শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

দেশজুড়ে কেমন যেন একটা অস্থিরতা ও অশান্তি চলছে। কোথাও শান্তি নেই। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে। শিক্ষার্থীরা তাঁদের আবাসিক হলের দাবিতে আন্দোলন করছেন। সেই আন্দোলনে কর্তৃপক্ষ একটি বিবৃতি দিয়েই দায় এড়িয়েছে। বেশ কিছু দিন ধরে সচিবালয়ে আন্দোলন চলছে। উপদেষ্টারা আন্দোলন থামাতে কয়েক দিন পর পর বিবৃতি দিচ্ছেন। বড় ধরনের আন্দোলনের পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে এনবিআরে।

সেখানেও সরকার দায় এড়িয়েছে শুধু একটি বিবৃতি দিয়ে। যেখানেই আন্দোলন, সেখানেই বিবৃতি। চারপাশে যা কিছু ঘটছে, সবকিছু সরকার যেন দেখছে, শুনছে, কিন্তু কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। শুধু বিবৃতি দিচ্ছে। অনেকে এই সরকারের নাম দিয়েছেন ‘বিবৃতি সরকার’। সম্প্রতি বাজেট নিয়ে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং ব্র্যাকের চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, ‘এই সরকার কুম্ভকর্ণ সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার শুনছে, দেখছে; কিন্তু কোনো কাজ করছে না।’ এটি শুধু হোসেন জিল্লুর রহমানেরই মতামত নয়, গোটা দেশের মানুষের মতামত।

প্রশ্ন উঠেছে, বিবৃতি দেওয়াই কি সরকারের একমাত্র কাজ? সম্প্রতি একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নুরুল হুদাকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। কয়েক দিন আগেই মব ভায়োলেন্স নিয়ে হুলুস্থুল হলো। প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে লন্ডনে একাধিক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সরকার এ ধরনের মব ভায়োলেন্স প্রতিহত করার জন্য সর্বত্র ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ভবিষ্যতে এ ধরনের মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে বলেও তিনি জানালেন। 

খুঁজে দেখলাম, গত আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত শুধু মব সন্ত্রাস নিয়ে সরকার ১৬টি বিবৃতি দিয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। মব সন্ত্রাসীরাও সদর্পে বিবৃতি দিয়ে বলছে, এসব তারা করবেই। নুরুল হুদার ঘটনার পরদিন সরকার একটি বিবৃতি দিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ এবং ভিডিও চিত্রগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রায় ঘণ্টাব্যাপী নুরুল হুদার ওপর মব সন্ত্রাস হয়েছে। নুরুল হুদা যদি ঘৃণ্যতম অপরাধীও হন, তাঁর শাস্তি দেবে দেশের আদালত, প্রচলিত আইন। কিছু উচ্ছৃঙ্খল মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরবে, চড়-থাপ্পড় মারবে, গালে জুতা মারবে, জুতার মালা পরাবে- এটা কোনো সভ্য সমাজের রীতি হতে পারে না। সব মহল এই ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে, উদ্বেগ জানিয়েছে। কিন্তু সরকারের কাছে সমাধান আছে একটাই, সেটি হলো বিবৃতি।

এই ঘটনার পর সরকারের বিবৃতিটিও দেখার মতো। সরকার বলেছে, ‘এখানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যে ভূমিকা ছিল, তারা যথাযথ ভূমিকা পালন করেছে কি না সেটি সরকার দেখবে এবং যারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’ এরই মধ্যে গত ১০ মাসে পাঁচ শর বেশি পুলিশ নিগৃহীত হয়েছে। মব সন্ত্রাসীরা কথায় কথায় পুলিশের ওপর চড়াও হচ্ছে। এটা ভুলে গেলে চলবে না যে ৫ আগস্টের পর পুলিশ বাহিনীর মনোবল পুরোপুরিভাবে ভেঙে গেছে। এখন পুলিশ বাহিনীর আর সেই সক্ষমতা নেই—একটি মব সন্ত্রাস থামানোর জন্য তারা ঝাঁপিয়ে পড়বে। কারণ এখন মবরাই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর চেয়ে শক্তিশালী।

শুধু নুরুল হুদার বিষয় নয়। দেশজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় মব সন্ত্রাস চলছে। মব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের কোনো কর্মকৌশল নেই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা বলছেন। কিন্তু মব সন্ত্রাস বন্ধ হচ্ছে না। শুধু মব সন্ত্রাস কেন, কোথাও কোনো ক্ষেত্রেই সরকারের অ্যাকশন নেই। প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে গেলেন। যুক্তরাজ্য সফরের সময় তিনি ১৩ জুন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করলেন। ওই বৈঠকের মধ্য দিয়েও একটা যৌথ বিবৃতি এলো। কিন্তু সেই বিবৃতির এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকারিতা নেই। ওই বিবৃতি পুরো জাতিকে আশ্বস্ত করেছিল। পুরো জাতি ভেবেছিল, এখন দেশ নির্বাচনের পথে হাঁটবে। অশান্তি, হানাহানি, আন্দোলন, অবরোধ ইত্যাদি থেকে মানুষ মুক্ত হবে। দেশজুড়ে শুরু হবে একটি নির্বাচনী উৎসব।

সত্যি বলতে কি, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকের পর দেশজুড়ে একটা স্বস্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই স্বস্তির আকাশ শঙ্কার কালো মেঘ ঢেকে দিচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ফিরে আসার দুই সপ্তাহ পরও পদক্ষেপ নেই। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বলেছেন, তাঁরা এ ব্যাপারে সরকারের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো বার্তা পাননি। সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বলা হয়েছে, নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা আসেনি। প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি বাস্তবে প্রতিপালন করবে কে? সেটি এখন একটি বড় প্রশ্ন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে চলছে ম্যারাথন আলোচনা। এভাবে আলোচনা করে বছরের পর বছর সময় পার করে দেওয়া যায়। কিন্তু সমাধান কী? জনগণেরই বা কী লাভ তাতে? সমঝোতার চেষ্টা অব্যাহত থাকুক, কারো কোনো আপত্তি নেই। পাশাপাশি নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করতে বাধা কোথায়? বিশেষ করে এখন সংসদ নির্বাচনের প্রক্রিয়াটি দীর্ঘ। যখন প্রধান উপদেষ্টা বা সরকার নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের ব্যাপারে একটি সম্ভাব্য সময় বলবে, তখন নির্বাচন কমিশনকে অনেকগুলো দায়িত্ব পালন করতে হবে। প্রথমত, তাকে সীমানা নির্ধারণ করতে হবে। সীমানা নির্ধারণ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৭৫টির মতো বিরোধ রয়েছে। 

এই বিরোধগুলো নিষ্পত্তি করা সময়সাপেক্ষ। হালনাগাদ ভোটার তালিকা তৈরি করতে হবে। ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হবে। যাঁরা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নন, তাঁদের সেখানে অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ দিতে হবে। সীমানা নির্ধারণের পর নির্বাচন কমিশনকে ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত করতে হবে। নির্বাচন কর্মকর্তাদের বাছাইপ্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে হবে। এই কাজগুলো শেষ না করে নির্বাচনে যাওয়া যাবে না। নির্বাচন বিশ্লেষকরা হিসাব করে দেখেছেন, এই কাজগুলো শেষ করতে অন্তত সাত থেকে আট মাস সময় লাগবে। অর্থাৎ এখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন একটি সুনির্দিষ্ট তারিখ।

প্রতিদিন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক হচ্ছে। সেখান থেকেও আসছে বিবৃতি। দেশে এখন একমাত্র কাজ হচ্ছে বিবৃতি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিচ্ছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিচ্ছে, এনবিআর বিবৃতি দিচ্ছে, প্রধান উপদেষ্টা বিবৃতি দিচ্ছেন। যৌথ বিবৃতিসহ নানা ধরনের বিবৃতি আসছে। কিন্তু এই বিবৃতিগুলো বাস্তবায়ন করবে কারা, কিভাবে? সেটি এখন এক বড় প্রশ্ন। সেই প্রশ্নের উত্তর কারো কাছে নেই।

দেশের এই স্থবির অবস্থা এবং সরকারের প্রতিক্রিয়াহীন মনোভাব দেশকে আরো সংকটের গভীরে নিয়ে যেতে পারে। আর সে জন্যই প্রয়োজন লন্ডনের যৌথ বিবৃতি অনুযায়ী একটি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সূচি ঘোষণা করা। কেউ কেউ বলছেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা সম্ভব নয়। কেন সম্ভব নয়? সেই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। জুলাই সনদ, গণহত্যার বিচার-এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়া চলতে থাকবে। এর সঙ্গে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার বিরোধ কোথায়? যদি ঐকমত্য কমিশন আলোচনা করে জুলাই মাসে সনদ চূড়ান্ত করে এবং জুলাই সনদে যদি সবাই স্বাক্ষর করে, সেই সময়ের মধ্যে যদি নির্বাচন কমিশন তার অনেকগুলো কাজ এগিয়ে নেয়, তাহলে সমস্যাটা কোথায়? তাহলে কি জুলাই সনদের আগ পর্যন্ত বিচারপ্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে? একটির সঙ্গে আরেকটিকে গুলিয়ে ফেলা হচ্ছে কেন?

এই সরকারের বেশির ভাগ সদস্যই এসেছেন বস্তুত বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা থেকে। উন্নয়ন সংস্থাগুলোর প্রধান কাজ হলো যেকোনো বিষয়ে মতামত দেওয়া। তারা কাজ করে কম, কথা বলে বেশি। প্রকৃত উন্নয়নের চেয়ে সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপেই সময় ব্যয় করে বেশির ভাগ এনজিও। এখন সরকারও যেন চলছে এনজিও টাইপে।

মনে রাখতে হবে, এই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত একটি সরকার। জনগণের বিপুল সমর্থন রয়েছে এই সরকারের প্রতি। কাজেই এই সরকারকে কাজ দেখাতে হবে। শুধু সব বিষয়ে বিবৃতি দিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। প্রতিটি সমস্যার গভীরে যেতে হবে। সমস্যার সমাধান করতে হবে। এনবিআরের যে শাটডাউন কর্মসূচি, সেই কর্মসূচির কারণ কী, তার অনুসন্ধান করতে হবে। তাদের সঙ্গে কথা বলে একটি যৌক্তিক সমাধানে যেতে হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সমস্যা কত দিন ঝুলিয়ে রাখা হবে? সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সিটি করপোরেশনের সমস্যার একটি ইতিবাচক ও বাস্তবভিত্তিক সমাধান করতে হবে। সমাধান করতে হবে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের আবাসনের।

এই সরকারের এমন একটি অবস্থা দাঁড়িয়েছে, শুধু যমুনা ঘেরাও করে ব্যাপক আন্দোলন করলে সরকার সেই দাবি মেনে নেয়। তার আগ পর্যন্ত সরকার চুপচাপ বসে দেখে। এটি একটি সরকারের কাজ হতে পারে না। তাই অবিলম্বে প্রয়োজন সরকারের দুটি কাজ করা। প্রথমত, লন্ডনের বিবৃতির আলোকে একটি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা; দ্বিতীয়ত, যে সমস্যাগুলো রয়েছে, সেগুলোর সমাধানে দ্রুত কার্যকর ও বাস্তবসম্মত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। মানুষ আর নিতে পারছে না। বিবৃতি এখন জনগণের কাছে এক বিরক্তি।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
সর্বশেষ খবর
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা