শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

আসাদুজ্জামান খান : বস্তায় ঘুষ খান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

হিন্দি ছবিতে ‘খান’ হলো জনপ্রিয়তার প্রতীক। তিন খানের দাপটে বলিউড মাতোয়ারা তিন দশকের বেশি সময়। বলা হয়, বলিউডে খান রাজত্ব চলছে।

হিন্দি সিনেমার ব্যবসা, সাফল্য, ব্যর্থতার নিয়ামক হলো ‘খান’। বলিউডের আদলেই বাংলাদেশে খান রাজত্ব কায়েম হয়েছিল আওয়ামী জমানায়। এই খান অবশ্য নায়ক না, ‘খলনায়ক’। তাকে বলা হতো ‘মাফিয়া খান’। তিনি ছিলেন অপরাধী, সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ীদের গডফাদার। সারা দেশে সন্ত্রাসীদের আশ্রয়স্থল ছিলেন এই খান। তিনি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তার নেতৃত্বে সারা দেশে আওয়ামী লীগের এমপি এবং মাফিয়ারা হয়ে উঠেছিল অপ্রতিরোধ্য। সবাই যেন নিজ নিজ এলাকায় মাফিয়া এবং সন্ত্রাসী রাজত্ব তৈরি করেছিল। আর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন তাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। জেলায় জেলায় এমপিদের নেতৃত্বে ছিল সন্ত্রাসী বাহিনী, মাদক বাহিনী, কিশোর গ্যাং। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের কাছে ছিল অসহায়। একেক এলাকায় একেকজন হয়ে উঠেছিলেন গডফাদার। আর সারা দেশে গডফাদারদের সর্দার ছিলেন কামাল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ১০ বছরের বেশি সময়ে আসাদুজ্জামান খান সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী, অপরাধীদের লালন করেছেন। সাধারণ মানুষের ওপর করেছেন জুলুম-নির্যাতন।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের কথাই ধরা যাক। সেখানে এমপি গাজী গোলাম দস্তগীরের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছিল মাফিয়া রাজত্ব। রূপগঞ্জ নামই যেন পাল্টে ‘গাজীগঞ্জ’ হয়ে উঠেছিল আওয়ামী রাজত্বে।

১৫ বছরে ‘রূপগঞ্জ’ যেন একখণ্ড বাংলাদেশ। সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের চিত্র। এসবই ঘটেছে সাবেক মন্ত্রী গাজী গোলাম দস্তগীরের পৃষ্ঠপোষকতায়।

স্থানীয়রা বলছেন, গাজীর অন্যায়ের প্রতিবাদ করার দুঃসাহস দেখালে ভাগ্যে জুটত মামলা, হামলা আর শারীরিক নির্যাতন। জমি দখল ও সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে খুন-গুমের মতো স্পর্শকাতর অভিযোগ উঠে আসছে তার বিরুদ্ধে। আর এসবে মদত দিতেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। বিনিময়ে তিনি পেতেন বস্তাভর্তি শত শত কোটি টাকা।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, রূপগঞ্জের কেয়ারিয়া, পর্শি, বাড়িয়াছনি, কুমারপাড়া এলাকায় কয়েক শ হিন্দু পরিবারের বসবাস। সেখানকার ৮০ শতাংশ হিন্দু মানুষের জমি জিপার্ক (গাজীপার্ক) নামে সীমানাপ্রাচীর দিয়ে ঘেরাও করে বালু ভরাট করেন গাজী গোলাম দস্তগীর। জিপার্কের এ জায়গা জবরদখলের দায়িত্বে ছিলেন বাঘবেড় সিটি মার্কেট এলাকার ভূমিদস্যু ইমন হাসান খোকন।

জানা গেছে, খোকন গাজী ছিলেন বিশ্বস্ত ভূমিদস্যুদের একজন। নামমাত্র মূল্যে জমি বিক্রি করতে সাধারণ মানুষকে বাধ্য করেন তিনি। বিক্রি না করলে জাল দলিল তৈরি করেন। এ চক্র সর্বোচ্চ দেড় শ বিঘা জমি কিনে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ বিঘা জমি দখল করে রেখেছে। যার প্রতি শতাংশের মূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা। প্রতিবাদ করলে পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ভুক্তভোগীদের বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুর করে উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। খোকনের বাবা একসময় মাটি কাটার কাজ করতেন। গাজীর সংস্পর্শে তারা এখন শত কোটি টাকার মালিক। এসব নিয়ে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ করলে ফল হতো উল্টো। অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধেই পুলিশ লেলিয়ে দেওয়া হতো। রূপগঞ্জের খাদুন এলাকায় গড়ে তোলা হয় গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি। এ ফ্যাক্টরির প্রায় ৮০ শতাংশ জমিই জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে। আয়েত আলী ভুঁইয়ার ছেলে হাজি আমজাদ আলী ভুঁইয়ার ১৯ বিঘা ৮ শতাংশ, হাজি আবদুল হাইয়ের চার বিঘা, মোবারক হোসেনের দেড় বিঘা, আবদুল বারী ভুঁইয়ার দুই বিঘা, নূর মোহাম্মদের এক বিঘা, ইসমাইল খাঁর চার বিঘা, সিরাজ খাঁর চার-পাঁচ বিঘা, শাহ আলমের প্রায় ৭০ শতাংশ, জুলহাস ভুঁইয়ার ৭১ শতাংশ ও আপেল মাহমুদের আড়াই বিঘা জমি জোরপূর্বক দখল করে খাদুনে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি তৈরি করা হয়েছে। তারা থানায় অভিযোগ করেও ফল পাননি। কারণ থানায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনা ছিল- গাজীর কথার বাইরে কিছুই করা যাবে না।

পাশা গ্রুপের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ অভিযোগ করেন, এ ফ্যাক্টরির স্টাফ কোয়ার্টার বানানো হয়েছে পাশা গ্রুপের ১৩৯ শতাংশ জমির ওপর। পাশা গ্রুপের পাঁচ তলা ভবনসহ জমি দখলের অভিযোগে গাজীর বিরুদ্ধে মামলাও করে পাশা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানের জমি রক্ষা করতে গিয়ে নির্মম হামলার শিকার হন খোরশেদ আলম। তিনি আয়েত আলী টেক্সটাইলের কেয়ারটেকার। জমি দখলের প্রতিবাদ করায় কুপিয়ে জখম করা হয় তাকে। মাথায় ২৬টি সেলাই করতে হয়েছিল তার। কিন্তু এসবের কোনো প্রতিকার করেননি তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। রূপগঞ্জ যেন গাজীকে ইজারা দিয়েছিলেন আসাদুজ্জামান খান।

আওয়ামী লীগের পদ এবং মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে উপজেলার বিরাব, কাঞ্চন, ভালুকাব, টেংরারটেক, পোনাব, আমলাব, কেশরাব, আধুরিয়া, পূর্বগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় দেড় হাজার বিঘা হিন্দু-মুসলিমের মালিকানা জমি ও খাসজমি দখলে নিয়েছেন গোলাম দস্তগীর গাজী ও তার ছেলে পাপ্পা।

শুধু জমি দখলই নয়, মাদক ব্যবসা এ এলাকায় বড় সমস্যা। তাতেও আছে গাজীর নিয়ন্ত্রণ। ধর্ষণ এবং খুনের পেছনেও রয়েছে এই বাহিনী। বৈধ-অবৈধ অস্ত্র আর মাদকের ডিপোতে পরিণত হয়েছে রূপগঞ্জ। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রীপুত্র পাপ্পা ও মন্ত্রীর এপিএস দাদা এমদাদ। সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে রূপগঞ্জকে তিনি পরিণত করেছেন গাজীগঞ্জে। সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে গঠিত হয়েছিল এমপির গাজী লীগ বাহিনী। এলাকাবাসীও বলছেন, গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনী রূপগঞ্জকে রীতিমতো অপরাধের স্বর্গরাজ্য বানিয়েছে। সেটা সম্ভব হয়েছিল সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কারণে। আসাদুজ্জামান খান ছিলেন টাকার কাঙাল। গাজী টাকা দিয়েই তাকে বশীভূত করেছিলেন। শুধু গাজী একা নন, সারা দেশে এভাবেই সন্ত্রাসীদের মদদ দিতেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। প্রতিটি আওয়ামী লীগের এমপিই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পৃষ্ঠপোষকতায় এভাবেই দানবে পরিণত হয়েছিলেন। দেশের আইন নয়, এমপিদের আইনে চলত এলাকা। আসাদুজ্জামান খানের কাজ ছিল এমপিদের কাছ থেকে বস্তাভর্তি টাকা নেওয়া। টাকা পেলেই সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে চোখ বন্ধ রাখতেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যেমন, গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে ছিল কালাদি গ্রামের শাহীন ওরফে লোহা শাহীন। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও ইয়াবা ব্যবসার জন্য সবাই এক নামে চেনে তাকে। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে। আছে একই গ্রামের আনিসুর রহমান খোকন। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধেও আছে দুটি মামলা। মাছিমপুর গ্রামের মো. নোমান। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে তার বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা আছে। বাহিনীর সদস্য রাকিব ওরফে গুই রাকিবের বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা এবং একটি সাধারণ ডায়েরি। আরেক সন্ত্রাসী লাল মিয়ার ছেলে হামিদের বিরুদ্ধেও আছে একটি মামলা। কেন্দুয়াটেক এলাকার মতিউরের বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় পাঁচটি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মাদক ব্যবসার অভিযোগ আছে। মাছিমপুরের আরেক সন্ত্রাসী রনি। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় চারটি মামলা আছে। চরপাড়ার মতিনের বিরুদ্ধে আছে তিনটি মামলা। মাছিমপুরের মামুনের নামে আছে চারটি মামলা। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং ইয়াবা ব্যবসার তথ্য জানা গেছে। আলমাসের বিরুদ্ধেও আছে মাদক বাণিজ্যের অভিযোগ। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে।

কালাদি গ্রামের আলী বান্দার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও জুয়ার অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুরের ফরিদের বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বহু অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। তাওলাদ মেম্বারের নামে আছে অসংখ্য অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় সাতটি মামলা, একটি জিডি এবং সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা রয়েছে। এরা সবাই এলাকায় গাজী বাহিনীর সদস্য। অথচ এরাই ছিল সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছের মানুষ।

চনপাড়ায় মন্ত্রী গাজীর শীর্ষ সন্ত্রাসী হলো শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের। হাসমত আলী ওরফে হাসমত দয়ালের ছেলে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। মাদক ব্যবসা, অস্ত্র, অপহরণ, খুন, ছিনতাই, লুটপাটসহ বিস্তর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। রূপগঞ্জ থানায় রয়েছে ১৫টি মামলা। গোলাকান্দাইল ইউনিয়নেও রয়েছে মন্ত্রী গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনী। এদের মধ্যে আছে গোলাকান্দাইল দক্ষিণপাড়ার নূর আলম ওরফে ডাক্তার নূর আলম, মোহাম্মদ শফিউল্লাহ মোল্লা, গোলাকান্দাইল নাগেরবাগের মোহাম্মদ বিদ্যুৎ, আকাশ নিলয়, গোলাকান্দাইল নতুন বাজারের হানিফ মিয়া, পনির মিয়া, তানভীর, মাসুদ মিয়া, রাজু, গোলাকান্দাইল কবরস্থান এলাকার মাসুম বিল্লাহ, গোলাকান্দাইল উত্তরপাড়ার সৌরভ চৌধুরী ও সিয়াম চৌধুরী, সিংলাবোর ইমরান হোসেন, কামাল হোসেন, বলাইঘার আলামিন ও ফয়সাল। কিন্তু তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কারণে এসব সন্ত্রাসী ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। রূপগঞ্জ একটি উদাহরণ মাত্র। আসাদুজ্জামান খানের কাছে টাকাই ছিল সব। টাকার জন্য সন্ত্রাসীরা ছিল আসাদুজ্জামানের প্রিয়ভাজন। এভাবেই গোটা দেশকে সন্ত্রাসী, মাদকাসক্তদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছিলেন খান। আওয়ামী লীগ আমলে যে সন্ত্রাস ও মাদক ব্যবসার অবাধ বিস্তার হয়েছিল, তার একটি উদাহরণ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ। সারা দেশের চিত্রই ছিল এমন। অপরাধীদের আদর আপ্যায়নে রাখতেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। কারণ তারাই ছিল তার টাকার খনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
বাংলাদেশ জেল হচ্ছে কারেকশন সার্ভিসেস
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
ব্যবস্থা নিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে চিঠি
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
আহতদের গুলির ডিরেকশন ছিল ওপর থেকে নিচে
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
দিনভর ইসির সামনে বিক্ষোভ, শুনানি শেষ হচ্ছে আজ
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
সংকটাপন্ন ব্যাংক নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বিজিএমইএর বৈঠক
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করা হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
জুলাই সনদকে অসম্মান করলে মাশুল দিতে হবে
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে পদক্ষেপের এখনই সময়
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার
পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ
আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ
চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার
ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত
দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি
রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আকর্ষণীয় চোখ
আকর্ষণীয় চোখ

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা
৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ
গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প
কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ
মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ

দেশগ্রাম