শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৪, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৭:১৬, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. একেএম শামছুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস

বাংলার ইতিহাসে যারা প্রকৃত জননেতা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন, তাঁদের মধ্যে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক অন্যতম। তিনি ছিলেন একাধারে আইনজ্ঞ, রাজনীতিবিদ এবং নিপীড়িত জনতার অকৃত্রিম অভিভাবক। বাংলার মাটি ও মানুষের মুক্তি, কৃষকের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং বৃহত্তর বাঙালি জাতিসত্তার বিকাশে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও সংগ্রাম কেবল এক কালের বাস্তবতায় আবদ্ধ নয়—আজও বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার সংগ্রামে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ও বার্তা প্রাসঙ্গিক হয়ে আছে।

এ কে ফজলুল হক ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বরিশালের এক শিক্ষিত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেধার সঙ্গে শিক্ষাজীবন শেষ করেন এবং আইনের স্নাতক হয়ে আইনপেশায় যুক্ত হন। কিন্তু তাঁর জীবন ছিল জনসেবার জন্য নিবেদিত। শুরুর দিক থেকেই তিনি বাংলার কৃষক, শ্রমিক এবং নিপীড়িত মানুষের মুক্তির জন্য রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ শুরু করেন।

তাঁর রাজনৈতিক উত্থান ছিল একেবারে ভিন্নমাত্রার। জমিদার-নওয়াব শ্রেণির সুবিধাভোগী রাজনীতির বাইরে থেকে তিনি বাংলার সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে আবির্ভূত হন। কৃষকসমাজের দুঃখকষ্ট, সামাজিক বৈষম্য এবং ব্রিটিশ শাসনের অবিচার তাঁর রাজনীতির মূল প্রেরণা ছিল।

১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ এ কে ফজলুল হক অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগের অধিবেশনে ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলের জন্য পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানানো হয়। মূলত, এখান থেকেই পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের রূপরেখা সূচিত হয়, যার অংশ হিসেবেই পরবর্তীকালে বাংলাদেশের জন্ম ঘটে।

শেরে বাংলার প্রস্তাব এক ঐতিহাসিক মাইলফলক ছিল, যা কেবল রাজনৈতিক দাবি নয়—বরং জনগণের আত্মপরিচয়ের আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ ছিল। বাঙালি মুসলমানদের স্বতন্ত্র অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়াসে তাঁর ভূমিকা ছিল প্রজ্ঞাপূর্ণ ও দূরদর্শী। তাঁর প্রস্তাব ছাড়াই পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এত দ্রুত দিকনির্দেশনা পেত না।

শেরে বাংলার রাজনৈতিক দর্শনের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু ছিল গ্রামীণ কৃষকসমাজের মুক্তি। সে সময় জমিদারি প্রথার কারণে বাংলার কৃষকরা চরম নিপীড়নের শিকার ছিল। ফসল উৎপাদন করেও তারা ভূমির মালিকানা পেত না, বরং জমিদারদের চরম শোষণের শিকার হতো।

ফজলুল হক 'প্রজাস্বত্ব আইন' (Tenant Rights Act) প্রবর্তনের মাধ্যমে কৃষকদের জমির ওপর অধিকার নিশ্চিত করার চেষ্টা করেন। তাঁর প্রবর্তিত নীতিমালা ও প্রশাসনিক সংস্কার বাংলায় জমিদারি প্রথা দুর্বল করতে বড় ভূমিকা রাখে। তিনি সরাসরি কৃষকের ন্যায্য হিস্যা প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিক লড়াই করেন এবং কৃষকসমাজের প্রতি প্রশাসনিক ও আইনি সহানুভূতি সৃষ্টি করেন।

এ প্রসঙ্গে ১৯৩৭ সালে তাঁর নেতৃত্বে গঠিত কৃষকপন্থী সরকার জমিদারদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেয় এবং কৃষক বাঁচানোর জন্য একাধিক আইন পাস করে। তাঁর প্রচেষ্টায় বাংলার কৃষকরা প্রথমবারের মতো তাদের মাটির ওপর কিছুটা হলেও অধিকার লাভ করে।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক তাঁর রাজনৈতিক জীবনের শেষভাগে ভারতের দিল্লিকেন্দ্রিক আধিপত্যবাদী নীতির বিপদ গভীরভাবে উপলব্ধি করেছিলেন। তিনি স্পষ্টভাবে দেখতে পেয়েছিলেন যে ভারতীয় কেন্দ্রিক রাজনীতি, বিশেষ করে কংগ্রেসের নীতিমালা, বাংলার রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থকে উপেক্ষা করছে।

তিনি বহুবার সতর্ক করেছিলেন যে, যদি বাংলার জনগণ নিজেদের অধিকার ও স্বতন্ত্রতা রক্ষায় সচেতন না হয়, তাহলে ভারতীয় আধিপত্য বাংলার সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও সমাজব্যবস্থাকে গ্রাস করে ফেলবে। তাঁর এই অগ্রিম বার্তা আজকের বাংলাদেশের বাস্তবতায় কতটা সত্য তা সহজেই উপলব্ধি করা যায়—বিশেষ করে যখন ভারতীয় ভূরাজনৈতিক আগ্রাসন ও পানিসম্পদ ইস্যুতে বাংলাদেশের স্বার্থ বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেখা যায়।

আজকের দিনে দাঁড়িয়ে শেরে বাংলার অবদান নতুনভাবে মূল্যায়ন করার সময় এসেছে। কৃষকের অধিকার আদায়, স্বতন্ত্র জাতীয় পরিচয় প্রতিষ্ঠা এবং বৈদেশিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান—এসব আজকের বাংলাদেশের জন্যও সমান গুরুত্বপূর্ণ।

বিশেষ করে বাংলাদেশের কৃষি নির্ভর অর্থনীতি, জমি সংস্কার প্রশ্নে ন্যায্য বণ্টন, এবং জলসম্পদ ও সীমান্ত নিরাপত্তা ইস্যুতে শেরে বাংলার নীতিকে অনুসরণ করা সময়ের দাবি। তাঁর মতো জাতীয়তাবাদী, জনগণকেন্দ্রিক এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ চিন্তাধারা ছাড়া বাংলাদেশের সার্বভৌম উন্নয়ন সম্ভব নয়।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে প্রায়শই অন্য ব্যক্তিত্বদের আলোচনায় শেরে বাংলার অবদান আড়ালে পড়ে যায়, অথচ তাঁর ঐতিহাসিক ভূমিকা ছাড়া আজকের বাংলাদেশ কল্পনাও করা কঠিন।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক বাংলার ইতিহাসে কেবল একজন নেতা ছিলেন না—তিনি ছিলেন বাংলার জনতার মুক্তির প্রতীক। তাঁর সংগ্রাম ছিল মাটি ও মানুষের মুক্তির জন্য, তাঁর আদর্শ ছিল সাধারণ মানুষের জীবনে মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য। কৃষকের অধিকার প্রতিষ্ঠা, জমিদারি প্রথা বিলুপ্তি, স্বতন্ত্র জাতীয় চেতনা বিকাশ এবং বৈদেশিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে সাহসী উচ্চারণ—সবমিলিয়ে তিনি বাংলার মুক্তির স্থপতি।

আজ যখন আমরা বাংলাদেশের সামনে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে নতুন চ্যালেঞ্জ দেখি, তখন শেরে বাংলার নীতি ও দর্শন থেকে আমরা পথনির্দেশনা নিতে পারি। তাঁর জীবন আমাদের শিক্ষা দেয়—জাতির মাটি ও মানুষের প্রকৃত কল্যাণের পথ কখনও ছলচাতুরি বা আপোষের মাধ্যমে গড়া যায় না; বরং সত্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের ওপর দাঁড়িয়েই একটি টেকসই রাষ্ট্র গড়ে ওঠে। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের আদর্শ তাই আজও আমাদের জাতীয় জীবনের অনুপ্রেরণা হয়ে আছে এবং থাকবে।

লেখক : ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)

সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/মুসা 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
চরম দরিদ্র ও গরিবের শ্রেণিবিভাজন
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
সর্বশেষ খবর
নকশাবহির্ভূত সব রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল
নকশাবহির্ভূত সব রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল

৪৩ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

'বন্ধুত্ব চাইলে ভারতকে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে'
'বন্ধুত্ব চাইলে ভারতকে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে'

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে ফিলিস্তিনিদের বাড়ি নির্মাণ বন্ধ করল ইসরায়েল
জেরুজালেমে ফিলিস্তিনিদের বাড়ি নির্মাণ বন্ধ করল ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইজুল বিশ্বের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড বোলার: তামিম ইকবাল
তাইজুল বিশ্বের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড বোলার: তামিম ইকবাল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাইয়ে হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাবি ছাত্রদলের 'মার্চ ফর জাস্টিস' অনুষ্ঠিত
জুলাইয়ে হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাবি ছাত্রদলের 'মার্চ ফর জাস্টিস' অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হজযাত্রীদের সেবায় ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
হজযাত্রীদের সেবায় ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষক নিহত
বজ্রপাতে কৃষক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ি সরকারী কলেজে ছাত্রদলের সভাপতি মাসুদ, সম্পাদক সাজ্জাদুল
খাগড়াছড়ি সরকারী কলেজে ছাত্রদলের সভাপতি মাসুদ, সম্পাদক সাজ্জাদুল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি-ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ, কি কথা হলো?
সৌদি-ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ, কি কথা হলো?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে সিরিজে সমতা আনলো বাংলাদেশ
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে সিরিজে সমতা আনলো বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মঘট প্রত্যাহার, ভোলায় বাস চলাচল স্বাভাবিক
ধর্মঘট প্রত্যাহার, ভোলায় বাস চলাচল স্বাভাবিক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস
রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ
বিশ্বনাথে ইউপি চেয়ারম্যানের উপর হামলার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭
উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জবি
জুলাই আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে জবি

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর সিটির সাবেক মেয়র মান্নানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দোয়া
গাজীপুর সিটির সাবেক মেয়র মান্নানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দোয়া

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে আইনগত সহায়তা দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে আইনগত সহায়তা দিবস পালিত

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে ফসলি জমির মাটিকাটা রোধে রাতে অভিযান, আটক ১০
গাজীপুরে ফসলি জমির মাটিকাটা রোধে রাতে অভিযান, আটক ১০

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় শিশু নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় শিশু নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হকারদের শৃঙ্খলায় আসতে হবে : চসিক মেয়র
হকারদের শৃঙ্খলায় আসতে হবে : চসিক মেয়র

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০, বাড়িঘরে হামলা
বিজয়নগরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০, বাড়িঘরে হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে তিন দিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের
ইউক্রেনে তিন দিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান
পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে ‘পদাতিক’
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে ‘পদাতিক’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের ভিডিও প্রচারের ভয়ে কিশোরী আত্মহত্যা; আরো এক আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণের ভিডিও প্রচারের ভয়ে কিশোরী আত্মহত্যা; আরো এক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে নেমে স্কুলছাত্র নিখোঁজ
নদীতে নেমে স্কুলছাত্র নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ফেনীতে এনসিপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ফেনীতে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মকসুদপুরে বৈশাখী ঝড়ে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক এক ঘণ্টা বন্ধ
মকসুদপুরে বৈশাখী ঝড়ে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক এক ঘণ্টা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত
ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না
ড. ইউনূস হাসিনাকে চুপ রাখতে বলায় মোদি জানিয়েছিলেন তিনি পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি দিলেন শিখ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস
পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’
ধসে পড়ছে সাবেক এমপি বাহারের ‘বাহারি সাম্রাজ্য’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে আটক ইসরায়েলি জাহাজে হামলা চালাল মার্কিন যুদ্ধবিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি
নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'
'অভিনয় ছাড়তে বলবে, এমন ছেলেকে বিয়ে করব না'

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ
৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী
১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করতে পারবে না অ্যাডহক কমিটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০
ইরানি বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৪০, আহত ১০০০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান
ঠাকুরগাঁওয়ে ইউএনওর ব্যতিক্রমী অভিযান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’
‘পাকিস্তানিরা দুর্ভোগে আছে, আক্রমণের প্রয়োজন নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান
প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল
২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লামিয়ার শোকাহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
লামিয়ার শোকাহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন
গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

সম্পাদকীয়

সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি
সংকুচিত হচ্ছে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা
গার্মেন্ট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত
বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ এখন জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস
হাসিনাকে চুপ রাখা সম্ভব নয় বলে জানান মোদি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?

সম্পাদকীয়

সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে
সরানো হলো আরও এক উপদেষ্টার পিএসকে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!
কাজের কথা বলে মানুষ বিক্রি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি
ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, বাড়ছে গোলাগুলি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত
মেছোবাঘ উদ্ধার বনে অবমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে কেন মন্দিরা?
বিদেশে কেন মন্দিরা?

শোবিজ

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি
তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি

নগর জীবন

ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি মেয়র ইশরাক, গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি
দাবদাহে ঝরে পড়ছে আমের গুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত
দুটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’
প্রিন্স মাহমুদ-মাহতিম সাকিবের ‘মায়াপাখি’

শোবিজ

অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
অশুভ শক্তির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে
স্পিনাররা সুবিধা পাবেন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে
খালেদা জিয়া ফিরতে পারেন মে’র প্রথম সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন
প্রয়োজন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ তারার গল্প
৪ তারার গল্প

শোবিজ

হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়
হৃদয়ের নাটকের শেষ কোথায়

মাঠে ময়দানে

ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার
শহীদ বাবার পাশেই দাফন লামিয়ার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি
ছবির গল্প ও নির্মাণটা আধুনিক হওয়া জরুরি

শোবিজ

মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক
মাদ্রিদে শিরোপার পথে সোয়াটেক

মাঠে ময়দানে

শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর
শেষ চারে রোনালদোর আল নাসর

মাঠে ময়দানে

ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা
ধ্রুপদি লড়াইয়ে বিজয়ী বার্সা

মাঠে ময়দানে