শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০১, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচনি খেলায় এরশাদীয় তরিকা

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনি খেলায় এরশাদীয় তরিকা

প্রবচন আছে, এক নদীতে দুবার স্নান করা যায় না। এর নিগূঢ় অর্থ হচ্ছে, নদী প্রবহমান। এই প্রবচন রচনার সময় বাংলাদেশের নদীর ভবিষ্যৎ দশা প্রসঙ্গ হয়তো বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। এদিকে কারোরই অজানা নয়, আমাদের অনেক নদীই আর প্রবহমান নয়। আবার হারিয়েও গেছে অনেক নদী। যাও আছে তাও আবার যায় যায়। অনেকগুলো উন্নয়নের নামের সর্বনাশা তাণ্ডবে মরণদশায় ভুগছে! ফলে নদী নিয়ে প্রবচন এখন আর আমাদের দেশে প্রযোজ্য নয়। এটি হতাশার। তবে আর একটি আশার কথা আছে। আর এটি প্রবচন নয়। 

বিজ্ঞান বলে, কোনো কিছুই মৌলিক সৃষ্টি হয় না, রূপান্তর হয় মাত্র। কিন্তু হতাশার কথা হচ্ছে, বিজ্ঞানের এ সূত্রের বিরূপ প্রভাব রাজনীতিতে দৈত্যের মতো অনুপ্রবেশ করেছে। যা পাকিস্তানের শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের উত্তরাধিকার হিসেবে আমাদের দেশে কপিপেস্ট করেছেন জেনারেল জিয়া এবং জেনারেল এরশাদ। তবে এ ক্ষেত্রে জেনারেল এরশাদের সাফল্য আকাশচুম্বী। বলা হয়, আদর্শিক পিতা আইয়ুব খানকেও অনেকখানি ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ।

’৭১-এ পরাজিত চক্রের থিংক ট্যাংকের নীলনকশায় ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটানোর পর দেশ উল্টো রথে চলতে শুরু করে। এ ধারায় যেসব অপকর্ম হয়েছে তার মধ্যে প্রধান হচ্ছে রাজনীতিকে মূল পর্যন্ত নষ্ট করে দেওয়া। এ ধারা একনাগাড়ে চলতে থাকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত। জেনারেল এরশাদের পতন এবং ’৯১-এর সংসদ নির্বাচনের পর রাজনীতিতে যে ধারার সূচনা হয়েছিল তা কিন্তু স্থায়ী হয়নি। সঙ্গে আরও বলে রাখা ভালো, ’৯১-এর সংসদ নির্বাচনও ’৭১-এ পরাজিত শক্তির প্রতিভূ চক্র প্রভাবিত ছিল। যা ছিল খুবই সূক্ষ্ম। যে কারণে সেই নির্বাচনের ব্যালটে জাহাজ প্রতীক ছিল অনেকটা নৌকার আদলে। যাকে ‘বড় নৌকা’ ভেবে অনেকেই সিল মেরেছেন। আরও অনেক কারসাজিতে সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে পারেনি। যে খেলা আগেভাগে আঁচ করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। বরং নেতারা ছিলেন মসনদে বসার আবেশে বিভোর কিন্তু স্বপ্নভঙ্গের পর দেখলেন তাদের হাসি অন্যেরা হাসে। 

একটি সিনেমা ছিল, ‘কার হাসি কে হাসে।’ স্মরণ করা যেতে পারে, ’৯১-এর নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে ‘সূক্ষ্ম কারচুপির’ অভিযোগ তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এরপর কখনো সূক্ষ্ম আবার কখনো স্থূল কারচুপির মধ্য দিয়েই এগিয়েছে বাংলাদেশের নির্বাচন। আর এ কারচুপির বিরূপ প্রভাবে রাজনীতি কেবল কলুষিত হতেই থেকেছে। এর মধ্যে ’৯৬ সালে কোনো রকম ক্ষমতায় আসে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল আওয়ামী লীগ এবং সেটি ছিল খুবই নাজুক সরকার। তবে এই দশা কাটিয়ে এবং ২০০১ সালের পরাজয়ের ধারাকে পাল্টে দিয়ে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী আওয়ামী লীগ গঠিত সরকার দ্রুত শক্ত ভিত্তি সৃষ্টি করতে পেরেছে। ফলে ২০১৪ সালের খেলা সামলিয়ে ২০১৮ সালে পাল্টা খেলা খেলে ২০২৪ সালের দোরগোড়ায় পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে এবার বিদেশিদের হস্তক্ষেপে আওয়ামী লীগের জন্য খেলা খুবই কঠিন হয়ে গেছে। আর এ খেলার জন্য অনেকটাই নির্ভর করতে হয়েছে এরশাদীয় তরিকার ওপর। যে কারণে রাজনীতির কিছু আবর্জনা দিয়ে নতুন দল গঠন করতে হয়েছে। যাদের না আছে ভোট, না আছে দল। 

এমনকী এদের অতীত বলেও কিছু নেই। ফলে ভোটের মাঠে কচুরিপানাসম উপযোগহীন এরা। অথচ এদের দায় নিতে হচ্ছে প্রাচীনতম দল আওয়ামী লীগকেই। অনেকেই মনে করেন, বিএনপি নির্বাচন থেকে দূরে থাকার কারণে সরকার যে মাত্রায় বেকায়দায় পড়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি হাসির পাত্র হয়েছে হেনোতেনো নামে হরেক কিসিমের দল ও জোট নির্বাচনি মাঠে নামিয়ে। অবশ্য এই ফাঁদে ১৯৯৬ সালেই পা দিতে হয়েছিল আওয়ামী লীগকে। আর এবার নিমজ্জিত হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন। তবে এও বলা হচ্ছে, বিভিন্ন বাস্তবতায় ১৯৯৬ সালে যা অনিবার্য ছিল তার রেস টানতে হয়েছে ২০০৯ ও ২০১৪-এর সরকারের আমলেও। তবে এটা ২০২৪ সালের নির্বাচনে এড়ানো যেত। যা করা গেছে ২০১৮ সালের সরকার গঠনের সময়। কিন্তু তা করা হয়নি। বরং উল্টোই একটু বেশি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। যা দগদগে ঘায়ের মতো দৃষ্টান্ত হয়েছে আছেন মেজর শাহজাহান ওমর। বরিশাল অঞ্চলে দুর্ধর্ষ মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী চক্করে নাজেহাল হয়ে আওয়ামীবিরোধী হয়ে গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের পরপরই। ৪৫ বছর বিএনপির ব্যানারে থাকার পর আওয়ামী লীগে গাঁটছড়া বেঁধেছেন এবার। অনেকেই এ বিষয়টিকে তার ফিরে আসা বলছেন। কিন্তু এ কাজটি করা হয়েছে খুবই কাঁচাভাবে। 

অদ্ভুত মামলায় জামিন পাওয়ার এক দিন পরেই বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক ঘুচিয়ে ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর ঘোষণা করলেন, নির্বাচন করবেন নৌকা মার্কা নিয়ে। হঠাৎ কেন শাহজাহান ওমরের এমন ডিগবাজি? এ কাণ্ডের যুক্তি হিসেবে তাঁর কথা কি খুব একটা গ্রহণযোগ্য? আর এ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের ১ ডিসেম্বর বলেছেন, ‘কৌশলগত কারণে ঝালকাঠি-১ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার মেজর (অব.) শাহজাহান ওমরকে নৌকার প্রার্থী করা হয়েছে।’ প্রশ্ন হচ্ছে, কোন কৌশল? কিন্তু জানা কথা, এ প্রশ্নের উত্তর মিলবে না। ফলে যার যার মতো করে এর উত্তর তৈরি করা হচ্ছে। যার সঙ্গে মিলে যায় সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদের তরিকা। কারাগার থেকে বেরিয়ে ব্যারিস্টার মওদুদ যখন এরশাদ সরকারে যোগদান করেন তখন তাঁর পিঠে লাঠির আঘাতের দাগ বিরাজমান ছিল বলে রটনা আছে। আর একজন ব্যারিস্টার, আবুল হাসানাত জেনারেল এরশাদের সঙ্গে যোগদানের দুই দিন আগে বলেছিলেন, ‘এরশাদের সঙ্গে গেলে মানুষ আমার মুখে থুথু দেবে!’ এদিক থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান ওমর কিঞ্চিত আলাদা। তিনি আগে নয়, বাগাড়ম্বর করেছেন আওয়ামী খাতায় নাম লেখানোর পর। এটা সবারই জানা। কিন্তু মানুষ এখন কোন দিকে থুথু দিচ্ছে তা হয়তো জানা নেই।

এদিকে স্বাধিকার আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা মেনন-রব-ইনুদের কেবলই দরপতন হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশে। এদের মধ্যে অসময়ের কলরব হিসেবে পরিচিত আ স ম আবদুর রব জেনারেল এরশাদের সময় একটি চাকরি প্রত্যাশা করে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন। হয়তো তিনি তাঁর মতোই আর এক ‘খলিফা’ আবদুল কুদ্দুস মাখনের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেছিলেন। উল্লেখ্য, আবদুল কুদ্দুস মাখন সে সময় মাফিয়া ডন আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের কোম্পানিতে চাকরি করতেন। এদিকে আ স ম রবের ভাগ্য ভালো, তিনি এই মাপের চেয়ে অনেক বড় মাপের চাকরি পেয়েছিলেন। তাকে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার চাকরি দিয়েছিলেন সামরিক সরকার। সে সময় তাঁকে গৃহপালিত বিরোধীদলীয় নেতা বলা হতো। রাজনীতির কী পরিহাস! এই আ স ম রবকেই মন্ত্রী করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা তাঁর ’৯৬-এর সরকারের। এ সময় রবের অতীত হয়তো বিবেচনায় নেওয়া হয়নি, হয়তো গভীরভাবে ভাবা হয়নি তার ভবিষ্যৎ। কেবল তাৎক্ষণিক প্রয়োজন মিটানো হয়েছে। একই ধারায়ই হয়তো আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখেই এবার ‘হেনমূল, তেনমূল, অর্শ্বমূল’ নামের দলগুলো মাঠে নামানো হয়েছে। আর এদের আস্ফালন দেখে হয়তো মেনন-ইনু-দিলীপরা ভিতরে ভিতরে শিশুতোষ অস্থিরতা বোধ করছেন। 

শুধু তাই নয়, মিরসরাইতে ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার মতো ভোট না থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু কন্যার দয়ায় দীলিপ বড়ুয়া কেবল সংসদ সদস্য নন, মন্ত্রী পর্যন্ত হয়েছে। আর আমাদের দেশে মন্ত্রী হওয়া মানেই অনেক ক্ষেত্রে আলী বাবার স্বর্ণ গুদামের দ্বার খুলে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। বলা হয়, বাম নেতা দীলিপ বড়ুয়া এই কামে মোটেই পিছিয়ে ছিলেন না। এখন জোট নেতাদের নামে সংসদীয় আসন বরাদ্দ দিতে বিলম্ব হওয়ায় যারা অস্থির হয়ে উঠেছেন তাদের মধ্যে বেশি অস্থিরতায় ভুগছেন দীলিপ বড়ুয়া। শুধু তাই নয়, একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জ্ঞান দেওয়ার উত্তেজনায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতি অত সোজা না!’ এর আগে তিনি আরও বলেছেন, ‘কাউয়া আওয়ামী লীগাররা আমাদের বলে একজইন্যা পার্টি।’

আওয়ামী লীগে কে ‘কাউয়া’ কে কাক, কে কুকিল সেটি ইতিহাসই বলে দেবে। তবে অতীত যা বলে তা কিন্তু খুব একটা নিরাপদ নয়। স্বাধীন বাংলাদেশের সূচনালগ্ন থেকেই আওয়ামী লীগকে উজান ঠেলে আগাতে হয়েছে। আর ১৫ আগস্টের পর দলটি টিকে গেছে অতি সাধারণ মানুষের ভালোবাসা এবং তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের রক্ত-ঘামে। যা বহুবার বঙ্গবন্ধুকন্যা স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করেছেন। এটিই বাস্তবতা। আর ‘এক নেতার এক দল’ আসলে কোনো কাজেই আসে না। বিপদের সময় এরা নিশ্চুপ হয়ে যায়। নিজেদের গুটিয়ে নেয় শামুকের মতো। আর বিপদ ঘনীভূত হলে যাত্রাগানের বিবেকের মতো ‘সত্য ভাষণ’ দেন। যে ধারায় রাতে ভোট হওয়ার কথা এবং নিজের ভোট নিজে না দিতে পারার ক্ষোভ বড় গলায় উচ্চারণ করেছেন রাশেদ খান মেনন। অবশ্য ক্যাসিনো কাণ্ডের নানান খবরের পালে জোর হাওয়া লাগলে রাশেদ খান মেননের জোসের হাওয়া কোথা থেকে যেন বেরিয়ে যায়। 

অবশ্য তার জীবনের হাওয়াই একবার বেরিয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়া সরকারের সময় সর্বহারা গ্রুপের গুলি খেয়ে। সেবার তিনি ভাগ্যক্রমে বেঁচেছেন। উল্লেখ্য, তাঁর নিজের এলাকা বরাবরই সর্বহারা উপদ্রুত। এর সুবিধা-অসুবিধা দুই আছে। যেমন ’৭৩ সালের সংসদ নির্বাচনে বরিশাল শহরের ভোট কেন্দ্রে যে জালাল সর্দার কর্তৃক তিনি অপদস্থ হয়েছেন সেই জালাল সর্দার নবগ্রাম রোডের নিজ বাড়িতে সর্বহারার গ্রুপের গুলিতে নিহত হয়েছেন। আসলে রাজনীতির ঐতিহ্যের ধারক হোক অথবা হোক ভুঁইফোঁড়, জনবিচ্ছিন্ন নেতারা আসলে কোনো কাজে লাগে না। এরা পরগাছা। আশ্রিত হিসেবে এরা কেবল নেয়। দেয় না কিছুই। এরা শীতের পাখিরও অধম। শীতের পাখিরা মাছ-শস্য খেয়ে সাবার করলেও মল ত্যাগ করে যায়। গরু মেরে জুতো দানের মতো হলেও কিছু দেয়। কিন্তু রাজনীতিতে শীতের পাখিরা কিছুই দেয় না, রেখে যায় না কিছুই। যে নামেই আখ্যায়িত করা হোক না কেন এরা আসলে রাজনীতির আগাছা। এরপরও রাজনীতির আগাছাদের কেন বৃক্ষসম সমাদর করেন আওয়ামী লীগ প্রধান? এই সমাদরের ধারা আরও কত বছর চলবে- কঠিন সময় সামনে রেখে এ মোটেই কোনো সাধারণ প্রশ্ন নয়। অনেকের বিবেচনায়ই এটি মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন