠি
দুঃসময়ে শিল্পা শেঠি
সফল মানুষ গাজী মাজহারুল আনোয়ার
সফল মানুষ গাজী মাজহারুল আনোয়ার
আমাদের সাবিনা ইয়াসমিন
আমাদের সাবিনা ইয়াসমিন
তারকাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি
তারকাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি
চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
কুসুমের নতুন রূপ
কুসুমের নতুন রূপ
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীসহ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এই মাত্র | রাজনীতি

কোটচাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কৃষকের মৃত্যু, আহত ১
কোটচাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কৃষকের মৃত্যু, আহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম মুসলিম ফুটবলার হিসেবে ইংল্যান্ড দলে ডাক পেলেন স্পেন্স
প্রথম মুসলিম ফুটবলার হিসেবে ইংল্যান্ড দলে ডাক পেলেন স্পেন্স

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিরামপুরে পরিত্যক্ত অবস্থায় গ্রেনেড উদ্ধার
বিরামপুরে পরিত্যক্ত অবস্থায় গ্রেনেড উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে পাঞ্জেগানা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
গোবিপ্রবিতে পাঞ্জেগানা মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নদী থেকে গৃহবধূর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার, স্বজনদের দাবি হত্যা
নদী থেকে গৃহবধূর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার, স্বজনদের দাবি হত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে দুই ভারতীয় সেনা নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুঁসছে যমুনা, দিল্লি-পাঞ্জাবে দুর্দশা
ফুঁসছে যমুনা, দিল্লি-পাঞ্জাবে দুর্দশা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই, নির্বাচন হবেই : দুদু
ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই, নির্বাচন হবেই : দুদু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুর সামনে মাকে কুপিয়ে হত্যা
শিশুর সামনে মাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন আতঙ্ক ‌‘কিসিং বাগস’
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন আতঙ্ক ‌‘কিসিং বাগস’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘিওরে উৎসবমুখর পরিবেশে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঘিওরে উৎসবমুখর পরিবেশে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত
আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক
আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ
খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ
চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল
দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন
জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’
ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১
ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট
চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা
বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা
খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম