শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

নারায়ণগঞ্জের ভেতরে সিদ্ধিরগঞ্জে আরেকটি নারায়ণগঞ্জ বানিয়ে ফেলতে যাচ্ছিল একটি চক্র। এরাই হয়ে উঠতে থাকে সেখানকার হর্তাকর্তা-বিধাতা। সিভিল প্রশাসনের চোখ-চশমা সেদিকে যাচ্ছিল না। পুলিশ যেত না তাদের ধারেকাছে।

বুধবার রাত ৮টায় সেনাবাহিনীর ঘণ্টাখানেকের অ্যাকশনে ভূতের লেজে আগুন লাগার মতো দশা। সব ঠাণ্ডা। আদমজী বিহারি কলোনি এলাকায় এই অভিযানে সেনাবাহিনী সঙ্গে রাখে পুলিশকেও। অভিযানে কিছু মাদক, দেশীয় ১৭-১৮টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

আটক করা হয় দুই নারীকে। এত দিনের হর্তা-কর্তারা সব পগারপার। ধরার মতো আর কাউকে পাওয়া যায়নি। কে কোথায় গেছে বা আছে আল্লাহ মালুম।

এর আগে এত দিন তো  কত কী-ই মনে করা হয়েছিল। কত মিথ-ন্যারেটিভই না ছিল তাদের নিয়ে। বলা হয়েছিল এরা মহাপরাক্রমশালী। গডফাদারেরও ফাদার-ব্রাদার! 

সেনাবাহিনীর টু দ্য পয়েন্টে হিট করার বিষয়টি পেশাগত অভিজ্ঞতা ও পেশাদারি। ঠিক এ পন্থায়ই কদিন আগে ‘জায়গামতো’ মব পাণ্ডামির বিরুদ্ধে টোকেন অ্যাকশন দেখা গেছে সেনাবাহিনীর।

মাত্র কয়েক জায়গায় চালানো অ্যাকশনে ফল মিলেছে সারা দেশে মহৌষধের মতো। যদিও সম্প্রতি আবার কোথাও কোথাও মববাজরা দানবীয় হওয়ার চেষ্টা করছে বলে বিচ্ছিন্ন তথ্য মিলছে। মাঠ থেকে সেনাবাহিনী  তুলে নেওয়া হচ্ছে বা সেনাবাহিনী আর কাউকে ‘লাল’ করবে না—এমন কিছু মেসেজ ছড়াতে এরা কসরত করছে। কিছুদিন আগে ঈদ যাত্রা উপলক্ষে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়ার বিরুদ্ধেও কয়েক জায়গায় সেনাবাহিনীর ‘সামান্য’ থেরাপি পড়েছে। তা জেনে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সেনাবাহিনীর কয়েকটি অভিযানের ভিডিও দেখে সোজা হয়ে গেছে মালিক, চালক, হেলপারদের সিন্ডিকেট। ঈদে মানুষ এর সুফল পেয়েছে।

এরও  আগে ৫ আগস্ট-পরবর্তী বিভিন্ন শিল্প এলাকায় গজবের মতো নাজিল হয় কিছু পাণ্ডা। চাঁদা, আগুন, ভাঙচুর বাহিনী উৎপাদনের চাকা থমকে দিতে থাকে। দেশ তখন পুলিশবিহীন অবস্থায়। পুলিশ নিজেরাই দৌড়ের ওপর। সেখানেও কোনো আওয়াজ না দিয়ে এক পর্যায়ে সেনা অ্যাকশনে ম্যাজিকের মতো ফল মেলে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর-বসিলাসহ কয়েকটি এলাকায় কিছু দুর্বৃত্তের দস্যুতা-ডাকাতির আজাবও দমেছে সেনা সদস্যদের কয়েক দিনের দ্রুত পদক্ষেপে। এসবের সুবাদে সেনাবাহিনীর প্রতি শান্তিকামী মানুষের আস্থা ও ভরসায় আরো মাত্রা যোগ হয়। এটাই স্বাভাবিক। মানুষ যেখানে আস্থা-ভরসা পাবে, সেদিকেই ফিরবে। মানুষ কেন, যে কোনো প্রাণী বা জীবমাত্রই তা করবে। আর মানুষের ক্ষেত্রে একবেলা না খেয়ে থাকলেও নিরাপত্তাই সবচেয়ে বড় চাওয়া। তারা তখন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক, সামরিক-অসামরিক বিষয়-আশয় দেখে না। দেখে বা খোঁজে কেবল ভরসা। 

ভরসার সেই জায়গায় ৫ আগস্ট নতুন রূপে সামনে এসেছে সেনাবাহিনী। বাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান মানুষের আকাঙ্ক্ষা বুঝেছেন। রিয়ালিটি অনুধাবন করেছেন। করণীয় ঠিক করার প্রজ্ঞা দেখিয়েছেন। গুনেমানে উন্নীতকরণসহ তাঁর গোটা বাহিনীকে সেভাবে প্রস্তুত করেছেন। তাঁর এ দক্ষতা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ইতিহাসে আরো উচ্চাসন দিয়েছে। সাধারণ মানুষের দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে, সব চক্র-সিন্ডিকেট, অন্যায়-অনিয়ম, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী প্রতীকী অ্যাকশনে নামলে সুফল না এসে পারে না।

জেনারেল ওয়াকার সেনাবাহিনীকে জনআস্থার এ পর্যায়ে নিতে পারার পেছনে তাঁর সদিচ্ছার সঙ্গে আরো কিছু বিষয়ের সংযোগ রয়েছে। সেনাবাহিনী কম-বেশি সব সময়ই শক্তিশালী। শক্তি নিয়ে সমস্যা নেই। বাহিনীকে অবিরাম প্রশিক্ষণে উন্নীত ও  শৃঙ্খলাবদ্ধ রাখতে পারা বিশাল ব্যাপার। তাদের কোনো দল বা সরকার নয়, সংবিধানের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ রাখতে পারা একজন সেনাপ্রধানের অন্যতম পবিত্র দায়িত্ব। তিনি সেটা অক্ষরে অক্ষরে পেরেছেন। কারো কারো বুঝতে না পারা বা গোলমাল বাধানোর প্রবণতা রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সরকারের অধীনে নয়, সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হয়। বিষয়টি সূক্ষ্ম। সরকারের অধীনে আর সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হওয়ার তফাৎ অনেক। আমাদের সংবিধানের ৭ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সকল ক্ষমতা জনগণের, যা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। সেনাবাহিনীর প্রধান দায়িত্ব দেশ রক্ষা করা, শাসন নয়। সেনাবাহিনী সরকারের পরিপূরক নয়, সম্পূরক। বাহিনীর টপ টু বটম পেশাদারি, শৃঙ্খলা, চেইন অব কমান্ড ও প্রতিরক্ষায় মনোযোগ প্রতিষ্ঠায় তিনি আলাদা যশ-খ্যাতি গড়তে পেরেছেন। সেনা সদস্যদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি থেকে দূরে রেখে জাতীয় নিরাপত্তা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় মনোনিবেশে রাখতে পেরেছেন। যার অনিবার্যতায়  জনসমর্থন ও রাজনৈতিক বাস্তবতাবোধ বেগবান হয়েছে। সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীকে জাতীয় উন্নয়নে শরিক রাখতে পেরেছেন। যার বেনিফিসিয়ারি দেশ, জনগণ, সেনাবাহিনী—সবাই। সব মিলিয়ে ক্ষমতা দখলে সেনাবাহিনীর বিরত থাকা দুর্বলতার লক্ষণ নয়, বরং কৌশলগত প্রজ্ঞার পরিচয়।

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ক্ষমতায় না নিয়ে নিরপেক্ষ ভূমিকায় রাখতে পারার মাধ্যমে সেনাপ্রধানের গণতন্ত্রের প্রতি সম্মান দেশের স্বার্থসংরক্ষণ, জনআস্থা, সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠানিক মর্যাদাসহ সব দিক রক্ষার যে নজির তৈরি হয়েছে, তা সেনা ও প্রতিরক্ষা সম্পর্কে পাঠপঠনের বিষয় হয়ে থাকবে। একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সেনা সহায়তার ব্যাতিক্রমী এ দৃষ্টান্তের ফলোআপ হিসেবে সেনাবাহিনী আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অঙ্গীকার অনুযায়ী সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীকে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার প্রতি মনোযোগী রাখছেন। আবার তাদের মূল দায়িত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রশাসনিক কাজে বিশেষ মনোযোগও অক্ষুণ্ন রাখতে পারছেন। তাদের অংশীজন করে রাখতে পারছেন নতুন  স্বপ্নের বাস্তবায়ন এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সহযোগী হিসেবে।  গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মানুষের প্রত্যাশা, বাস্তবতা, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন, নতুন সরকার প্রতিষ্ঠা, সেনাবাহিনীকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষাসহ আনুষঙ্গিক নানা বিষয় তিনি গোপন রাখেননি। এ ব্যাপারে নিজের অবস্থানও তিনি প্রকাশ্যে জানান দিয়েছেন। কেবল জানান দেওয়া পর্যন্ত নয়, কথায় অটলও আছেন। শত উসকানি-বিভ্রান্তি-গুজব হজম করছেন অবিরাম। তাগিদ দিয়েই চলছেন সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছার।

সিভিল-মিলিটারি সম্পর্ক বা সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্পর্কে কঠোর রীতি-রেওয়াজেও একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তনও এনেছেন এই সেনাপ্রধান। একসময় রেওয়াজ ছিল, সেনাপ্রধান বা তাঁর ইমিডিয়েটরা জনসমক্ষে কথা বলতেন না। গণমাধ্যমকে এড়িয়ে চলতেন। রাজনীতি-অর্থনীতির ভাবনা জানাতেন না। সেখানে এবার বড় রকমের সংস্কার।  রাজনীতিকদের চব্বিশের পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগানোর আহবান জানিয়েই যাচ্ছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখার কথা কেবল বলছেনই না, সীমানার মধ্যে ভূমিকাও রাখছেন। সংস্কার সম্পর্কেও তাঁর স্পষ্ট অবস্থান। নির্বাচন এবং হস্তক্ষেপ নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য এবং বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তাঁর অকুণ্ঠ সমর্থন দেশের মানুষকে  প্রেরণা জুগিয়েছে। বাকিটা নির্ভর করছে রাজনীতিকদের ওপর। তিনিসহ তাঁর সহকর্মীরা কথা বলছেন গণমাধ্যমের সঙ্গে, অফিসার্স এড্রেসের তথ্য লুকানো হচ্ছে না। সেনা সদর থেকেও আনুষ্ঠানিক ব্রিফ হচ্ছে। সেনাবাহিনীর অভিযানের তথ্যের আপডেটও জানানো হচ্ছে, যার মাধ্যমে জনগণের  জিজ্ঞাসার জবাব মিলছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিস ইনফরমেশন, ডিজ-ইনফরমেশনের জবাবও দেওয়া হচ্ছে। সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতপার্থক্য হচ্ছে, বিভেদ হয়েছে—এ রকম প্রশ্নের জবাবও এড়ানো হচ্ছে না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে ‌‘সন্ত্রাসী হামলার’ প্রতিবাদে মানববন্ধন
দিনাজপুরে ‌‘সন্ত্রাসী হামলার’ প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে যুবককে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা, গ্রেফতার ১
নোয়াখালীতে যুবককে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা, গ্রেফতার ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ভাঙছে গোবিন্দ-সুনীতার ৩৭ বছরের সংসার
সত্যিই কি ভাঙছে গোবিন্দ-সুনীতার ৩৭ বছরের সংসার

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিনাজপুরে দুই মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে দুই মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুরের মূর্ছনায় ছুঁয়ে গেল প্রবাসীদের হৃদয়
সুরের মূর্ছনায় ছুঁয়ে গেল প্রবাসীদের হৃদয়

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কে জমি অধিগ্রহণে ন্যায্য মূল্য দাবি
ঝিনাইদহ-যশোর মহাসড়কে জমি অধিগ্রহণে ন্যায্য মূল্য দাবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে ভেসে উঠল মহাজাগতিক হাত
মহাকাশে ভেসে উঠল মহাজাগতিক হাত

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী, খুনী, চাঁদাবাজদের দলে ঠাঁই নেই: রিজভী
সন্ত্রাসী, খুনী, চাঁদাবাজদের দলে ঠাঁই নেই: রিজভী

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশনে কাটা পড়ে পায়ূপথের নাড়ি, চারজনের নামে মামলা
অ্যাপেন্ডিসাইটিস অপারেশনে কাটা পড়ে পায়ূপথের নাড়ি, চারজনের নামে মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বিমানবন্দর এলাকায় লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধার
ঢাকার বিমানবন্দর এলাকায় লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটা নিয়ে আলোচনা হয়নি, রাবিতে ফের তিনদিনের কর্মবিরতি
কোটা নিয়ে আলোচনা হয়নি, রাবিতে ফের তিনদিনের কর্মবিরতি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রূপগঞ্জে কৃষকদের মাঝে ধানের বীজ বিতরণ
রূপগঞ্জে কৃষকদের মাঝে ধানের বীজ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে নয়াদিল্লির রাস্তায় থাকার অধিকার পেল ১০ লাখ বেওয়ারিশ কুকুর
ভারতে নয়াদিল্লির রাস্তায় থাকার অধিকার পেল ১০ লাখ বেওয়ারিশ কুকুর

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
বাসায় ঢুকে যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার আসবাবপত্র আমদানিতে তদন্ত শুরু, শুল্ক বাড়ানোর হুমকি ট্রাম্পের
এবার আসবাবপত্র আমদানিতে তদন্ত শুরু, শুল্ক বাড়ানোর হুমকি ট্রাম্পের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ৩২ নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
বগুড়ায় ৩২ নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
কুয়াকাটা সৈকত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি
জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

স্বাধীনতার উদ্দেশ্য গণতন্ত্র-অর্থনৈতিক মুক্তি : মঈন খান
স্বাধীনতার উদ্দেশ্য গণতন্ত্র-অর্থনৈতিক মুক্তি : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটালীপাড়ায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
কোটালীপাড়ায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ৫৬০ শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
রংপুরে ৫৬০ শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিনের ইন্তেকাল
নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিনের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আসন বিন্যাসের পক্ষে-বিপক্ষে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে আসন বিন্যাসের পক্ষে-বিপক্ষে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার পরিবেশ রক্ষায় সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার পরিবেশ রক্ষায় সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া
প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম