শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

নারায়ণগঞ্জের ভেতরে সিদ্ধিরগঞ্জে আরেকটি নারায়ণগঞ্জ বানিয়ে ফেলতে যাচ্ছিল একটি চক্র। এরাই হয়ে উঠতে থাকে সেখানকার হর্তাকর্তা-বিধাতা। সিভিল প্রশাসনের চোখ-চশমা সেদিকে যাচ্ছিল না। পুলিশ যেত না তাদের ধারেকাছে।

বুধবার রাত ৮টায় সেনাবাহিনীর ঘণ্টাখানেকের অ্যাকশনে ভূতের লেজে আগুন লাগার মতো দশা। সব ঠাণ্ডা। আদমজী বিহারি কলোনি এলাকায় এই অভিযানে সেনাবাহিনী সঙ্গে রাখে পুলিশকেও। অভিযানে কিছু মাদক, দেশীয় ১৭-১৮টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

আটক করা হয় দুই নারীকে। এত দিনের হর্তা-কর্তারা সব পগারপার। ধরার মতো আর কাউকে পাওয়া যায়নি। কে কোথায় গেছে বা আছে আল্লাহ মালুম।

এর আগে এত দিন তো  কত কী-ই মনে করা হয়েছিল। কত মিথ-ন্যারেটিভই না ছিল তাদের নিয়ে। বলা হয়েছিল এরা মহাপরাক্রমশালী। গডফাদারেরও ফাদার-ব্রাদার! 

সেনাবাহিনীর টু দ্য পয়েন্টে হিট করার বিষয়টি পেশাগত অভিজ্ঞতা ও পেশাদারি। ঠিক এ পন্থায়ই কদিন আগে ‘জায়গামতো’ মব পাণ্ডামির বিরুদ্ধে টোকেন অ্যাকশন দেখা গেছে সেনাবাহিনীর।

মাত্র কয়েক জায়গায় চালানো অ্যাকশনে ফল মিলেছে সারা দেশে মহৌষধের মতো। যদিও সম্প্রতি আবার কোথাও কোথাও মববাজরা দানবীয় হওয়ার চেষ্টা করছে বলে বিচ্ছিন্ন তথ্য মিলছে। মাঠ থেকে সেনাবাহিনী  তুলে নেওয়া হচ্ছে বা সেনাবাহিনী আর কাউকে ‘লাল’ করবে না—এমন কিছু মেসেজ ছড়াতে এরা কসরত করছে। কিছুদিন আগে ঈদ যাত্রা উপলক্ষে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়ার বিরুদ্ধেও কয়েক জায়গায় সেনাবাহিনীর ‘সামান্য’ থেরাপি পড়েছে। তা জেনে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় সেনাবাহিনীর কয়েকটি অভিযানের ভিডিও দেখে সোজা হয়ে গেছে মালিক, চালক, হেলপারদের সিন্ডিকেট। ঈদে মানুষ এর সুফল পেয়েছে।

এরও  আগে ৫ আগস্ট-পরবর্তী বিভিন্ন শিল্প এলাকায় গজবের মতো নাজিল হয় কিছু পাণ্ডা। চাঁদা, আগুন, ভাঙচুর বাহিনী উৎপাদনের চাকা থমকে দিতে থাকে। দেশ তখন পুলিশবিহীন অবস্থায়। পুলিশ নিজেরাই দৌড়ের ওপর। সেখানেও কোনো আওয়াজ না দিয়ে এক পর্যায়ে সেনা অ্যাকশনে ম্যাজিকের মতো ফল মেলে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর-বসিলাসহ কয়েকটি এলাকায় কিছু দুর্বৃত্তের দস্যুতা-ডাকাতির আজাবও দমেছে সেনা সদস্যদের কয়েক দিনের দ্রুত পদক্ষেপে। এসবের সুবাদে সেনাবাহিনীর প্রতি শান্তিকামী মানুষের আস্থা ও ভরসায় আরো মাত্রা যোগ হয়। এটাই স্বাভাবিক। মানুষ যেখানে আস্থা-ভরসা পাবে, সেদিকেই ফিরবে। মানুষ কেন, যে কোনো প্রাণী বা জীবমাত্রই তা করবে। আর মানুষের ক্ষেত্রে একবেলা না খেয়ে থাকলেও নিরাপত্তাই সবচেয়ে বড় চাওয়া। তারা তখন রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক, সামরিক-অসামরিক বিষয়-আশয় দেখে না। দেখে বা খোঁজে কেবল ভরসা। 

ভরসার সেই জায়গায় ৫ আগস্ট নতুন রূপে সামনে এসেছে সেনাবাহিনী। বাহিনীপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান মানুষের আকাঙ্ক্ষা বুঝেছেন। রিয়ালিটি অনুধাবন করেছেন। করণীয় ঠিক করার প্রজ্ঞা দেখিয়েছেন। গুনেমানে উন্নীতকরণসহ তাঁর গোটা বাহিনীকে সেভাবে প্রস্তুত করেছেন। তাঁর এ দক্ষতা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ইতিহাসে আরো উচ্চাসন দিয়েছে। সাধারণ মানুষের দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে, সব চক্র-সিন্ডিকেট, অন্যায়-অনিয়ম, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী প্রতীকী অ্যাকশনে নামলে সুফল না এসে পারে না।

জেনারেল ওয়াকার সেনাবাহিনীকে জনআস্থার এ পর্যায়ে নিতে পারার পেছনে তাঁর সদিচ্ছার সঙ্গে আরো কিছু বিষয়ের সংযোগ রয়েছে। সেনাবাহিনী কম-বেশি সব সময়ই শক্তিশালী। শক্তি নিয়ে সমস্যা নেই। বাহিনীকে অবিরাম প্রশিক্ষণে উন্নীত ও  শৃঙ্খলাবদ্ধ রাখতে পারা বিশাল ব্যাপার। তাদের কোনো দল বা সরকার নয়, সংবিধানের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ রাখতে পারা একজন সেনাপ্রধানের অন্যতম পবিত্র দায়িত্ব। তিনি সেটা অক্ষরে অক্ষরে পেরেছেন। কারো কারো বুঝতে না পারা বা গোলমাল বাধানোর প্রবণতা রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সরকারের অধীনে নয়, সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হয়। বিষয়টি সূক্ষ্ম। সরকারের অধীনে আর সংবিধানের অধীনে পরিচালিত হওয়ার তফাৎ অনেক। আমাদের সংবিধানের ৭ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সকল ক্ষমতা জনগণের, যা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। সেনাবাহিনীর প্রধান দায়িত্ব দেশ রক্ষা করা, শাসন নয়। সেনাবাহিনী সরকারের পরিপূরক নয়, সম্পূরক। বাহিনীর টপ টু বটম পেশাদারি, শৃঙ্খলা, চেইন অব কমান্ড ও প্রতিরক্ষায় মনোযোগ প্রতিষ্ঠায় তিনি আলাদা যশ-খ্যাতি গড়তে পেরেছেন। সেনা সদস্যদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি থেকে দূরে রেখে জাতীয় নিরাপত্তা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় মনোনিবেশে রাখতে পেরেছেন। যার অনিবার্যতায়  জনসমর্থন ও রাজনৈতিক বাস্তবতাবোধ বেগবান হয়েছে। সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীকে জাতীয় উন্নয়নে শরিক রাখতে পেরেছেন। যার বেনিফিসিয়ারি দেশ, জনগণ, সেনাবাহিনী—সবাই। সব মিলিয়ে ক্ষমতা দখলে সেনাবাহিনীর বিরত থাকা দুর্বলতার লক্ষণ নয়, বরং কৌশলগত প্রজ্ঞার পরিচয়।

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ক্ষমতায় না নিয়ে নিরপেক্ষ ভূমিকায় রাখতে পারার মাধ্যমে সেনাপ্রধানের গণতন্ত্রের প্রতি সম্মান দেশের স্বার্থসংরক্ষণ, জনআস্থা, সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠানিক মর্যাদাসহ সব দিক রক্ষার যে নজির তৈরি হয়েছে, তা সেনা ও প্রতিরক্ষা সম্পর্কে পাঠপঠনের বিষয় হয়ে থাকবে। একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সেনা সহায়তার ব্যাতিক্রমী এ দৃষ্টান্তের ফলোআপ হিসেবে সেনাবাহিনী আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অঙ্গীকার অনুযায়ী সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীকে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার প্রতি মনোযোগী রাখছেন। আবার তাদের মূল দায়িত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রশাসনিক কাজে বিশেষ মনোযোগও অক্ষুণ্ন রাখতে পারছেন। তাদের অংশীজন করে রাখতে পারছেন নতুন  স্বপ্নের বাস্তবায়ন এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের সহযোগী হিসেবে।  গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মানুষের প্রত্যাশা, বাস্তবতা, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন, নতুন সরকার প্রতিষ্ঠা, সেনাবাহিনীকে সেনানিবাসে ফিরিয়ে নেওয়ার আকাঙ্ক্ষাসহ আনুষঙ্গিক নানা বিষয় তিনি গোপন রাখেননি। এ ব্যাপারে নিজের অবস্থানও তিনি প্রকাশ্যে জানান দিয়েছেন। কেবল জানান দেওয়া পর্যন্ত নয়, কথায় অটলও আছেন। শত উসকানি-বিভ্রান্তি-গুজব হজম করছেন অবিরাম। তাগিদ দিয়েই চলছেন সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছার।

সিভিল-মিলিটারি সম্পর্ক বা সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্পর্কে কঠোর রীতি-রেওয়াজেও একটি ঐতিহাসিক পরিবর্তনও এনেছেন এই সেনাপ্রধান। একসময় রেওয়াজ ছিল, সেনাপ্রধান বা তাঁর ইমিডিয়েটরা জনসমক্ষে কথা বলতেন না। গণমাধ্যমকে এড়িয়ে চলতেন। রাজনীতি-অর্থনীতির ভাবনা জানাতেন না। সেখানে এবার বড় রকমের সংস্কার।  রাজনীতিকদের চব্বিশের পরিবর্তনের সুযোগ কাজে লাগানোর আহবান জানিয়েই যাচ্ছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখার কথা কেবল বলছেনই না, সীমানার মধ্যে ভূমিকাও রাখছেন। সংস্কার সম্পর্কেও তাঁর স্পষ্ট অবস্থান। নির্বাচন এবং হস্তক্ষেপ নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য এবং বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তাঁর অকুণ্ঠ সমর্থন দেশের মানুষকে  প্রেরণা জুগিয়েছে। বাকিটা নির্ভর করছে রাজনীতিকদের ওপর। তিনিসহ তাঁর সহকর্মীরা কথা বলছেন গণমাধ্যমের সঙ্গে, অফিসার্স এড্রেসের তথ্য লুকানো হচ্ছে না। সেনা সদর থেকেও আনুষ্ঠানিক ব্রিফ হচ্ছে। সেনাবাহিনীর অভিযানের তথ্যের আপডেটও জানানো হচ্ছে, যার মাধ্যমে জনগণের  জিজ্ঞাসার জবাব মিলছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিস ইনফরমেশন, ডিজ-ইনফরমেশনের জবাবও দেওয়া হচ্ছে। সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতপার্থক্য হচ্ছে, বিভেদ হয়েছে—এ রকম প্রশ্নের জবাবও এড়ানো হচ্ছে না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
সর্বশেষ খবর
তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ
তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ
ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড
বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি
জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান
১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম