শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৫২, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং সমাজবিজ্ঞানী ও অর্থনীতিবিদ হোসেন জিল্লুর রহমান। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় বাজেট দিতে যাচ্ছে। পতিত রেজিমের রেখে যাওয়া ভঙ্গুর অর্থনীতির জের টানতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। অন্তর্বর্তী সরকার চেষ্টা করছে অর্থনীতিতে নানা রকম সংস্কার আনার। কিন্তু সেই পদক্ষেপ আশানুরূপ নয়। ফলে অর্থনীতিতে নতুন সমস্যাও তৈরি হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বাজেট সামনে রেখে কথা বলেছেন এই সমাজবিজ্ঞানী-অর্থনীতিবিদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সাঈদ জুবেরী।

প্রশ্ন : অর্থ উপদেষ্টা এবারের বাজেট সম্পর্কে বলেছেন, বাস্তবসম্মত ও বাস্তবায়নযোগ্য। তার এই মন্তব্যটি কিভাবে দেখছেন?

উত্তর : সাদা অর্থে, বাস্তবসম্মত ও বাস্তবায়নযোগ্য এক ধরনের সঠিক শব্দচয়ন। বাস্তবসম্মত হওয়া তো দরকার। আমাদের একটা সমস্যা ছিল, সম্পদ কতটুকু আছে সেই বিবেচনা না করে উচ্চাভিলাষী দৃষ্টিতে দেখা বা দেখানো হতো। ঋণনির্ভরতা বাড়ানোর একটা প্রবণতা ছিল। এর ইমপ্যাক্ট হচ্ছে, এখন আমাদের সম্পদের একটা বড় অংশ চলে যায় ঋণের সুদ দিতে গিয়ে। বাস্তবসম্মত হওয়াটা সে জন্য অত্যন্ত জরুরি। বাস্তবায়নযোগ্যটাও সঠিক। কারণ এটার মানে যদি এমন হয় যে আমরা এমন প্রকল্প নেব, যেগুলো বাস্তবায়ন করার সক্ষমতা আমাদের আছে। যদি এটা বুঝিয়ে থাকেন, তাহলে সেটাও সাদা চোখে ঠিকই আছে। কিন্তু যে সম্পদের স্বল্পতার কথা বলে বাজেটের আকার কমালাম, সেটাই যদি একমাত্রিক বিষয় হয়, তাহলে সমস্যা আছে। কারণ বাস্তবসম্মত হওয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলো বিষয় আছে। আকার হলো একটা সূচক, দ্বিতীয় সূচক হচ্ছে ওই আকারের মধ্যে খাতওয়ারি বিন্যাস। কোন খাতকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে, সেখানে একটা সিগন্যাল আসছে। তৃতীয় হচ্ছে, খাতের মধ্যেও প্রকল্পের বিন্যাস। যেমন ধরুন, শিক্ষা খাতে ৯১টি প্রকল্প আছে। সবই যদি নতুন বিল্ডিংয়ের জন্য হয় তাহলে বুঝতে হবে, এটা শিক্ষার বাজেট নয়, এটা শিক্ষা অবকাঠামোর বাজেট। স্বাস্থ্যের ব্যাপারও একই- ৩৫টি প্রকল্পের যদি সবই নতুন অবকাঠামোর জন্য হয়, তাহলে সেটা স্বাস্থ্য অবকাঠামো হবে; সেটা স্বাস্থ্য প্রকল্প নয়। তার মানে, বাস্তবসম্মত ও বাস্তবায়নযোগ্য শব্দগুলোকে সেসবের সূচকগুলোর মাধ্যমে বুঝতে হবে।

প্রশ্ন : বাস্তবায়নযোগ্যতা তো দক্ষতার ওপরও নির্ভর করে। ইনটেরিম গভর্নমেন্ট তার ৯ মাসের কর্মকাণ্ডের নিরিখে দক্ষতার পরিচয় কতটা দিয়েছে?

উত্তর : শুধু দক্ষতার ওপরই অবশ্য নির্ভর করে না। কিন্তু দক্ষতাও আমরা কিভাবে বুঝব? আমরা অনেক সময় দক্ষতা বলতে ব্যক্তির সিভিটা দেখি, সে কোথা থেকে ডিগ্রি করেছে। দক্ষতার মানে শুধু সেটা হতে পারে না। দক্ষতা মানে কাজ করে দেখাতে পেরেছে কি না, অথবা টিমওয়ার্ক কতটুকু সঠিক হচ্ছে। ওপর থেকে নিচে একটা সিস্টেম কাজ করে, সেটা কতটুকু দক্ষভাবে কাজ করেছে। দক্ষতা হচ্ছে টিমওয়ার্ক ও মনিটরিং থেকে শুরু করে সার্বিক সিস্টেমটাই। আরেকটা বিষয় হচ্ছে প্রকল্প নির্বাচন। এমন প্রকল্প নেওয়া যাবে না, যেটা আসলেই বাস্তবায়নযোগ্য না। মানে, প্রকল্প নির্বাচনের মধ্যেও একটা বিষয় আছে। যেমন- একটা অবকাঠামো প্রকল্প নিয়ে নিলাম। সেখানে দেখা গেল যে জমির বিষয়গুলো সঠিকভাবে বিবেচনায় নাই। ফলে সেখানে সেটা আটকে থাকল বা পরে সমন্বয়ের নামে ব্যয় বাড়ালাম। ধরেন, আমি একমাত্রিক হাতিরঝিলের একটা প্রকল্প নিলাম, কিন্তু পানিদূষণের বিষয়টা দেখতে পারলাম না। সেখানে আবার গাছ কাটা, পার্ক নিয়ে ইস্যু হয়েছে সম্প্রতি। তাই বাস্তবায়নযোগ্য ও বাস্তবসম্মত- এগুলো শুধু সাদা চোখে দেখার বিষয় নয়।

প্রশ্ন  : আমরা জানতে পেরেছি, আয়কর, শুল্ক ও ভ্যাট বাড়বে। বাজেটে আইএমএফের শর্তের প্রভাব কতটা পড়বে?

উত্তর : আইএমএফের প্রভাব কিন্তু এরই মধ্যে পড়েছে। ডলারের বিনিময়মূল্য কিভাবে নির্ধারিত হবে, সেটাতে আইএমএফের পরামর্শ মেনে নেওয়া হয়েছে। শুল্ক-করের ব্যাপারে আমার মনে হয় না আইএমএফের সুনির্দিষ্ট পরামর্শ আছে। কিন্তু আমাদের রাজস্ব আহরণের চেষ্টাটা বাড়ানোর একটা বিষয় রয়েছে। কিন্তু জুলাই-আগস্টে পটপরিবর্তনের দাবির মূল বিষয়টা কী ছিল? বৈষম্য, ইনসাফ- এ শব্দগুলোই তো আমাদের নাড়া দিয়েছে। এখানেও তো সেগুলো চলে আসে। এই যেমন- কর। কর বাড়বে, বাড়তে পারে। আমাদের তো রাজস্ব আহরণ করতে হয়। উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থায়ন করতে হয়। তাহলে এসব তো বাড়াতে হবে। কিন্তু আমরা অপ্রত্যক্ষ করের ওপরই নির্ভরশীল বেশি। প্রত্যক্ষ কর, যেটা আয়কর, সেটা তুলনামূলক কম। ইনডাইরেক্ট ট্যাক্স, যেটাকে ভ্যাট বলি, সেটার প্রভাব সরাসরি ভোক্তার ওপর পড়বে। মানে সবার ওপর। এখানে ইনসাফের অ্যাঙ্গলটা কিভাবে বের করা যায়! দরিদ্র ভোক্তারা যেসব বিষয় বেশি ভোগ করেন, সেগুলোতে সহনীয়ভাবে ট্যাক্স বা ভ্যাট বাড়ছে কি না, সেগুলো দেখার বিষয় আছে। আয়কর তো বাড়ে আর মানুষ আসলে প্রয়োজন হলে দিতে প্রস্তুত থাকে। এখানে কর প্রশাসনকে সংস্কার করার একটা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেটার কার্যকারিতা দেখার বিষয় আছে। মূল্যায়ন করার বিষয় এখনো আসেনি। আইএমএফের যেটা আপনি বললেন, সেখানে কর প্রশাসন সংস্কারের কথা আসছে। আমরা অবশ্য ডিটেইলস দেখিনি। খাতওয়ারি বিন্যাসে আইএমএফের পরামর্শের কোনো বাধ্যবাধকতা আছে কি না, সেটা দেখা দরকার। সামাজিক খাতের আনুপাতিক হারটার ওপর কোনো বাধ্যবাধকতা আছে কি না, দেখার বিষয় আছে। কারণ আমরা জানি যে শিক্ষা, স্বাস্থ্য- দুটিতেই তুলনামূলকভাবে বাজেট কমে গেছে। একটা বিষয় থাকতে পারে যে আয়-ব্যয়ের সমঞ্জস করা। এটা সাধারণ অর্থে আইএমএফের চাওয়া হতে পারে। এটা আমাদেরও চাওয়া। কিন্তু এই সামঞ্জস্যটা, ভারসাম্যটা আনার পথ নানা রকম হতে পারে। এখানেই আমাদের বৈষম্য কমানো, ইনসাফ নিশ্চিত করা, আবার একই সঙ্গে আমাদের অর্থনৈতিক খাতগুলো, যেসব প্রবৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলোকে এক ধরনের উৎসাহ দেওয়া দরকার।

প্রশ্ন  : আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক আমাদের জিডিপি কম আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এবং সরকারের মূল্যায়নও কাছাকাছি। মূল্যস্ফীতি কমাতে হবে। আবার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণের বিষয় আছে। সমন্বয়টা কিভাবে হবে?

উত্তর : জন-আকাঙ্ক্ষা এমন নয় যে অবাস্তব কিছু করো। মূল্যস্ফীতি কিন্তু অবাস্তব না। মূল্যস্ফীতি কমানো তো একটা যৌক্তিক চাওয়া; এবং সেটা কিভাবে কমাতে পারি, সেদিকে সুস্পষ্ট নীতিমালা করা। এটা তো অবাস্তব চাওয়া নয়। তো, জন-আকাঙ্ক্ষা মানেই যে অবাস্তব কিছু চাওয়া হচ্ছে তা নয়। সে জন্য বলছি যে সম্পদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে বোঝাপড়াটা কিভাবে করব, এই জায়গায় পরিষ্কার নজর দেওয়া দরকার। এখানে যেমন আমি বলতে পারি, আমাদের অনুন্নয়ন ব্যয়, যাকে পরিচালন ব্যয় বলে, এখানে আসলে কৃচ্ছ্রসাধন কিভাবে করা যায় সেটা দেখতে হবে।

প্রশ্ন : সরকারি পেশাজীবীদের বেতন-ভাতা বাড়ানো হচ্ছে। পরিচালন ব্যয় তো সরকার কমাতে পারছে না...

উত্তর : অনুন্নয়ন ব্যয়টা যদি এক ধরনের কৃচ্ছ্রসাধনের মধ্যে আনা না হয় তাহলে সেটা ইনসাফ-বৈষম্যের সঙ্গে মিলছে না। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, উদ্যোক্তা শ্রেণিকে সেই অর্থে উৎসাহিত করতে হবে। বাজেটের মধ্যে তিনটি জিনিস থাকা উচিত। আমরা বরাদ্দ নিয়ে আলোচনা করি, কিন্তু বাজেটের মধ্যে অর্থনীতির সার্বিক গতিময়তার জন্য তিনটি ডাইমেনশন আছে বরাদ্দের জন্য। একটি হচ্ছে বরাদ্দ। কিন্তু আরো দুটি বড় বিষয় আছে। তার একটি হচ্ছে সমস্যার চিত্রায়ণ। এই যে বরাদ্দগুলো করছি, এগুলো কোনো বিশ্লেষণের ভিত্তিতে করছি, নাকি চোখ বন্ধ করে করছি। যেটাকে আমরা বলি বাজেট ন্যারেটিভ। এই সরকারে বাজেট ন্যারেটিভের জন্য আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি। পতিত সরকারের সময় বাজেট ন্যারেটিভটাই একটা সমস্যা ছিল। ওই ন্যারেটিভের সবকিছুই মনে হতো অসম্ভব সুন্দর। সবই চলছে, সমস্যার কিছু নাই। ন্যারেটিভের সঙ্গে বরাদ্দের হয়তো কোনো সম্পর্কই নাই। কিন্তু সমস্যার বিষয়টা বুঝছি কি না, আমার তো সীমিত সম্পদের মধ্যে সব করা দরকার, সে ক্ষেত্রে চয়েসগুলো কী- সেগুলো সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরা। এটা গুরুত্বপূর্ণ। আরেকটা হচ্ছে সিগন্যালিং। সুনির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপের মাধ্যমে আমি কিন্তু বিভিন্ন শ্রেণিকে সিগন্যাল দিচ্ছি। দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য ভাতা প্রোগ্রামগুলোর অবস্থা কী? সেখানে ওএমএসের পরিমাণটা একটু বাড়ানো হচ্ছে কি না। এগুলো কিন্তু এক ধরনের সিগন্যাল। আবার গ্রামীণ কর্মসংস্থানের দিকে নজর দেওয়া হয়েছে কি না, সেটাও একটা বার্তা বহন করে। কৃষিকে এক ধরনের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে আনা হলে সেটা এক ধরনের সিগন্যাল, আর না হলে সিগন্যালটা অন্য রকম। শিক্ষা, স্বাস্থ্যের বরাদ্দ কমে গেল, সেটার মধ্যে আমরা কোন সিগন্যাল দেখছি? আবার বরাদ্দ কমলেও সেখানে প্রকল্প বিন্যাসটা কী রকম- অবকাঠামো, নাকি গবেষণা, শিক্ষা উন্নয়ন, বেতন-ভাতা ইত্যাদি। সম্পদ নেই, কী করব? তাই কমিয়ে দিলাম। কিন্তু তার মধ্যেও ব্যতিক্রমী ছোটখাটো পদক্ষেপ দিয়েও ভিন্ন সিগন্যাল দেওয়া যায় যে আমরা চেষ্টা করছি।

প্রশ্ন : আমরা তো রেমিট্যান্স ও গার্মেন্টসে আটকে আছি। অন্য খাত এক্সপ্লোর করার কোনো ন্যারেটিভ তো দেখি না, আয় বাড়বে কিভাবে!

উত্তর : বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির গন্তব্যটাকে আমরা ভিন্নভাবে সাজিয়েছি। এত দিন আমরা গার্মেন্টস ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল ছিলাম। সেগুলো চলবেই, কিন্তু প্রবৃদ্ধির নতুন চলককে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। যেমন- কৃষি একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রবৃদ্ধির চলক হতে পারে, ফার্মাসিউটিক্যালস হতে পারে, আইটি সার্ভিসেস হতে পারে, লেদার ইত্যাদি হতে পারে। তো, প্রবৃদ্ধির নতুন চলকগুলোর প্রতি মনোযোগ দেখাতে হবে। প্রাথমিকভাবে এখানে বরাদ্দটা বড় বিষয় নয়; এখানে বড় বিষয় হচ্ছে, নীতি মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে ওগুলো আসছে কি না। ওইখানে নতুন করে নীতিমালা সাজানো হচ্ছে কি না এবং প্রাথমিকভাবে কিছু উৎসাহের জন্য বরাদ্দ হচ্ছে কি না। এগুলো হচ্ছে বিষয়। আলোচনাটা হয় শুধু আজকের সীমাবদ্ধ সম্পদের পরিপ্রেক্ষিতে, কিন্তু নীতিমালা ভিন্নভাবে সাজালে তার বাইরেও আমরা আলাপ চালাতে পারব।

প্রশ্ন : বিভিন্ন রকম সরকার বিভিন্ন রকম বাজেট দেয়। এখন বাজেট দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। বাজেটে এক রকম রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ বা প্রোপাগান্ডার বিষয় থাকে, যা আপনি আগে উল্লেখ করলেন বিগত সরকার প্রসঙ্গে। ইনটেরিমের কাছে কী আশা করেন?

উত্তর : আপনি বললেন যে বিভিন্ন সরকার বাজেট দেয়। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে একটা জিনিস দেখবেন, সব ধরনের সরকারের মধ্যে বাজেট রিলেটেড একটা ধারাবাহিকতা আছে। কারণ আমাদের এই বাজেট প্রক্রিয়াটা চূড়ান্তভাবে একটা আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং সেই আমলাতন্ত্র যেকোনো সরকারের মধ্যেই থাকে। এই আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রবণতা হচ্ছে, মূলত যা চলছে তা-ই চলবে। মানে তেমন কিছু না, একটু এদিক-ওদিক। কিছু জায়গায় সরকারে ভিন্নতার বিষয় দেখা যায়; যেমন- মেগাপ্রোজেক্টে আগের সরকারের এক ধরনের মোহ ছিল। কিন্তু সামগ্রিক অর্থে বাজেটে উন্নয়নের চেয়ে অনুন্নয়ন ব্যয় বাড়তে থাকে বেশি। এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সম্পদস্বল্পতার কারণে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে বাজেট প্রণয়ন করতে হবে। পাশাপাশি যে ব্যাপক জন-আকাঙ্ক্ষা রয়েছে, সেদিকেও নজর দিতে হবে। সুতরাং একই সঙ্গে বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে। বাজেটে তিনটা বিষয় দেখতে হবে, ন্যারেটিভ মানে বিশ্লেষণ মানে অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি এবং সমস্যার একটা ব্যাখ্যা, দ্বিতীয়টা বরাদ্দ আর তৃতীয়টা সিগন্যাল। আমরা তিনটা মিলে বুঝতে পারব যে সরকার কোন কোন সমস্যা অ্যাড্রেস করছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
সর্বশেষ খবর
দীঘিনালায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ
দীঘিনালায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে পাঁচ মামলার আসামি গ্রেফতার
যশোরে পাঁচ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে পাঁচ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত 
আসামি গ্রেফতার
যশোরে পাঁচ মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত  আসামি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ডেটে সোনাক্ষীর যে কাণ্ডে হতাশ হন জাহির
প্রথম ডেটে সোনাক্ষীর যে কাণ্ডে হতাশ হন জাহির

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডকে কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডকে কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে জাভির নাম ভাঙিয়ে প্রাঙ্ক, স্বীকারোক্তি ছাত্রের
ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে জাভির নাম ভাঙিয়ে প্রাঙ্ক, স্বীকারোক্তি ছাত্রের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট, যাত্রীদের দুর্ভোগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট, যাত্রীদের দুর্ভোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত
জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সবাইকে নিয়ে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
সবাইকে নিয়ে আগামীর নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে গণপিটুনি
শিশুকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে গণপিটুনি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে পুলিশে সোপর্দ
শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করায় ভ্যানচালককে পুলিশে সোপর্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮১০টি বার্মিজ চাকু উদ্ধার
বগুড়ায় ৮১০টি বার্মিজ চাকু উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোখের জল লুকিয়ে পর্দায় হাসির রাজা জনি লিভার
চোখের জল লুকিয়ে পর্দায় হাসির রাজা জনি লিভার

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কটিয়াদীতে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
কটিয়াদীতে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেইলকে ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক পাওয়েলের
গেইলকে ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক পাওয়েলের

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জ শহরের যানজট নিরসনে ডিসির সাথে ৪২টি ব্যবসায়ী সংগঠনের বৈঠক
নারায়ণগঞ্জ শহরের যানজট নিরসনে ডিসির সাথে ৪২টি ব্যবসায়ী সংগঠনের বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ
স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে যুবলীগ নেতাকে গুলি
চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে যুবলীগ নেতাকে গুলি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র-তুরস্কের সম্মেলনে ডাক পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাবিল
যুক্তরাষ্ট্র-তুরস্কের সম্মেলনে ডাক পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাবিল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে সদর ও পৌর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা
শেরপুরে সদর ও পৌর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পেনে প্রাচীন গুহায় শিশুর খণ্ডবিচ্ছিন্ন কঙ্কাল আবিষ্কার
স্পেনে প্রাচীন গুহায় শিশুর খণ্ডবিচ্ছিন্ন কঙ্কাল আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

খাগড়াছড়িতে আইডিএফের দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা ও পুরস্কার বিতরণী
খাগড়াছড়িতে আইডিএফের দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা ও পুরস্কার বিতরণী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগকারীরা নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষা করছে : আমীর খসরু
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষা করছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দেশে আর যেন ভয় ও নিপীড়নের শাসন ফিরে না আসে’
‘দেশে আর যেন ভয় ও নিপীড়নের শাসন ফিরে না আসে’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিজু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
সিজু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নিখোঁজ ছিলেন ১২ বছর, মৃত্যুর নয় মাস পর এলো লাশ
মালয়েশিয়ায় নিখোঁজ ছিলেন ১২ বছর, মৃত্যুর নয় মাস পর এলো লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ