শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৯, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ২২:৪৬, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

মো. রেজুয়ান খান
অনলাইন ভার্সন
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ফল উৎপাদনের জন্য এক অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উঁচু পাহাড়, টিলা এবং সমতল জমিতে বিভিন্ন প্রজাতির ফল জন্মায়। গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে এই এলাকার সমতল ও উঁচু স্থানে আম, কাঁঠাল, পেঁপে, কলা এবং আনারসের ফলন হয়। সারাবছর মৌসুমি ফল উৎপাদনে পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই অঞ্চলের স্থানীয় বাজারগুলো এখন মৌসুমি ফল বিক্রয়ের জন্য উপযোগী হয়ে উঠেছে।

সবুজে ঘেরা পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রায় এক লাখ হেক্টর জমিতে মৌসুমি ফলের বাগান গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে কিছু ফল সারাবছর পাওয়া যায়। যার মধ্যে রসালো আম, মিষ্টি কাঁঠাল আর সুস্বাদু আনারসের প্রাচুর্য চোখে পড়ার মতো। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের মাটি বিদেশি ফল উৎপাদনেও দারুণ উপযোগী। ম্যাংগোস্টিন, রাম্বুটান, রসকো (স্থানীয় ভাষায় তাইথাক বা রক্তফল নামে পরিচিত), চিন্দিরা, আমড়া, আনোনা, মারফা, লংগান, প্যাশন ফ্রুট এ নামগুলো দেশি ফলগুলোর সাথে মিশে পার্বত্যঞ্চলের মানুষের কাছে  সমাদৃত হয়েছে। এ ফলগুলো এখন পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যাপক ফলন হচ্ছে এবং স্থানীয় বাজারগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। বলা যায়, সারা দেশে বছরজুড়ে দেশের বাজারে যে পরিমাণ ফল উৎপাদিত হয়, তার সিংহভাগের জোগান দেয় পার্বত্য অঞ্চল।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত ফলগুলো পরিবেশবান্ধব ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক ও টেকসই কৃষি উদ্যোগ হিসেবে ক্রমেই জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। এর উৎপাদন ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম হলেও আর্থিক লাভ বেশ উল্লেখযোগ্য, যা পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য এক নতুন গতি সৃষ্টি করছে। পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য ফল চাষ শুধু খাদ্য নিরাপত্তার মাধ্যম নয়, বরং আয় ও জীবিকা নির্বাহের একটি নির্ভরযোগ্য উৎসে পরিণত হয়েছে। কৃষিজ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়ার ফলে নিয়মিত আয় নিশ্চিত হচ্ছে, যা স্থানীয় পরিবারগুলোর জীবনমান উন্নয়নে সহায়ক হচ্ছে। পাহাড়ি অঞ্চলে উৎপাদিত মৌসুমি ফলগুলো শুধু স্বাদে অনন্য নয়, বরং পুষ্টিগুণেও ভরপুর- যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই ফলগুলো পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর খাদ্যাভ্যাসের অংশ হয়ে উঠেছে এবং স্থানীয়ভাবে প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রির মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের নারীরা এখন ফল চাষে কেবল সহায়ক শক্তি নন, বরং একটি আত্মনির্ভরশীল, গতিশীল অংশীদারে পরিণত হয়েছেন। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলার নানা পাহাড়ি অঞ্চলে নারীরা তাদের নিজেদের উদ্যোগে আম, লিচু, কাঁঠাল, কমলা, আনারস, কলা, পেঁপে ও ড্রাগন ফলসহ নানাবিধ মৌসুমি ফল চাষ করছেন। তারা শুধু ফল উৎপাদনেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং ফল রক্ষণাবেক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং বাজারজাতকরণের প্রতিটি ধাপেই সক্রিয়ভাবে জড়িত। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তারা জ্যাম, জেলি, আচার, শুকনো ফল প্রক্রিয়াজাত করে স্থানীয় বাজার ছাড়াও শহরের সুপারশপ ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিক্রয় করে তাদের নিজেদের আয় এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন। 

এছাড়াও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সহায়তায় প্রশিক্ষণ নিয়ে নারীরা আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, জৈব সার ব্যবহার এবং সঠিক সংগ্রহ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ফলের মানোন্নয়ন ঘটাচ্ছেন। এভাবে তারা শুধু পরিবার ও সমাজে অবদান রাখছেন না, বরং নারীর ক্ষমতায়ন, স্বনির্ভরতা এবং স্থানীয় অর্থনীতির অগ্রযাত্রায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত অর্গানিক ফলসমূহ রাসায়নিকমুক্ত ও প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত হওয়ায় অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত এবং মানবদেহের পুষ্টির জন্য উপযোগী। স্থানীয় বাজারে সরবরাহ ছাড়াও শহরাঞ্চল ও আন্তর্জাতিক বাজারে অর্গানিক ফলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে, যা এই খাতকে রপ্তানিমুখী শিল্পে রূপান্তরের সুযোগ এনে দিয়েছে। এসব ফল বিভিন্ন জটিল রোগ প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পার্বত্য অঞ্চলে ফল চাষের প্রসার উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। পাশাপাশি, পরিবেশবান্ধব চাষ প্রথা ও সামাজিক ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। টেকসই কৃষি কৌশল এবং পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন অর্গানিক ফলের ভাণ্ডার হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

অ্যাগ্রো ইকো ট্যুরিজম এমন একটি পর্যটন মডেল যেখানে কৃষি, পরিবেশ ও সংস্কৃতির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে পর্যটন পরিচালিত হয়। এতে বনাঞ্চল সংরক্ষণ, জৈব কৃষি চর্চা এবং স্থানীয় সংস্কৃতির প্রচার হবে-যা টেকসই উন্নয়নের সহায়ক। পাহাড়ি জনগোষ্ঠী তাদের নিজস্ব ফল বাগান, হস্তশিল্প ও সংস্কৃতিকে পর্যটনের অংশ করে তুলতে পারেন। এতে তারা শুধু আয়ই করবেন না, বরং নিজেদের ঐতিহ্য ও পরিবেশ রক্ষায়ও ভূমিকা রাখতে পারবেন। পর্যটনের মাধ্যমে স্থানীয় ফলের পরিচিতি বাড়লে দেশের বাইরেও এর চাহিদা তৈরি হতে পারে। এতে রপ্তানির সুযোগ বাড়বে এবং কৃষকদের আয়ও বৃদ্ধি পাবে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের ফল বাজারজাতকরণে বেশ কিছু কাঠামোগত ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যা এই খাতের সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে বাধা সৃষ্টি করছে। দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল, নৌপথের ওপর নির্ভরতা এবং কাপ্তাই হ্রদের পানির স্তর কমে যাওয়ায় অনেক সময় ফল পরিবহণ ব্যাহত হয়। আধুনিক কোল্ড স্টোরেজ বা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানার অভাবে ফল দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়, ফলে কৃষকরা তাদের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। অনেক কৃষক শহরের বড়ো বাজারে সরাসরি পৌঁছাতে পারেন না, ফলে মধ্যস্বত্বভোগীদের ওপর নির্ভর করতে হয়। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় পরিকল্পিত অবকাঠামো উন্নয়ন, সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা, প্রশিক্ষণ ও বাজার সংযোগ জোরদার করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। রাস্তাঘাট উন্নয়ন, পরিবহণের সহজলভ্যতা এবং ফলভিত্তিক শিক্ষা চালু হলে পার্বত্য অঞ্চল হয়ে উঠবে আরও সজীব।

ফলভিত্তিক শিক্ষা (আউটকাম বেজড এডুকেশন) চালু হলে পার্বত্য চট্টগ্রামে ফল সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতকরণে বেশ সহজ হবে। ফলভিত্তিক শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ফল চাষ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিপণনের বাস্তব জ্ঞান অর্জন করবে, যা সরাসরি কৃষি ও উদ্যোক্তা খাতে কাজে লাগবে। শিক্ষার্থীরা স্থানীয় ফলের বৈচিত্র্য ও পুষ্টিগুণ বুঝে নতুন পণ্য উদ্ভাবনে আগ্রহী হবে- যেমন জ্যাম, জেলি, শুকনো ফল ইত্যাদি। শিক্ষার্থীরা বিপণন কৌশল, ব্র্যান্ডিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে স্থানীয় ফলকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছে দিতে পারবে। ফলভিত্তিক শিক্ষা নারীদের ও তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলবে, বিশেষ করে পাহাড়ি নারীদের জন্য এটি হবে একটি টেকসই বিকল্প। এই শিক্ষাব্যবস্থা বাস্তব জীবনের সঙ্গে সংযুক্ত হলে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আত্মনির্ভরতা অর্জনে এটি একটি কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে ফল উৎপাদন ও এর সুষ্ঠু ব্যবহারে বাংলাদেশ সরকার গত দুই দশকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, প্রকল্প ও নীতিমালা বাস্তবায়ন করেছে, যা এই অঞ্চলের কৃষি ও অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ফল চাষে আগ্রহী কৃষকদের প্রশিক্ষণ, চারা বিতরণ ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমান সরকার পার্বত্যাঞ্চলে জুমচাষ থেকে সরে এসে স্থায়ী ফল বাগান গড়ে তোলায় উৎসাহ দিচ্ছে। কৃষকদের জন্য মাঠ দিবস, কৃষক সমাবেশ ও প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হচ্ছে। পার্বত্য শান্তিচুক্তির পর তিন জেলায় ১২০০ কিলোমিটার পাকা রাস্তা, ৯৮০০টি ব্রিজ ও ১৪০টি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে ফল পরিবহণ সহজ হয়েছে এবং কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন। উদ্যোক্তারা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সরাসরি ফল বিক্রি করছেন, যা মধ্যস্বত্বভোগীদের নির্ভরতা অনেকটা কমিয়ে এনেছে।

সরকার তিন পার্বত্য জেলায় ফল চাষের অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমানে তিন পার্বত্য জেলায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট ফল চাষের জমি ছিল প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার ৭২৯ হেক্টর। যেখানে ৪৫ প্রজাতির ফল উৎপাদিত হচ্ছে, যা দেশে মোট ফল উৎপাদনের প্রায় ১৫ শতাংশ। বান্দরবানেই বছরে ৮ দশমিক ৫ লাখ টন ফল উৎপাদিত হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। প্রায় ১৬ লাখ মানুষের মধ্যে ২৪ শতাংশ মানুষ এখন ফল উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল। পাহাড়ি নারীরা ফল চাষ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হয়ে নারী ক্ষমতায়নের দৃষ্টান্ত স্থাপন করছেন। এই সাফল্যগুলো আরও টেকসই করতে হলে প্রয়োজন হবে সেচ সুবিধা বৃদ্ধি, সমন্বিত টোল ব্যবস্থা, সহজ শর্তে ঋণ এবং ফলভিত্তিক শিল্প স্থাপন।

পার্বত্য চট্টগ্রামের রঙিন পাহাড় যেমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোহিত করে, তেমনি এখানকার মৌসুমি ফলের বৈচিত্র্য ও পুষ্টিমূল্য আমাদের স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির জন্য এক অনন্য সম্পদ। এই অঞ্চলের কৃষকেরা, বিশেষ করে নারীরা, ফল উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিপণনের প্রতিটি ধাপে অংশ নিয়ে নিজেদের শুধু অর্থনৈতিকভাবে নয়, সামাজিকভাবেও আত্মপ্রত্যয়ী করে তুলছেন। সরকার, বেসরকারি সংস্থা এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত প্রয়াস এই সম্ভাবনাকে আরও সুদৃঢ় করতে পারে। পার্বত্য চট্টগ্রাম হতে পারে ফলভিত্তিক টেকসই উন্নয়ন ও কৃষিভিত্তিক পর্যটনের অনন্য উদাহরণ। তাই প্রয়োজন সংরক্ষণে সহনশীলতা, উৎপাদনে উদ্ভাবন, আর বাজারে সাহসী অংশগ্রহণ।

লেখক: জনসংযোগ কর্মকর্তা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
সর্বশেষ খবর
নিহত রূপলালের পরিবারকে তারাগঞ্জ বিএনপির আর্থিক সহায়তা
নিহত রূপলালের পরিবারকে তারাগঞ্জ বিএনপির আর্থিক সহায়তা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসের ধাক্কায় পথচারী নিহত
বাসের ধাক্কায় পথচারী নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নওগাঁর আত্রাই নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে
নওগাঁর আত্রাই নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি নেতার বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
রংপুরে বিএনপি নেতার বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নেত্রকোনায় হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার বিচারের
দাবিতে মানববন্ধন সমাবেশ
রংপুরে হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ১
কাভার্ড ভ্যান-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থ থাই রাজকুমারি গুরুতর রক্ত সংক্রমণে ভুগছেন
অসুস্থ থাই রাজকুমারি গুরুতর রক্ত সংক্রমণে ভুগছেন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় বিচার দাবি বগুড়া ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় বিচার দাবি বগুড়া ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলেন টম ক্রুজ
ট্রাম্পের যে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলেন টম ক্রুজ

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধাসহ রাবি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ৮ দফা দাবি
প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধাসহ রাবি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ৮ দফা দাবি

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মহাবিশ্বের শুরুর দিকের বিরল গ্যালাক্সি খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিদরা
মহাবিশ্বের শুরুর দিকের বিরল গ্যালাক্সি খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিদরা

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিইউএফটিআইমান-এর জাঁকজমকপূর্ণ তিন দিনব্যাপী সংলাপের সমাপ্তি আজ
বিইউএফটিআইমান-এর জাঁকজমকপূর্ণ তিন দিনব্যাপী সংলাপের সমাপ্তি আজ

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল
মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লবের পথ আমরা হারিয়ে ফেলেছি : রেজা কিবরিয়া
বিপ্লবের পথ আমরা হারিয়ে ফেলেছি : রেজা কিবরিয়া

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আলজেরিয়ায় সেতু থেকে নদীতে বাস, নিহত ১৮
আলজেরিয়ায় সেতু থেকে নদীতে বাস, নিহত ১৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে হবিগঞ্জে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে হবিগঞ্জে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমছে পদ্মার পানি, তবে কমেনি দুর্ভোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কমছে পদ্মার পানি, তবে কমেনি দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্রকল্পের ব্যয় বেশি: জ্বালানি উপদেষ্টা
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্রকল্পের ব্যয় বেশি: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ এখনো ষড়যন্ত্রের মুখে : ফারুক
দেশ এখনো ষড়যন্ত্রের মুখে : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৮ সালের নির্বাচন পরিকল্পিত ছিল : মঈন খান
২০০৮ সালের নির্বাচন পরিকল্পিত ছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় গানপাউডার কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১১
রাশিয়ায় গানপাউডার কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে সেনা অভিযানে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার, আটক ৩
রাজশাহীতে সেনা অভিযানে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেলা ও আড্ডায় প্রাকৃতিক বেলাইবিলে বসুন্ধরা শুভসংঘের চড়ুইভাতি
খেলা ও আড্ডায় প্রাকৃতিক বেলাইবিলে বসুন্ধরা শুভসংঘের চড়ুইভাতি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫
পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন