শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

বাংলাদেশে এখন রাষ্ট্র সংস্কারের এক মহানাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। দিনের পর দিন রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে বৈঠক হচ্ছে। বৈঠকে সুশীল সমাজের জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতা শুনছেন রাজনীতিবিদরা। সুশীলরা তাদের পাণ্ডিত্য জাহির করছেন, খাওয়াদাওয়া করছেন এবং জনগণকে অন্ধকারে রেখে তারা নিত্যনতুন রাষ্ট্র দর্শন, চিন্তা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন নিরন্তরভাবে। এখন পর্যন্ত দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো নীরবে শুধু গণতন্ত্রের স্বার্থে এ সংস্কারের নাটকে সুশীলদের সবকিছু সহ্য করছে। তবে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ নাটক নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। সাধারণ মানুষ মনে করছে, জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার তোয়াক্কা না করে দেশের সুশীল সমাজের একটি অংশ তাদের চিন্তা এবং মতামতগুলো জনগণের নামে সংবিধানে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থায় চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। এ রাষ্ট্র কেবল একটি মুষ্টিমেয় সুশীল গোষ্ঠীর নয়, জনগণের।

শুরুতে আমাদের জানা দরকার সুশীল সমাজ বলতে আমরা কী বুঝি? সুশীল সমাজ বা সিভিল সোসাইটি হলো একটি সমাজের সেই অগ্রসর জনগোষ্ঠী যারা সমাজ এবং জাতির বিবেক হিসেবে কাজ করেন। যারা জনগণকে পথ দেখান, জনগণকে আলোকিত করেন, রাষ্ট্র ও সরকার ব্যবস্থার বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতাকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন। সুশীল সমাজ হলো রাষ্ট্রের ‘থিঙ্কট্যাঙ্ক’, যারা রাষ্ট্রকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্য মতামত দেন, গবেষণা ও লেখালেখি করেন। সুশীল সমাজের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তারা পক্ষপাতহীন, দলমতের উর্ধ্বে থেকে যে কোনো বিষয়ে মতামত দেবেন। সরকারের বিভিন্ন নীতি, আইন এবং কার্যক্রমকে তারা নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করবেন, ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দেবেন এবং সংশোধন করার জন্য সরকারকে পরামর্শ দেবেন। এ নিয়ে জনমত গঠন করেন। বিশ্বজুড়ে সুশীল সমাজ এভাবেই কাজ করেন। যেসব দেশে গণতন্ত্র বিকশিত হয়েছে, গণতন্ত্রের জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সেসব দেশগুলোতে সুশীল সমাজ গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামতগুলো রাষ্ট্রচিন্তা এবং সরকার পরিচালনায় পাথেয় হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি অংশ যেন অন্য পথে হাঁটে। তাদের একটি নিজস্ব রাজনৈতিক এজেন্ডা রয়েছে। সেই এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তারা সর্বক্ষণ চেষ্টায় থাকে। রাষ্ট্রক্ষমতায় তারা হিস্সা নিতে চায়, যেটি সুশীল সমাজের মৌলিক চরিত্রের বিপরীত। শুধু রাষ্ট্রক্ষমতার হিস্সা নয়, রাজনৈতিক দলগুলোকে তার নিষ্ক্রিয় এবং অকার্যকর করতে চায়। সুশীল সমাজ এবং রাজনৈতিক দল ও সরকারের সম্পর্ক হওয়া উচিত পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের। কিন্তু আমাদের দেশের এই সুশীল সমাজের একটি অংশ রাজনৈতিক দলগুলোকে মনে করে ‘অশিক্ষিত’। তারা কিছু বোঝে না। সুশীল সমাজই সমস্ত পাণ্ডিত্যের আধার।

বাংলাদেশের সুশীল সমাজ রাজনৈতিক দলগুলোকে পরিশুদ্ধ হতে বা রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতান্ত্রিক চর্চার জন্য পরামর্শ, তথ্য উপাদান এবং গবেষণা দিয়ে সমৃদ্ধ করতে চায় না। বরং তারা রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের সামনে হেয় প্রতিপন্ন করে, জনগণের কাছে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছোট করে নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়। সুশীল সমাজের এই অংশের কারণেই ২০০৭ সালে বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়া কার্যকর করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এটি ছিল বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি ‘ক্যু’। কিন্তু ২০০৭ সালের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর মইন উ আহমেদ এবং ফখরুদ্দীনের নেতৃত্বে ওই সরকার কেবল ব্যর্থই হয়নি বরং সুশীল সমাজ সম্পর্কে জনগণের মধ্যে একটা নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করেছে। জনগণ বুঝতে পেরেছে সুশীলরা টেবিলটক, গোলটেবিল বৈঠক কিংবা টকশোতে যেভাবে কথা বলেন সেটা তারা বিশ্বাস করেন না। তারা যেটি বিশ্বাস করেন, সেটি তারা করেন না। ক্ষমতা পেলে সুশীলরা যে কতটা ভয়ংকর হয়ে ওঠেন তা ২০০৭ সালে এ দেশের মানুষ দেখেছে।

২০২৪-এ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে, বৈষম্য মুক্তির অভিপ্রায়ে এ দেশের ছাত্র-তরুণরা অকাতরে প্রাণ দিয়ে স্বৈরাচারের পচন ঘটায়। কিন্তু এই স্বৈরাচারের পতনের পর দেখা যাচ্ছে যে, যারা এ আন্দোলনের সম্মুখসারির যোদ্ধা, যারা বৈষম্যবিরোধী এক বাংলাদেশ স্বপ্নের জাল বুনে বাংলাদেশকে হিংস্র দানবের হাত থেকে মুক্ত করেছিল তারাই এখন সাইডলাইনে। রাষ্ট্রক্ষমতা পুরোটাই যেন সুশীল সমাজের একটি অংশ কুক্ষিগত করেছে। এখন যারা রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে কথা বলছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে, আগামী দিনের বাংলাদেশ কেমন হবে সে ব্যাপারে তাদের মতামত রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা আসলে কারা? গত ১৫ বছরে তাদের ভূমিকা কী ছিল? তারা কি রাজপথে আন্দোলন করেছে? তারা কি জীবনের ঝুঁকি নিয়েছে? তারা কি নিগৃহীত হয়েছে? না, গত ১৫ বছর তারা ছিলেন নিরাপদে। কেউ বিদেশে, কেউ দেশে। দূর থেকে বাংলাদেশের তামাশা দেখেছেন, এখন তারা সবকিছুকে তাদের নিজেদের মতো করে সাজাতে চাইছেন। বাংলাদেশ যেন তাদের কাছে একটা গিনিপিগ, যাকে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হবে। এ দেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে তারা যেন এক্সপেরিমেন্ট করতে মরিয়া।

গত ১৩ জুন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন সফর করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সাক্ষাতে তারা একটি যৌথ বিবৃতি দিয়েছিলেন। যেখানে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করার আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছিল। এটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়। এর ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল। কিন্তু এরপর এর বাস্তবায়ন মাঠে হয়নি, বরং এরপর যখন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের লাগাতার ৯ দিনের বৈঠক হচ্ছে, তখন মনে হচ্ছে আমরা কোথায় যাচ্ছি? সুশীল সমাজ কী চাইছেন? তারা কেন তাদের মত জোর করে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপাতে চাইছেন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান কাজ কী হওয়া উচিত রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে তারা কিছু সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন। যে সংস্কারের দাবিতে জনগণ, ছাত্র সমাজ দীর্ঘদিন আন্দোলন করেছে। যেমন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা, নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ইত্যাদি। এ সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের মতামত দেবে। যেসব বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে তার ভিত্তিতে যৌথ সম্মতির একটি ঘোষণাপত্র তৈরি করা হবে। এ ঘোষণাপত্রের আলোকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে যারাই ক্ষমতায় আসুক না কেন, যে দলই জয়ী হোক না কেন তারা এ যৌথ ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করবেন। এ যৌথ ঘোষণাপত্রের বাইরেও যেসব আকাঙ্ক্ষা এবং দাবিদাওয়াগুলো থাকবে সেগুলোর নিয়ে সুশীল সমাজ অবিরতভাবে আলাপ-আলোচনা করবেন, সরকারের সঙ্গে দরকষাকষি করবেন, জনগণকে বোঝাবেন এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থায় এ আকাঙ্ক্ষাগুলো সন্নিবেশিত করার জন্য তারা প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন। কিন্তু আমরা দেখছি যে ড. আলী রীয়াজের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোকে অনেক কিছু করতে বাধ্য করছে। যা নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। অনেক উন্নত গণতান্ত্রিক দেশেও এসব চর্চা শুরু হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলোকে বলা হচ্ছে এসবে সম্মত না হলে ‘জুলাই সনদ’ হবে না। তাহলে এ আলাপ-আলোচনার দরকার কী? বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ যথার্থই বলেছেন, যদি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যা যা চায় সেটাই বাস্তবায়ন করবে, তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এ ধরনের বৈঠক করার দরকার কী? অনেকগুলো বিষয় আসলে খুবই টেকনিক্যাল এবং খুঁটিনাটি। এ বিষয়গুলো আসলে ধারণা সূচক। বাস্তবে প্রয়োগে এর কতটুকু লাভ বা ক্ষতি হবে তা নিয়ে বিশ্ব জুড়েই বিতর্ক আছে। যেমন প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস-বৃদ্ধি, সাংবিধানিক কমিশন ইত্যাদি। প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস করা একটি তাত্ত্বিক ধারণা। পৃথিবীতে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস করে কোন দেশে গণতন্ত্র সুসংহত বা কোন দেশে গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে এ নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হতে পারে। এটি কোনো পরীক্ষিত ফর্মুলা নয়। রাষ্ট্র ব্যবস্থা, গণতন্ত্র ইত্যাদি কোনোটাই ল্যাবরেটরিতে তৈরি ফর্মুলা না, যে ফর্মুলা প্রয়োগ ঘটালেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। গণতন্ত্র জবাবদিহিতা, সুশাসন এগুলো হলো অব্যাহত চর্চার বিষয়, যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করবে। সুশীল সমাজ একটি থিঙ্কট্যাংক হিসেবে সরকারের জবাবদিহিতার জন্য ক্রমাগতভাবে জাতির বিবেকের ভূমিকা পালন করবে। এ দুটির যখন সমন্বয় হবে, এর সঙ্গে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত হবে, তখন গণতন্ত্রের বিকাশের ধারাটা সুবিন্যস্ত হবে। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি সুশীল সমাজের কয়েকজন প্রতিনিধি সংস্কারের নামে যেন একটি ছক তৈরি করেছেন। যেই ছকটির বাইরে গিয়ে কেউ কিছু করলেই সেটি তারা মানতে রাজি হচ্ছেন না। তারা এমন একটি ব্যবস্থা চাইছেন যে ব্যবস্থাটা তারা তাত্ত্বিকভাবে চিন্তা করেন, কিন্তু এই তাত্ত্বিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োগ সফল হবে, না ব্যর্থ হবে সেটি তারা কি নিশ্চিতভাবে বলতে পারবেন? সুশীলরা যেসব সংস্কারের জন্য চাপ দিচ্ছে, যেমন ধরা যাক দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে উচ্চকক্ষে কীভাবে নির্বাচন হবে- আমাদের দেশে তো নয়, বিশ্বে কোথাও এর কোনো রেডিমেড ফর্মুলা নেই। কিন্তু আমাদের সুশীল সমাজ এখন একটি ফর্মুলা চাপিয়ে দিতে চাইছেন। এটা গণতন্ত্রের জন্য অশনিসংকেত।

সংস্কার একটি চিরন্তন পরিবর্তনশীল ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। এটি অব্যাহত চর্চার বিষয়। আর সে কারণেই রাজনৈতিক দলগুলোকেই সংস্কারের দায়িত্বটি ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু তা না করে সুশীল সমাজ যখন সংস্কার কমিশনের নামে তাদের নিজস্ব মতামতগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্ব এবং অধিকার খর্ব হচ্ছে।

আমাদের সুশীল সমাজ এখন যে ভূমিকা পালন করছেন, তাতে মনে হচ্ছে যে সুশীল সমাজের ভূমিকা, তাদের কাজের পরিধি নিয়েই তাদের আগে সম্যক জ্ঞান দেওয়া দরকার। এজন্য আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার। সুশীল সমাজকে যদি সংস্কার না করা হয় তাহলে বারবার তারা রাজনীতির মধ্যে প্রবেশ করবেন, রাজনীতির জল ঘোলা করবেন। তাদের রাজনৈতিক অভিপ্রায় বাস্তবায়ন করার জন্য রাজনৈতিক বিভক্তি এবং বিশৃঙ্খলা তৈরি করার চেষ্টা করবেন। ফলে গণতন্ত্র কখনোই শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়াবে না। এখন দেখা যাচ্ছে সুশীল সমাজ রাজনৈতিক দলগুলোকে নানা বিষয়ে বিভক্ত করার চেষ্টা করছেন। এ বিভক্তি গণতন্ত্রের যাত্রাপথকে ব্যাহত করছে। ঐক্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে গেলে প্রত্যেককে তার দায়িত্ব পালন করতে হবে। কেউ যেন কারও সীমা অতিক্রম না করে সেটি লক্ষ রাখতে হবে। আমাদের সবকিছু যখন সংস্কার হচ্ছে, তখন সুশীল সমাজের সংস্কার হোক না! ক্ষতি কী?

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে বৃদ্ধের রহস্যজনক মৃত্যু
ফটিকছড়িতে বৃদ্ধের রহস্যজনক মৃত্যু

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!
‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসির ফেরার অপেক্ষায় মায়ামি
মেসির ফেরার অপেক্ষায় মায়ামি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেতুর অভাবে দুর্ভোগে ২ উপজেলার হাজারো মানুষ
সেতুর অভাবে দুর্ভোগে ২ উপজেলার হাজারো মানুষ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া
৬৮তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে প্রস্তুত মালয়েশিয়া

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে দুদকের অভিযান
খাগড়াছড়িতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে দুদকের অভিযান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণা নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণা নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার, লুটের মালামাল উদ্ধার
টাঙ্গাইলে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৭ সদস্য গ্রেপ্তার, লুটের মালামাল উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে নজর কাড়তে প্রস্তুত ওমানের ‘শোয়েব আখতার’
এশিয়া কাপে নজর কাড়তে প্রস্তুত ওমানের ‘শোয়েব আখতার’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএল থেকে অবসর নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন
আইপিএল থেকে অবসর নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা
কানাডার মন্ট্রিয়লে দু’দিনব্যাপী ৩৯তম ফোবানা, প্রবাসীদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শাহবাগ অবরোধ প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগ অবরোধ প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় সাতটি ভবন আগুন
রাশিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় সাতটি ভবন আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্ত মাইকেল ক্লার্ক
ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্ত মাইকেল ক্লার্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনায় মিলল নাৎসিদের লুট করা শিল্পকর্ম
আর্জেন্টিনায় মিলল নাৎসিদের লুট করা শিল্পকর্ম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৪৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় পৌঁছেছে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দল
ঢাকায় পৌঁছেছে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ৬ সিরীয় সেনা নিহত
দামেস্কে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ৬ সিরীয় সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের মিশ্রাবস্থায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্রাবস্থায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পৃথিবীতে বসেই মহাকাশে সেলফি তোলার সুযোগ
পৃথিবীতে বসেই মহাকাশে সেলফি তোলার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু-কাশ্মীর, ভূমিধসে ৩১ জনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু-কাশ্মীর, ভূমিধসে ৩১ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু
ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ডাকযোগে পণ্য পাঠানো স্থগিত করল ২৫ দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা
চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মহাসমাবেশ ৩০ আগস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর
শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিনিয়র জজ আবদুর রহমান সরদার বিটিআরসির নতুন কমিশনার
সিনিয়র জজ আবদুর রহমান সরদার বিটিআরসির নতুন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সামরিক ঘাঁটির জমির মালিকানা চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন
ড. ইউনূসের ওপর আস্থা রাখুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ
শুল্কসুবিধার পোশাক অর্ডারে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা
মাইনাস হয়ে যাবে নির্বাচন বয়কটকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে