শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫২, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

♦ দুই বছরের রায়ে ২৩৮ মামলায় ১২৩টিতেই খালাস ♦ শতভাগ সাজার হার ৪৮ দশমিক ৩২ শতাংশ
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

রংপুরের মিঠাপুকুর থানায় ২০০০ সালের ১৯ নভেম্বর জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে একটি হত্যা মামলা হয়। প্রায় চার মাস মামলাটির তদন্ত করে পুলিশ। ১৫ বছর ধরে বিচার শেষে ২০১৬ সালের ১২ এপ্রিল মামলাটির রায় হয়। রায়ে ৪৩ আসামির মধ্যে একজনকে মৃত্যুদণ্ড, পাঁচজনকে যাবজ্জীবন এবং বাকিদের খালাস দেওয়া হয়। এদিকে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ থানায় ২০১০ সালের মার্চে একটি হত্যা মামলা হয়। প্রায় দেড় বছর মামলাটির তদন্ত করে পুলিশ। তিন বছর বিচারকাজ শেষে ২০১৬ সালের ১৯ জানুয়ারি রায় হয়। রায়ে দুজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

শুধু এ দুটি মামলাই নয় ২০১৫ ও ২০১৬ সালের রায় হওয়া মোট ২৩৮টি হত্যা মামলার মধ্যে ১২৩টিতে মামলার আসামিরা খালাস পেয়েছেন। শতভাগ সাজা হয়েছে ১১৫টিতে। অর্থাৎ মামলাগুলোতে সাজার হার ৪৮ দশমিক ৩২ শতাংশ।

১৯৮৬ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত দায়ের হওয়া হত্যা মামলা নিয়ে গত মে মাসে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। প্রতিবেদনটিতে হত্যা মামলায় সাজা এবং খালাস হওয়ার হার ফুটে উঠেছে।

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, সাক্ষীর অভাব, আপস-মীমাংসা, তদন্তে ভুলত্রুটি, ময়নাতদন্ত রিপোর্টে ভুল প্রতিবেদন, এজাহারে ভুল, জবানবন্দিতে ভুল, আসামি মানসিক রোগী হলে কিংবা প্রধান আসামির মৃত্যু, গণপিটুনিতে ভুক্তভোগীর মৃত্যু হলে এবং আসামি পক্ষ সাফাই সাক্ষী দিয়েছে ইত্যাদি কারণে আসামিদের আদালত থেকে খালাস দেওয়া হয়।

পিবিআইর প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. মোস্তফা কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দীর্ঘসময় বিচারকার্যের জন্য বাদী ও সাক্ষীরা সাক্ষ্য প্রদানে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। তাই সাক্ষী বৈরী হওয়ার সঙ্গে বিচারের দীর্ঘসূত্রতারও যোগসূত্র রয়েছে। মামলার তদন্ত ও প্রসিকিউশনের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এগুলো চিহ্নিত করে যদি ভবিষ্যতে হত্যা মামলার তদন্ত ও প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এসব বিষয়ে সতর্কতা বজায় রাখা হয় তাহলে হত্যা মামলাসমূহের সাজার হার আরও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ানো সম্ভব হবে।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ২০০৪ সালে হত্যা মামলা হয় ৩ হাজার ৯০২টি, ২০০৫ সালে ৩ হাজার ৫৯২টি, ২০০৬ সালে ৪ হাজার ১৬৬টি, ২০০৭ সালে ৩ হাজার ৮৬৩টি, ২০০৮ সালে ৪ হাজার ৯৯টি, ২০০৯ সালে ৪ হাজার ২১৯টি, ২০১০ সালে ৩ হাজার ৯৮৮টি, ২০১১ সালে ৩ হাজার ৯৬৬টি, ২০১২ সালে ৪ হাজার ১১৪টি, ২০১৩ সালে ৪ হাজার ৩৯৩টি, ২০১৪ সালে ৪ হাজার ৫১৪টি, ২০১৫ সালে ৪ হাজার ৩৭টি, ২০১৬ সালে ৩ হাজার ৫৯১টি, ২০১৭ সালে ৩ হাজার ৫৪৯টি এবং ২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮৩০টি হত্যা মামলা হয়।

সাক্ষীর অভাব, আপস-মীমাংসা, তদন্তে ভুলত্রুটি, ময়নাতদন্ত রিপোর্টে ভুল প্রতিবেদন, এজাহারে ভুল, জবানবন্দিতে ভুল, আসামি মানসিক রোগী হলে কিংবা প্রধান আসামির মৃত্যু, গণপিটুনিতে ভুক্তভোগীর মৃত্যু হলে এবং আসামি পক্ষ সাফাই সাক্ষী দিয়েছে ইত্যাদি কারণে আসামিদের আদালত থেকে খালাস দেওয়া হয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, বাংলাদেশে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার না হওয়ার সংস্কৃতি আছে। দীর্ঘদিন ধরে যখন মামলা ঝুলে থাকে তখন মানুষ নিজেই প্রতিশোধ নিতে চায়।

এদিকে চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারি সাত বছর আগে টাঙ্গাইলে চলন্ত বাসে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামির মধ্যে তিন আসামির সাজা কমিয়ে রায় দেয় হাই কোর্ট। তাদের মধ্যে দুজনের যাবজ্জীবন ও একজনের সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

গত ১৬ মার্চ এক দশকের বেশি সময় আগে গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুলের ছাত্র আয়াজ হক হত্যা মামলায় দেওয়া দুই আসামির সাজা কমানো হয়। এই মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ইনজামামুল ইসলাম ওরফে জিসানকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেয় হাই কোর্ট। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তৌহিদুল ইসলামকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এদিকে পিবিআইয়ের গবেষণায় দেখা যায়, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে রায় হওয়া ২৩৮টি হত্যা মামলার মধ্যে সর্বাধিক ২০ দশমিক ৫৯ শতাংশ এসেছে ময়মনসিংহ এলাকা থেকে। সবচেয়ে কম বরিশাল থেকে এসেছে ৪ দশমিক ২০ শতাংশ। মামলাগুলোর মধ্যে ৬২টি মামলায় পূর্বশত্রুতা থেকে হত্যার ঘটনা, ১৯টিতে পূর্ব-পরিকল্পিত, ২৪টিতে জমিজমাসংক্রান্ত বিরোধ, ১২টিতে পারিবারিক দ্বন্দ্ব, ৪০টিতে বৈবাহিক দ্বন্দ্ব, ১৪টিতে ডাকাতি/চুরি/ছিনতাই/অপহরণ, ১১টিতে ঝগড়া কিংবা মারামারি, ১১টিতে আর্থিক কারণে, ৪টিতে খেলা এবং গান শোনাকে কেন্দ্র করে, ৫টিতে নারী নির্যাতনে এবং ১০টি মামলায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।

সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মো. জুয়েল মুন্সী সুমন বলেন, আমরা চাই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হোক। হত্যা মামলাগুলোর নেপথ্যে দেখা যায় দলাদলি কিংবা ভিলেজ পলিটিক্স। এজাহার, সাক্ষী না পাওয়া এবং ভুল ময়নাতদন্তের রিপোর্টের কারণে মামলা দুর্বল হয়ে যায়। যদি এজাহারের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা হয় এবং ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষীদের সাক্ষ্য সুনির্দিষ্ট হয় তাহলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

এই বিভাগের আরও খবর
কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি ও গলা কেটে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি ও গলা কেটে হত্যা
তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও ব্লকেড
তিন দফা দাবিতে শেকৃবি শিক্ষার্থীদের আগারগাঁও ব্লকেড
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
বাংলাদেশের সঙ্গে গবেষণায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় উজবেকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে গবেষণায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় উজবেকিস্তান
মামলা ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে
মামলা ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
জুলাইয়ে শনাক্ত হয়েছে ২৯৬টি ভুয়া তথ্য
জুলাইয়ে শনাক্ত হয়েছে ২৯৬টি ভুয়া তথ্য
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর নেই দায়িত্বের সুযোগ
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর নেই দায়িত্বের সুযোগ
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
বাংলাদেশ ছয় মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে
বাংলাদেশ ছয় মাসে ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
সর্বশেষ খবর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা
কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা

শোবিজ

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নগর জীবন

আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না
আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না

নগর জীবন

মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত
মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের
শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন