শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৪২, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৫

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক এবং ভৌগোলিক সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই সম্পর্কের গতিপথ সবসময়ই রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও ক্ষমতায় থাকা নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গির ওপর নির্ভর করে। বিএনপির পক্ষ থেকে বারংবার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে। বিএনপি বিশ্বাস করে, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, আস্থাভাজন প্রতিবেশিতা এবং অভ্যন্তরীণ স্বার্থ রক্ষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা সম্পর্কই টেকসই হতে পারে। বিএনপি কোনো আধিপত্যবাদ, বড় ভাই ছোট ভাই কিংবা স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কের ভিত্তিতে দুই দেশের সম্পর্ক নির্ধারণ হতে পারে না। ‌‘সবার আগে বাংলাদেশ’ নীতিতে অবিচল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিচালিত করবেন বলে বারংবার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ কখনোই ভারতের শত্রু নয়, তবে বাংলাদেশের স্বার্থের সঙ্গে আপস করে কোনো সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। আমরা চাই ভারত আমাদের বন্ধু হোক, কিন্তু সেই বন্ধুত্ব হতে হবে সমতার ভিত্তিতে।’ (ভার্চুয়াল বক্তৃতা, ২০২২)।

বিএনপি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে ‘সমতার ভিত্তিতে পারস্পরিক স্বার্থের সমন্বয়’ হিসেবে দেখতে চায়। এ নিয়ে তারেক রহমান একাধিকবার বিভিন্ন ফোরামে জোর দিয়ে বলেছেন, ‘আমরা ভারত বা অন্য কোনো দেশের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করি না, তবে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কোনো পদক্ষেপ আমরা মেনে নেব না। আমাদের অবস্থান পরিষ্কার-প্রতিবেশী হোন, প্রভু নন।’

বিএনপির দৃষ্টিতে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মূল ভিত্তি হবে নিম্নরূপ-

১.অভ্যন্তরীণ স্বার্থ রক্ষা: সীমান্তে হত্যা, পানির ন্যায্য বণ্টন এবং ব্যবসায়িক বৈষম্য ইস্যুগুলোতে বিএনপি নিরপেক্ষ, তথ্যভিত্তিক ও কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পক্ষে তারেক রহমান বলেন: ‘আমাদের নীতিনির্ধারণ হবে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থ দেখে, কোনো বিদেশি শক্তির মনোরঞ্জনের জন্য নয়।’

২.সীমান্ত নিরাপত্তা ও হত্যা বন্ধ: বিএনপি স্পষ্টভাবে সীমান্ত হত্যা বন্ধে কার্যকর কূটনৈতিক উদ্যোগকে অগ্রাধিকার দেয়। তারেক রহমান ২০২১ সালে বলেন: ‘একটি স্বাধীন দেশের নাগরিকরা সীমান্তে নিহত হবে, আর সরকার চুপ থাকবে-এটা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এই ইস্যুতে আন্তর্জাতিকভাবে সোচ্চার হবো। বিএনপির ভারত নীতিতে ভবিষ্যতে কখনো ফেলানীর লাশ কাঁটা ধরে ঝুলানোর স্পর্ধা মেনে নেবে না।

৩. নদীর পানিবণ্টন: বিএনপি তিস্তা ও অন্যান্য আন্তঃসীমান্ত নদীর পানির সুষ্ঠু বণ্টনের পক্ষে অনমনীয়। ‘আমরা চাই বৈজ্ঞানিক, স্বচ্ছ এবং আন্তর্জাতিক নীতির ভিত্তিতে পানিবণ্টন হোক। ভারতকে আমাদের ন্যায্য হিস্যার স্বীকৃতি দিতেই হবে,’-তারেক রহমান (২০২২সালের এক ভার্চুয়াল আলোচনায়)।

৪.অর্থনৈতিক ভারসাম্য: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যে সমতা রক্ষা এবং দেশীয় শিল্প সুরক্ষার পক্ষে বিএনপি। ‘আমরা মুক্তবাজারের পক্ষে, কিন্তু সেটা হতে হবে আমাদের উৎপাদকদের টিকিয়ে রাখার মতো ভারসাম্যপূর্ণ পরিবেশে।’-তারেক রহমান

৫. জাতীয় স্বার্থ-ভিত্তিক কূটনীতি: কোনো একতরফা সুবিধা নয়, বরং নিজস্ব স্বার্থের ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ে তোলার কথা বলে বিএনপি। তারেক রহমান বলেন: ‘পররাষ্ট্রনীতি কারও পক্ষে নয়, দেশের পক্ষে হতে হবে। আমাদের জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কোনো সম্পর্ক দীর্ঘমেয়াদে লাভবান হয় না।’

বিএনপি যদি ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে, তাহলে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে:

১.কৌশলগত স্বাধীনতা: পররাষ্ট্রনীতিতে ভারসাম্য, যেমনটি তারেক রহমান উল্লেখ করেন: ‘বন্ধুত্বের নামে নতজানু কূটনীতি আমাদের চরিত্র নয়।’

২. চুক্তির যৌক্তিক পর্যালোচনা: একতরফা বা অসম চুক্তিগুলো তথ্যভিত্তিক পর্যালোচনার মাধ্যমে পুনর্নির্মাণ।

৩. আঞ্চলিক ভারসাম্য রক্ষা: সার্ক, বিমসটেক ও অন্যান্য আঞ্চলিক প্ল্যাটফর্ম শক্তিশালী করা।

বিএনপি মনে করে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে আত্মমর্যাদাশীল, সমতার ভিত্তিতে গঠিত এবং পারস্পরিক স্বার্থের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। বিএনপি ভারতকে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে দেখলেও, বাংলাদেশ যেন কখনোই আত্মবিস্মৃত না হয়-এটাই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শনের মূল বার্তা।

ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কথায়: ‘বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হবে আত্মসম্মান, আত্মবিশ্বাস ও আত্মনির্ভরশীলতার ভিত্তিতে-তবেই দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের পথ সুগম হবে।’
ভারত প্রশ্নের বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের অবস্থানেই শেষ কথা। এ নিয়ে বিভ্রান্ত ছড়িয়ে বিএনপিকে ভারত প্রেমী সাজানোর কোনো অবকাশ নেই।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
সর্বশেষ খবর
মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ
মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার
ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!
১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল
কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি
বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়
কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির
যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে
কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে কর্মজীবীরা
ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছে কর্মজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী
সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের
ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী
দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা
গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
চাঁদপুরে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাশুড়িকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা জামাইয়ের
শাশুড়িকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা জামাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন
সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র
হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে স্বেচ্ছায় মরণোত্তর অঙ্গ দানে ৭০ লাখের বেশি মানুষ নিবন্ধন
চীনে স্বেচ্ছায় মরণোত্তর অঙ্গ দানে ৭০ লাখের বেশি মানুষ নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে পরিপূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে পরিপূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা
গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু
মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার
আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা
ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র
হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক