শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

নিয়তি বলে যে কথাটি প্রচলিত রয়েছে, রাজনীতির ক্ষেত্রে তা কতটুকু প্রভাব ফেলে, আমার জানা নেই। পশ্চিমা জগতের কট্টরবাদী রাজনীতিক, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাষ্ট্র পরিচালনায় এখন বহুমুখী অনভিপ্রেত চাপের মুখে নিয়তির খেলায় গা ভাসাতে বাধ্য হচ্ছেন বলে মনে করছেন। চার বছরের বিরতির শেষে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় টার্মের জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথাগত রাজনীতির বাইরে থেকে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেছিলেন আর রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষ কিংবা যুদ্ধবিগ্রহ নয়। এবার তিনি শান্তি-শৃঙ্খলা ও বাণিজ্য-বিনিয়োগের দিকে মন দেবেন।

তিনি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান দীর্ঘ সংঘর্ষের অবসান ও ক্রমে ক্রমে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে ইউরোপ তথা সমগ্র বিশ্বে শান্তিপূর্ণ অবস্থা ফিরিয়ে আনবেন। সে কারণে তিনি যথাশীঘ্র সাম্প্রতিক পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ থামানোর জন্য একটি দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতির ব্যবস্থা করেছিলেন বলে দাবি করেছেন। কিন্তু নিয়তি তাঁকে কাঙ্ক্ষিত শান্তির পথে এগোতে দেয়নি বলে তিনি মনে করেন। ইরানের পরমাণু প্রকল্প নিয়ে একটি স্থায়ী সমঝোতায় উপনীত হওয়ার জন্য ট্রাম্প যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই ইসরায়েলের ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ইরানের ওপর একতরফাভাবে একটি আক্রমণ করে বসেন।

অনেকে সেটিকে নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পের একটি সাজানো নাটক বা পূর্বপরিকল্পিত বিষয় বলে উল্লেখ করলেও ট্রাম্প প্রশাসনের অনেকে বলছেন ভিন্ন কথা। সামাজিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বহু প্রভাবশালী ব্যক্তি বলেছেন, সে সংঘর্ষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জড়িত করা হয়েছে। ইহুদিবাদী ইসরায়েলি শাসকগোষ্ঠী, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাধর ইহুদি ধনকুবের শ্রেণি এবং সর্বোপরি আমেরিকান ইসরায়েলি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটির (এআইপিএসি) নেতারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বাধ্য করেছেন আক্রমণকারী ইসরায়েলের পক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী চিন্তাশীল ও শান্তিপ্রিয় মানুষ ছিলেন সে সিদ্ধান্ত কিংবা অবস্থানের বিরুদ্ধে।

ফিলিস্তিনসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন বিবদমান ইস্যু নিয়ে বিগত কয়েক বছরে, বিশেষ করে গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার সময় যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ নাগরিকদের দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ করা গেছে। এতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মানসিক দিক থেকে বেশ স্বস্তি বোধ করছিলেন বলে মনে হয়েছে। অনেকে ভেবেছিলেন, অবশেষে মধ্যপ্রাচ্যে ফিলিস্তিন সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান হয়তো সম্ভব হতেও পারে।

ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক, শেষ পর্যন্ত ইরানের ওপর ১৩ জুন চাপিয়ে দেওয়া ইসরায়েলের একতরফা যুদ্ধে বিরাটভাবে অংশ নিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের সঙ্গে পরমাণু বিষয়ে সমঝোতায় পৌঁছতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি দ্বিপক্ষীয় গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক চলাকালে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে, কিন্তু তার জন্য ন্যূনতম কোনো কৈফিয়ত চায়নি যুক্তরাষ্ট্র।

বরং আগ্রাসন ও সম্প্রসারণবাদী ইসরায়েলের পক্ষ হয়ে তার চাপিয়ে দেওয়া অন্যায় যুদ্ধে যোগ দিয়েছেন অপরিণামদর্শী ট্রাম্প। তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ইরানের ওপর এক অঘোষিত যুদ্ধে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে কি বাধ্য করা হয়েছিল? তাহলে স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন ওঠে, ক্ষুদ্র ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তির দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে চালায়, নাকি যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল নামক বহু অভিযোগে অভিযুক্ত রাষ্ট্রটি পরিচালনা করে? নেতানিয়াহুর সংক্ষিপ্ত যুদ্ধের শেষ প্রান্তে এসে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনার ওপর ব্যাপক বোমা হামলা চালায়। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সূত্রে বলা হয়েছে, তারা ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলো ধ্বংস করে দিয়েছে। সে কথা বারবার বলেছেন ‘বেশি কথা বলার মানুষ ডোনাল্ড ট্রাম্প’। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, ইরান তার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের অংশ সরিয়ে নিয়েছে এমন কোনো গোয়েন্দা তথ্যের কথা তাঁর জানা নেই। তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের দানবীয় বি-৫২ বোম্বার থেকে ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের এক ডজনের বেশি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এই বোমা (বাংকার বাস্টার) ব্যবহারের বৈধতা কিংবা অবৈধতা নিয়ে তেমন কোনো কথা বলেনি। তারা বারবার শুধু একটি কথাই বলেছে যে পরমাণু বোমা তৈরির জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যে ৯০ শতাংশে পৌঁছানো প্রয়োজন, ইরান তার অনেক নিচে অর্থাৎ ৬০ শতাংশে ছিল। শান্তিপূর্ণ কাজ কিংবা মানবকল্যাণে ব্যবহার করার জন্য কোনো দেশের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের কাজ একটি নির্দিষ্ট পর্যায় পর্যন্ত অবৈধ নয়। ইরান আইএইএর সনদে স্বাক্ষরকারী একটি দেশ। তারা পরমাণু বোমা তৈরির কোনো প্রকাশ্য ঘোষণাও দেয়নি এবং এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো গোপন তথ্যও নেই। তাহলে কেন এই হামলা? ইরান সে বিষয়গুলো নিয়ে এখন রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় মতবিনিময় করছে।

ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন গণমাধ্যম ইরানের পরমাণু স্থাপনার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণ এবং তার কার্যকারিতা নিয়ে এখন অসংখ্য প্রশ্ন তুলেছে। তাদের জিজ্ঞাসা—যুক্তরাষ্ট্রের বোমাবর্ষণে ইরানের পরমাণু স্থাপনাগুলোর তেমন বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না? শুধু তা-ই নয়, তাদের ধারণা, বোমা ফেলার অনেক আগেই বিভিন্ন স্থাপনা থেকে ইরান তার ইউরেনিয়াম সরিয়ে নিয়েছে। সেসব স্থাপনা মেরামত কিংবা সরিয়ে নেওয়া ইউরেনিয়াম দিয়ে ইরান আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই তার কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গভাবে আবার শুরু করতে সক্ষম হবে। সেসব কারণে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত যুদ্ধবিরতি মোটেও স্থায়ী হবে কি না, সেটি নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ দেখা দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ও কর্মপদ্ধতিকে পশ্চিমা জগৎ এবং ইসরায়েলের অনেকে এখন বিতর্কিত করে তুলেছে। 

এই অবস্থায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা স্টিভ উইটকফ শিগগিরই ইরানের সঙ্গে একটি শান্তি আলোচনায় বসতে আগ্রহী বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সে বৈঠক শেষে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে বলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন। কিন্তু ট্রাম্পের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে এখন সর্বত্র বিভিন্ন স্পর্শকাতর প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কোনো কিছুর মধ্যস্থতাকারী হিসেবে এখন কোথাও তাঁর তেমন গ্রহণযোগ্যতা নেই। কারণ তিনি স্বাধীনভাবে অর্থাৎ স্বেচ্ছায় কিছু করতে গেলেও ইসরায়েল ও তার প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু কিংবা আমেরিকান ইসরায়েলি শক্তিশালী লবির হুমকিতে তাৎক্ষণিকভাবে সেখান থেকে সরে আসেন। তাদের সঙ্গে প্রদত্ত কথা বা সিদ্ধান্তের কোনো ব্যত্যয় ঘটলে ট্রাম্পের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকাই দুঃসাধ্য হয়ে পড়বে। তারপর গাজাসহ ফিলিস্তিন সমস্যারও কোনো গ্রহণযোগ্য সমাধান ট্রাম্প দিতে সমর্থ হবেন না। 

তিনি মুখে যত বেশি কথাই বলুন না কেন, শেষ পর্যন্ত ইহুদিবাদীদের সিদ্ধান্তের বাইরে যেতে পারবেন না। তা ছাড়া ট্রাম্পের মতো মানুষকে অতি সহজেই অর্থ-সম্পদ দিয়ে কেনা অতি সহজ। কারণ তাঁর কোনো নীতি-আদর্শ নেই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বেশ কয়েকবারের ঘোষিত দেউলে। আর ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তিনি এখন গাঁটছড়া বেঁধেছেন গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত কট্টর ইহুদিবাদী প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান বলেছেন, নেতানিয়াহু জার্মানির ৬০ লাখ ইহুদি হত্যার নায়ক হিটলারের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর এবং অমানবিক।

সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে অনুষ্ঠিত পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সম্মেলনে ব্রিটেন, তুরস্কসহ সদস্য দেশগুলোর ওপর ট্রাম্প তাদের জিডিপির যে ৫ শতাংশ প্রতিরক্ষা ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছেন, বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে ন্যাটো সদস্যরা তা বাস্তবায়ন করতে অসমর্থ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ ব্রিকস সদস্য দেশগুলোর (বৈশ্বিক দক্ষিণ) তুলনায় জি-৭ সদস্য দেশগুলোর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার অর্ধেকেরও কমে নেমে যাচ্ছে। ব্রিকস দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার গত বছর যেখানে ছিল ৩.৪ থেকে ৪ শতাংশ, জি-৭ দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির হার সেখানে ছিল অর্ধেকেরও কম। বর্তমান অর্থবছরের প্রথম কোয়ার্টারে জার্মানির প্রবৃদ্ধি -০.২ শতাংশে নেমে গেছে। এই অবস্থায় ইউরোপের নিরাপত্তা বিধান করতে ন্যাটো দেশগুলো কিভাবে তাদের জিডিপির ৫ শতাংশ ব্যয় করবে এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে উন্নত প্রযুক্তির সমরাস্ত্র খরিদ করবে? প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেখানেও খুব তাড়াতাড়িই হতাশ হবেন। ৩৭ ট্রিলিয়ন ডলার রাষ্ট্রীয় ঋণের বোঝা নিয়ে বিপর্যস্ত মার্কিন অর্থনীতি। তার দায়ভার যুদ্ধবাজ ইসরায়েলকেও নিতে হবে। কারণ সে অর্থের একটি অংশ ইসরায়েলে গেছে অনুদান হিসেবে। অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা কিংবা একটি অর্থবহ চুক্তিতে যেতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের যথেষ্ট মতবিরোধ রয়েছে। এ বিষয়ে এখনো প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন কিংবা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে কোনো ঐকমত্যে পৌঁছার কাছাকাছিও আসতে পারেননি। পুতিন সামরিক কৌশলেই তাঁর চূড়ান্ত বিজয় ও সব সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে কাজ করছেন। অথচ ন্যাটো সদস্যরা জেলেনস্কির হয়ে পুতিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হুংকার দিচ্ছেন। এই অবস্থায় আর দেড় বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট ও কংগ্রেসে অনুষ্ঠিত হবে মধ্যবর্তী নির্বাচন। 

এতে ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি পরিণত হবেন একজন ঠুঁটো জগন্নাথে। এখন কংগ্রেসে কোনো বিল পাস করিয়ে আনার ক্ষমতা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আর থাকবে না। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র দেখা দিতে পারে এক অসহনীয় পরিস্থিতি। সে অবস্থায় ইসরায়েলকে আগের মতো আর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার অর্থ সাহায্য এবং সামরিক সরঞ্জাম দেওয়া সম্ভব হবে না। সে ক্ষেত্রে বিশ্বশান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া কতটুকু সম্ভব হবে ট্রাম্পের পক্ষে? 

যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ পরিণতির জন্য ইসরায়েলকেই বহুলাংশে দায়ী হতে হবে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের ধারণা। তবু তাদের ইসরায়েলপ্রীতি এবং পক্ষপাতিত্ব কোনোভাবেই কমছে না। ট্রাম্পের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভাঁওতাবাজির কৌশল এবং অনৈতিকতা এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে।

(লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক)

[email protected]

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক
মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার
চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি
নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০
ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম