শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৩, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী, রাষ্ট্রের একটি প্রধান নিরাপত্তা বাহিনী হিসেবে, শুধুমাত্র একটি সামরিক প্রতিষ্ঠান নয় বরং জাতীয় অস্তিত্বের এক অপরিহার্য প্রতীক। এর মূল চেতনা বাংলাদেশের নিজস্ব জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে গঠিত—একটি চেতনা যা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রাণ পেয়েছিল। এই সশস্ত্র বাহিনী আত্মপ্রত্যয়ী, গণমুখী এবং সর্বোপরি একটি জাতীয় চেতনায় বিশ্বাসী প্রতিষ্ঠান, যা দেশপ্রেম, ত্যাগ ও কর্তব্যবোধকে শ্রেষ্ঠ আদর্শ হিসেবে ধারণ করে আসছে।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শিকড় মূলত গাঁথা জাতীয়তাবাদী চেতনার মাটিতে। ১৯৭১ সালের রক্তাক্ত স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে, সশস্ত্র বাহিনীর আত্মপ্রকাশ একটি স্বাধীন জাতিসত্তার স্বপ্ন বাস্তবায়নের সংগ্রামের অংশ ছিল। সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তে শহীদ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা একটি রাজনৈতিক ঘোষণার চেয়েও অধিক ছিল—এটি ছিল জাতীয় চেতনার মশাল, যা হাজার হাজার তরুণ - যুবককে যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে।

এই স্বাধীনতা যুদ্ধের ভিতর থেকেই যে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে উঠেছে, তার বৈশিষ্ট্য হয়ে দাঁড়িয়েছে একটি বিশ্বাস—বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, জনগণের অধিকার এবং রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষায় সর্বোচ্চ আত্মত্যাগে প্রস্তুত থাকা। এই চেতনা বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে অন্য অনেক দেশের বাহিনীর তুলনায় আলাদা পরিচয় দিয়েছে।

সশস্ত্র বাহিনীর একটি বড় শক্তি হলো তাদের জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হোক বা জাতীয় সংকট—বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী সর্বদা জাতির পাশে থেকেছে। ১৯৯৮ সালের ভয়াবহ বন্যা, ২০০৭ সালের ঘূর্ণিঝড় সিডর কিংবা সাম্প্রতিককালের কোভিড-১৯ মহামারির সময় সশস্ত্র বাহিনী তাদের দক্ষতা ও ত্যাগের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করেছে।

শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশ শীর্ষস্থানীয় অবদানকারী দেশ, এবং এই ভূমিকায়ও সশস্ত্র বাহিনী তার জাতীয়তাবাদী চেতনাকে বহির্বিশ্বে উপস্থাপন করছে।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করেন। দেশের প্রয়োজনে তাদের প্রতিশ্রুতি শুধু পেশাগত দায়িত্বের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়—এটি একটি আধ্যাত্মিক দায়িত্বও বটে। ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’—এই জাতীয় গানের সুরে যেন তাদের হৃদয়ে প্রতিধ্বনিত হয় দেশপ্রেমের চিরন্তন আহ্বান।

তারা বিশ্বাস করেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষাই সর্বোচ্চ কর্তব্য। সেই কারণেই সীমান্তে কাঁটাতারের ধারে হোক কিংবা গভীর সমুদ্রে কিংবা জাতিসংঘ মিশনে সুদূর আফ্রিকায়—বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরতে গিয়ে তাদের আত্মত্যাগ অক্লান্ত ও নির্বিচারে।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী একটি আদর্শ-ভিত্তিক বাহিনী। এই বাহিনীকে কোনো বিদেশি আধিপত্যবাদ, আঞ্চলিক আগ্রাসন বা মতাদর্শিক বিভাজনের মাধ্যমে বশ করা সম্ভব নয়। ইতিহাসে বহুবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যেখানে বাহিনীকে দুর্বল করার অপচেষ্টা হয়েছে—কিন্তু তাদের জাতীয়তাবাদী চেতনা এবং পেশাদারিত্ব তাদের সেইসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দৃঢ় রেখেছে।

বিশ্ব রাজনীতির জটিলতায় কিংবা দেশীয় অস্থিরতায় বারবার এই বাহিনী দেখিয়েছে, তারা দেশের জনগণ ও সংবিধানের প্রতি অনুগত। তারা কখনোই ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত স্বার্থে ব্যবহৃত হতে আগ্রহী নয়, যদিও ইতিহাসে এমন কিছু দুঃখজনক উদাহরণ রয়েছে যেখানে অপশক্তির কারণে সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা হয়েছে।

অতীতে রাজনৈতিক অস্থিরতা বা কর্তৃত্ববাদী সরকারের সময় সশস্ত্র বাহিনীকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অপচেষ্টা হয়েছে। এই ঘটনাগুলো শুধু সশস্ত্র বাহিনীর চেতনার বিরোধীই নয়, বরং দেশের সার্বিক নিরাপত্তার জন্যও হুমকি। তবে আশার বিষয় হলো, বর্তমান সশস্ত্র বাহিনী এই অপচেষ্টাগুলোর বিরুদ্ধে সচেতন এবং নিজেদের পেশাদারিত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

এখন সময় এসেছে অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর স্বাধীন ও নিরপেক্ষ চরিত্র রক্ষায় সচেতন থাকার। গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে একটি পেশাদার সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব অপরিসীম।

আজকের বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ, আধুনিক কৌশল এবং প্রশিক্ষণে বিশ্বমানের এক শক্তিশালী বাহিনী। তবে তাদের সবচেয়ে বড় শক্তি সেই চেতনা, যা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে রোপিত হয়েছিল। জাতীয়তাবাদ, আত্মত্যাগ এবং জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার আজো তাদের চালিত করে।

ভবিষ্যতের দিকে তাকালে দেখা যায়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী কেবল দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না—তারা আরও বৃহত্তর ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। যেমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, অবকাঠামো নির্মাণ, সামাজিক উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় আরও সক্রিয় অংশগ্রহণ।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী আমাদের জাতির গৌরব। তাদের শিকড় জাতীয়তাবাদে গাঁথা, তাদের আদর্শ দেশপ্রেমে রঞ্জিত, এবং তাদের পথ চলা আত্মবলিদানের আলোকবর্তিকা ধরে। এই বাহিনীর প্রতি আমাদের আস্থা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা যেন কখনোই ক্ষুণ্ণ না হয়। রাজনৈতিক বিভাজন কিংবা স্বার্থান্বেষী চক্রান্ত থেকে এই প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।

আমরা বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতেও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী জাতীয় চেতনার প্রতীক হয়ে, জনগণের পাশে থেকে, দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা এবং গৌরব রক্ষায় আত্মনিবেদিত থাকবে। কেননা এই বাহিনী কেবল একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি জাতির স্বপ্ন, সংগ্রাম ও স্বাধীনতার উত্তরাধিকার।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
সর্বশেষ খবর
ফরিদপুরে হেলপারসহ বাস উধাও
ফরিদপুরে হেলপারসহ বাস উধাও

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুমিতে সেনা কমান্ডারদের লক্ষ্য করে হামলার দাবি রাশিয়ার
সুমিতে সেনা কমান্ডারদের লক্ষ্য করে হামলার দাবি রাশিয়ার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরিফুলের সঙ্গে মিলছে না আঙুলের ছাপ, সাইফ-কাণ্ডে নতুন মোড়
শরিফুলের সঙ্গে মিলছে না আঙুলের ছাপ, সাইফ-কাণ্ডে নতুন মোড়

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত থেকে ১০ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ১০ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান
এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপ ও ৭১ টিভির চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
মেঘনা গ্রুপ ও ৭১ টিভির চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা বুলবুল খান গ্রেফতার
হবিগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা বুলবুল খান গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসছে ভারত, সূচি ঘোষণা
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসছে ভারত, সূচি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড
এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: রেফারিদের শরীরে বসছে ক্যামেরা
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: রেফারিদের শরীরে বসছে ক্যামেরা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কীভাবে হবে সিঙ্গাপুরের সাধারণ নির্বাচন?
কীভাবে হবে সিঙ্গাপুরের সাধারণ নির্বাচন?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’
যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের টাইমলাইন ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনের টাইমলাইন ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

লক্ষ্মীপুরে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে পানি-স্যালাইন বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে পানি-স্যালাইন বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে জিহ্বা কর্তনের শিকার নাইটগার্ডের মৃত্যু
ফরিদপুরে জিহ্বা কর্তনের শিকার নাইটগার্ডের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের
বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় বাসের ধাক্কায় নারী নিহত
রাজধানীর উত্তরায় বাসের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর
২০২৬ সালের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিদ্ধিরগঞ্জে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ১০ হাজার ইয়াবাসহ ২ পাচারকারী আটক
সীমান্তে ১০ হাজার ইয়াবাসহ ২ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত
নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডিএনএটিএ’র পরিষেবা অবকাঠামো উন্নয়নে ১১০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
ডিএনএটিএ’র পরিষেবা অবকাঠামো উন্নয়নে ১১০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া
আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লক্ষ্মীপুরে ৬ দফা দাবি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
লক্ষ্মীপুরে ৬ দফা দাবি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
কুষ্টিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’
‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র
মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'
'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২
খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে
বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত
ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা
মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল
সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা
সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদের শূন্যতা পূরণে রিশাদই উপযুক্ত : ডেভিড ভিসা
রশিদের শূন্যতা পূরণে রিশাদই উপযুক্ত : ডেভিড ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে
এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক