শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩২, রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

তৃতীয় পর্ব

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

আসাদুজ্জামান খান : বস্তায় ঘুষ খান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

আসাদুজ্জামান খান কামাল, যিনি ‘কসাই কামাল’ হিসেবে বেশি পরিচিত। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা, হেলিকপ্টার থেকে নিরস্ত্র নিরীহ মানুষের ওপর গুলি করা, কোলের শিশুকে হত্যা করে লাশ গুম করা, নারীদের নির্বিচারে আক্রমণ এসব ঘৃণ্য জঘন্য অপরাধে অপরাধী আসাদুজ্জামান খান কামাল। প্রশ্ন হলো, গত বছরের জুলাই মাসে কি হঠাৎ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল নৃশংস হয়ে উঠেছিলেন? না, কামালের এই নৃশংসতা তার পুরো ১০ বছরের রাজত্বজুড়ে। ১০ বছরের বেশি সময় ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময় তিনি জুলুম নির্যাতন, হত্যা গুম করেছেন নির্বিচারে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, ভিন্ন মত দমনের জন্য তিনি নির্মম ছিলেন, কসাই ছিলেন। নিজস্ব আওয়ামী পেটোয়া বাহিনী তৈরি করেছিলেন পুলিশে এবং র‌্যাবে। যাদের মাধ্যমে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মাসনে কামালই জল্লাদ। বিরোধী মত দমনে তার নেতৃত্বে তৈরি হয়েছিল ‘গেস্টাপো বাহিনী’। একদিকে যেমন তিনি অপরাধীদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করতেন, সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকার বিনিময়ে অবাধে তাদের অপরাধ করার সুযোগ করে দিতেন। গত ১০ বছরে তারাই ছিল ক্ষমতাবান। সারা দেশে কামালের নেতৃত্বে চালু হয়েছিল মাফিয়া তন্ত্র। অন্যদিকে এই সমস্ত অপরাধ, অন্যায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে যারাই কথা বলত, প্রতিবাদ করত তাদের ওপর নেমে আসত জুলুম, নির্যাতন, নৃশংসতা, গুম, খুন।

আসাদুজ্জামান খান কামাল এই সময় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘আয়না ঘর’। সেই ‘আয়না ঘরে’ নিয়ে যেয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর জুলুম, নির্যাতন করা হতো। র‌্যাবের ‘আয়না ঘরে’ নির্যাতিত হয়েছেন বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধী দলের প্রচুর নেতা। শুধু তাই নয়, বিরোধী দলের লোকদের দমন পীড়ন নির্যাতন করতেন তার আওয়ামী বাহিনী দিয়ে। ছাত্রলীগ, যুবলীগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল অবৈধ অস্ত্র। তাদেরকে দিয়ে নির্বিচারে গুলি, হত্যা এবং জুলুম, নির্যাতনের ঘটনা ঘটানো হতো নিয়মিত ভাবে। আসাদুজ্জামান খান কামালের বিভিন্ন সময় যারা সহযোগী ছিল, তাদের মধ্যে অন্যতম ছিল সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদ। এই বেনজীর আহমেদ একসময় ছিলেন পুলিশ কমিশনার। পরে তাকে করা হয় র‌্যাবের ডিজি এবং সবশেষে পুলিশের আইজিপি।

জানা গেছে, বেনজীরকে পুলিশের আইজিপি করার পিছনে আসাদুজ্জামান খানের বড় ভূমিকা ছিল। এখানে ছিল মোটা অঙ্কের লেনদেন। বেনজীর আইজিপি হওয়ার পর কামাল-বেনজীর জুটি সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। একদিকে জঙ্গি নাটকের মাধ্যমে ধর্মপ্রাণ মানুষকে হত্যা, নির্যাতন, অন্যদিকে ভিন্ন মতাবলম্বীদেরকে ‘আয়না ঘরে’ নিয়ে নির্যাতনের মতো ঘটনা ছিল নৈমিত্তিক ব্যাপার। এই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছয় শতাধিক গুমের ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ক্রসফায়ারের নামে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছিলেন শত শত। ক্রসফায়ারের নামে হত্যার নির্দেশ দিতেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। ইলিয়াস আলী, কক্সবাজারের একরামসহ শতাধিক মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল আসাদুজ্জামান খান কামালের ১০ বছরের বেশি শাসনামলে। এসব তথ্য যারা প্রকাশ করত আসাদুজ্জামান খান কামাল বা তার সাঙ্গপাঙ্গদের গঙ্গের বিরুদ্ধে ন্যূনতম সংবাদ যারা প্রকাশ করত তাদের বিরুদ্ধে নেমে আসত খড়গ। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপের কথা। বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপ বিভিন্ন সময় আসাদুজ্জামান খান কামলের দুর্নীতি, অনিয়ম, সন্ত্রাসীদের লুটপাট, দাপট ইত্যাদি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এসব প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য বারবার নিগৃহীত হয়েছে বসুন্ধরা মিডিয়া গ্রুপ। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে একের পর এক মামলা হয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কণ্ঠের বিরুদ্ধে। এই সব মামলাগুলোর নামে পুলিশ হয়রানি করা হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা, হত্যা মামলা হয়েছে একের পর এক। বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলাম লেখক ও রাজনীতিবিদ গোলাম মাওলা রনিকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয় থেকেই। ভিন্নমতের কলাম লেখার ওপর আরোপ করা হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বসুন্ধরা মিডিয়ার কণ্ঠরোধ করার জন্য তাদেরকে সরাসরি হুমকি দিয়েছিলেন আয়না ঘরে নিয়ে যাওয়ার। কিন্তু তারপরও যখন কাজ হয়নি, তখন অন্য পথ অবলম্বন করেন। একের পর এক বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানি মূলক মামলা দিয়ে তাদেরকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে। বিশেষ করে ‘বেনজীরের আলাদিনের চেরাগ’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশের পর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রধান টার্গেট হয় বসুন্ধরা গ্রুপ।

গত বছরের ৩১ মার্চ বসুন্ধরা গ্রুপের অন্যতম সংবাদপত্র ‘কালের কণ্ঠে’ বেনজীরের আলাদিনের চেরাগ শিরোনামে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এর পরে আসাদুজ্জামান খান কামাল ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বসুন্ধরা গ্রুপের ওপর। এরপর একের পর এক করা হতে থাকে অসত্য মিথ্যা মামলা। বসুন্ধরার বিরুদ্ধে এসব মামলাগুলোর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। এসব মামলাগুলো করা হয়েছিল চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ীদের দিয়ে, যারা আসাদুজ্জামান খান কামালের ঘনিষ্ঠ ছিলেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে অন্তত নয়টি বানোয়াট মিথ্যা মামলা করা হয়েছিল থানায় বা আদালতে। এসব মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. সিআর কেস নম্বর-২১/২৪। মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৮০/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং জোবাইদা বেগম।

২. সিআর কেস নম্বর-৩৯/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪ পিসি, মামলার বাদী মিজানুর রহমান।

৩. সিআর কেস নম্বর-৪৭/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩২৪/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৪. সিআর কেস নম্বর-৪৮/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৭৯/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী আশিকুর রহমান।

৫. সিআর কেস নম্বর-৪৯/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৮০/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৬. সিআর কেস নম্বর-৫০/২০২৪, মামলার ধারা ৩২৩/৩৮৫/৪৫২/৫০৬/৩৪, মামলার বাদী মো. এমদাদুল হক।

৭. সিআর কেস নম্বর-১০১৪/২৪, এনআই অ্যাক্ট (ঘও অপঃ) এর ১৩৮ ধারা, মামলার বাদী মো. রফিকুল ইসলাম।

৮. খিলক্ষেত পিএস কেস নম্বর-২০(৪)২৪, মামলার ধারা ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩২৫/৪২৭/৩৭৯/৩৮৫/৫০৬/১১৪/৩৪ পি.সি, মামলার বাদী মো. সোহেল রানা।

৯. রূপগঞ্জ পিএস কেস নম্বর-২৩(৬)২৪, মামলার ধারা ১৪৩/৪৪৭/৪৪৮/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৮০/৩৮৫/৪২৭/১১৪/১৪৯৫০৬(২) পি.সি।

এই ধরনের মামলার মাধ্যমে বসুন্ধরা মিডিয়ার কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করা হয়েছিল আসাদুজ্জামান খান কামালের নেতৃত্বে। শুধু বসুন্ধরা গ্রুপ নয়, কোনো মিডিয়া হাউস কামালের বিরুদ্ধে লিখলেই সেই মিডিয়া হাউসের ওপর নিয়ে আসত খড়গ। বিশেষ করে বেনজীর আহমেদ যখন পুলিশের আইজিপি ছিল তখন পুরো দেশে সংবাদপত্র জগতে একটা ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই ত্রাসের রাজত্বের মূল হোতা ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। বিরোধী দলের নেতাদেরকে গ্রেপ্তার করা, গুম করা শুধু নয়, টকশোতে ভিন্ন মতের কেউ কথা বললেও আসাদুজ্জামান খান তার বিরুদ্ধে নৃশংস কঠোর হতেন। এই নর কসাইয়ের হাত রক্তাক্ত। মানুষ খুন, গুম অপরাধ করে তিনি ‘কসাই কামাল’ উপাধি পেয়েছেন। যার চূড়ান্ত রূপ আমরা দেখতে পাই পয়লা জুলাই থেকে ৫ আগস্ট সময়ে। কোটা সংস্কার দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে গণহত্যার সূচনা করেন এই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, এ সময় যে সব গুলি নিপীড়ন নির্যাতনগুলো হয়েছে, আবু সাঈদ থেকে মুগ্ধ সব শহীদের রক্তের দাগ লেগে আছে আসাদুজ্জামান খান কামালের গায়ে। আসাদুজ্জামান খান কামাল শুধু একজন দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন না, তিনি ছিলেন একজন হিঃস্র কসাই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধীর ঐক্য জরুরি
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
সিরিজে ফেরার ম্যাচ আজ
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সর্বশেষ খবর
নিরপরাধ মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
নিরপরাধ মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে