শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

নিয়তি বলে যে কথাটি প্রচলিত রয়েছে, রাজনীতির ক্ষেত্রে তা কতটুকু প্রভাব ফেলে, আমার জানা নেই। পশ্চিমা জগতের কট্টরবাদী রাজনীতিক, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাষ্ট্র পরিচালনায় এখন বহুমুখী অনভিপ্রেত চাপের মুখে নিয়তির খেলায় গা ভাসাতে বাধ্য হচ্ছেন বলে মনে করছেন। চার বছরের বিরতির শেষে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় টার্মের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথাগত রাজনীতির বাইরে থেকে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেছিলেন আর রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষ কিংবা যুদ্ধবিগ্রহ নয়। এবার তিনি শান্তি-শৃঙ্খলা ও বাণিজ্য-বিনিয়োগের দিকে মন দেবেন।

তিনি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান দীর্ঘ সংঘর্ষের অবসান ও ক্রমে ক্রমে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে ইউরোপ তথা সমগ্র বিশ্বে শান্তিপূর্ণ অবস্থা ফিরিয়ে আনবেন। সে কারণে তিনি যথাশীঘ্র সাম্প্রতিক পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ থামানোর জন্য একটি দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ব্যবস্থা করেছিলেন বলে দাবি করেছেন। কিন্তু নিয়তি তাঁকে কাঙ্ক্ষিত শান্তির পথে এগোতে দেয়নি বলে তিনি মনে করেন। ইরানের পরমাণু প্রকল্প নিয়ে একটি স্থায়ী সমঝোতায় উপনীত হওয়ার জন্য ট্রাম্প যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই ইসরায়েলের ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ইরানের ওপর একতরফাভাবে একটি আক্রমণ করে বসেন।

অনেকে সেটিকে নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পের একটি সাজানো নাটক বা পূর্বপরিকল্পিত বিষয় বলে উল্লেখ করলেও ট্রাম্প প্রশাসনের অনেকে বলছেন ভিন্ন কথা। সামাজিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বহু প্রভাবশালী ব্যক্তি বলেছেন, সে সংঘর্ষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জড়িত করা হয়েছে। ইহুদিবাদী ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাধর ইহুদি ধনকুবের শ্রেণি এবং সর্বোপরি আমেরিকান ইসরায়েলি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটির (এআইপিএসি) নেতারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বাধ্য করেছেন আক্রমণকারী ইসরায়েলের পক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী চিন্তাশীল ও শান্তিপ্রিয় মানুষ ছিলেন সে সিদ্ধান্ত কিংবা অবস্থানের বিরুদ্ধে।

ফিলিস্তিনসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন বিবদমান ইস্যু নিয়ে বিগত কয়েক বছরে, বিশেষ করে গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার সময় যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ নাগরিকদের দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। এতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মানসিক দিক থেকে বেশ স্বস্তি বোধ করছিলেন বলে মনে হয়েছে। অনেকে ভেবেছিলেন, অবশেষে মধ্যপ্রাচ্যে ফিলিস্তিন সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান হয়তো সম্ভব হতেও পারে।

ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক, শেষ পর্যন্ত ইরানের ওপর ১৩ জুন চাপিয়ে দেওয়া ইসরায়েলের একতরফা যুদ্ধে বিরাটভাবে অংশ নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের সঙ্গে পরমাণু বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি দ্বিপক্ষীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক চলাকালে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে, কিন্তু তার জন্য ন্যূনতম কোনো কৈফিয়ত চায়নি যুক্তরাষ্ট্র।

বরং আগ্রাসন ও সম্প্রসারণবাদী ইসরায়েলের পক্ষ হয়ে তার চাপিয়ে দেওয়া অন্যায় যুদ্ধে যোগ দিয়েছেন অপরিণামদর্শী ট্রাম্প। তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ইরানের ওপর এক অঘোষিত যুদ্ধে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে কি বাধ্য করা হয়েছিল? তাহলে স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন ওঠে, ক্ষুদ্র ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তির দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে চালায়, নাকি যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল নামক বহু অভিযোগে অভিযুক্ত রাষ্ট্রটি পরিচালনা করে? নেতানিয়াহুর সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের শেষ প্রান্তে এসে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনার ওপর ব্যাপক বোমা হামলা চালায়। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সূত্রে বলা হয়েছে, তারা ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস করে দিয়েছে। সে কথা বারবার বলেছেন ‘বেশি কথা বলার মানুষ ডোনাল্ড ট্রাম্প’। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, ইরান তার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের অংশ সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্যের কথা তাঁর জানা নেই। তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের দানবীয় বি-৫২ বোম্বার থেকে ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের এক ডজনের বেশি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এই বোমা (বাংকার বাস্টার) ব্যবহারের বৈধতা কিংবা অবৈধতা নিয়ে তেমন কোনো কথা বলেনি। তারা বারবার শুধু একটি কথাই বলেছে যে পরমাণু বোমা তৈরির জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যে ৯০ শতাংশে পৌঁছানো প্রয়োজন, ইরান তার অনেক নিচে অর্থাৎ ৬০ শতাংশে ছিল। শান্তিপূর্ণ কাজ কিংবা মানবকল্যাণে ব্যবহার করার জন্য কোনো দেশের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের কাজ একটি নির্দিষ্ট পর্যায় পর্যন্ত অবৈধ নয়। ইরান আইএইএর সনদে স্বাক্ষরকারী একটি দেশ। তারা পরমাণু বোমা তৈরির কোনো প্রকাশ্য ঘোষণাও দেয়নি এবং এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো গোপন তথ্যও নেই। তাহলে কেন এই হামলা? ইরান সে বিষয়গুলো নিয়ে এখন রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় মতবিনিময় করছে।

ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন গণমাধ্যম ইরানের পরমাণু স্থাপনার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণ এবং তার কার্যকারিতা নিয়ে এখন অসংখ্য প্রশ্ন তুলেছে। তাদের জিজ্ঞাসা—যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণে ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলোর তেমন বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না? শুধু তা-ই নয়, তাদের ধারণা, বোমা ফেলার অনেক আগেই বিভিন্ন স্থাপনা থেকে ইরান তার ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে। সেসব স্থাপনা মেরামত কিংবা সরিয়ে নেওয়া ইউরেনিয়াম দিয়ে ইরান আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই তার কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গভাবে আবার শুরু করতে সক্ষম হবে। সেসব কারণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত যুদ্ধবিরতি মোটেও স্থায়ী হবে কি না, সেটি নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ও কর্মপদ্ধতিকে পশ্চিমা জগৎ এবং ইসরায়েলের অনেকে এখন বিতর্কিত করে তুলেছে। 

এই অবস্থায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা স্টিভ উইটকফ শিগগিরই ইরানের সঙ্গে একটি শান্তি আলোচনায় বসতে আগ্রহী বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সে বৈঠক শেষে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে বলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন। কিন্তু ট্রাম্পের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে এখন সর্বত্র বিভিন্ন স্পর্শকাতর প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কোনো কিছুর মধ্যস্থতাকারী হিসেবে এখন কোথাও তাঁর তেমন গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তিনি স্বাধীনভাবে অর্থাৎ স্বেচ্ছায় কিছু করতে গেলেও ইসরায়েল ও তার প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কিংবা আমেরিকান ইসরায়েলি শক্তিশালী লবির হুমকিতে তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে সরে আসেন। তাদের সঙ্গে প্রদত্ত কথা বা সিদ্ধান্তের কোনো ব্যত্যয় ঘটলে ট্রাম্পের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকাই দুঃসাধ্য হয়ে পড়বে। তারপর গাজাসহ ফিলিস্তিন সমস্যারও কোনো গ্রহণযোগ্য সমাধান ট্রাম্প দিতে সমর্থ হবেন না। 

তিনি মুখে যত বেশি কথাই বলুন না কেন, শেষ পর্যন্ত ইহুদিবাদীদের সিদ্ধান্তের বাইরে যেতে পারবেন না। তা ছাড়া ট্রাম্পের মতো মানুষকে অতি সহজেই অর্থ-সম্পদ দিয়ে কেনা অতি সহজ। কারণ তাঁর কোনো নীতি-আদর্শ নেই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বেশ কয়েকবারের ঘোষিত দেউলে। আর ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তিনি এখন গাঁটছড়া বেঁধেছেন গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত কট্টর ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান বলেছেন, নেতানিয়াহু জার্মানির ৬০ লাখ ইহুদি হত্যার নায়ক হিটলারের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর এবং অমানবিক।

সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে অনুষ্ঠিত পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সম্মেলনে ব্রিটেন, তুরস্কসহ সদস্য দেশগুলোর ওপর ট্রাম্প তাদের জিডিপির যে ৫ শতাংশ প্রতিরক্ষা ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছেন, বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে ন্যাটো সদস্যরা তা বাস্তবায়ন করতে অসমর্থ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ ব্রিকস সদস্য দেশগুলোর (বৈশ্বিক দক্ষিণ) তুলনায় জি-৭ সদস্য দেশগুলোর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার অর্ধেকেরও কমে নেমে যাচ্ছে। ব্রিকস দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার গত বছর যেখানে ছিল ৩.৪ থেকে ৪ শতাংশ, জি-৭ দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার সেখানে ছিল অর্ধেকেরও কম। বর্তমান অর্থবছরের প্রথম কোয়ার্টারে জার্মানির প্রবৃদ্ধি -০.২ শতাংশে নেমে গেছে। এই অবস্থায় ইউরোপের নিরাপত্তা বিধান করতে ন্যাটো দেশগুলো কিভাবে তাদের জিডিপির ৫ শতাংশ ব্যয় করবে এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে উন্নত প্রযুক্তির সমরাস্ত্র খরিদ করবে? প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেখানেও খুব তাড়াতাড়িই হতাশ হবেন। ৩৭ ট্রিলিয়ন ডলার রাষ্ট্রীয় ঋণের বোঝা নিয়ে বিপর্যস্ত মার্কিন অর্থনীতি। তার দায়ভার যুদ্ধবাজ ইসরায়েলকেও নিতে হবে। কারণ সে অর্থের একটি অংশ ইসরায়েলে গেছে অনুদান হিসেবে। অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা কিংবা একটি অর্থবহ চুক্তিতে যেতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের যথেষ্ট মতবিরোধ রয়েছে। এ বিষয়ে এখনো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন কিংবা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে কোনো ঐকমত্যে পৌঁছার কাছাকাছিও আসতে পারেননি। পুতিন সামরিক কৌশলেই তাঁর চূড়ান্ত বিজয় ও সব সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে কাজ করছেন। অথচ ন্যাটো সদস্যরা জেলেনস্কির হয়ে পুতিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হুংকার দিচ্ছেন। এই অবস্থায় আর দেড় বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট ও কংগ্রেসে অনুষ্ঠিত হবে মধ্যবর্তী নির্বাচন। 

এতে ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি পরিণত হবেন একজন ঠুঁটো জগন্নাথে। এখন কংগ্রেসে কোনো বিল পাস করিয়ে আনার ক্ষমতা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আর থাকবে না। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র দেখা দিতে পারে এক অসহনীয় পরিস্থিতি। সে অবস্থায় ইসরায়েলকে আগের মতো আর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ সাহায্য এবং সামরিক সরঞ্জাম দেওয়া সম্ভব হবে না। সে ক্ষেত্রে বিশ্বশান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া কতটুকু সম্ভব হবে ট্রাম্পের পক্ষে? 

যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ পরিণতির জন্য ইসরায়েলকেই বহুলাংশে দায়ী হতে হবে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের ধারণা। তবু তাদের ইসরায়েলপ্রীতি এবং পক্ষপাতিত্ব কোনোভাবেই কমছে না। ট্রাম্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাঁওতাবাজির কৌশল এবং অনৈতিকতা এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে।

(লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক)

[email protected]

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের
৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

“স্বপ্নের ঘোড়া আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে দেবেন”
“স্বপ্নের ঘোড়া আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে দেবেন”

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা, দিচ্ছেন পরীক্ষা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা, দিচ্ছেন পরীক্ষা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে
ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে
দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি
সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার
কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ কয়লা তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত
অবৈধ কয়লা তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দিলো ভ্রাম্যমাণ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে