শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:১২, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

সরকারের কোনো ডাকদোহাই, হুঁশিয়ারি শুনছে না মবকারীরা। করোনা-ডেঙ্গুর ভয়ও করছে না। সেনাবাহিনী যে মাঠে আছে, তা-ও যেন গায়ে মাখার বিষয় নয়। এমনকি মব সম্বোধন করলে অপমানিত হয়, মাইন্ড করে। আরো বেশি উদ্যমে হামলে পড়ে। সেনাবাহিনীর কয়েকটি অ্যাকশনের মাঝে কিছুদিন দম নিলেও মবেরা আসলে দমেনি। সম্প্রতি নতুন তেজে নামছে। আজ এখানে, কাল ওখানে। নিত্যনতুন স্টাইলে। 

ঘটনা বিশ্লেষণে এখন আর ধারণা নয়, জনমনে বিশ্বাস, সেনাবাহিনীর বিশেষ অ্যাকশন ছাড়া মব নামের এ বিপদ রোখা যাচ্ছে না। এ প্রশ্নে সেনাবাহিনীর কোনো বিকল্প নেই। ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নিয়ে মাঠে থাকা সেনাবাহিনী এর আগে মব বিষয়ে তাদের ম্যাসেজ পরিষ্কার করেছে। তাতেও কাজ হচ্ছিল না। ঢাকা-রংপুরসহ কয়েক জায়গায় অন দ্য স্পটে কয়েকটি অ্যাকশন নিলে কয়েক দিন পরিস্থিতির একটু উন্নতি হয়। সরে সরে থাকে মবপাণ্ডারা। এতে আশাবাদী হয়ে ওঠে মানুষ। কিন্তু সাম্প্রতিক পরিস্থিতি আবার বাজে বার্তা দিচ্ছে।

রোগদৃষ্টে সচেতনদের বোধগম্য যে বিচ্ছিন্ন অ্যাকশন নয়, আর হুমকি-ধমকির মেডিসিনও নয়। বিশেষায়িত সেনা পদক্ষেপের বিকল্প কোনো দাওয়াইতে মব রোগ সারবে না। আবার এ কথাও সত্য, সেনা সদস্যরা মাঠে থাকাতেই মব সন্ত্রাসীরা কিছুটা হলেও এদিক-ওদিক চেয়েচিন্তে এগোয়। বেশিদিন এভাবে চলতে দিলে ওরা তা-ও করবে না। তখন রোখা কঠিন হবে। এর আগেই সাঁড়াশি অ্যাকশন জরুরি। মবের বিরুদ্ধে সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর হুঁশিয়ারির মর্যাদা রক্ষাও জরুরি।

মব বরদাশত না করার কথা সেনাপ্রধান কঠোর ভাষায় অনেক আগেই দিয়েছেন। সেনা সদর থেকেও ‘মব ভায়োলেন্স’-এর বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে রাখা হয়েছে। হুমকি-ধমকি বা কঠোর ভাষার সঙ্গে এখন দরকার আর পেছনে না তাকিয়ে কড়া পদক্ষেপ। মানুষ সেই অপেক্ষাই করছে। পরিস্থিতি এমন জায়গায় এসে ঠেকেছে, মবের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর অ্যাকশন দেখলে মানুষ শুধু বর্তমান নিয়ে নয়, ভবিষ্যতের জন্যও আশাবাদী হবে।

এরই মধ্যে অফিস, আদালত, থানাসহ সমাজ ও দেশের বিভিন্ন স্তরে মবকাণ্ড যে ভয় ও আতঙ্ক তৈরি করেছে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ ছাড়া জনগণের মধ্যে স্বস্তি ফেরার লক্ষণ নেই। সেনাবাহিনীর সুবিধা হচ্ছে, একে একে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অকার্যকর অবস্থা ভর করলেও পেশাদারিত্ব-প্রশিক্ষণ-গ্রহণযোগ্যতা মিলিয়ে এ বাহিনীটির মর্যাদা ক্রমে উচ্চাসনে। সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ আইনের শাসনকে শক্তিশালী করে এবং জনগণের মধ্যে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ তৈরি করতে সাহায্য করে। সেনাবাহিনীও মব বিষয়ে তাদের অবস্থান বদলায়নি।

সেনা সদরের সর্বশেষ ব্রিফিংয়েও জানানো হয়েছে, মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সোচ্চার ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। পটিয়ার ঘটনায় সেনাবাহিনী ত্বরিতগতিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের উদাহরণ টানা হয়েছে ব্রিফিংয়ে। মববাজ আটকের পর আইনি প্রক্রিয়ার জন্য আদালতে হস্তান্তর করা হয় উল্লেখ করে বলা হয়েছে, পরবর্তী সময়ে কেউ জামিন পেয়ে গেলে সেনাবাহিনীর কিছু করার নেই।

সেনাবাহিনী ধরবে, থানায় বা আদালতে সোপর্দ করবে, এরপর কোনো মববাজের জামিন পেয়ে যাবে—এমনটি কাম্য নয় মানুষের। কারণ সেনাবাহিনী বিচারিক ক্ষমতা নিয়েই মাঠে আছে। তাই সেনাবাহিনীর কাছে আরো বেশি অ্যাকশন বা পদক্ষেপ প্রত্যাশিত। শুধু দেশ রক্ষা নয়, যেকোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে সশস্ত্র বাহিনীর জনগণের পাশে দাঁড়ানোর নানা দৃষ্টান্ত রয়েছে বলেই জনমানুষের এমন প্রত্যাশা। ৫ আগস্ট তো ওই প্রত্যাশার পারদে আরো পালক যোগ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সেনা-জনতা একাকার হয়ে কিভাবে একটি কঠিন পরিস্থিতিকে আয়ত্তে আনা যায়, গোটা বিশ্ব তা দেখেছে। সেই অর্জন বাধাগ্রস্ত হবে মব নামের কতিপয় উচ্ছৃঙ্খলের হাতে? এরা মোটেই দেশের কোনো দল বা প্রতিষ্ঠানের চেয়ে শক্তিধর নয়। ভয়-আতঙ্ক, বোপরোয়াপনাই তাদের পুঁজি। সামপ্রতিক সময়ে এরা ভয়াবহ সামাজিকব্যাধি।

এই দুষ্টুচক্র একদিকে বিচারহীনতার প্রতীক, অন্যদিকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার নতুন কদাকার রূপ। প্রকাশ বিভিন্নতায়। সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা অর্থনৈতিক নানা উত্তেজনার সুযোগ নেয়। গত ১০ মাসে দেশে মব সন্ত্রাসের ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। ৩ জুলাই বৃহস্পতিবার কুমিল্লার মুরাদনগরে এক মা, ছেলে ও মেয়েকে চুরির অভিযোগে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ঢাকায় আল আমিন, গাজীপুরে হৃদয় নামের এক যুবক, লালমনিরহাটে এক সেলুনকর্মী এবং সিরাজগঞ্জে এক মানসিক প্রতিবন্ধীসহ গত এক সপ্তাহে অন্তত ছয়জন মানুষ মব সন্ত্রাসের শিকার হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন।

মানুষকে শুধু পিটিয়ে মারলেই সেটা মব সন্ত্রাস না—এর সঙ্গে ঘরবাড়ি দখল, প্রতিষ্ঠানে হামলা এগুলোও মব সন্ত্রাস। এ ১০ মাসে মব জাস্টিসের নামে ব্যক্তির ওপর হামলা, অফিস ও ঘরবাড়ি লুটপাট, ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা, মাজার, আখড়া ভাঙা, এমনকি নারীদের ফুটবল ম্যাচ পর্যন্ত বন্ধ করার ঘটনা ঘটেছে। মানুষের কাছে এসবের পরিসংখ্যান অসহ্য ও বড় বেদনার। সরকার কি আসলেই মব ঠেকাতে চায়, নাকি তারাও মবে ভয় পায় বা সাইড কেটে থাকে? এসব প্রশ্নও আর শুনতে চায় না মানুষ।

বিবেকসম্পন্ন যেকোনো মানুষই এর অবসান চায়। সেই সঙ্গে স্মরণ করছে সেনাপ্রধানের আশ্বাসের কথা। তিনি একাধিকবার এই নতুন উপদ্রব কঠোর হাতে দমনের কথা বলেছিলেন। রংপুরে মব সন্ত্রাসীদের ডেকে ‘শরীরে রক্ত থাকতে এটা বরদাশত করা হবে না’ বলে এক সেনা কর্মকর্তার কঠোর বার্তা মানুষকে আশার আলো দেখালেও কেন তা দীর্ঘায়িত হলো না—মানুষের মধ্যে এ জিজ্ঞাসা ঘুরছে। আমাদের সেনাবাহিনী আফ্রিকার জঙ্গলে শান্তি আনতে পারলে নিজ দেশে পারবে না, তা ভাবাই যায় না। এক বছর আগে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জমান বলেছিলেন আমার ওপর ভরসা রাখুন। মানুষ তা মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে।

এখানে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে উসকানি আছে, মানুষকে খেপিয়ে তোলার চেষ্টা আছে, তাদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা থাকলেও এই বাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থাও তো আছে। আবার জিজ্ঞাসাও আছে, মেজিস্ট্রেসি পাওয়ার থাকার পরও মবের ক্ষেত্রে তা প্রয়োগ হচ্ছে না কেন? চব্বিশের প্রাপ্তি ও সেনা-জনতার সম্মিলন হাত ছাড়া হয়ে গেলে মব সন্ত্রাসের মতো রোগ নানা উপসর্গ নিয়ে আরো শক্তিশালী হবে। এখনো মানুষের কাছে বড় ভরসার জায়গা সেনাবাহিনী ও তার ম্যাজিস্ট্রেসি। 
লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য