শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫১, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৩, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

কেবল বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্বকে বদলে দেওয়ার অভিপ্রায় শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। আর বদলে দেওয়ার মাধ্যমটা হচ্ছে বিজনেস, সোশ্যাল বিজনেস। দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, সোশ্যাল বিজনেস শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। শুক্রবার সাভারের জিরাবো সামাজিক কনভেনশন সেন্টারে দুই দিনের ‘সোশ্যাল বিজনেস ডে’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ দৃঢ়তার কথা জানান।


সম্মেলনে শরিক হন বিশ্বের ৩৮টি দেশের এক হাজার ৪০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি।
যুদ্ধ-সংঘাতে মানুষ হতাশ হয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে ড. ইউনূস বলেছেন, এতে বিশ্ব এগিয়ে যাওয়ার বদলে পিছিয়ে পড়ছে। তার পরও নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহবান জানিয়ে পৃথিবীকে বদলে দিতে সব জাতিকে ভূমিকা রাখার আহবান জানান তিনি। সোশ্যাল বিজনেসকে স্বাবলম্বী হওয়ার একটি বড় উপায় বলে আবারও উল্লেখ করেছেন তিনি।


দিবসটি পালনে বিগত সরকারের আপত্তি ছিল। ৫ আগস্টের পর এবারই প্রথম দিবসটি পালন করতে পারছে সবাই। স্বাবলম্বী, সক্ষমতা, সম্প্রীতির জন্য এটি অবশ্যই আশা জাগানিয়া ব্যাপার। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার সিডনিভিত্তিক আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড পিস-আইইপি দিয়েছে হতাশার তথ্য।

তাদের প্রকাশিত এ বছরের গ্লোবাল পিস ইনডেক্স-জিপিআই, শান্তিসূচকে বাংলাদেশের অবস্থান নিম্নমুখী। এ সূচকে গতবারের চেয়ে ৩৩ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ২.৩১৮ স্কোর নিয়ে ১২৩তম। গত বছর ১৬৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল ৯৩তম স্থানে। কী দাঁড়াল অবস্থাটা? শান্তিতে নোবেলজয়ী তথা শান্তিদূতের দেশেই শান্তি সূচকের অবনতি ড. ইউনূসের জন্য বেমানান, অসম্মানের।


চ্যালেঞ্জেরও। চাইলে তিনি চ্যালেঞ্জ নিতে পারেন সূচককে অসত্য প্রমাণের। আর চ্যালেঞ্জ জেতার একমাত্র পথ দেশকে শান্তির সিঁড়িতে নেওয়ার পদক্ষেপ গ্রহণ। দেশের মানুষ মন-প্রাণ সঁপে তাঁকে সেই ম্যান্ডেট দিয়েই রেখেছে। জরিপটিতে কিন্তু স্বস্তি বা যুক্তির একটু জায়গা রয়েছে। সেটা মেলে বিশ্বের সুপার পাওয়ার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তুলনা করলে। ২.৪৪৩ স্কোর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে ১২৮তম স্থানে। নিজের তৃপ্তি নিজে খুঁজলে বলা যায়, শান্তিসূচকে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
বৈশ্বিক শান্তিসূচক নির্ণয়ে এবার আমলে নেওয়া হয়েছে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তাকে। এতে বৈশ্বিক শান্তির গড় স্তর ০.৩৬ শতাংশ কমেছে। সূচক বলছে, শান্তিতে বরাবরের মতো শীর্ষে ইউরোপীয় দেশগুলো। টপ টেনের নাম্বার ওয়ানে  আইসল্যান্ড। দ্বিতীয় আয়ারল্যান্ড, তৃতীয় নিউজিল্যান্ড, চতুর্থ অস্ট্রিয়া, পঞ্চম সুইজারল্যান্ড। এরপর যথাক্রমে সিঙ্গাপুর, পর্তুগাল, ডেনমার্ক, স্লোভেনিয়া এবং দশম ফিনল্যান্ড। সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ পাঁচ দেশ—সুদান, কঙ্গো, দক্ষিণ সুদান, ইয়েমেন ও আফগানিস্তান। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির মূল্যায়ন না করলেও কারো জানা-বোঝার বাকি থাকছে না, বিশ্বে দিন দিন শান্তি কমছে। দুনিয়ার নানা প্রান্তে নানা ধরনের অশান্তির বিস্তার ঘটছে। গত ১৭ বছরে গড় দেশভিত্তিক শান্তিসূচক ৫.৪ শতাংশ কমে গেছে, যা ২০০৮ সাল থেকে বৈশ্বিক শান্তির ধারাবাহিক পতনের ইঙ্গিত দেয়।

আইইপি বলছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে শান্তির এমন অবনতি ঘটেনি। এর মাঝেও আশাব্যঞ্জক দিক হচ্ছে, চলতি বছর ৭৪টি দেশের শান্তিসূচকে উন্নতির লক্ষণ দেখা গেছে। আইসল্যান্ড টানা ২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের মর্যাদা ধরে রেখেছে। অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল টানা দশম বছরের মতো সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তা হওয়ারই কথা। কিন্তু আমাদের কেন এত অবনতি? কেন শান্তিসূচকে সবচেয়ে বেশি অবনতি বাংলাদেশের? এমন কী ঘটেছে যে ৩৩ ধাপ নিচে নেমে আসবে? যা এই সূচকের শুরু থেকে সর্বনিম্ন র‌্যাংকিং। এসব প্রশ্নের কিছু জবাব অবশ্যই আছে। গেল কয়েকটি বছর নানা যন্ত্রণা পোহাতে হয়েছে। গত বছর তো কেটেছে চরম অশান্তিতে। অশান্তির এ ধারাপাতের মাঝেই শান্তির নোবেল লরিয়েট ড. ইউনূসের রাষ্ট্রক্ষমতায় অভিষেক। নোবেল ছাড়াও আরো নানা গুণে-বিশেষণে বিশ্বমঞ্চে অনন্য উচ্চতা তাঁর। ক্ষমতার এক বছর হবে হবে অবস্থা। এ সময়ের স্কেলে শান্তির নমুনা বা আশার পারদ ছিল ওপরে। 

তবে কি ড. ইউনূসের ম্যাটিকুলাসে গোলমাল ঘটেছে? নাকি সেখানে নতুন কোনো ক্যালকুলাস ভর করেছে? ম্যাটিকুলাস তাঁর খুব পছন্দের শব্দ। কোনো রাখঢাক না রেখে সরল স্বীকারোক্তির মতো বলেছেন, জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার সরকারবিরোধী আন্দোলনটি ছিল ম্যাটিকুলাস। মানে সুপরিকল্পিত। যে পরিকল্পনায় ভুল থাকে না। আবার ড. ইউনূসের টোটাল লাইফ স্টোরিও বেশ ম্যাটিকুলাস-গোছানো। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ম্যাজিক্যালও। কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় তাঁর ক্যালকুলেশনে ম্যাটিকুলাসের ছাপ শুরু থেকেই কম। ক্রমেই ঘাটতি। ম্যাজিক ফলছে না, ম্যাটিকুলাস পরিকল্পনার দেখা মিলছে না দেশ পরিচালনায়। বাংলা অভিধানে ম্যাটিকুলাসের অর্থ-অতিরিক্ত যত্নবান, খুঁটিনাটি বিষয়ে মনোযোগী, নিখুঁতভাবে ইত্যাদি।

ম্যাটিকুলাস আর ক্যালকুলাস শব্দ দুটি বাংলা ভাষায় প্রায় কাছাকাছি অর্থে ব্যবহার হলেও আসলে দুটির মেজাজ যে ভিন্ন, তা দেখা যাচ্ছে নোবেল লরিয়েট বিশ্বজোড়া কীর্তিমান-খ্যাতিমান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ক্ষেত্রে। ক্ষমতার প্রতি তাঁর কোনো মোহ নেই—এ কথা দেশে-বিদেশে বারবারই বলে আসছেন তিনি। এবার যুক্তরাজ্যে গিয়ে আরো যোগ করেছেন, ‘পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই তাঁর। জোর দিয়ে বললেন, তাঁর সরকারের কাজ হলো—সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা, যা নির্বাচন দ্বারা সম্পন্ন হবে। তাঁর কথায় শান্তির কথা বেশি বেশি আসে বরাবরই। আসে উন্নয়ন-উন্নতি, স্বাবলম্বী হওয়ার কথাও।

প্রধান উপদেষ্টা ব্যক্তি হিসেবে নির্মোহ বলে প্রচারিত। বিপরীতেও কথা আছে। সেখানে চলে আসে কর মাফ, মামলা বাদ, বিশ্ববিদ্যালয়, ট্রাভেল এজেন্সির লাইসেন্স, প্রামীণ ব্যাংকে সরকারের মালিকানা কমানোর কথা।  এসব কাজের কারণে তাঁর নিজের স্বার্থ আর জাতীয় স্বার্থ একাকার হয়ে যাওয়ার কথা উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে রাজনীতির ঊর্ধ্বে একজন ‘জাতির শুভাকাঙ্ক্ষী’ হিসেবে উপস্থাপিত হয়ে আসছিলেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, ব্যক্তিগত সুবিধা এবং জাতীয় স্বার্থকে তিনি একসঙ্গে মেলাতে চেয়েছেন, কখনো কখনো জাতীয় স্বার্থকে নিজের সুবিধার পেছনে রেখে। ব্যক্তিগত কিছু সুবিধার বাস্তবায়ন তিনি ঘটিয়েছেন। ট্যাক্স মামলায় অব্যাহতি ও কর মওকুফ একদম প্রকাশ্যে। প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তাঁর বিরুদ্ধে থাকা আয়কর ফাঁকিসংক্রান্ত মামলায় অব্যাহতি দেওয়া হয়। বহু কোটি টাকার ট্যাক্স বকেয়া থাকা সত্ত্বেও একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে তাঁর ওপর থাকা কর মওকুফ করে দেওয়া হয়।

নোবেল পুরস্কারের কর মওকুফ আইন প্রণয়নও হয়েছে। যেখানে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তি করমুক্ত হবেন। এ ছাড়া গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বহুদিন ধরে আটকে থাকা গ্রামীণ ইউনিভার্সিটির পূর্ণ অনুমোদন পাওয়া গেছে তাঁর দায়িত্ব গ্রহণের অল্প সময়ের মধ্যেই। এমনকি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্ব আপত্তি থাকা সত্ত্বেও বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয়। গ্রামীণ ব্যাংকের সরকারি নিয়ন্ত্রণ হ্রাস ও শেয়ার সংখ্যা কমানো হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ ছিল একটি বিতর্কিত ইস্যু। তাঁর নেতৃত্বে সরকার গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার কমিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেয়, যাতে তাঁর প্রতিষ্ঠানের ওপর রাষ্ট্রীয় নজরদারি দুর্বল হয়। এতে ব্যাংকটির স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গ্রামীণ ম্যানপাওয়ারের লাইসেন্স নবায়ন ও সম্প্রসারণও হয়েছে।

ড. ইউনূস সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর জনশক্তি রপ্তানিতে কিছু অগ্রগতি হয়েছে। বিশেষত মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের নতুন বাজারে শ্রমিক পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়, এই উন্নয়নের মূল উদ্দেশ্য কী শুধুই জাতীয় উন্নয়ন, নাকি এর পেছনে নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের লাভবান হওয়ার কৌশলও কাজ করেছে? ড. ইউনূসের চব্বিশের সাহসী ম্যাটিকুলাস পদক্ষেপের কয়েক বাক্যের প্রশংসা হতে না হতেই প্রশ্ন ছোড়া হচ্ছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালে দৃশ্যমান কী ভূমিকা ছিল তাঁর? জানতে চাওয়া হচ্ছে, দক্ষিণপন্থীদের প্রতি তাঁর দুর্বলতার হেতু কোথায়?  জবাবে জানাতে হচ্ছে, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য টেনিসে রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনারত ছিলেন। সেখানে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সমর্থন জোগাতে তিনি বাংলাদেশ  ইনফরমেশন সেন্টার পরিচালনা করতেন। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশভিলের তাঁর নিজ বাড়ি থেকে প্রকাশ করতেন ‘বাংলাদেশ নিউজলেটার’।

ড. ইউনূস মোটেই বাংলাদেশবিরোধী বা পাকিস্তানপন্থী ছিলেন না। কিন্তু অবস্থা কোথায় গড়ালে প্রশ্ন জন্ম নেয়? নতুন করে জানাতে হয় পুরনো তথ্য? মুক্তিযুদ্ধকালে তাঁর ঘটনাবহুল দিনের কথা তাঁর লেখা ‘গ্রামীণ ব্যাংক ও আমার জীবন’ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থেও রয়েছে, যা মোটেই অসত্য বা বানোয়াট নয়। কিন্তু ম্যাটিকুলাসে ক্যালকুলাস ভর করলে প্রচার-প্রসারেও তা রক্ষা করা যায় না। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সাফল্য সরকার পরিচালনায়ও থাকলে এত প্রশ্ন আসত না। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার গত ১০ মাসে তাঁর ডজনখানেক বিদেশ সফরও প্রশ্নমুক্ত নয়। এই সফরগুলোর মধ্যে শুধু চীন সফরই ছিল দ্বিপক্ষীয় সফর। বাকিগুলোর বেশ কয়েকটিই বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে অতি উৎসাহে আয়োজন করা। এত বিদেশ সফর এই নোবেলজয়ীর জন্য বড় ঘটনা না হলেও প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্য ঘটনা। প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার আগে তিনি যখন নিজের খরচে বা আয়োজকদের খরচে বিদেশ ভ্রমণ করতেন, নানা পুরস্কার গ্রহণ করতেন, সেগুলো ছিল প্রশংসিত। এখন তা নয়। এ বাস্তবতা না বুঝলে, না মানলে ম্যাটিকুলাস নিরর্থক হয়ে যায়। এ দেশের মানুষ কাউকে মাথায় তুলতে সময় নেয় না, ছুড়ে ফেলতেও সময় নেয় না—এটি আরেক ক্যালকুলাস। তাঁর কাছ থেকে দেশপ্রেম ও ত্যাগের জনপ্রত্যাশার সঙ্গে না মেলার কারণেই এত কথা ও প্রশ্নবাণ, যা কারণে-অকারণে, যৌক্তিক-অযৌক্তিকে ভজঘট বাধিয়ে দিচ্ছে ড. ইউনূসের ম্যাটিকুলাস অভিযাত্রায়। 

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সর্বশেষ খবর
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা