শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৮, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

এমনিতেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক চাপ, মানবাধিকার নিয়ে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ ভালো বার্তা দিচ্ছে না। তার ওপর কারণে-অকারণে শুধুই পিছুটানের খবর। তা স্থানিক-আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক সব কিছুতেই। বিশ্বশান্তিতে পেছাল। 

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় গণতন্ত্র সূচকেরও পেছনে নেতিয়ে পড়া। নানা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দুর্বল হওয়ার কারণে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তরণের পথেও পিছিয়ে যাওয়া। বৈশ্বিক নানা সূচকে অবনতি বা পিছিয়ে পড়া কেন বাংলাদেশের পিছু নিয়েছে—এ প্রশ্নের জবাব নিষ্পত্তিহীনই থেকে যাচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই পরিবর্তনের এ পরিস্থিতিতে একটি প্রশ্ন সামনে চলে আসে, তাহলে গত এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ? 

ঢের আশাবাদের মধ্যে হতাশার খবর ছিল গ্লোবাল পিস ইনডেক্স মানে শান্তি সূচকে অবনতি। শান্তিতে নোবেলজয়ীর শাসনকালে তা সবার জন্যই কষ্টের। লজ্জারও। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের গণতন্ত্র সূচকেও বাংলাদেশের অবস্থান নেমে গেছে। তা প্রকৃতি সংরক্ষণেও।

সেখানে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৩তম। তলানিতে যাকে বলে। ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনে গণতন্ত্র সূচকে ২৪ সালে ২৩ সালের তুলনায় বাংলাদেশের স্কোর কমেছে ১.৪৪। অপেক্ষা এখন ২৫ সালের। অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) গ্লোবাল পিস ইনডেক্স ২০২৫ সালে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১২৩। আগামী বছর ২৬ সালে কী হবে, এখনই হলফ করে বলা যাচ্ছে না।

গত বছর বাংলাদেশে ছাত্রদের ব্যাপক বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবনতি দেখা যায়। তৎকালীন আওয়ামী সরকারের কঠোর অবস্থানের কারণে ব্যাপক সহিংসতা এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটে। অনেক নিখোঁজের অভিযোগও ওঠে। বাংলাদেশ ছাড়াও শান্তিসূচকে সবচেয়ে বেশি পেছানো দেশগুলো হলো ইউক্রেন, রাশিয়া, মায়ানমার, কঙ্গো। ভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের নির্ধারিত সময়সীমা পিছিয়ে দেওয়ার সিঁড়িতে। ব্যবসায়ীদের দাবি—এমনিতেই দেশ একটি বাজে সময় পার করছে। তার ওপর এ মুহূর্তে এলডিসি থেকে উত্তরণ হলে রপ্তানি খাতসহ নানা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

ব্যবসায়ীদের এই দাবির পর এলডিসি উত্তরণের বিষয়টি নতুন করে আবারও আলোচনায় এসেছে। এলডিসি উত্তরণের সময় পেছানো কতটা যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত, তা নিয়ে নানাজনের নানা মত। সরকারের পক্ষ থেকে সময় বৃদ্ধির আবেদন করার জন্য কী কী যৌক্তিক কারণ আছে, সরকার চাইলেই কি সময় পেছাতে পারবে—এমন প্রশ্ন সামনে এসেছে। কারণ গত মার্চে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত আট বছরের নানা প্রক্রিয়া ও একাধিক মূল্যায়ন শেষে ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর এলডিসি থেকে বের হবে বাংলাদেশ—সিদ্ধান্তটি ছিল জাতিসংঘের। সেই হিসাবে এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশের সামনে সময় আছে ১৫ মাস। এই সময়ে এসে উত্তরণের সময় পেছানোর প্রসঙ্গ।

গেল এক বছরে বাংলাদেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, উন্নয়ন কার্যক্রম, আইন-শৃঙ্খলা এবং সামাজিক অবস্থা সবকিছুতেই চরম অচলাবস্থা। সবই চলছে বা চালাতে হচ্ছে টেনেটুনে। এত পেছানোর ঘটনার মাঝে এগোনোর খবর আছে রিজার্ভে। দেশের রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে এবং প্রবাসী আয়ের প্রবাহ (রেমিট্যান্স) টিকে আছে। দেশের অর্থনীতি এখন প্রায় পুরোটাই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল। একসময় যেখানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি ছিল, তা এখন ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে। এই বিপুল পরিমাণ রিজার্ভ কমে যাওয়ায় সরকারের আমদানি ব্যয় মেটানো কঠিন হয়ে পড়েছে। জ্বালানি তেল, গ্যাস ও খাদ্যশস্যের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি কমে গেছে। এই ঘাটতি পূরণে একমাত্র ভরসা এখন প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। তবে এটি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। কারণ দেশীয় উৎপাদন ও রপ্তানি খাতে বৈচিত্র্য না এলে এই নির্ভরশীলতা আরো বাড়বে।

আমদানি-রপ্তানির জন্য এলসি  প্রক্রিয়া এখনো স্বাভাবিক হয়নি। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ কার্যক্রম শুধুই পেছানো। ব্যবসায়ীরা কাঁচামাল আমদানি করতে পারছেন না, উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, আর বিনিয়োগকারীরা নতুন উদ্যোগ নিতে অনিশ্চয়তায় ভুগছেন। ব্যাংকিং খাতের অবস্থা আরো করুণ। তিন-চারটি ব্যাংক ছাড়া প্রায় সব ব্যাংকই দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। গ্রাহকরা ন্যূনতম টাকাও উত্তোলন করতে পারছেন না, যা সাধারণ মানুষের জীবনে মারাত্মক অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রতি আস্থা ভেঙে পড়া মানে পুরো অর্থনীতির ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে যাওয়া। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বাজেট সংকটের কারণে অনেক প্রকল্পের কাজ সময়মতো শেষ করা সম্ভব হচ্ছে না।

সরকার ঘোষিত বড় বড় অবকাঠামো প্রকল্পের অনেকই থমকে আছে অর্থ সংকট ও দুর্নীতির কারণে। একই সঙ্গে চাকরির বাজার স্থবির হয়ে পড়েছে। যুবসমাজ হতাশায় দিন কাটাচ্ছে। পুরনো বেকারের সঙ্গে নতুন বেকারত্ব মিলে কর্মহীনতা চরম মাত্রায় পৌঁছেছে। পাশাপাশি সমাজে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও মাদক ব্যবসা মহামারির আকার নিয়েছে। তরুণসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। আইনের শাসনের দুর্বলতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে অপরাধী চক্ররা প্রভাব বিস্তার করছে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। গ্রামীণ জনপদ থেকে শুরু করে শহরাঞ্চল পর্যন্ত মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। চুরি, ডাকাতি, খুন, ধর্ষণসহ নানা অপরাধ বাড়ছে। একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন নির্ভর করে অর্থনীতি, সামাজিক স্থিতিশীলতা, কর্মসংস্থান, উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন ও সুদৃঢ় ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান চিত্র উল্টো। অচল অর্থনীতি, ব্যর্থ ব্যাংকিং খাত, স্থবির বিনিয়োগ ও উন্নয়ন, মাদক-চাঁদাবাজির দৌরাত্ম্য এবং আইন-শৃঙ্খলার অবনতির কারণে দেশ গত এক বছরে পিছিয়ে পড়েছে অন্তত ১০ বছর! সময় ব্যক্তি চেনে না। কারো জন্য অপেক্ষা করে না। কিন্তু রাষ্ট্র যদি নিজের অদক্ষতা, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় বন্দি হয়, তবে এক বছরের অল্প সময়েও দেশ পিছিয়ে যেতে পারে এক দশক। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি সেই বাস্তবতার নির্মম প্রতিচ্ছবি।

পেছানোর এ রোগ থেকে বেরিয়ে আসতে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। অন্যথায় বাংলাদেশের উন্নয়নের চাকা আরো পিছিয়ে যাবে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরো দুর্বিষহ হয়ে উঠবে। পিছিয়ে যাওয়া-পিছিয়ে পড়ার মন্দ খবরের জন্য মোটেই প্রস্তুত নয় দেশটির মানুষ। তাও দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বিশ্বজোড়া যশ-খ্যাতিমান নোবেল লরিয়েট প্রফেসর ড. ইউনূসের আমলে। পেছাতে পেছাতে স্থানিক পর্যায়ে এখন বাংলাদেশের একাডেমিক কার্যক্রমেও পেছানোর পালা। সময়মতো ক্লাস, পরীক্ষা, ভর্তি ইত্যাদি শুরু ও শেষ না হওয়ায় এখন একাডেমিক শিক্ষাবছরই পিছিয়ে যেতে বসেছে। শিশুশ্রেণি থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত এক বিতিকিচ্ছি দশা।

সব কিছুতে এই পেছানো বাতিকের জন্য অভিযোগের তীর ড. ইউনূসের অনির্বাচিত সরকারের দিকে। দেশের বড় দল বিএনপি নেতারা এ তীর নিয়মিতই ছুড়ছেন। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তো বলছেনই। ব্যবসা-অর্থনীতি ভালো বোঝা দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী তা যেকোনো অনুষ্ঠানেই বলে চলছেন। নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে আর পেছানোর কোনো পর্ব বা সূচক থাকবে না, এটি তাঁদের সারকথা। তাঁদের মতে, নইলে বাংলাদেশ শুধু পেছাতেই থাকবে। বিনিয়োগ আসবে না। মবোক্রেসি আরো বাড়বে। জুডিশিয়াল সিস্টেম ভেঙে পড়বে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো ভেঙে পড়বে। মন্তব্য হিসেবে এগুলো নিশ্চয়ই শুধু কথার কথা নয়। একেকটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
সর্বশেষ খবর
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার
চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি
নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০
ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম