শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২২

পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

কর্নেল মেসবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, বিএসপি
অনলাইন ভার্সন
পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এমএন লারমা এর নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) গঠিত হয়। পিসিজেএসএস এর সশস্ত্র সংগঠন হিসেবে শান্তিবাহিনী প্রতিষ্ঠা হয়। পঁচাত্তর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের এই জটিল বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। এরপর থেকে দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তবর্তী এই তিন পার্বত্য জেলায় কার্যত শান্তি স্থাপন করা যায়নি। ফলে সেখানে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপ। দেশের আয়তনের প্রায় এক-দশমাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত পাহাড়ি অঞ্চলে সৃষ্টি হয় অস্থিতিশীলতা। ১৯৯৬ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি স্থাপনের জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হয় যার অংশ হিসেবে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে গঠন করা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি। পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) এর মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার প্রেক্ষিতে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই দুই যুগ ধরে চলা সশস্ত্র বিদ্রোহের অবসান ঘটিয়ে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সমাধান হয়। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি শান্তিবাহিনীর একটি দল সন্তুু লারমার নেতৃত্বে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অস্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। পার্বত্য অঞ্চলের বসবাসরত জনগণের অধিকার এ চুক্তির মাধ্যমে দলিলে প্রণীত হয়। শান্তিচুক্তির পূর্বে এ অঞ্চলটি এতটাই অস্থিতিশীল ছিল যে, শুধু ১৯৮০ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যেই ১,১৮০ জন ব্যক্তি শান্তিবাহিনীর হাতে প্রাণ হারায়। 

আঞ্চলিক সংঘাত কোন দেশেই কাম্য নয়। পার্বত্য শান্তিচুক্তি ছিল বাংলাদেশের অখণ্ডতা রক্ষায় জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দেশের মোট ১৩,১৪৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত দক্ষিণ পূর্বাংশের তিনটি পার্বত্য জেলায় হাজার বছরের সংস্কৃতিকে ধারণ করে বাঙালি-উপজাতি গোষ্ঠী একসাথে বসবাস করে আসছে। পার্বত্য অঞ্চলটির পাশেই রয়েছে ভারতের মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মিয়ানমার সীমান্ত। সম্ভাবনাময় বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ, গুরুত্বপূর্ণ নদীপ্রবাহ, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ, পর্যটন স্থান, অদূরে অবস্থিত চট্টগ্রাম বন্দর ও কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকাটিকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। সঙ্গত কারণেই শান্তিচুক্তি করে এখানকার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি ছিল।
শান্তিচুক্তি পূর্ববর্তী ২৫ বছরে পার্বত্য অঞ্চলটি সাধারণ মানুষের কাছে ছিল এক আতঙ্কের নাম। সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলটি এ সময়ে উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নয়নের ছোঁয়া পায়নি। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির (ঘ) অংশে বলা হয়েছে, শান্তিবাহিনীর সদস্যরা ৪৫ দিনের মধ্যে অস্ত্র সমর্পণ করবেন এবং সরকার সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করবেন। কিন্ত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অস্ত্র জমাদানে ব্যর্থ হলে সরকার আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে। পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত শান্তিচুক্তি না হওয়ার পেছনেও অশুভ শক্তি সক্রিয় ছিল। তারপরও শান্তিপূর্ণভাবে সরকার সহনশীলতা ও দক্ষতার সাথে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করতে সমর্থ হয়। শান্তিচুক্তি প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ী এলাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে পারেনি। কিন্তু  সেনা, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন সহযোগী বাহিনীর সহায়তায় দেশের স্বাধীনতা ও ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার চলমান প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।

চুক্তির মোট ৭২টি ধারার মধ্যে ইতোমধ্যে ৪৮টি বাস্তবায়ন করা হয়েছে ও ১৫টি ধারা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে, বাকিগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নেই। ইতোমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনসহ আঞ্চলিক পরিষদ গঠন করা হয়েছে, যার চেয়ারম্যানসহ সদস্য সংখ্যা নির্ধারণে পাহাড়ীদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের ক্ষমতাও পরিষদকে দেওয়া হয়েছে। উপজাতিদের ভূমির মালিকানা নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা শান্তিচুক্তির মাধ্যমে নির্বিঘ্ন করা হয়। পার্বত্য অঞ্চলের বিদ্যমান সবচেয়ে বড় সমস্যা ভূমি বিরোধ, যা নিষ্পত্তি করতে ইতোমধ্যে গঠিত হয়েছে আলাদা ভূমি কমিশন। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন দলটির অস্ত্র জমাদানের দিনেই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সরকার। পার্বত্য এলাকার দুই শতাধিক সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলের সংস্কৃতি যাতে নষ্ট হয়ে না যায় এজন্য তিন পার্বত্য জেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সরকারি চাকুরিতে উপজাতি কোটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন ২০১৪ জাতীয় সংসদে পাস করা হয়েছে, যেখানে বৃহৎ একটি পরিকল্পনা নিয়ে আগামীতে পার্বত্য অঞ্চলকে দেশের উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগাতে চায় সরকার। পার্বত্য অঞ্চলের যোগাযোগের ক্ষেত্রেও নেয়া হয়েছে নানাবিধ পরিকল্পনা। ১৯৯৮ সালের পর প্রায় ৩৪৪০ কিঃমিঃ পাকা রাস্তা ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সর্বশেষ গত ৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে যে ১০০ টি সেতু উদ্বোধন করেন তার ৪২টি খাগড়াছড়িতে ও তিন পার্বত্য জেলা মিলে মোট ৪৬ টি সেতু রয়েছে। নির্মিত সেতুর ফলে দুর্গম পাহাড়ী অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ সহজতর হবে, যা পণ্য পরিবহন, পর্যটন ও সার্বিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। 

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের তিনটি পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে প্রায় ১৬ লাখ মানুষের বসবাস। জনসংখ্যার বিচারে মাত্র ১ শতাংশ লোক এ এলাকায় বসবাস করলেও আয়তনে দেশের মোট ভূখণ্ডের ১০ শতাংশ জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। দেশের মূলধারার উন্নয়নের সাথে প্রতিনিয়ত এ পাহাড়ী অঞ্চল যুক্ত হচ্ছে। চলমান জ্বালানি সংকটের সময় সরকার তেল, গ্যাস, কয়লার মতো প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের উৎস অনুসন্ধানের জন্য পাহাড়ী অঞ্চলকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। ভারতের ত্রিপুরা ও মিয়ানমারের সীমান্ত ঘেঁষা একই রকম পার্বত্য অঞ্চলে গ্যাসের বিপুল মজুদসহ খনির সন্ধান পাওয়া গেছে-যা থেকে প্রতিবেশী দেশ দুটি গ্যাস উত্তোলন করছে। শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে পাহাড়ীদের নিজস্ব ভাষা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়। তাদের নিজ ভাষায় প্রধানত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা (ককবরক), গারো ও ওঁরাও (সাদরি)দের জন্য প্রাক-প্রাথমিকের পাঠ্যপুস্তক প্রণীত হয়েছে, যার ফলে স্ব স্ব মাতৃভাষার বর্ণমালার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে পাহাড়ী শিশুরা। এতে পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বাড়ার পাশাপাশি উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে তাদের মাঝে। এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য প্রায় ৫,০০০ পাড়া সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে এবং সেখানে মৌলিক সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন সেবাধর্মী সংগঠন। 

পাহাড়ে শান্তি বজায় রাখা এবং উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার প্রয়াসে ২৪ ঘণ্টা সজাগ দৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা। করোনা ভাইরাসের সময় পাহাড়ী দুর্গম অঞ্চলে সরকারি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়। পাহাড়ী জনগোষ্ঠী যেনো শিক্ষায় পিছিয়ে না পড়ে সেজন্য পূর্বের তুলনায় নতুন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করে দিয়েছে সেনাবাহিনীর নিজস্ব ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিট, শিক্ষার পাশাপাশি কাজ করছে পিছিয়ে পড়া এ এলাকার ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে। সরকার জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সাথে সংগতি রেখে ২০১৯-২০২১ মেয়াদে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প শীর্ষক দীর্ঘমেয়াদী এক প্রকল্প নিয়েছে। যেখানে মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা ১০,৭১,২০০ জন বা ২,০৬,০০০টি পরিবার। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন যার মাধ্যমে মৌলিক সেবার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ, মা ও শিশুদের জীবন রক্ষাকারী বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এ লক্ষ্যে পাড়াকেন্দ্র, প্রশিক্ষণ ভবন ও গুদাম সংস্কার, ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রসহ ১০০০ নতুন পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ, টিকাদান, গর্ভ ও প্রসবকালীন পরামর্শ, রেফারেল ব্যবস্থার মাধ্যমে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবাদান, শিশু বিকাশ, প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষা ও শিশু লালনপালনের জন্য অভিভাবকদের সচেতন করা, ১২০০ শিক্ষার্থীর খাদ্য, পোশাক, শিক্ষা উপকরণ, বৃত্তিমূলক কোর্স ও শিক্ষককর্মচারীর বেতনভাতা ইত্যাদি সম্বলিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। 

সরকারি তথ্যমতে, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের হিসেবে, ৪০০০ পাড়াকর্মী, ৪০০ জন মাঠ সংগঠক ও ৩০৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। ৪৮,০০০ শিশুর শিশুবিকাশ ও প্রাক শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। আধুনিক সুবিধা সম্বলিত ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রে অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে টেকসই পাড়াকেন্দ্র স্থাপন, ১০০০ পাড়াকর্মী ও মাঠ সংগঠক এবং ৫০ জন কর্মকর্তার শিশু লালন পালনের উপর প্রশিক্ষণ, ১৩৪৮টি পাড়াকেন্দ্র মেরামতের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। 

পাহাড়ীরা বিভিন্ন সময় দাবি জানিয়ে আসছে, মন্দির, মঠ-গির্জা, উপসানালয়, শশ্মানকে দখলদারমুক্ত করতে হবে। ঐতিহ্য, ভাষা-সংস্কৃতি সংরক্ষণের জন্য প্রতিটি জেলায় জাদুঘর তৈরি করে দিতে হবে যা সরকার পূরণ করে চলেছে। বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ ছাড়া এমন শান্তিচুক্তি বিরল। এ বিরল দৃষ্টান্ত অসীম সাহসের সাথে স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞার ফলস্বরূপ এ চুক্তির কারণেই পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের মূলধারার সকল কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে পাহাড়ি ও বাঙালিদের একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলার পথ তৈরি হয়। এটি সাধারণ কোন চুক্তি নয় বরং আন্তরিকতা ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত, যা বাংলাদেশের জন্য অন্যন অর্জন। স্বাধীন সার্বভৌম দেশে বৈষম্যহীন, টেকসই, উন্নত, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল সমাজ গঠনে মূখ্য ভূমিকা রাখবে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে