শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫২, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

♦ দুই বছরের রায়ে ২৩৮ মামলায় ১২৩টিতেই খালাস ♦ শতভাগ সাজার হার ৪৮ দশমিক ৩২ শতাংশ
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

রংপুরের মিঠাপুকুর থানায় ২০০০ সালের ১৯ নভেম্বর জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে একটি হত্যা মামলা হয়। প্রায় চার মাস মামলাটির তদন্ত করে পুলিশ। ১৫ বছর ধরে বিচার শেষে ২০১৬ সালের ১২ এপ্রিল মামলাটির রায় হয়। রায়ে ৪৩ আসামির মধ্যে একজনকে মৃত্যুদণ্ড, পাঁচজনকে যাবজ্জীবন এবং বাকিদের খালাস দেওয়া হয়। এদিকে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ থানায় ২০১০ সালের মার্চে একটি হত্যা মামলা হয়। প্রায় দেড় বছর মামলাটির তদন্ত করে পুলিশ। তিন বছর বিচারকাজ শেষে ২০১৬ সালের ১৯ জানুয়ারি রায় হয়। রায়ে দুজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

শুধু এ দুটি মামলাই নয় ২০১৫ ও ২০১৬ সালের রায় হওয়া মোট ২৩৮টি হত্যা মামলার মধ্যে ১২৩টিতে মামলার আসামিরা খালাস পেয়েছেন। শতভাগ সাজা হয়েছে ১১৫টিতে। অর্থাৎ মামলাগুলোতে সাজার হার ৪৮ দশমিক ৩২ শতাংশ।

১৯৮৬ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত দায়ের হওয়া হত্যা মামলা নিয়ে গত মে মাসে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। প্রতিবেদনটিতে হত্যা মামলায় সাজা এবং খালাস হওয়ার হার ফুটে উঠেছে।

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, সাক্ষীর অভাব, আপস-মীমাংসা, তদন্তে ভুলত্রুটি, ময়নাতদন্ত রিপোর্টে ভুল প্রতিবেদন, এজাহারে ভুল, জবানবন্দিতে ভুল, আসামি মানসিক রোগী হলে কিংবা প্রধান আসামির মৃত্যু, গণপিটুনিতে ভুক্তভোগীর মৃত্যু হলে এবং আসামি পক্ষ সাফাই সাক্ষী দিয়েছে ইত্যাদি কারণে আসামিদের আদালত থেকে খালাস দেওয়া হয়।

পিবিআইর প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো. মোস্তফা কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দীর্ঘসময় বিচারকার্যের জন্য বাদী ও সাক্ষীরা সাক্ষ্য প্রদানে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। তাই সাক্ষী বৈরী হওয়ার সঙ্গে বিচারের দীর্ঘসূত্রতারও যোগসূত্র রয়েছে। মামলার তদন্ত ও প্রসিকিউশনের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এগুলো চিহ্নিত করে যদি ভবিষ্যতে হত্যা মামলার তদন্ত ও প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এসব বিষয়ে সতর্কতা বজায় রাখা হয় তাহলে হত্যা মামলাসমূহের সাজার হার আরও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ানো সম্ভব হবে।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ২০০৪ সালে হত্যা মামলা হয় ৩ হাজার ৯০২টি, ২০০৫ সালে ৩ হাজার ৫৯২টি, ২০০৬ সালে ৪ হাজার ১৬৬টি, ২০০৭ সালে ৩ হাজার ৮৬৩টি, ২০০৮ সালে ৪ হাজার ৯৯টি, ২০০৯ সালে ৪ হাজার ২১৯টি, ২০১০ সালে ৩ হাজার ৯৮৮টি, ২০১১ সালে ৩ হাজার ৯৬৬টি, ২০১২ সালে ৪ হাজার ১১৪টি, ২০১৩ সালে ৪ হাজার ৩৯৩টি, ২০১৪ সালে ৪ হাজার ৫১৪টি, ২০১৫ সালে ৪ হাজার ৩৭টি, ২০১৬ সালে ৩ হাজার ৫৯১টি, ২০১৭ সালে ৩ হাজার ৫৪৯টি এবং ২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮৩০টি হত্যা মামলা হয়।

সাক্ষীর অভাব, আপস-মীমাংসা, তদন্তে ভুলত্রুটি, ময়নাতদন্ত রিপোর্টে ভুল প্রতিবেদন, এজাহারে ভুল, জবানবন্দিতে ভুল, আসামি মানসিক রোগী হলে কিংবা প্রধান আসামির মৃত্যু, গণপিটুনিতে ভুক্তভোগীর মৃত্যু হলে এবং আসামি পক্ষ সাফাই সাক্ষী দিয়েছে ইত্যাদি কারণে আসামিদের আদালত থেকে খালাস দেওয়া হয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, বাংলাদেশে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার না হওয়ার সংস্কৃতি আছে। দীর্ঘদিন ধরে যখন মামলা ঝুলে থাকে তখন মানুষ নিজেই প্রতিশোধ নিতে চায়।

এদিকে চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারি সাত বছর আগে টাঙ্গাইলে চলন্ত বাসে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামির মধ্যে তিন আসামির সাজা কমিয়ে রায় দেয় হাই কোর্ট। তাদের মধ্যে দুজনের যাবজ্জীবন ও একজনের সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

গত ১৬ মার্চ এক দশকের বেশি সময় আগে গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি স্কুলের ছাত্র আয়াজ হক হত্যা মামলায় দেওয়া দুই আসামির সাজা কমানো হয়। এই মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ইনজামামুল ইসলাম ওরফে জিসানকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেয় হাই কোর্ট। আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তৌহিদুল ইসলামকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এদিকে পিবিআইয়ের গবেষণায় দেখা যায়, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে রায় হওয়া ২৩৮টি হত্যা মামলার মধ্যে সর্বাধিক ২০ দশমিক ৫৯ শতাংশ এসেছে ময়মনসিংহ এলাকা থেকে। সবচেয়ে কম বরিশাল থেকে এসেছে ৪ দশমিক ২০ শতাংশ। মামলাগুলোর মধ্যে ৬২টি মামলায় পূর্বশত্রুতা থেকে হত্যার ঘটনা, ১৯টিতে পূর্ব-পরিকল্পিত, ২৪টিতে জমিজমাসংক্রান্ত বিরোধ, ১২টিতে পারিবারিক দ্বন্দ্ব, ৪০টিতে বৈবাহিক দ্বন্দ্ব, ১৪টিতে ডাকাতি/চুরি/ছিনতাই/অপহরণ, ১১টিতে ঝগড়া কিংবা মারামারি, ১১টিতে আর্থিক কারণে, ৪টিতে খেলা এবং গান শোনাকে কেন্দ্র করে, ৫টিতে নারী নির্যাতনে এবং ১০টি মামলায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।

সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মো. জুয়েল মুন্সী সুমন বলেন, আমরা চাই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হোক। হত্যা মামলাগুলোর নেপথ্যে দেখা যায় দলাদলি কিংবা ভিলেজ পলিটিক্স। এজাহার, সাক্ষী না পাওয়া এবং ভুল ময়নাতদন্তের রিপোর্টের কারণে মামলা দুর্বল হয়ে যায়। যদি এজাহারের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা হয় এবং ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষীদের সাক্ষ্য সুনির্দিষ্ট হয় তাহলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
ধান রোপণে ব্যস্ত নারীরা
সর্বশেষ খবর
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি
হাসপাতালে ভর্তি কিয়ারা আদভানি

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নিরপরাধ মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
নিরপরাধ মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে