শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১৭, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

যদি প্রশ্ন করা হয়, কোনটি ভালো, পিআর না প্রচলিত পদ্ধতির নির্বাচন? আপাত বিচারে প্রচলিত পদ্ধতির তুলনায় পিআর অনেক ভালো। পিআর পদ্ধতির সবচেয়ে ভালো দিকটি হলো পার্লামেন্টে কমবেশি প্রায় সব দলেরই প্রতিনিধিত্ব থাকবে। একটি ভারসাম্যপূর্ণ সংসদ গঠিত হওয়ার সম্ভাবনা। ব্রুট মেজরিটির জোরে কোনো একটি দলের স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠার আশঙ্কা থাকে না। আরও একটি সুবিধা পাওয়া যাবে, কারও ভোটই জলে যাবে না। পক্ষান্তরে প্রচলিত ব্যবস্থায় বিজয়ী ক্যান্ডিডেটের প্রাপ্ত ভোটেরই কেবল মূল্য পাওয়া যায়। হেরে যাওয়া সব দলের সব প্রার্থীর ভোট একত্র করে বিজয়ী প্রার্থীর ভোটের চেয়ে অনেক বেশি হলেও মূল্যায়নে তা জিরো। জিরো প্লাস জিরো ইকুয়াল টু বিগ জিরো।

অন্যদিকে প্রোপরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (পিআর) পদ্ধতির ইলেকশন হলে প্রতিটি ভোট মূল্যায়িত হবে। কোনো পার্টি প্রদত্ত ভোটের ১ শতাংশ পেলেও পার্লামেন্টে আনুপাতিক হারে সদস্যপদ পাবে। মোট কথা কোনো দলই ভোটের মাঠ থেকে খালি হাতে ফিরবে না। পিআর পদ্ধতির ডিকশনারিতে পরাজয় বলতে কিছু নেই।

কিন্তু কয়েনের আরেকটা পিঠও আছে। পিআর পদ্ধতির মধ্যেও ধরনের অনেক পার্থক্য আছে। যেসব দেশে পিআর পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়, সেসবের একেক দেশে একেক ধরন। কোথাও ক্লোজড লিস্ট সিস্টেম। কোথাও ওপেন লিস্ট। কোথাও আবার মিক্সড পদ্ধতি। বিরাট জটিল অঙ্ক। আমজনতার কাছে পিআর পদ্ধতিটা বাস্তবিকই কঠিন। ক্লোজড লিস্ট পদ্ধতিতে কোন দল কাকে কাকে এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করে রেখেছে, তা ভোটার সাধারণত জানতে পারবে না। ওটা থাকবে ইসির ফাইলে আর সংশ্লিষ্ট দলের ফাইল ক্যাবিনেটে। আর ওপেন লিস্ট সিস্টেমে দলগুলোর প্রার্থীতালিকা আগেই জানা যাবে। ইলেকশনের পরে দল পূর্বোক্ত তালিকার ক্রম অনুযায়ী প্রার্থীদের বেছে নিয়ে প্রাপ্য কোটা পূরণ করবে। মিক্সড পদ্ধতি তো আরও জটিল। এমপিদের কেউ কেউ নির্বাচিত হবেন প্রচলিত প্রত্যক্ষ ভোটে। আর কিছুসংখ্যক পিআর কোটায়। এটা বেশি জটিল।

আরও সমস্যা আছে। দেখা গেল একই নির্বাচনি এলাকায় তিন দলের তিনজন এমপি হয়ে গেছেন। এক এলাকার প্রার্থী হয়তো বা অন্য এলাকার এমপি হয়ে গেলেন। একটি নির্বাচনি এলাকায় একাধিক বা ততোধিক এমপি পাওয়া  গেল। এক বনে দুই বা ততোধিক সিংহ। আবার হয়তো দেখা গেল, কোনো এলাকার নিজস্ব এমপি নেই। অন্য কোনো এলাকা থেকে পাওয়া অতিথি এমপি সেই এলাকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করবেন। তাঁর হয়ে এলাকায় ছড়ি ঘোরাবেন সংশ্লিষ্ট দলের নেতা বা নেতারা। অতিথি এমপি ঝাল খাবেন স্থানীয় নেতাদের মুখ ও জিহ্বা দিয়ে। পুথিবাগিশ বিশেষজ্ঞ হয়তো বলবেন, তাতে ক্ষতি কী! পার্লামেন্টারিয়ানদের আসল কাজ তো আইন প্রণয়ন ও সংশোধন করা। দেশের নীতি-ব্যবস্থা নিয়ে কারবার তাঁদের। স্থানীয় শাসন-প্রশাসন তাঁর কাজ নয়। এলাকার সমস্যাও তিনি প্রয়োজনে তুলে ধরবেন। সে ক্ষেত্রে এলাকার জনস্বার্থভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করে অতিথি এমপির গোচরীভূত করা স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের পক্ষে মোটেও কঠিন কাজ নয়। বিশ্বের কমবেশি ৯০টি দেশে মিক্সড পিআর বা পিউর পিআর পদ্ধতির ইলেকশন হয়ে থাকে। সেসব দেশ যেভাবে চলে, বাংলাদেশও সেভাবে চলবে। অন্য দেশে পিআর-এ সমস্যা না হলে বাংলাদেশে কেন হবে? আমাদের দেশে এখন নতুন জিনিস আরও বেশি চলবে। নতুন বাংলাদেশ আমাদের স্বপ্ন। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি কতখানি নতুনত্ব লাভ করেছে, সেই প্রশ্নটা থাকল? বইয়ে লেখা এমপির দায়িত্ব, কর্তব্য আর বাস্তবের আচরিত কর্মকাণ্ডের মধ্যে আসমানজমিন ব্যবধানের খবর কারও অজানা নয়। কেতাবি নিয়মে স্থানীয় প্রশাসনের ওপর এমপির বিশেষ কোনো কর্তৃত্ব নেই। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন, থানা-পুলিশ, উন্নয়ন প্রকল্প, টেন্ডার, ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, ছোট ছোট রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজের কমিটি, গুদারাঘাট কি বালুমহাল কিংবা জলমহাল-কোন জায়গায় এমপির ছায়াকর্তৃত্ব নেই? এমপি হলেন এলাকার ডিফেক্টো প্রশাসক। একনায়কতন্ত্রের পনেরো বছর এগুলো খুব অশ্লীলভাবে ছিল। অন্য সময়েও ছিল, হয়তো কিছুটা কম। এমপির নলেজে না দিয়ে থানার স্বাভাবিক কাজকর্ম ওসির পক্ষে করা কঠিন। ইউএনও এমপি মহোদয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকেন। ব্যতিক্রমও আছে। তবে কম। তারপরও আছে ডেমি অফিসিয়াল (ডিও) লেটারের ক্ষমতা। ডিও খারাপ কিছু না। জনপ্রতিনিধি এলাকার স্বার্থে ডিও বা সুপারিশপত্র পাঠাতেই পারেন। কিন্তু আমাদের দেশে শুনেছি এরও সদ্ব্যবহার হয় না। এগুলো হচ্ছে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির সামান্য বহিঃপ্রকাশ। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাই এমন। একটি বা দুটি বাদে কোনো দলের ভিতরে গণতন্ত্র নেই। অভিযোগ রয়েছে, টাকা দিয়ে কমিটি পাওয়া যায়, কমিটির পদ পাওয়া যায়। তার মানে বিনা পয়সায় বা টাকার বিনিময়ে কেউ না কেউ পদ বিক্রি বা বিতরণ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দলের সদস্যরা ভোট দিয়ে কোনো নেতাকে নির্বাচিত করেন না। দলের তহবিল কোথা থেকে আসে তারও কোনো ঠিকঠিকানা নেই। পাঁচতারা হোটেলে বিপুল টাকা খরচ করে ইফতার মাহফিল! কড়ি কোত্থেকে এলো? সে প্রশ্ন এ দেশে গুরুত্বহীন। এই যে এত সংস্কার সংস্কার করে আমরা মুখে ফেনা তুলছি; কিন্তু রাজনৈতিক দলের ভিতরের সংস্কৃতি বদলের কথা জোর দিয়ে বলছি না। এমতাবস্থায় পিআর কতখানি ভালো ফল দেবে বলা মুশকিল।

পিআর পদ্ধতিতে দেখা গেল একই এলাকায় দুইজন এমপি হয়ে এসেছেন। এক বনে দুই সিংহ। তখন কেমন হবে! চলমান রাজনৈতিক চালচিত্রের কথা মনে রেখে এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে হবে। সমস্যা আরও আছে, ইলেকশনের পরে কোটায় এমপি হওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে যাবে। নয়ছয় হতে পারে। প্রচলিত ব্যবস্থায় ভোটে যার জামানত হারানোর কথা-সেই কি না, দলের আনুকূল্যে এমপি হয়ে গেলেন। পক্ষান্তরে নিজের এলাকায় জনবান্ধব নেতা, যিনি সঠিকভাবে জনপ্রতিনিধিত্ব করতে পারতেন, তিনিই বাদ পড়ে গেলেন পিআরের ফাঁদে পড়ে। কিন্তু প্রচলিত ব্যবস্থায় ভোটার জেনেশুনে ভোট দেন। যে প্রার্থীকে তিনি যোগ্য ও দক্ষ মনে করেন, তাঁর মার্কায় ভোট দেন। সাধারণত জনবান্ধব প্রার্থীরাই পাস করেন। ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বা কালো টাকা দিয়ে ইলেকশন প্রভাবিত করা হলে সে ভিন্ন কথা। ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং পিআর সিস্টেমেও হতে পারে। সেটা আরেকটা বাজে সংস্কৃতি। গণতন্ত্রের পোশাক পরে অগণতান্ত্রিক চর্চা। এই সমস্যা আলাদাভাবে অ্যাড্রেস করতে হবে। ইলেকশন কমিশন, প্রশাসন, রাজনৈতিক দলসমূহ ও প্রার্থী সবাইকে এক হয়ে অনিয়ম ও অগণতান্ত্রিকতার বিপক্ষে দাঁড়াতে হবে।

উপস্থিত সময়ে পিআরের আরেকটি বড় সমস্যা হলো বর্তমান সংবিধানের অধীনে নতুন এই পদ্ধতির ইলেকশন আদৌ কি করা যাবে? মনে হয় না। ইলেকশন কমিশনও এমন কোনো বিধান করতে পারবে না, যেটা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে হবে, তার সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। শাসনতন্ত্রের ৬৫(২) ধারায় একক আসনভিত্তিক ইলেকশনের কথা বলা আছে। তাহলে পিআর হবে কিসের ভিত্তিতে? তখন সংবিধান সংশোধনের প্রশ্ন আসবে। জাতীয় সংসদ যখন নেই তখন কে সংবিধান সংশোধন করবে? উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবির পালে জোর হাওয়া লাগবার সমূহ-সম্ভাবনা। এই দাবিতে এক পক্ষ সোচ্চার হবে। আরেক পক্ষ এই দাবির বিপক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে হয়তো মাঠে নামবে। তৈরি হতে পারে জটিল পরিস্থিতি। অনিশ্চিত হয়ে পড়তে পারে জাতীয় নির্বাচন।

আসলে এখনই পিআর পদ্ধতিতে ইলেকশনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হলে বাংলাদেশের বিদ্যমান বাস্তবতায় সেটা হবে প্যান্ডোরার বাকসের মুখ খুলে দেওয়ার শামিল। গ্রিক পুরাণের প্যান্ডোরার বাকসোটি যে অন্তহীন সমস্যায় ভরা, সে কাহিনি কমবেশি সবাই জানে। তবে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা এবং ধাপে ধাপে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে পিআর পদ্ধতির দিকে যেতে বাধা নেই। প্রচলিত ইলেকটোরাল সিস্টেমের সেটা উত্তম বিকল্প হতে পারে বৈকি। কাজেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে সবকিছু ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখা উচিত।

সাধারণ নির্বাচন বিলম্বিত হতে পারে কিংবা রাজনৈতিক অনৈক্য প্রবলতর হতে পারে; এমন সব জটিল সংস্কারের কথা এখনই না ভেবে যত দ্রুত সম্ভব দেশে নির্বাচিত সরকার আনার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। ইলেকশনের পর বিএনপির প্রতিশ্রুতি মতো জাতীয় সরকার গঠিত হলে সেটা হবে সর্বোত্তম। অন্য কোনো দল মেজরিটি পেলে তারাও সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে পারে। বাধা তো নেই। নির্বাচিত সরকার না থাকায় সর্বস্তরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজমান। কোথাও কম, কোথায় বেশি। আইনের শাসন পদে পদে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। সব রাজনৈতিক দলের মাঠপর্যায়ের নেতারা অল্পবিস্তর শক্তির চর্চা করছেন। থানা-পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের কাজে নানাভাবে অন্যায় প্রভাব খাটাতে চাইছেন। এই পরিস্থিতি অস্বস্তিকর। হুইসেল বাজিয়ে ভোটের ট্রেন ছেড়ে দিলে আশা করা যায় পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর আইনের শাসন নিশ্চিত করা সহজ হয়ে যাবে। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুদৃঢ় হলে ধীরে ধীরে রাজনৈতিক সংস্কৃতিরও প্রত্যাশিত পরিবর্তন আসবে, যদি সদিচ্ছা থাকে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক  
 

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য