শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৮, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

এমনিতেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক চাপ, মানবাধিকার নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ ভালো বার্তা দিচ্ছে না। তার ওপর কারণে-অকারণে শুধুই পিছুটানের খবর। তা স্থানিক-আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক সব কিছুতেই। বিশ্বশান্তিতে পেছাল। 

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় গণতন্ত্র সূচকেরও পেছনে নেতিয়ে পড়া। নানা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দুর্বল হওয়ার কারণে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণের পথেও পিছিয়ে যাওয়া। বৈশ্বিক নানা সূচকে অবনতি বা পিছিয়ে পড়া কেন বাংলাদেশের পিছু নিয়েছে—এ প্রশ্নের জবাব নিষ্পত্তিহীনই থেকে যাচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই পরিবর্তনের এ পরিস্থিতিতে একটি প্রশ্ন সামনে চলে আসে, তাহলে গত এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ? 

ঢের আশাবাদের মধ্যে হতাশার খবর ছিল গ্লোবাল পিস ইনডেক্স মানে শান্তি সূচকে অবনতি। শান্তিতে নোবেলজয়ীর শাসনকালে তা সবার জন্যই কষ্টের। লজ্জারও। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের গণতন্ত্র সূচকেও বাংলাদেশের অবস্থান নেমে গেছে। তা প্রকৃতি সংরক্ষণেও।

সেখানে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৩তম। তলানিতে যাকে বলে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনে গণতন্ত্র সূচকে ২৪ সালে ২৩ সালের তুলনায় বাংলাদেশের স্কোর কমেছে ১.৪৪। অপেক্ষা এখন ২৫ সালের। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) গ্লোবাল পিস ইনডেক্স ২০২৫ সালে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। আগামী বছর ২৬ সালে কী হবে, এখনই হলফ করে বলা যাচ্ছে না।

গত বছর বাংলাদেশে ছাত্রদের ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন আওয়ামী সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তিসূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার, কঙ্গো। ভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের নির্ধারিত সময়সীমা পিছিয়ে দেওয়ার সিঁড়িতে। ব্যবসায়ীদের দাবি—এমনিতেই দেশ একটি বাজে সময় পার করছে। তার ওপর এ মুহূর্তে এলডিসি থেকে উত্তরণ হলে রপ্তানি খাতসহ নানা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

ব্যবসায়ীদের এই দাবির পর এলডিসি উত্তরণের বিষয়টি নতুন করে আবারও আলোচনায় এসেছে। এলডিসি উত্তরণের সময় পেছানো কতটা যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত, তা নিয়ে নানাজনের নানা মত। সরকারের পক্ষ থেকে সময় বৃদ্ধির আবেদন করার জন্য কী কী যৌক্তিক কারণ আছে, সরকার চাইলেই কি সময় পেছাতে পারবে—এমন প্রশ্ন সামনে এসেছে। কারণ গত মার্চে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত আট বছরের নানা প্রক্রিয়া ও একাধিক মূল্যায়ন শেষে ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর এলডিসি থেকে বের হবে বাংলাদেশ—সিদ্ধান্তটি ছিল জাতিসংঘের। সেই হিসাবে এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের সামনে সময় আছে ১৫ মাস। এই সময়ে এসে উত্তরণের সময় পেছানোর প্রসঙ্গ।

গেল এক বছরে বাংলাদেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, উন্নয়ন কার্যক্রম, আইন-শৃঙ্খলা এবং সামাজিক অবস্থা সবকিছুতেই চরম অচলাবস্থা। সবই চলছে বা চালাতে হচ্ছে টেনেটুনে। এত পেছানোর ঘটনার মাঝে এগোনোর খবর আছে রিজার্ভে। দেশের রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে এবং প্রবাসী আয়ের প্রবাহ (রেমিট্যান্স) টিকে আছে। দেশের অর্থনীতি এখন প্রায় পুরোটাই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল। একসময় যেখানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি ছিল, তা এখন ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে। এই বিপুল পরিমাণ রিজার্ভ কমে যাওয়ায় সরকারের আমদানি ব্যয় মেটানো কঠিন হয়ে পড়েছে। জ্বালানি তেল, গ্যাস ও খাদ্যশস্যের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি কমে গেছে। এই ঘাটতি পূরণে একমাত্র ভরসা এখন প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। তবে এটি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। কারণ দেশীয় উৎপাদন ও রপ্তানি খাতে বৈচিত্র্য না এলে এই নির্ভরশীলতা আরো বাড়বে।

আমদানি-রপ্তানির জন্য এলসি  প্রক্রিয়া এখনো স্বাভাবিক হয়নি। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ কার্যক্রম শুধুই পেছানো। ব্যবসায়ীরা কাঁচামাল আমদানি করতে পারছেন না, উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, আর বিনিয়োগকারীরা নতুন উদ্যোগ নিতে অনিশ্চয়তায় ভুগছেন। ব্যাংকিং খাতের অবস্থা আরো করুণ। তিন-চারটি ব্যাংক ছাড়া প্রায় সব ব্যাংকই দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। গ্রাহকরা ন্যূনতম টাকাও উত্তোলন করতে পারছেন না, যা সাধারণ মানুষের জীবনে মারাত্মক অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রতি আস্থা ভেঙে পড়া মানে পুরো অর্থনীতির ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে যাওয়া। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বাজেট সংকটের কারণে অনেক প্রকল্পের কাজ সময়মতো শেষ করা সম্ভব হচ্ছে না।

সরকার ঘোষিত বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্পের অনেকই থমকে আছে অর্থ সংকট ও দুর্নীতির কারণে। একই সঙ্গে চাকরির বাজার স্থবির হয়ে পড়েছে। যুবসমাজ হতাশায় দিন কাটাচ্ছে। পুরনো বেকারের সঙ্গে নতুন বেকারত্ব মিলে কর্মহীনতা চরম মাত্রায় পৌঁছেছে। পাশাপাশি সমাজে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও মাদক ব্যবসা মহামারির আকার নিয়েছে। তরুণসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। আইনের শাসনের দুর্বলতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে অপরাধী চক্ররা প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। গ্রামীণ জনপদ থেকে শুরু করে শহরাঞ্চল পর্যন্ত মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। চুরি, ডাকাতি, খুন, ধর্ষণসহ নানা অপরাধ বাড়ছে। একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন নির্ভর করে অর্থনীতি, সামাজিক স্থিতিশীলতা, কর্মসংস্থান, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন ও সুদৃঢ় ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান চিত্র উল্টো। অচল অর্থনীতি, ব্যর্থ ব্যাংকিং খাত, স্থবির বিনিয়োগ ও উন্নয়ন, মাদক-চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য এবং আইন-শৃঙ্খলার অবনতির কারণে দেশ গত এক বছরে পিছিয়ে পড়েছে অন্তত ১০ বছর! সময় ব্যক্তি চেনে না। কারো জন্য অপেক্ষা করে না। কিন্তু রাষ্ট্র যদি নিজের অদক্ষতা, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় বন্দি হয়, তবে এক বছরের অল্প সময়েও দেশ পিছিয়ে যেতে পারে এক দশক। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি সেই বাস্তবতার নির্মম প্রতিচ্ছবি।

পেছানোর এ রোগ থেকে বেরিয়ে আসতে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। অন্যথায় বাংলাদেশের উন্নয়নের চাকা আরো পিছিয়ে যাবে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরো দুর্বিষহ হয়ে উঠবে। পিছিয়ে যাওয়া-পিছিয়ে পড়ার মন্দ খবরের জন্য মোটেই প্রস্তুত নয় দেশটির মানুষ। তাও দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বিশ্বজোড়া যশ-খ্যাতিমান নোবেল লরিয়েট প্রফেসর ড. ইউনূসের আমলে। পেছাতে পেছাতে স্থানিক পর্যায়ে এখন বাংলাদেশের একাডেমিক কার্যক্রমেও পেছানোর পালা। সময়মতো ক্লাস, পরীক্ষা, ভর্তি ইত্যাদি শুরু ও শেষ না হওয়ায় এখন একাডেমিক শিক্ষাবছরই পিছিয়ে যেতে বসেছে। শিশুশ্রেণি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত এক বিতিকিচ্ছি দশা।

সব কিছুতে এই পেছানো বাতিকের জন্য অভিযোগের তীর ড. ইউনূসের অনির্বাচিত সরকারের দিকে। দেশের বড় দল বিএনপি নেতারা এ তীর নিয়মিতই ছুড়ছেন। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তো বলছেনই। ব্যবসা-অর্থনীতি ভালো বোঝা দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী তা যেকোনো অনুষ্ঠানেই বলে চলছেন। নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে আর পেছানোর কোনো পর্ব বা সূচক থাকবে না, এটি তাঁদের সারকথা। তাঁদের মতে, নইলে বাংলাদেশ শুধু পেছাতেই থাকবে। বিনিয়োগ আসবে না। মবোক্রেসি আরো বাড়বে। জুডিশিয়াল সিস্টেম ভেঙে পড়বে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো ভেঙে পড়বে। মন্তব্য হিসেবে এগুলো নিশ্চয়ই শুধু কথার কথা নয়। একেকটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সর্বশেষ খবর
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

এই মাত্র | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার
সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক
আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা
টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'
'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা
ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’
‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক
নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল
ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার
ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড
বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা