শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩১, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

জব্বার আল নাঈম
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

আইরিশ নাট্যকার স্যামুয়েল বেকেট তাঁর ‘ওয়েটিং ফর গোডো’ নাটকের জন্য আজও কিংবদন্তি। নাটকের প্রধান দুই চরিত্র ভ্লাদিমির ও এস্ট্রাগন নির্জন রাস্তার পাশে একটি গাছের নিচে দাঁড়িয়ে অনিশ্চিত অপেক্ষা করছে। যেখানে তাদের সঙ্গী কেউ নেই, কিছু করার নেই, কোথাও যাওয়ার নেই, সাহায্য করতে কেউ এগিয়ে আসবে কি না জানে না। অর্থাৎ অস্থিরতা আর অন্তঃসারশূন্য সমাজের চিত্রনাট্যই দৃশ্যমান হয়েছে এখানে।

নাটকের চরিত্রের দুজনের মতোই একদিকে হতাশা, অন্যদিকে অনিশ্চিত জীবনের বাসিন্দা বাংলাদেশের মানুষ। যেন তাদের কেউ নেই, কিছু নেই। স্যামুয়েল বেকেট যুগান্তকারী এই নাটকটি লিখেন ১৯৪৮ সালে। এর কাহিনি বিশ্বের নাটকপ্রিয় মানুষ মাত্রই জানে। তবে এত বছর পর সম্ভবত বাংলাদেশিরা জেনে গেছে তারা একজনের জন্য ঠিকই অপেক্ষা করছে। যিনি হবেন ক্ষতবিক্ষত দেশটির অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও মানবিক মুক্তির নায়ক। 

একাত্তরের পর থেকেই বাংলাদেশ অনিশ্চিত যাত্রার সঙ্গী। বেশির ভাগ সময়ই উপহাস আর অনাদরে পার করছে বছর। সেই তারাই একের পর এক শিকল ছেঁড়া শুরু করে! সবচেয়ে বড় শিকলটা ছিন্নভিন্ন করে একাত্তরে। এরপরও সময়ে সময়ে বিভিন্ন সংকট মোকাবেলা করতে হয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট নতুনভাবে আবারও উজ্জীবনীর গান গায় বাঙালি। সম্মিলিত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত বাঙালি। প্রয়োজন নেতৃত্ব।

তাহলে কে এবং কবে সমস্যাগুলো দূর করতে নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। জাতির ভাগ্যে বিভিন্ন সময়ে কয়েকজন নেতার আগমন ঘটলেও কাঙ্ক্ষিত মুক্তি মিলেনি। আদায় হয়নি অধিকার। বরং বারবার চেনা দৈত্য-দানব অচেনা রূপে ছারখার করে গেছে। ফলে বাঙালি চরিত্র ভ্লাদিমির ও এস্ট্রাগন জীবনেই ঘুরপাক খাচ্ছে।

২. আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেকে শান্তির দূত ভাবেন। এটাও বলেন, পৃথিবীর অনেকগুলো সমস্যার সমাধান করলেও আমার নাম কেউ মুখে নিতে চায় না। অর্থাৎ তিনি বিনিময় চান, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেকে ঈশ্বরপ্রেরিত দূত উল্লেখ করে পুনরায় ক্ষমতায় এসেছেন। একবার নয়, দুবার নয়, বারবার জনতাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, ‘কেউ আমাকে মূর্খ বা পাগল ভাবতে পারেন। কিন্তু আমি জানি, আমি ঈশ্বরপ্রেরিত।’ একই পন্থায় শেখ হাসিনাও নিজেকে বাংলাদেশের একমাত্র ব্যক্তি ভাবা শুরু করেছিলেন। কারণ এটা তাঁর বাবার দেশ, যা ইচ্ছা তা করার অধিকার রাখেন। আবার তিনিই দেশটির সব সমাধানের নেত্রী। আর সংকটের শুরু এখানেই।

কেউ কেউ ভিন্ন ও ব্যতিক্রম। মাস কয়েক পূর্বে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের কর্মীদের বলেন, ‘সহকর্মী হিসেবে আপনাদের প্রতি আমার একটি অনুরোধ। আপনাদের নেতা হিসেবে আমার নির্দেশ, আজকের পর থেকে দয়া করে আমার নাম যখন কেউ বলবেন, কেউ আমাকে দেশনায়ক, রাষ্ট্রনায়ক—এই শব্দগুলো বলবেন না। এটি আমার একটু অনুরোধ, আমার নির্দেশ।’ অথচ ৫ আগস্টের পর তিনি ক্ষমতা দখলের জন্য দলের বিশাল কর্মীবাহিনী দিয়ে কূটচালে রাজনীতির ময়দান ত্রাহি ত্রাহি করে তুলতে পারতেন। রাজনৈতিক প্রাজ্ঞতা, বিজ্ঞতা-অন্তত জনপ্রিয়তা দিয়ে তা করা খুব কঠিন কিছু ছিল না। এখনো সেটা সম্ভব, কিন্তু তা থেকে নিজেকে নিবৃত্ত করলেন তিনি। ইতিহাস বলে, এই ভূমিকায় অন্য যে কেউ হলে ফলাফল ভিন্ন কিছু হতো।

তারেক রহমান কে? কী তাঁর পরিচয়? যাঁর বাবা বাংলাদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট, মা তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তাই তিনি অন্যদের মতো ভাববেন না, ভাবাটা যৌক্তিকও হবে না। তিনি জানেন, পরিশীলিত ও মার্জিত হতে হয়। এটাই রাজনীতি ও গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।

৩. ১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ জন্মলগ্ন থেকে বিএনপি সাধারণ মানুষের দল হিসেবে স্বীকৃত ও পরিচিত। নয়তো দীর্ঘ ১৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার পরও আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা থাকবে কেন দলটির? নেতাকর্মীরা জেল, জুলুম ও জরিমানার পরও কেন উজ্জীবিত! কারণ দলটির আছে যোগ্য নেতৃত্ব, ভিশন ও মিশনের স্বচ্ছতা। তাহলে মনে প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক দলটির কর্ণধার বিদেশের মাটিতে কেন? উত্তর হলো, এক-এগারো ও তার পরবর্তী সরকারের রোষানলের শিকার হয়ে চিকিৎসার জন্য গিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের পর তাঁর দেশে ফেরার পথ রুদ্ধ করে। ২০১০ সালের পর পাসপোর্টটিও নবায়ন করেনি দূতাবাস। ২০১৪ সালে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করলেও তৎকালীন বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ট্রাভেল পাসপোর্ট ব্যবহারের পরামর্শ দেয়। অথচ বলা হচ্ছে ইংল্যান্ডে পরিবারসহ রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন তারেক, তাহলে তিনি প্রথম কিংবা একমাত্র ব্যক্তি নন। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক আবেল এসক্রিবা ফলশ এবং ড্যানিয়েল ক্রেমারিচ এক হিসাব তুলে ধরে বলছেন, ১৯৪৬ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ১৮০ জনেরও বেশি রাষ্ট্রপ্রধান নির্বাসনে যেতে বাধ্য হয়েছেন।

এই মুহূর্তে তারেক রহমান আলোচনায় কেন? কারণ দেশের মানুষের পাশে থাকার আগ্রহ, ইচ্ছা ও পরিকল্পনা বিভিন্নভাবে ব্যক্ত করছেন। ২০২০ সালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৪তম জন্মদিবসের আলোচনা ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ স্লোগানটি উচ্চারণ করেছিলেন, পরবর্তীতে দিয়েছিলেন রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য রূপরেখার ৩১ দফা, জুলাই আন্দোলনকারী ও বিপদগ্রস্তদের পাশেও সাহসী হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন তিনি।

চলতি বছরের ২৩ এপ্রিল উত্তরবঙ্গের এক কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বলেন, ‘জাতি বিভাজিত হলে দেশ এগিয়ে যেতে পারবে না। আমরা ধর্ম বিবেচনা করব না, বাংলাদেশি হিসেবে বিবেচনা করব এবং সব ধর্মের মানুষের সম্প্রীতির দেশ গড়ে তুলব।’

পূর্বের সরকার দেশের সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের জান ও জবানের নিরাপত্তা বিভিন্নভাবে বিঘ্নিত করার পাশাপাশি জাতির সামনে ঘৃণিত ও নিন্দনীয়ভাবে উপস্থাপন করেছে। তাদের কথা ভেবে তারেক রহমান বলেন, সমাজের অনেক গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি আছেন, যাঁরা দেশের জন্য কাজ করতে চান। কিন্তু তাঁরা রেগুলার রাজনীতিতে নেই। তাঁদেরকে সমাজের উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ দেবে বিএনপি।

বিভিন্ন সময়ে জাতিকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি মাথায় রেখে তারেক রহমান যদি সামনের দিকে অগ্রসর হন, দিশাহারা জাতি ভ্লাদিমির ও এস্ট্রাগন চরিত্র থেকে বের হয়ে একজন সত্যিকার নেতা খুঁজে পেতে পারে।

লেখক : কবি ও কথাসাহিত্যিক। 

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
সর্বশেষ খবর
শেবাচিমের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
শেবাচিমের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ধরা ৪ ডাকাত
গোবিন্দগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ধরা ৪ ডাকাত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙনে নিঃস্ব শরীয়তপুরের শত শত পরিবার
পদ্মার ভাঙনে নিঃস্ব শরীয়তপুরের শত শত পরিবার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক-হেলপার নিহত
পীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক-হেলপার নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প
ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কিশোরগঞ্জে কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদের স্বপ্ন পূরণে ঐক্যবদ্ধ আহ্বান
শহীদের স্বপ্ন পূরণে ঐক্যবদ্ধ আহ্বান

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন
বাংলাদেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন প্রণীত হবে না : সালাহউদ্দিন

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাছের ডাল পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গৌরনদীতে গাঁজাসহ আটক মাদক বিক্রেতার এক বছরের কারাদণ্ড
গৌরনদীতে গাঁজাসহ আটক মাদক বিক্রেতার এক বছরের কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের
ডাকসু নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫
জুলাই মাসে দেশের সামগ্রিক পিএমআই সূচক বেড়ে ৬১.৫

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমল লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
বগুড়ায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস পুকুরে, প্রাণ গেল তিন মাসের শিশুর
বাস পুকুরে, প্রাণ গেল তিন মাসের শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী
রমজানের আগে নির্বাচন দিয়ে সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালতলীতে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ২
তালতলীতে ৪ কেজি গাঁজাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জাতীয় স্বার্থে সব দল এক জায়গায় বসার পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করছে বিএনপি’
‘জাতীয় স্বার্থে সব দল এক জায়গায় বসার পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের প্যানেল ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের দ্বিগুণ শুল্কে ভারতের শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’
‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিভারপুল থেকে আল হিলালে যোগ দিচ্ছেন স্ট্রাইকার নুনেজ
লিভারপুল থেকে আল হিলালে যোগ দিচ্ছেন স্ট্রাইকার নুনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম