শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৬, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৫০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

অধ্যাপক ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর (পাভেল)
অনলাইন ভার্সন
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

৫ আগস্ট ২০২৪ সাল।
সেদিনের সকালটা আর দশটা সাধারণ সকালের মত নয়, সারাটা রাত তীব্র উৎকন্ঠায় জেগে থাকা বিশ কোটি মানুষের নিদ্রাহীন রাতের শেষে এক পরিবর্তনের প্রত্যাশিত শুভ সকাল। সকাল থেকেই ঢাকার গুমোট আকাশে সূর্যহীন ধূসর মেঘ, প্রশস্ত রাজপথগুলো জনশূন্য শুনশান। জনহীন রাজপথে সকালের নীরবতা বিদীর্ণ হচ্ছে পুলিশ, বিডিআর, সেনাবাহিনীর টহল গাড়ির কর্কশ শব্দে। গতরাতে রাস্তায় পোড়ানো টায়ারগুলো থেকে আসছে ধোঁয়ার উৎকট গন্ধ। এদিক-ওদিক ছড়ানো লোহার ব্যারিকেড রাস্তা জুড়ে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে রোদের তেজ আর সূর্যের আনাগোনা। রাজনৈতিক কর্মী, ছাত্র-জনতার ছোট ছোট জটলা আস্তে আস্তে জনস্রোতে পরিণত হচ্ছে। 

উৎকণ্ঠিত দেশবাসী একটা সুসংবাদের অপেক্ষায় টেলিভিশনের পর্দার সামনে প্রায় নিষ্পলক তাকিয়ে। চারদিকে গুজব আর সত্যের মিশেলে কখনো আনন্দ কখনো আবার ক্ষণিক উৎকণ্ঠার দোলাচল। আজ বাংলাদেশ কারো নির্দেশের অপেক্ষায় নেই, স্বৈরাচারী হাসিনা যুগের পতন মুহূর্তের অপেক্ষায় সারা বাংলাদেশ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, শাহবাগ, শনির-আখড়ায় জনস্রোত ততক্ষণে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। আজ সারা ঢাকা শুধুই এক মিছিলের শহর। সারাদেশে গুজব গণভবনে শেখ হাসিনার সাথে পুলিশ আর সশস্ত্র বাহিনী প্রধানদের লম্বা বৈঠক চলছে। দাবানলের মত খবরটা ছড়াতেই চতুর্মুখী মিছিলের গন্তব্য একটাই ‘গণভবন’। রাস্তায় ছাত্র-জনতার বুকে নির্বিচার গুলি চালানো পুলিশ আর বিডিআর সদস্যরা ছাত্র-জনতার ধাওয়ায় ইউনিফর্ম ফেলে প্রাণ নিয়ে পালিয়েছে। সকাল হওয়ার পরপরই সেনা সদস্যরাও মাঠে নেই ভোর থেকেই।

হঠাৎ সব কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এলো সেই প্রত্যাশিত বিজয়ের মুহূর্ত, যার জন্য সারা বাংলাদেশের অপেক্ষা দীর্ঘ সতেরো বছর ধরে। জনতার রুদ্র রোষ থেকে প্রাণে বাঁচতে ‘শেখ হাসিনা পালায় না’ বলে দম্ভোক্তি করা ফ্যাসিস্ট তার অগণিত নেতাকর্মীকে ফেলে শুধু পদত্যাগই নয় বরং দীর্ঘশ্বাস দৌড়ে আরেক লুটেরা ছোট বোন রেহানাসহ হেলিকপ্টারে উঠে কার্গো বিমানে ভারতে পালিয়ে গেছে। আর কয়েক মিনিট দেরি হলে ঢাকার সকল প্রান্ত থেকে গণভবনমুখী মিছিলের জনস্রোতে শেখ হাসিনা নামের কোন মানুষকে শনাক্ত করার কোন চিহ্নই হয়তো খুঁজে পাওয়া যেত না। শেখ হাসিনাকে না পাওয়া বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে বিধ্বস্ত হল গণভবন আর দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা শেখ নামের প্রতিটি চিহ্ন -এসবের সাথে নেই কোন দল বা সংগঠন আছে শুধুই বাংলাদেশ। পুলিশ আর প্রশাসনবিহীন সেই বিশৃঙ্খল বাংলাদেশের পরবর্তী কয়েকদিন যে নামের আহ্বানে বিক্ষুব্ধ জনতা যতটুকু সংযত ছিল, সেই নাম ‘জনাব তারেক রহমান’।

মুক্ত বাংলাদেশে সর্বত্রই সেদিন বাঁধভাঙা আনন্দ। গণভবনের সবুজ ঘাসের গালিচায় মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত শুকরিয়া মহান আল্লাহর দরবারে। যে মানুষ জীবনে কখনো মিছিলে শামিল হননি, আজ সে মিছিলের অগ্রভাগে। বাবার কাঁধে উচ্ছল শিশুর চোখে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সম্ভাবনা, গালে কপালে বাংলাদেশের মানচিত্র আঁকা কিশোরী তরুণীরা সেদিন মুক্ত বিহঙ্গ যেন। আজ বাংলাদেশে সবাই মুক্ত - শিশু কিশোর, তরুণ, যুবা, বৃদ্ধ, অন্তঃপুরবাসিনী সকলেই, কেউ বাদ নেই এই পতন উদযাপনের উৎসবে। 

অথচ এই বিজয় অর্জন এতটা সহজ ছিল না, দীর্ঘ সতেরো বছর ধরে আগ্নেয়গিরির লাভা উত্তপ্ত হতে হতে মহা বিস্ফোরণে অগ্ন্যুৎপাতে উদ্‌গিরিত হয়েছে ৫ আগস্টের দ্বিপ্রহরে। 

এক দীর্ঘ ষড়যন্ত্রের সূচনা সেই এক এগারোর অশুভ ঐক্যের মাধ্যমে, বিএনপি আর জিয়া পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার সেই দেশীয় ষড়যন্ত্রের নকশা রচিত হয়েছে আন্তর্জাতিক সহযোগীদের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায়। 

দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হলেন অন্তরিন, গ্রেপ্তার হলেন তারেক রহমান, বাদ গেল না ছোটভাই রাজনীতি থেকে হাজার মাইল দূরে থাকা আরাফাত রহমান। অমানবিক নির্যাতনে প্রায় মৃত্যুর মুখোমুখি তারেক রহমান বাধ্য হলেন দেশ ছাড়তে শুধুমাত্র চিরস্থায়ী পঙ্গুত্ব থেকে রক্ষা পেতে। 
এদিকে মাটি কামড়ে পড়ে রইলেন বেগম খালেদা জিয়া, ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সামনে নতজানু এদেশের সেনাপ্রধান তার চাকরির নিশ্চয়তার বিনিময়ে হলেন ষড়যন্ত্রের অংশীদার। বিতর্কিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরিকল্পিতভাবে ক্ষমতায় এনেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বকে বিলীন করার দীর্ঘ পরিকল্পনায় সূচনা হলো শেখ হাসিনার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের মাধ্যমে। প্রথমেই পঞ্চদশ সংশোধনীতে বিএনপি'র প্রবর্তিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে মানুষের ভোটাধিকারকে করা হলো অর্থহীন। সর্বোচ্চ আদালত থেকে অধস্তন আদালতকে কুক্ষিগত করে ধ্বংস করা হলো বিচার ব্যবস্থা। 

একদা অনুগত প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহাকে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে দেশ ছাড়া করা হলো। নির্লজ্জ দলীয়করণে প্রশাসন হয়ে গেল পুরোপুরি তাঁবেদার আর আজ্ঞাবহ । আদালতের অসহায় আত্মসমর্পণে বিএনপি'র হাজার হাজার নেতাকর্মী মিথ্যা মামলায় কারান্তরীণ হলেন অনিশ্চিত সময়ের জন্য। রিমান্ডে হারুনদের মতো দলীয় ক্যাডারদের হাতে নির্যাতন যন্ত্রে পঙ্গুত্ব থেকে মৃত্যুর মুখোমুখি হলেন অগণিত বিএনপি নেতাকর্মী। মামলার সংখ্যা বাড়তে বাড়তে সেটা ছাড়লো ৬০ লক্ষের ঘর । শিকার হলো প্রায় একলক্ষ ষাট হাজার বিএনপি নেতাকর্মী। কারো কারো নামে মামলার সংখ্যা দাঁড়ালো তিনশত ছুঁই ছুঁই। নির্দয় হাসিনার নিষ্ঠুরতায় কারাবন্দি অনেকেই বঞ্চিত হলেন প্রিয়জনের জানাজা থেকে, যদিও কেউ পেলেন কয়েক ঘণ্টা প্যারোল মুক্তি কিন্তু ডান্ডা বেরি থেকে মুক্তি মিলল না। রিমান্ডের সাথে যুক্ত হল গুম আর আয়না ঘর নামের কুখ্যাত নির্যাতন পদ্ধতি।

ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলমের মতো চৌকস উদীয়মান নেতারা একে একে হারিয়ে গেলেন গুমের অন্ধকারে। পরিবার আজও জানলো না মানুষটি জীবিত না মৃত, হলো না জানাজার আয়োজন, হলোনা ফাতেহা পাঠ। এই সংখ্যা ছাড়িয়ে গেল পাঁচশত। প্রতীক্ষার পালা দীর্ঘতর হলো, এসবের সাথে যুক্ত হলো বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মতো জঘন্য মানবতা বিরোধী অপরাধ। ২০১৩ সালের মে মাসে ইতিহাসের বর্বরতম শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ডের শিকার হলো অগণিত নিরীহ মাদ্রাসা ছাত্ররা। একই বছরে বিতর্কিত প্রশ্নবিদ্ধ বিচারে প্রান দিলেন রাজনৈতিক নেতারা।

ক্ষমতায় টিকে থাকতে র‍্যাবের মত চৌকস এক বাহিনীকে পরিণত করা হলো সরকারি লাঠিয়াল হিসেবে আর পুলিশ পরিণত হলো ‘পুলিশ লীগে’। প্রশাসনই বা বাদ যায় কেন, তারাও তাবেদারির প্রতিযোগিতায় নেমে পড়লো। নির্লজ্জতার চূড়ান্ত প্রদর্শন করে তারাও হয়ে গেল ‘প্রশাসন লীগ’। এভাবে রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তম্ভই ভেঙে পড়ল একে একে। চতুর্থ স্তম্ভ বা জাতির দর্পণ নামের মিডিয়া এবং সংবাদপত্রের বেহায়াপনা আর রুচিহীন স্তাবকতায় ভরসার শেষ আশ্রয়ও সমর্পিত হলো অসহায়ভাবে। 

শিক্ষাঙ্গণ পরিণত হলো সন্ত্রাস আর কুরুচীর কারখানায়। ছাত্রলীগ আবির্ভূত হল মূর্তিমান এক দুঃস্বপ্নের নাম হয়ে, যুবলীগ আর দুবৃত্তের নাম একাকার হয়ে গেল। লক্ষ কোটি ডলার পাচার, আর অনৈতিকতার প্রতিটি সংবাদের সাথেই অবধারিতভাবে যুক্ত হলো তাদের নাম। সুপরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রযন্ত্র ধ্বংসের নীল নকশায় সংঘটিত হলো বিদ্রোহের নামে নৃশংস বিডিআর হত্যাকাণ্ড। 

ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ধ্বংসের সাথে আওয়ামী লীগের নাম ঐতিহাসিকভাবেই জড়িয়ে আছে, শেয়ার বাজারের কারসাজিতে একদিকে লক্ষ লক্ষ পরিবার রাতারাতি নিঃস্ব হলো সর্বস্ব হারিয়ে। হলমার্ক, যুবক, ডেসটিনি, বিসমিল্লা গ্রুপ, এস আলমরা সমার্থক হয়ে উঠলো ব্যাংক লুটেরা হিসেবে। বাংলাদেশ ব্যাংকও তার সঞ্চয় ধরে রাখতে পারল না, পরিকল্পিতভাবে সুরক্ষিত রাষ্ট্রের কোষাগার থেকে ডিজিটাল চুরির মাধ্যমে রিজার্ভের ডলার হারিয়ে গেল অজানা গন্তব্যে, নির্লিপ্ত নির্লজ্জ সরকার কোটি কোটি ডলারকে ক্ষুদ্র চিনাবাদাম বানিয়ে ফেললো। এমনি অরাজক বিভীষিকার বাংলাদেশে প্রতিবাদের একমাত্র কণ্ঠস্বর হয়ে মাঠে রইল বিএনপি আর মিডিয়ায় প্রতিবাদী হয়ে রইলেন মোহাম্মদ আসাফউদ্দৌলা, পিয়াস করীম, মাহফুজুল্লাহ, মাহমুদুর রহমান, নুরুল কবীর আর আসিফ নজরুলের মত কতিপয় নির্ভীক মানুষ। নিত্যপণ্যের বাজার চলে গেল সিন্ডিকেটের হাতে।

দশ টাকা কেজি চাল আর ঘরে ঘরে চাকরির স্বপ্ন পরিণত হলো নিদারুণ দুঃস্বপ্নে, পেঁয়াজ পরিণত হলো মহার্ঘ পণ্যে, বেগুন, কাঁচা মরিচও বাদ গেল না। সয়াবিন তেলও দুর্লভ হতে হতে বিয়ের যৌতুকের কৌতুকে পরিণত হলো। 

আর ভোটাধিকার? ফ্যাসিবাদ আর গণতন্ত্র যেহেতু একসাথে চলে না তাই নির্বাচন পরিণত হল চরম প্রহসনে, ২০১৪ সালে রকিবুল হুদা নির্বাচন কমিশন মঞ্চস্থ করল শতাব্দীর জঘন্যতম ভোটারবিহীন জাতীয় নির্বাচন। ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং এর প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ আর প্রমাণিত বিশ্বাসঘাতক জাতীয় পার্টির বিশ্বাস ঘাতকতায় জন্ম নিল গৃহপালিত বিরোধী দলের এক চাটুকার সংসদ। 

২০১৩ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের প্রতিবাদে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সারাদেশ তখন আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ। সরকার দীর্ঘ আন্দোলনের তীব্রতায় যখন কোণঠাসা ঠিক তখনই পুনঃনির্বাচনের মিথ্যা আশ্বাসে পশ্চিমা বিশ্বের হস্তক্ষেপে প্রায় সফল আন্দোলনে স্তিমিত হওয়া মৃতপ্রায় আওয়ামী লীগের প্রাণসঞ্চার হলো। 

তারপর পরই স্বমূর্তিতে আবির্ভূত আওয়ামী নির্যাতনের প্রধান লক্ষ্যবস্তু তখন শুধুমাত্র বিএনপি। একের পর এক মিথ্যা মামলায় বিএনপি'র প্রতিটি নেতাকর্মীই তখন মামলা জালে জর্জরিত, দেশের প্রতিটি কারাগার তখন বিএনপি নেতাকর্মীতে পরিপূর্ণ। একজন নেতা কর্মীও রইল না মামলা হামলা আর আক্রমণের বাইরে। তাঁবেদার পুলিশ বাহিনীর তাণ্ডবে মিছিল মিটিং দূরে থাক সামান্য মানববন্ধনও হয়ে উঠল অসম্ভব। বিএনপির দলীয় কার্যালয় তছনছ হলো বারবার, নিরাপত্তা আর তদন্তের নামে সেখানে লাগলো তালা। 

প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে স্তব্ধ করতে মিথ্যা মামলায় ২০১৮ সালে করা হলো কারারুদ্ধ, বিশাল নির্জন ভয়াবহ এক কারাগারে একমাত্র বন্দী হিসেবে কাটালেন বছরের পর বছর। সুদূর লন্ডন থেকে দলের দায়িত্ব নিলেন জনাব তারেক রহমান,  মামলা আর হামলায় জর্জরিত দলকে সংগঠিত করে শত বাঁধার মাঝেও একের পর এক তারুণ্যের সমাবেশ, প্রতিটি বিভাগীয় শহরে পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় সমাবেশ আর সেখানে নজিরবিহীন জনসমাগম, নদীর সাঁতরে, শত কিলোমিটার পায়ে হেঁটে- সাইকেল চালিয়ে সমাবেশে যোগ দিয়ে প্রতিবাদের নব দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো প্রতিবাদী নেতাকর্মী। সংগঠনের কাঠামো এতটাই মজবুত করলেন যে শত নির্যাতনে একজন মানুষও দল ছাড়লেন না। 

এরই মাঝে নুরুল হুদা নির্বাচন কমিশনের প্রযোজনায় প্রশাসন আর পুলিশের নির্লজ্জ ভূমিকায় মঞ্চস্থ হলো কারচুপির নতুন সংস্করণ - ‘নিশি রাতের ভোট’। নির্বাচনের আগের রাতেই সিল মেরে ব্যালট বাক্স ভর্তি করার আওয়ামী পদ্ধতি সুস্পষ্ট হলো একটি সত্যি- আন্দোলন ছাড়া এই সরকার অপসারণের দ্বিতীয় পথ খোলা নেই। মরীয়া হাসিনার রাক্ষসী চরিত্র তখন এক ভয়াবহ নৃশংসতায় পরিণত হয়েছে, ফেসবুকে সামান্য মন্তব্যও ডেকে আনলো অনন্ত কারাবাস বা অনিবার্য মৃত্যু, ২০১৯ সালে বুয়েটে ছাত্রলীগের নৃশংসতায় শহীদ হলো আবরার ফাহাদ।

ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দিলেন আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি, একের পর এক অনুষ্ঠিত হলো বিএনপি'র বিশাল সমাবেশ। বছরব্যাপী বিভাগীয় সম্মেলন, ২০২২-এর ডিসেম্বরে ঢাকা বিভাগীয় মহাসমাবেশ জনতার ঢলে পরিণত হলো, রাষ্ট্রীয় নিষেধাজ্ঞায় তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচার তখন নিষিদ্ধ। এরই মাঝে স্বৈরাচারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আন্দোলনের পাশাপাশি তিনি দিলেন রাষ্ট্র সংস্কারের ২৭ দফা পরবর্তীতে ৩১ দফা। তেইশের অক্টোবরের নয়া পল্টন জনসমাবেশ ছিল এদেশের ইতিহাসের বৃহত্তম জনসমাবেশ। সমাবেশের ব্যাপ্তি আর জনতার উদ্দীপনা রুখতে সেই সনাতনী পুলিশি প্রতিক্রিয়ায় ভন্ডুল করা হলো এক অবিস্মরণীয় সমাবেশ। আবারো শুরু হল নির্বিচারে গণ গ্রেফতার, শীর্ষ নেতৃত্বের কেউই বাদ গেলেন না। বিএনপি'র সকল নেতাদের কারারুদ্ধ রেখে হাবিবুল আউয়াল এর নির্বাচন কমিশন ২০২৪-এর জানুয়ারিতে উপহার দিল আরেক কলঙ্কিত আমি-ডামির নির্বাচন। 

নির্বাচনের পরেও অব্যাহত রইল আওয়ামী নির্যাতন। নব পরিকল্পনায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আন্দোলনের চূড়ান্ত কর্মসূচির দিকে এগোলেন। প্রতিনিয়ত জনসংযোগে উদ্বুদ্ধ রাখলেন সাধারণ কর্মীদের, খোঁজ রাখলেন ব্যক্তিগত সমস্যার। 

বিএনপির চলমান আন্দোলনের সাথে সমান্তরাল হয়ে - এল ছাত্রদের বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন। কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে ৫ জুন থেকে শুরু হওয়া আন্দোলনে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে সকল পদ্ধতিতে তিনি নিজে যেমন সম্পৃক্ত রইলেন- আর তারই নির্দেশে ছাত্রদলও সকল বাধা ও নির্যাতন উপেক্ষা করে রইলো ছাত্রদের পাশে। আন্দোলনের সেই প্রাথমিক দিনে সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রয়োজন ছিল সর্বোচ্চ সতর্কতা আর নির্ভুল পদক্ষেপ। জনাব তারেক রহমান প্রকাশ্য ঘোষণায় ছাত্র-আন্দোলনে সমর্থন যেমন দিলেন, ঠিক তেমনি ছাত্রদল যুবদলকে সর্বত প্রস্তুতিতে প্রতি মুহূর্তে মূল আন্দোলনকে সহায়তা করে যাওয়ার তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত দিয়ে গেছেন প্রতিদিনই। মার্চে শুরু হওয়া আপাতদৃষ্টির কোটা বাতিলের সাদামাটা আন্দোলনে একটা অগ্নি ফুলিঙ্গের প্রয়োজন ছিল, শেখ হাসিনা দাম্ভিক উচ্চারণে আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা বলে ১৪ই জুলাই ঠিক সময়মত অপেক্ষমাণ তীব্র আন্দোলনে অগ্নি সংযোগ করলেন। সাথে যুক্ত হলো সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, তথ্য প্রতিমন্ত্রী আরাফাত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের দম্ভোক্তি। 

বছরের শুরুতে জানুয়ারি মাসে ‘আমি ডামি নির্বাচন’ বর্জন আর প্রতিহতের জন্য তারেক রহমানের ডাকে ভোট প্রদান না করে স্বতঃস্ফূর্ত জনসমর্থন আগে থেকেই তৈরি ছিল সমন্বিত আন্দোলনে অংশগ্রহণের প্রতীক্ষায়। আন্দোলনকে বিএনপি-জামাতের কাজ বলে অর্বাচীন প্রধানমন্ত্রী নিজের অজান্তেই বাস্তবতাকে প্রকাশ করে ফেলেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ চত্বর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত হলো আন্দোলনে। ‘তুমি কে আমি কে - রাজাকার! রাজাকার!, কে বলেছে! কে বলেছে! স্বৈরাচার! স্বৈরাচার!’ স্লোগান হয়ে উঠলো সার্বজনীন। ১৫ জুলাই ওবায়দুল কাদেরের দাম্ভোক্তি আর ছাত্রলীগের আক্রমণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। সাধারণ ছাত্রদের সাথে সাথে আহত হলো অগণিত ছাত্রদল কর্মীরাও।

১৬ই জুলাই এলো আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া দিন হয়ে - আওয়ামী পুলিশের সামনে নির্ভীক চিত্তে সাহসী বুক পেতে রংপুরের আবু সাঈদ ঘাতক বুলেট বুকে নিয়ে তাৎক্ষণিক শাহাদাতে কাঁপিয়ে দিলেন সারা বিশ্ব। প্রায় একই সময়ে চট্টগ্রামে শাহাদাত বরণ করেন ছাত্রদল নেতা ওয়াসিম, এদের সাহসী আত্মদানে দেশের সকল ছাত্র জনতা বিক্ষোভে ফেটে পড়লেন একসাথে, এক অভাবিত ঐক্যের বন্ধনে সূচনা হলো এক দফা আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্ব ।

১৭ জুলাই ঘোষিত হল কমপ্লিট শাটডাউন, সারাদেশ জুড়ে ১৮ জুলাই ১৯ জেলায় হাসিনা বাহিনীর গুলিতে একদিনে শহীদ হলেন ২৯ জন, ঐদিন সন্ধ্যায়- তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী পলক এবং হাসিনার নির্দেশে সারাদেশে বন্ধ হলো ইন্টারনেট সেবা। প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ জনতা গুজবের আঁতুড়ঘর বিটিভি ভবন, সড়ক ভবন, সেতু ভবন, টোল প্লাজা আগুনে ভশ্মীভূত করে দিল স্বতঃস্ফূর্তভাবে। আক্রান্ত হলো মেট্রোরেল। ইন্টারনেট বিহীন বাংলাদেশ বিচ্ছিন্ন হলো বহির্বিশ্ব থেকে। হার না মানা তারেক রহমান সাধারণ ফোনে আন্দোলন অব্যাহত করার নির্দেশ দিলেন ছাত্রদলসহ দলের সকল নেতাকর্মীদের।  

১৯ জুলাই হাসিনা বাহিনীর গুলিতে সারাদেশে প্রাণ দিলেন ৬৬ জন। রাতে জারি করা হলো কারফিউ। ২০ জুলাই কারফিউ এর প্রথম দিনে শহীদ হলেন ২১ জন, অব্যাহত রইলো কারফিউ, গ্রেপ্তার হলেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতা নাহিদ ইসলাম। বিএনপি’র বিরুদ্ধে শুরু হয় গণ-গ্রেপ্তার অভিযান। প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে গ্রেফতার হলেন রিজভী আহমেদ, গুরুতর অসুস্থ মৃত্যু পথযাত্রী স্ত্রীর পাশে থেকে গ্রেপ্তার হন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। দলের মহাসচিব থেকে শুরু করে স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ, বিএনপি’র শীর্ষ নেতৃত্বের প্রায় সকলেই তখন কারারুদ্ধ। নেতৃত্বশূন্যতাকে অগ্রাহ্য করে তারেক রহমান সাধারণ নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিলেন ‘নেতৃত্ব নিন-নেতৃত্ব দিন’।

২৬ জুলাই তিনি আহ্বান জানালেন জাতীয় ঐক্য ও সরকার পতনের। ২৮ জুলাই ডিবি প্রধান- হারুনের প্রযোজনায় অনুষ্ঠিত নাটকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কারীদের আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণায় বাধ্য করা হলো। তবে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে সে ঘোষণা ছিলো প্রভাবহীন। ছাত্রজনতার সামনে তখন বিজয়ের হাতছানি। আন্দোলনে সম্পৃক্ত হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোও সরব হল। এক আগস্ট এলো জামাত শিবির নিষিদ্ধ করার হাস্যকর অসহায় প্রজ্ঞাপন।

২ আগস্ট অনুষ্ঠিত হলো শিক্ষক, অভিভাবক আর সমাজের সর্বস্তরের মানুষের দ্রোহযাত্রা। এদিকে শাহবাগ সায়েন্সল্যাব, যাত্রাবাড়ীতে চলছে আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশের বিরামহীন সংঘর্ষ। উত্তপ্ত আগস্টের সূচনায় স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পতন দেয়াল লিখনে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো, সারাদেশ তখন হাসিনা পতনের এক দফায় ঐক্যবদ্ধ। ৩ আগস্টের বৃষ্টি ভেজা বিকেলে শহীদ মিনার চত্বর পরিণত হলো প্রতিবাদের জনারণ্যে। বুক চিতিয়ে সামনে দাঁড়ানো আবু সাঈদ আর ওয়াসিমরা মানুষের মন থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে মৃত্যুর ভয়। ৪ আগস্ট হাসিনা বাহিনীর নৃশংসতার শহীদ হলেন ৯৩ জন। পাগল প্রায় শেখ হাসিনার নির্দেশে আগস্টের প্রথম দিন থেকেই হেলিকপ্টার হতে নির্বিচার গুলি বর্ষণ করা হয়েছে নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের উপর। রাজপথ দখলে নেয়া লাখো কোটি মানুষ দমনে উন্মাদ স্বৈরাচার নির্বিচার গুলি বর্ষণ করতে পারে, কিন্তু অগ্রযাত্রা ঠেকাতে পারে না। হত্যাকারী পুলিশ কর্মকর্তার নির্লজ্জ অসহায় স্বীকারোক্তি একটাকে মারি- একটাই মরে, বাকিডা যায় না। শুধু জুলাই-আগস্ট শহীদদের সংখ্যা দাঁড়ালো কমপক্ষে দুই হাজারে। এর মধ্যে বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শহীদদের সংখ্যা প্রায় পাঁচশতাধিক। 

ছাত্র জনতার কাতারে শামিল হওয়ায় দুর্লভ মুহূর্ত থেকে বঞ্চিত হতে চায় না কেউই। গৃহবধূ, কিশোর, পর্দানশীল মা-বোন কেউই না। আর তাই বাংলাদেশের সকল দেয়াল বর্ণাঢ্য হয়ে ওঠে প্রত্যয় বিজয় আর তারুণ্যের প্রত্যাশার গ্রাফীতিতে। সনাতন আন্দোলনের নতুন মাত্রা প্রতিবাদ আর প্রত্যয় প্রকাশের নবতর ধারণা গ্রাফিতি। সহমর্মিতা জানাতে বিশ্বের সর্বত্রই একই প্রতিবাদ আর প্রত্যয়ের কণ্ঠস্বরে সামিল হয়। বিক্ষুব্ধ হয় লন্ডন, নিউইয়র্ক-প্যারিস, জেগে ওঠে জনতার হয়ে। 

দুবাইতে প্রতিবাদে অবশ্যম্ভাবী কারাবাস আর শাস্তি হাসিমুখে মেনে নেন ৫৭ জন বীর বাংলাদেশি।

আগস্টের উত্তপ্ত ভ্যাপসা গরমকে অগ্রাহ্য করে ছুঁয়ে দেখা দূরত্বের মুক্তির আরো নিকটবর্তী হতে চলেছে বাংলাদেশ। বুক চিতিয়ে প্রাণ দেয়া আবু সাঈদদের মৃত্যুঞ্জয় দৃঢ়তা আর অসীম সাহস তখন সঞ্চারিত সবার মাঝে। আর তাই শীর্ণ তরুণী তার সমস্ত শক্তিকে রূপান্তরিত করে পুলিশের ভ্যানের সামনে দাঁড়িয়ে দু-হাতে পথ রোধ করে। দুর্বার সাহসে অকুতোভয় মীর মুগ্ধ টিয়ার গ্যাসে জ্বলে যাওয়া দৃষ্টিশক্তিকে প্রাণপণে বাঁচিয়ে রেখে গ্যাসের মেঘের মাঝে চিৎকার করে বলতে পারে ‘পানি লাগবে? পানি?’। একেবারে শেষ নিশ্বাস অব্দি মৃত্যু অবধারিত জেনেও আহত বন্ধুকে টেনে নিতে চায় জীবনের নিরাপত্তার কাছাকাছি- হতাশ ব্যর্থ চেষ্টায়। স্কুটির ডালায় পানির বোতল নিয়ে বুলেট বৃষ্টির মাঝে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকতে পারেন সাধারণ গৃহবধূ। কাঁঠালের কোয়া নিয়ে ছুটতে পারেন বস্তিবাসী বোনেরা, যাত্রাবাড়ীতে পুলিশের অবিশ্রান্ত গুলি বৃষ্টির মাঝেও রাজপথ না ছাড়ার প্রত্যয়ে অবিচল থাকে ফুটপাতের সাধারণ মানুষ।

৬ তারিখ ঘোষিত মার্চ টু ঢাকা কৌশলগত কারণে এগিয়ে এলো ৫ আগস্টে, ঐতিহাসিক পাঁচ আগস্ট জনতার অনিবার্য বিজয় জেনে সেনাবাহিনী সাফ জানিয়ে দিলো- ‘কোন গুলি নয়’। প্রাণ ভয়ে পালালো এতদিনের বিশ্বস্ত সেবা দেয়া লাঠিয়াল আওয়ামী পুলিশ। পুরো বাংলাদেশ সেদিন জনতার দখলে, স্বৈরাচারের দম্ভোক্তি কলঙ্কিত হলো লজ্জাজনক প্রাণভয়ে পালিয়ে যাওয়া অমোচনীয় আজন্ম কালিমায়। সামনে রইলো এক অপার সম্ভাবনা আর প্রত্যাশার বাংলাদেশ। 

সাঈদ-ওয়াসিম-মুগ্ধের বুক পেতে দেয়া আত্মাহুতি, আশুলিয়ায় রিকশা ভ্যানের উপরে অগ্নিদগ্ধ লাশের সারি, আর্মাড গাড়ি থেকে অসম্মানজনকভাবে ফেলে দেয়া শহীদের মৃতদেহের প্রতি সামান্য কৃতজ্ঞতা বোধ থাকলে নতুন করে বাংলাদেশ গড়ার এমন সুবর্ণ সুযোগ হারিয়ে যেতে দেয়া যাবে না। 
রিমান্ড যাত্রী সন্তানের প্রতি স্নেহময়ী মায়ের প্রত্যয়ী আশ্বাস সত্যি হোক। 

‘‘ভয় নেই বাংলাদেশ আমরা আছি 
রক্তাক্ত শপথে বন্দী- 
রক্তের শেষ বিন্দু রইল তোমার জন্য জন্মভূমি, 
তোমার স্বাধীনতা, তোমার সার্বভৌমত্বের জন্য, 
আগামী প্রজন্মের জন্য এ আমার দৃপ্ত অঙ্গীকার।’’

লেখক: 
অধ্যাপক ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর (পাভেল)
আহ্বায়ক, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের
অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ
থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ
জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ

দেশগ্রাম