শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩২, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

আসাদুজ্জামান খান : বস্তায় ঘুষ খান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

আসাদুজ্জামান খান কামাল, যিনি ‘কসাই কামাল’ হিসেবে বেশি পরিচিত। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা, হেলিকপ্টার থেকে নিরস্ত্র নিরীহ মানুষের ওপর গুলি করা, কোলের শিশুকে হত্যা করে লাশ গুম করা, নারীদের নির্বিচারে আক্রমণ এসব ঘৃণ্য জঘন্য অপরাধে অপরাধী আসাদুজ্জামান খান কামাল। প্রশ্ন হলো, গত বছরের জুলাই মাসে কি হঠাৎ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল নৃশংস হয়ে উঠেছিলেন? না, কামালের এই নৃশংসতা তার পুরো ১০ বছরের রাজত্বজুড়ে। ১০ বছরের বেশি সময় ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময় তিনি জুলুম নির্যাতন, হত্যা গুম করেছেন নির্বিচারে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, ভিন্ন মত দমনের জন্য তিনি নির্মম ছিলেন, কসাই ছিলেন। নিজস্ব আওয়ামী পেটোয়া বাহিনী তৈরি করেছিলেন পুলিশে এবং র‌্যাবে। যাদের মাধ্যমে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মাসনে কামালই জল্লাদ। বিরোধী মত দমনে তার নেতৃত্বে তৈরি হয়েছিল ‘গেস্টাপো বাহিনী’। একদিকে যেমন তিনি অপরাধীদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করতেন, সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে অবাধে তাদের অপরাধ করার সুযোগ করে দিতেন। গত ১০ বছরে তারাই ছিল ক্ষমতাবান। সারা দেশে কামালের নেতৃত্বে চালু হয়েছিল মাফিয়া তন্ত্র। অন্যদিকে এই সমস্ত অপরাধ, অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে যারাই কথা বলত, প্রতিবাদ করত তাদের ওপর নেমে আসত জুলুম, নির্যাতন, নৃশংসতা, গুম, খুন।

আসাদুজ্জামান খান কামাল এই সময় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘আয়না ঘর’। সেই ‘আয়না ঘরে’ নিয়ে যেয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর জুলুম, নির্যাতন করা হতো। র‌্যাবের ‘আয়না ঘরে’ নির্যাতিত হয়েছেন বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধী দলের প্রচুর নেতা। শুধু তাই নয়, বিরোধী দলের লোকদের দমন পীড়ন নির্যাতন করতেন তার আওয়ামী বাহিনী দিয়ে। ছাত্রলীগ, যুবলীগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল অবৈধ অস্ত্র। তাদেরকে দিয়ে নির্বিচারে গুলি, হত্যা এবং জুলুম, নির্যাতনের ঘটনা ঘটানো হতো নিয়মিত ভাবে। আসাদুজ্জামান খান কামালের বিভিন্ন সময় যারা সহযোগী ছিল, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিল সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদ। এই বেনজীর আহমেদ একসময় ছিলেন পুলিশ কমিশনার। পরে তাকে করা হয় র‌্যাবের ডিজি এবং সবশেষে পুলিশের আইজিপি।

জানা গেছে, বেনজীরকে পুলিশের আইজিপি করার পিছনে আসাদুজ্জামান খানের বড় ভূমিকা ছিল। এখানে ছিল মোটা অঙ্কের লেনদেন। বেনজীর আইজিপি হওয়ার পর কামাল-বেনজীর জুটি সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। একদিকে জঙ্গি নাটকের মাধ্যমে ধর্মপ্রাণ মানুষকে হত্যা, নির্যাতন, অন্যদিকে ভিন্ন মতাবলম্বীদেরকে ‘আয়না ঘরে’ নিয়ে নির্যাতনের মতো ঘটনা ছিল নৈমিত্তিক ব্যাপার। এই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছয় শতাধিক গুমের ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ক্রসফায়ারের নামে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছিলেন শত শত। ক্রসফায়ারের নামে হত্যার নির্দেশ দিতেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। ইলিয়াস আলী, কক্সবাজারের একরামসহ শতাধিক মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল আসাদুজ্জামান খান কামালের ১০ বছরের বেশি শাসনামলে। এসব তথ্য যারা প্রকাশ করত আসাদুজ্জামান খান কামাল বা তার সাঙ্গপাঙ্গদের গঙ্গের বিরুদ্ধে ন্যূনতম সংবাদ যারা প্রকাশ করত তাদের বিরুদ্ধে নেমে আসত খড়গ। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপের কথা। বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপ বিভিন্ন সময় আসাদুজ্জামান খান কামলের দুর্নীতি, অনিয়ম, সন্ত্রাসীদের লুটপাট, দাপট ইত্যাদি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এসব প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য বারবার নিগৃহীত হয়েছে বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপ। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে একের পর এক মামলা হয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কণ্ঠের বিরুদ্ধে। এই সব মামলাগুলোর নামে পুলিশ হয়রানি করা হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা, হত্যা মামলা হয়েছে একের পর এক। বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলাম লেখক ও রাজনীতিবিদ গোলাম মাওলা রনিকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয় থেকেই। ভিন্নমতের কলাম লেখার ওপর আরোপ করা হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বসুন্ধরা মিডিয়ার কণ্ঠরোধ করার জন্য তাদেরকে সরাসরি হুমকি দিয়েছিলেন আয়না ঘরে নিয়ে যাওয়ার। কিন্তু তারপরও যখন কাজ হয়নি, তখন অন্য পথ অবলম্বন করেন। একের পর এক বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানি মূলক মামলা দিয়ে তাদেরকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে। বিশেষ করে ‘বেনজীরের আলাদিনের চেরাগ’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশের পর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রধান টার্গেট হয় বসুন্ধরা গ্রুপ।

গত বছরের ৩১ মার্চ বসুন্ধরা গ্রুপের অন্যতম সংবাদপত্র ‘কালের কণ্ঠে’ বেনজীরের আলাদিনের চেরাগ শিরোনামে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এর পরে আসাদুজ্জামান খান কামাল ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বসুন্ধরা গ্রুপের ওপর। এরপর একের পর এক করা হতে থাকে অসত্য মিথ্যা মামলা। বসুন্ধরার বিরুদ্ধে এসব মামলাগুলোর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। এসব মামলাগুলো করা হয়েছিল চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ীদের দিয়ে, যারা আসাদুজ্জামান খান কামালের ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে অন্তত নয়টি বানোয়াট মিথ্যা মামলা করা হয়েছিল থানায় বা আদালতে। এসব মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. সিআর কেস নম্বর-২১/২৪। মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৮০/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং জোবাইদা বেগম।

২. সিআর কেস নম্বর-৩৯/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪ পিসি, মামলার বাদী মিজানুর রহমান।

৩. সিআর কেস নম্বর-৪৭/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৪. সিআর কেস নম্বর-৪৮/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী আশিকুর রহমান।

৫. সিআর কেস নম্বর-৪৯/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৮০/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৬. সিআর কেস নম্বর-৫০/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৭. সিআর কেস নম্বর-১০১৪/২৪, এনআই অ্যাক্ট (ঘও অপঃ) এর ১৩৮ ধারা, মামলার বাদী মো. রফিকুল ইসলাম।

৮. খিলক্ষেত পিএস কেস নম্বর-২০(৪)২৪, মামলার ধারা ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩২৫/৪২৭/৩৭৯/৩৮৫/৫০৬/১১৪/৩৪ পি.সি, মামলার বাদী মো. সোহেল রানা।

৯. রূপগঞ্জ পিএস কেস নম্বর-২৩(৬)২৪, মামলার ধারা ১৪৩/৪৪৭/৪৪৮/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৮০/৩৮৫/৪২৭/১১৪/১৪৯৫০৬(২) পি.সি।

এই ধরনের মামলার মাধ্যমে বসুন্ধরা মিডিয়ার কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল আসাদুজ্জামান খান কামালের নেতৃত্বে। শুধু বসুন্ধরা গ্রুপ নয়, কোনো মিডিয়া হাউস কামালের বিরুদ্ধে লিখলেই সেই মিডিয়া হাউসের ওপর নিয়ে আসত খড়গ। বিশেষ করে বেনজীর আহমেদ যখন পুলিশের আইজিপি ছিল তখন পুরো দেশে সংবাদপত্র জগতে একটা ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই ত্রাসের রাজত্বের মূল হোতা ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। বিরোধী দলের নেতাদেরকে গ্রেপ্তার করা, গুম করা শুধু নয়, টকশোতে ভিন্ন মতের কেউ কথা বললেও আসাদুজ্জামান খান তার বিরুদ্ধে নৃশংস কঠোর হতেন। এই নর কসাইয়ের হাত রক্তাক্ত। মানুষ খুন, গুম অপরাধ করে তিনি ‘কসাই কামাল’ উপাধি পেয়েছেন। যার চূড়ান্ত রূপ আমরা দেখতে পাই পয়লা জুলাই থেকে ৫ আগস্ট সময়ে। কোটা সংস্কার দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে গণহত্যার সূচনা করেন এই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, এ সময় যে সব গুলি নিপীড়ন নির্যাতনগুলো হয়েছে, আবু সাঈদ থেকে মুগ্ধ সব শহীদের রক্তের দাগ লেগে আছে আসাদুজ্জামান খান কামালের গায়ে। আসাদুজ্জামান খান কামাল শুধু একজন দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন হিঃস্র কসাই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় উত্তেজনা, ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনও এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন
শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় উত্তেজনা, ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনও এর বিরুদ্ধে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা

৩১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
বরিশালে আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে আসা ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ ফেরত দিল বিজিবি
নদীতে ভেসে আসা ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ ফেরত দিল বিজিবি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার ২ পলাতক আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার ২ পলাতক আসামি গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা কার্যক্রমকে যুগোপযোগী ও প্রতিযোগিতামূলক করে তোলার আহ্বান
শিক্ষা কার্যক্রমকে যুগোপযোগী ও প্রতিযোগিতামূলক করে তোলার আহ্বান

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১৭ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১৭ বাংলাদেশি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাথর উদ্ধারে চিরুনি অভিযান, ১ জনকে কারাদণ্ড
পাথর উদ্ধারে চিরুনি অভিযান, ১ জনকে কারাদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পিরোজপুরে কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১
পিরোজপুরে কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কৃষকরা মৌসুমী সবজির ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন’
‘কৃষকরা মৌসুমী সবজির ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কয়েকটি দল মামা বাড়ির আবদার করছে : রিজভী
পিআর নিয়ে কয়েকটি দল মামা বাড়ির আবদার করছে : রিজভী

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারের কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
সরকারের কমিটি প্রত্যাখ্যান, নতুন ৫ দফা ঘোষণা প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রক্টর-রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি ছাত্রদলের, চাকসু বানচালের অভিযোগ ছাত্রশিবিরের
প্রক্টর-রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি ছাত্রদলের, চাকসু বানচালের অভিযোগ ছাত্রশিবিরের

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এটিইও নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
এটিইও নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনার পাহাড়ি অঞ্চলে আগাম আবাদে ব্যস্ত কৃষকরা
নেত্রকোনার পাহাড়ি অঞ্চলে আগাম আবাদে ব্যস্ত কৃষকরা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনীতির দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে: তানিয়া রব
নতুন রাজনীতির দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘খেটে-খাওয়া মানুষের জীবনমান না বদলালে দেশের পরিবর্তন হবে না’
‘খেটে-খাওয়া মানুষের জীবনমান না বদলালে দেশের পরিবর্তন হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া
স্কুল শ্রেণিকক্ষে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করল দক্ষিণ কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুকুরের তাড়া খেয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
কুকুরের তাড়া খেয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ১৫ টাকা কেজি দরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল বিক্রি
বগুড়ায় ১৫ টাকা কেজি দরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক সংস্কারের দাবিতে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ
সড়ক সংস্কারের দাবিতে কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে গভীর রাতে বাসে আগুন
রাজবাড়ীতে গভীর রাতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ হাজার মিয়ানমার শরণার্থীকে কাজের সুযোগ দিচ্ছে থাইল্যান্ড
৮০ হাজার মিয়ানমার শরণার্থীকে কাজের সুযোগ দিচ্ছে থাইল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট আকাশে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেন পাইলট
আলাস্কায় এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট আকাশে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেন পাইলট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে গাছের চারা বিতরণ
জাতীয় কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধার শোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনকে ‘তিরস্কার’
ধার শোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনকে ‘তিরস্কার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?
সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ
শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা
মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে