শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০৯, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

বিশেষ লেখা

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

যদি-কিন্তু দিয়ে নানা তাত্ত্বিক বক্তব্যে মবের সাফাই গাওয়া ব্যক্তিরাও মানুষের গালমন্দ শুনতে শুরু করেছেন। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তাঁদের জন্য বদদোয়া করতেও ছাড়ছেন না। সাদা চোখেই দেখা যাচ্ছে, মববাজরা পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষাকে মাটিচাপার দিকে টানছে। সরকারকে ফেলছে বেকায়দায়।

দেশকে নিয়ে যাচ্ছে আরেক সর্বনাশের দিকে। শুধু মানুষকে পিটিয়ে মারাই মব সন্ত্রাস নয়; ঘরবাড়ি দখল, প্রতিষ্ঠানে হামলা, পছন্দ না হলে যাকে-তাকে দোষী সাব্যস্ত করে তার ওপর হামলে পড়াও মব। সরকার কারো ক্ষোভ-আবেগকে অবশ্যই মূল্যায়ন করবে। কিন্তু ফয়সালা বা প্রতিকার করবে ন্যায়-অন্যায়ের হিসাব করে।

এটাই আইনের শাসন। গণ-অভ্যুত্থানের কয়েকজন ফ্রন্টলাইনার, ইউটিউব ব্যবসায়ী ও প্রধান উপদেষ্টার কাছের-কিনারের কেউ কেউ ইনিয়ে-বিনিয়ে মব পাণ্ডামির পক্ষ নিয়ে সাধারণ ও সচেতন মহলের সুবোধ উপলব্ধিকে উপেক্ষা করছে। এ ক্ষেত্রে ভরসার সারথি সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান একাধিকবার এই মব উপদ্রব কঠোর হাতে দমনের কথা বলেছিলেন।

রংপুরে মব সন্ত্রাসীদের ডেকে ‘শরীরে রক্ত থাকতে এটা বরদাশত করা হবে না’ মর্মে এক সেনা কর্মকর্তার কঠোর বার্তার জ্যোতি একটু কমে গেছে মালুম করে এরা আবার কোথাও কোথাও নামছে। নমুনা বলছে, এরা দম নিয়েছে, দমেনি। আমাদের সেনাবাহিনী আফ্রিকার জঙ্গলে শান্তি আনতে পারলে নিজ দেশে পারবে না, তা ভাবা যায় না। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মহলবিশেষের মিথ্যাচার, উসকানি থাকলেও তা হালে পানি পায়নি, পাবেও না। মানুষকে খেপিয়ে সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দেওয়ার অপচেষ্টাও এরই মধ্যে মাঠে মারা গেছে। তাই সেনাপ্রধান বারবার মবের বিরুদ্ধে যে কঠোরতার বার্তা দিচ্ছেন, সেটার রিফ্লেকশন দেখতে চায় মানুষ।

বেশুমার রক্তদান-আত্মদানে জেগে ওঠা পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা কারো জন্য সর্বনাশের চোরাবালিতে হারাতে দেওয়া যায় না। এ দেশে শাসকের ব্যর্থতা আছে বলেই জুলাই আসে, ডিসেম্বর আসে। তাই বলে মবও আসবে? এবারের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা হাতছাড়া হয়ে গেলে মব সন্ত্রাস নতুন উপসর্গ হিসেবে যোগ হবে এবং তা নির্ঘাত দেশকে নেবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে। বিমারির মতো আইন হাতে তুলে নেওয়ার বাতিক বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও এর ব্যাপকতা বাড়ছে। সব ঘটনার খবর গণমাধ্যমে আসছে না।

কুমিল্লার মুরাদনগরে গ্রামবাসী নিজস্ব সিদ্ধান্তে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে এক পরিবারের তিন সদস্যকে। এ ঘটনায় ওই নারীর আরেক মেয়েকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে মাদক কেনাবেচার অভিযোগ।

পুলিশ বলছে, এটিও একটি মব, পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। কিন্তু পুলিশ যথাযথ অ্যাকশনে যেতে পারেনি। বাঁচাতে পারেনি তিনটি প্রাণ। এটি মব এবং পুলিশের অসহায়ত্বের আরেকটি দৃষ্টান্ত। পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে গণপিটুনির ঘটনায় প্রাণ গেছে কমপক্ষে ৯৪ জনের। গত ১০ মাসে এই সংখ্যা দুই শর কাছাকাছি।

চলমান মব সংস্কৃতির হামলা, গণপিটুনি ও হত্যাকাণ্ড নাজুক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বার্তা দিচ্ছে। সরকারের দিক থেকে বলা হচ্ছে, এই পরিস্থিতি কোনোভাবেই চলতে দেওয়া যাবে না। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কঠোর হওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাজ হচ্ছে না। আইন ও বিচারের দ্বারস্থ না হয়ে মানুষ নিজেই নৃশংসতার পথে বিচারের দায়িত্ব হাতে তুলে নিলে বিচার বিভাগের আবশ্যকতা হারিয়ে যায়, যা আধুনিক বিশ্বের কোনো বর্বর-অসভ্য দেশেও নেই।

কয়েকটি ঘটনায় স্পষ্ট, দেশে মববাজির একটা মধ্যস্বত্বভোগী গ্রুপ তৈরি হয়েছে। সরকার মব চায় না। নিজে একজন মজলুম হওয়ার পরও স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে প্রতিশোধের মানসিকতা নেই। কেউ যেন আইন হাতে তুলে না নেন, বিচারের আগে বিচার না করেন—এ আহবান তিনি ক্ষমতায় বসার পরপরই জানিয়েছেন। তাঁর প্রেস উইং থেকে বলা হয়েছে, সরকার মব ভায়োলেন্স সমর্থন করে না। সেনাপ্রধান ও তাঁর বাহিনীও মববিরোধী অবস্থান থেকে পিছু হটেনি।

দেশের প্রধান দল বিএনপির অবস্থানও পরিষ্কার। মব নামের তৎপরতাকে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এটি এক হিংস্র উন্মাদনা, মানবতার শত্রু। মব গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবেশ বিপন্ন করবে বলে সংশয়ের কথাও জানিয়েছেন তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর সাম্প্রতিক এক স্ট্যাটাসে মব বিষয়ে সবিস্তারে বলেছেন। বলেছেন, মব ভায়োলেন্স বা সংঘবদ্ধ আক্রমণের সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কোনো সম্পর্ক নেই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, মব ভায়োলেন্স বন্ধ করতে হবে। সভা-সমাবেশ করে প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাম গণতান্ত্রিক জোটসহ রাজনৈতিক দলগুলো। মানবাধিকার সংগঠনগুলো উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে বহুদিন ধরে।

মানে দাঁড়াচ্ছে, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন, সরকার বা প্রতিষ্ঠিত দল—কারো কাছেই মব সমর্থন পাচ্ছে না। তার পরও মব চলছে। ঘুরছে মবের ছড়ি। প্রচলিত বিচারব্যবস্থার বাইরে গিয়ে ফায়দা লুটছে মিডলম্যানরা। নিজেদের জিঘাংসা ও আকাঙ্ক্ষা চরিতার্থ করতে গিয়ে তারা সরকারকে নাজেহাল করে ছাড়ছে। গোটা দেশকে লিপ্ত করছে কলঙ্কতিলকে। বিগত সরকারের আমলে বিশিষ্ট অনেক ব্যক্তিকে এ রকম ‘শাস্তি’ দেওয়া হয়েছে যুক্তি দাঁড় করিয়ে চলমান মবকে স্বাভাবিক প্রমাণের অপচেষ্টায় দেখা যাচ্ছে মহলবিশেষকে। তারা ভুলে যাচ্ছে, এসবের খেসারত গুনতে হয়েছে বিগত ফ্যাসিবাদকে। জান নিয়ে পালাতে হয়েছে। কতকাল তাদের এ পাপ ভুগতে হবে কেউ নির্দিষ্ট করে বলতে পারছে না। মাস দশেক ধরে মব তৈরি করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অফিস-ভবনে হামলা, বিগত সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে হেনস্তা করা, বাড়িঘর, এমনকি অফিস দখল করার মতো ঘটনাগুলোর হোতাদের পরিণতিও অনিবার্য। কিন্তু তার আগে দেশের সর্বনাশের যে শঙ্কা ঘুরছে, এর লাগাম টানা জরুরি। এ জন্য হুমকি-ধমকি-বিবৃতি যথেষ্ট নয়। সব ঘটনার ভিডিও বা ছবি থাকে না। প্রতিনিয়ত দেশের কোথাও না কোথাও ঘটে চলা সব ঘটনার ভিডিও বা ছবি কি থাকে? থাকা সম্ভব?

আবার যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে কতগুলো ঘটনায় জড়িতদের আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে? গ্রেপ্তারের পরে তাদের পরিণতি কী হয়েছে—এসব প্রশ্নও এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। মানুষের মুখে কথা কিন্তু আটকে থাকছে না। কোনো না কোনোভাবে প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে। অনেকেই বলছেন, গত বছরের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরে যতগুলো বড় মবের ঘটনা ঘটেছে, সরকার চাইলে সেগুলো প্রতিহত করা তত কঠিন ছিল না; বিশেষ করে সেনাবাহিনী যখন বিচারিক ক্ষমতাসহ মাঠে রয়েছে। রংপুরসহ কয়েক জায়গায় সেনাবাহিনীর কয়েকটি পদক্ষেপে মব সন্ত্রাসে কিছুটা দম পড়ে। সম্প্রতি আবার চড়েছে। সরকারের শক্ত পদক্ষেপের সময় কিন্তু দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। এই মব ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে সরকারকেও জড়িয়ে ফেলছে, যা সরকারের শাসনতান্ত্রিক এগিয়ে চলাকে পিছু টেনে ধরছে। নষ্ট করছে প্রধান উপদেষ্টার বিশ্বইমেজ। দেশকে নিয়ে যাচ্ছে ভিন্ন পরিচিতির দিকে। দেশ ব্যর্থ হলে দায় মববাজদের নিতে হবে না। তাদের তখন খুঁজেও পাওয়া যাবে না। দায় পুরোটা বর্তাবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পাওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর। শুনতে তিতা লাগলেও এ কথাই ধ্রুব সত্য।

ঘটনার ঘনঘটায় মানুষ ক্রমে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। তাহলে দেশে আইনের শাসন কোথায়? এই আক্রমণ ও হামলা থেকে উদ্ধারের উপায় কী? আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পাশপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরাও জনগণের নিরাপত্তা দিচ্ছেন। তাঁদের ম্যাজিট্রেসি ক্ষমতাও আছে। তার পরও সংঘবদ্ধ শক্তির আইন হাতে তুলে নেওয়ার ব্যারাম থামছে না কেন? পুলিশ ও প্রশাসন দিয়ে কি মব সন্ত্রাস বন্ধ করা যাবে? সরকার কি সত্যিই মব ঠেকাতে চায়, নাকি তারাও মবে ভয় পায়? নাকি মবকে উসকানি দেয়? এমন কত প্রশ্ন যে ঘুরছে! এবং এসব প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে নিষ্পত্তিহীন দশায়।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
সর্বশেষ খবর
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ ফোর’-এ থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ ফোর’-এ থাকছে আরও যে চমক

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা
সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে