শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪২, শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২২

পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

কর্নেল মেসবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, বিএসপি
অনলাইন ভার্সন
পার্বত্য শান্তিচুক্তির তিন দশক

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এমএন লারমা এর নেতৃত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) গঠিত হয়। পিসিজেএসএস এর সশস্ত্র সংগঠন হিসেবে শান্তিবাহিনী প্রতিষ্ঠা হয়। পঁচাত্তর পরবর্তী পরিস্থিতিতে দেশের এই জটিল বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। এরপর থেকে দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তবর্তী এই তিন পার্বত্য জেলায় কার্যত শান্তি স্থাপন করা যায়নি। ফলে সেখানে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপ। দেশের আয়তনের প্রায় এক-দশমাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত পাহাড়ি অঞ্চলে সৃষ্টি হয় অস্থিতিশীলতা। ১৯৯৬ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি স্থাপনের জন্য কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হয় যার অংশ হিসেবে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে গঠন করা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি। পরবর্তীতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) এর মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার প্রেক্ষিতে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই দুই যুগ ধরে চলা সশস্ত্র বিদ্রোহের অবসান ঘটিয়ে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সমাধান হয়। শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি শান্তিবাহিনীর একটি দল সন্তুু লারমার নেতৃত্বে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অস্ত্র সমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। পার্বত্য অঞ্চলের বসবাসরত জনগণের অধিকার এ চুক্তির মাধ্যমে দলিলে প্রণীত হয়। শান্তিচুক্তির পূর্বে এ অঞ্চলটি এতটাই অস্থিতিশীল ছিল যে, শুধু ১৯৮০ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যেই ১,১৮০ জন ব্যক্তি শান্তিবাহিনীর হাতে প্রাণ হারায়। 

আঞ্চলিক সংঘাত কোন দেশেই কাম্য নয়। পার্বত্য শান্তিচুক্তি ছিল বাংলাদেশের অখণ্ডতা রক্ষায় জন্য গুরুত্বপূর্ণ। দেশের মোট ১৩,১৪৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে বিস্তৃত দক্ষিণ পূর্বাংশের তিনটি পার্বত্য জেলায় হাজার বছরের সংস্কৃতিকে ধারণ করে বাঙালি-উপজাতি গোষ্ঠী একসাথে বসবাস করে আসছে। পার্বত্য অঞ্চলটির পাশেই রয়েছে ভারতের মিজোরাম, ত্রিপুরা ও মিয়ানমার সীমান্ত। সম্ভাবনাময় বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ, গুরুত্বপূর্ণ নদীপ্রবাহ, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ, পর্যটন স্থান, অদূরে অবস্থিত চট্টগ্রাম বন্দর ও কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকাটিকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। সঙ্গত কারণেই শান্তিচুক্তি করে এখানকার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি ছিল।
শান্তিচুক্তি পূর্ববর্তী ২৫ বছরে পার্বত্য অঞ্চলটি সাধারণ মানুষের কাছে ছিল এক আতঙ্কের নাম। সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলটি এ সময়ে উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নয়নের ছোঁয়া পায়নি। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির (ঘ) অংশে বলা হয়েছে, শান্তিবাহিনীর সদস্যরা ৪৫ দিনের মধ্যে অস্ত্র সমর্পণ করবেন এবং সরকার সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করবেন। কিন্ত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অস্ত্র জমাদানে ব্যর্থ হলে সরকার আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে। পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত শান্তিচুক্তি না হওয়ার পেছনেও অশুভ শক্তি সক্রিয় ছিল। তারপরও শান্তিপূর্ণভাবে সরকার সহনশীলতা ও দক্ষতার সাথে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করতে সমর্থ হয়। শান্তিচুক্তি প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ী এলাকা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে পারেনি। কিন্তু  সেনা, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন সহযোগী বাহিনীর সহায়তায় দেশের স্বাধীনতা ও ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার চলমান প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।

চুক্তির মোট ৭২টি ধারার মধ্যে ইতোমধ্যে ৪৮টি বাস্তবায়ন করা হয়েছে ও ১৫টি ধারা আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে, বাকিগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার কোন ঘাটতি নেই। ইতোমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনসহ আঞ্চলিক পরিষদ গঠন করা হয়েছে, যার চেয়ারম্যানসহ সদস্য সংখ্যা নির্ধারণে পাহাড়ীদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম সংক্রান্ত আইন প্রণয়নের ক্ষমতাও পরিষদকে দেওয়া হয়েছে। উপজাতিদের ভূমির মালিকানা নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা শান্তিচুক্তির মাধ্যমে নির্বিঘ্ন করা হয়। পার্বত্য অঞ্চলের বিদ্যমান সবচেয়ে বড় সমস্যা ভূমি বিরোধ, যা নিষ্পত্তি করতে ইতোমধ্যে গঠিত হয়েছে আলাদা ভূমি কমিশন। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন দলটির অস্ত্র জমাদানের দিনেই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে সরকার। পার্বত্য এলাকার দুই শতাধিক সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলের সংস্কৃতি যাতে নষ্ট হয়ে না যায় এজন্য তিন পার্বত্য জেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সরকারি চাকুরিতে উপজাতি কোটার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন ২০১৪ জাতীয় সংসদে পাস করা হয়েছে, যেখানে বৃহৎ একটি পরিকল্পনা নিয়ে আগামীতে পার্বত্য অঞ্চলকে দেশের উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগাতে চায় সরকার। পার্বত্য অঞ্চলের যোগাযোগের ক্ষেত্রেও নেয়া হয়েছে নানাবিধ পরিকল্পনা। ১৯৯৮ সালের পর প্রায় ৩৪৪০ কিঃমিঃ পাকা রাস্তা ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। সর্বশেষ গত ৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে যে ১০০ টি সেতু উদ্বোধন করেন তার ৪২টি খাগড়াছড়িতে ও তিন পার্বত্য জেলা মিলে মোট ৪৬ টি সেতু রয়েছে। নির্মিত সেতুর ফলে দুর্গম পাহাড়ী অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ সহজতর হবে, যা পণ্য পরিবহন, পর্যটন ও সার্বিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। 

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের তিনটি পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে প্রায় ১৬ লাখ মানুষের বসবাস। জনসংখ্যার বিচারে মাত্র ১ শতাংশ লোক এ এলাকায় বসবাস করলেও আয়তনে দেশের মোট ভূখণ্ডের ১০ শতাংশ জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। দেশের মূলধারার উন্নয়নের সাথে প্রতিনিয়ত এ পাহাড়ী অঞ্চল যুক্ত হচ্ছে। চলমান জ্বালানি সংকটের সময় সরকার তেল, গ্যাস, কয়লার মতো প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থের উৎস অনুসন্ধানের জন্য পাহাড়ী অঞ্চলকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। ভারতের ত্রিপুরা ও মিয়ানমারের সীমান্ত ঘেঁষা একই রকম পার্বত্য অঞ্চলে গ্যাসের বিপুল মজুদসহ খনির সন্ধান পাওয়া গেছে-যা থেকে প্রতিবেশী দেশ দুটি গ্যাস উত্তোলন করছে। শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে পাহাড়ীদের নিজস্ব ভাষা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি চর্চার উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়। তাদের নিজ ভাষায় প্রধানত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা (ককবরক), গারো ও ওঁরাও (সাদরি)দের জন্য প্রাক-প্রাথমিকের পাঠ্যপুস্তক প্রণীত হয়েছে, যার ফলে স্ব স্ব মাতৃভাষার বর্ণমালার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে পাহাড়ী শিশুরা। এতে পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বাড়ার পাশাপাশি উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে তাদের মাঝে। এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য প্রায় ৫,০০০ পাড়া সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে এবং সেখানে মৌলিক সেবা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে ইউনিসেফসহ বিভিন্ন সেবাধর্মী সংগঠন। 

পাহাড়ে শান্তি বজায় রাখা এবং উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার প্রয়াসে ২৪ ঘণ্টা সজাগ দৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা। করোনা ভাইরাসের সময় পাহাড়ী দুর্গম অঞ্চলে সরকারি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়। পাহাড়ী জনগোষ্ঠী যেনো শিক্ষায় পিছিয়ে না পড়ে সেজন্য পূর্বের তুলনায় নতুন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করে দিয়েছে সেনাবাহিনীর নিজস্ব ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিট, শিক্ষার পাশাপাশি কাজ করছে পিছিয়ে পড়া এ এলাকার ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে। সরকার জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সাথে সংগতি রেখে ২০১৯-২০২১ মেয়াদে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প শীর্ষক দীর্ঘমেয়াদী এক প্রকল্প নিয়েছে। যেখানে মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা ১০,৭১,২০০ জন বা ২,০৬,০০০টি পরিবার। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন যার মাধ্যমে মৌলিক সেবার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ, মা ও শিশুদের জীবন রক্ষাকারী বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এ লক্ষ্যে পাড়াকেন্দ্র, প্রশিক্ষণ ভবন ও গুদাম সংস্কার, ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রসহ ১০০০ নতুন পাড়াকেন্দ্র নির্মাণ, টিকাদান, গর্ভ ও প্রসবকালীন পরামর্শ, রেফারেল ব্যবস্থার মাধ্যমে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবাদান, শিশু বিকাশ, প্রাক- প্রাথমিক শিক্ষা ও শিশু লালনপালনের জন্য অভিভাবকদের সচেতন করা, ১২০০ শিক্ষার্থীর খাদ্য, পোশাক, শিক্ষা উপকরণ, বৃত্তিমূলক কোর্স ও শিক্ষককর্মচারীর বেতনভাতা ইত্যাদি সম্বলিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। 

সরকারি তথ্যমতে, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের হিসেবে, ৪০০০ পাড়াকর্মী, ৪০০ জন মাঠ সংগঠক ও ৩০৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। ৪৮,০০০ শিশুর শিশুবিকাশ ও প্রাক শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। আধুনিক সুবিধা সম্বলিত ২৫টি মডেল পাড়াকেন্দ্রে অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে টেকসই পাড়াকেন্দ্র স্থাপন, ১০০০ পাড়াকর্মী ও মাঠ সংগঠক এবং ৫০ জন কর্মকর্তার শিশু লালন পালনের উপর প্রশিক্ষণ, ১৩৪৮টি পাড়াকেন্দ্র মেরামতের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। 

পাহাড়ীরা বিভিন্ন সময় দাবি জানিয়ে আসছে, মন্দির, মঠ-গির্জা, উপসানালয়, শশ্মানকে দখলদারমুক্ত করতে হবে। ঐতিহ্য, ভাষা-সংস্কৃতি সংরক্ষণের জন্য প্রতিটি জেলায় জাদুঘর তৈরি করে দিতে হবে যা সরকার পূরণ করে চলেছে। বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ ছাড়া এমন শান্তিচুক্তি বিরল। এ বিরল দৃষ্টান্ত অসীম সাহসের সাথে স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞার ফলস্বরূপ এ চুক্তির কারণেই পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের মূলধারার সকল কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে পাহাড়ি ও বাঙালিদের একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলার পথ তৈরি হয়। এটি সাধারণ কোন চুক্তি নয় বরং আন্তরিকতা ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সাথে সম্পর্কিত, যা বাংলাদেশের জন্য অন্যন অর্জন। স্বাধীন সার্বভৌম দেশে বৈষম্যহীন, টেকসই, উন্নত, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল সমাজ গঠনে মূখ্য ভূমিকা রাখবে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা