শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৬

নির্বাচন না প্রহসন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন না প্রহসন?

সেদিন আমার স্কুলশিক্ষক ছোট মামা ফোন করলেন। বললেন, তাদের এলাকার এক ভদ্রলোক আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। তাকে যেন একটু হেল্প করি। আমি সানন্দে রাজি। দুটি কারণে, প্রথমত সুযোগ থাকলে আমি পরিচিত-অপরিচিত নির্বিশেষে সবাইকে সাহায্য করার চেষ্টা করি। দ্বিতীয়ত যিনি আমার সঙ্গে কথা বলবেন, তিনি আমার জন্ম এলাকার লোক। মামা বাড়িতেই আমার জন্ম হয়েছিল। একটু পর এক ভদ্রলোক ফোন করলেন, বললেন, আপনি কি রঘুনাথপুর চেনেন? রঘুনাথপুর শুনেই আমার স্মৃতির পুকুরে উথাল-পাথাল ঢেউ। রঘুনাথপুরের সঙ্গে যে আমার নাড়ির সম্পর্ক, তাকে কি ভোলা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে তিনি অফিসে এলেন। তার প্রয়োজন রেখে আমি রঘুনাথপুরের গল্প শুনতেই ব্যস্ত হয়ে গেলাম। এখন কেমন হয়েছে? লোকজন কে, কেমন আছে? ইত্যাদি ইত্যাদি। ১৯৬৯ সালে আমার জন্মের সময় রঘুনাথপুর ছিল বিচ্ছিন্ন এক অজোপাড়াগাঁ। নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত রঘুনাথপুরে যেতে হতো বর্ষাকালে নৌকায় আর গ্রীষ্মকালে হেঁটে। ইলিয়টগঞ্জ থেকে ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার পথ। মামা বাড়ি যাওয়ার সেই আনন্দ স্মৃতি এখনো আপ্লুত করে আমাকে। খর রৌদ্রে হেঁটে যাওয়াটা অনেক কষ্টকর ছিল। পথে পথে বটগাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতাম। হাঁটতে হাঁটতে আশপাশের বাড়ি থেকে পানি খেয়ে তৃষ্ণা মেটাতাম। কিন্তু মামা বাড়ি যাওয়ার আনন্দের কাছে সব তুচ্ছ মনে হতো। নৌকায় যাওয়ার আনন্দটা ছিল আরও বেশি। আম্মা বসতেন ছই দেওয়া নৌকার ভিতরে। আমরা বসতাম বাইরে। আব্বা-আম্মার নিষেধ না মেনে টুক করে হাত দিয়ে নদীর পানি ছুঁয়ে দিতাম। কখনো চট করে টান দিয়ে শাপলা তুলে নিতাম। নদীতে যে কত রকমের ফুল ফুটত তার ইয়ত্তা নেই। সেই কালাডুমুর নদীতে পাল তোলা নৌকা চলত, চলত গুন টানা নৌকাও। তারপর উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে গেছে সবকিছু। এখন নাকি মামা বাড়ির উঠান পর্যন্ত গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। হায়, কিন্তু এখন আর আমার যাওয়ার সময় নেই। রঘুনাথপুর থেকে ছালিয়াকান্দি আড়ঙে যেতেও কালাডুমুর নদী পেরুতে হতো। সে নদীতে স্থায়ী খেয়া নৌকা ছিল। সে নৌকায় কোনো মাঝি ছিল না। নদীর দুই তীরে লম্বা দড়িতে বাঁধা থাকত খেয়া নৌকা। নৌকায় উঠে দড়ি টেনে টেনে অপর পাড়ে যেতে হতো।

স্মৃতি হাতড়ানো শেষে ফিরলাম বর্তমানে। জানতে চাইলাম, আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি? জানালেন, তিনি এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান। আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি, বুঝতে পারলাম না। ভেবেছি, হয়তো নির্বাচনের সময় কাভারেজ-টাভারেজ চাইবেন। কিন্তু সেটা অনেক পরের ব্যাপার। তিনি এখন চান মনোনয়ন, মার্কা। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য খরচের লিমিট কত আমি জানি না। তিনি নাকি ভেবেছিলেন ৫০-৬০ লাখ টাকা খরচ করলে হবে। এখন নাকি দেখছেন, বেরিয়ে যেতে হলে আরও বেশি খরচ করতে হবে। শুনে আমার তো চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার দশা। গ্রাম থেকে আসা এই সাধাসিধা বেশভূষার লোক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য ৬০-৭০ লাখ টাকা খরচ করতে তৈরি। আমার একটু ভয়ই লাগল। যদি দলের মনোনয়ন না পান, যদি ফেল করেন! নির্বাচনে তো কোনো দ্বিতীয় নেই। ফেল করলে তো তার এই ৬০-৭০ লাখ টাকাই লস। তিনি জানালেন, মার্কায় ইলেকশনের কারণে এখন খরচ বেড়ে গেছে। আমি এতদিন ভেবেছিলাম উল্টো। মার্কার তো একটা নিজস্ব পরিচিতি আছে। মার্কার ইলেকশনে নিশ্চয়ই প্রচারণা কম হবে। তিনি মানলেন আমার কথা, আওয়ামী লীগের মার্কা পেলে জয় অনেকটাই নিশ্চিত। তবে মূল খরচটা তো নির্বাচনের আগে। অবাক হয়ে বললাম, আগে আবার কিসের খরচ? তিনি বললেন, নমিনেশন কিনতেই তো আসল খরচ। এবার আমার চমক আকাশে উঠল। তিনি জানালেন, নমিনেশন কিনতে টাকা দিতে হয়। তিনি টাকা দিতেও চান। তবে এমন কাউকে দিতে চান, যাতে নমিনেশন নিশ্চিত হয়। তিনি আসলে আমার কাছে এসেছেন, টাকা দিলে নমিনেশন পাবেন, এমন নিশ্চিত কারও হাতে টাকা দিতে। এ ব্যাপারে আমি কোনো হেল্প করতে পারি কিনা। বিস্ময় গোপন করে অপারগতা জানিয়ে তাকে বিদায় করলাম। কিন্তু বিস্ময়ের ঘোর কাটছে না এখনো। টাকা দিলেই নমিনেশন মেলে! বাহ। তাহলে রাজনীতি না করে, টাকা কামালেই হয়। এমনিতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশের সবচেয়ে উৎসবমুখর নির্বাচন। তৃণমূল পর্যায়ের এই নির্বাচনে প্রার্থী থাকে বেশি, সব প্রার্থীই সব ভোটারকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন। তাই ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান ভোট চাইতে। ফলে এই নির্বাচনে জনমানুষের সম্পৃক্ততাও থাকে বেশি। এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে। তাই নির্বাচনে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা অনেক বেড়েছে। ’৭৮ বা ’৭৯ সালে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের স্মৃতি এখনো ভুলিনি। উঠানে উঠানে মিছিল করে ভোট চাইতেন বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকরা। আমরা ছোটরা সব মিছিলেই স্লোগানে গলা মেলাতাম। প্রার্থী নয়, স্লোগানের ছন্দটাই আমাদের টানত বেশি।

দেশে আবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনী উৎসব। পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ৪ হাজার ২৭৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। ইতিমধ্যে প্রথম দুই ধাপ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের উৎসবে লেগেছে রক্তের ছোঁয়া। প্রথম দুই ধাপেই ৩২ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আগেই বলেছি, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী বেশি, তাই ভোটারদের সম্পৃক্ততাও বেশি। তাই সহিংসতাও এই নির্বাচনে বেশি হয়। কিন্তু কোনো যুক্তি, পরিসংখ্যান বা উদাহরণই ৩২ জন মানুষের মৃত্যুর অপরাধের দায় থেকে আমাদের মুক্তি দেবে না। ৩২ সংখ্যাটি আমাদের কাছে নিছক একটি পরিসংখ্যান। বাকি তিন ধাপ নির্বাচনের পর এ সংখ্যা হয়তো আরও বাড়বে। কিন্তু এই ৩২টি পরিবারের কাছে, তাদের স্বজনদের মৃত্যুর কষ্ট, ক্ষতি অপূরণীয়। কেরানীগঞ্জে ৯ বছর বয়সী শিশু শুভ কাজী নিছক নির্বাচনী উৎসব দেখতে গিয়ে মারা গেছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সংস্কার হচ্ছে নানা প্রতিষ্ঠানে। নির্বাচনে মানুষের মৃত্যু ঠেকানোরও কোনো না কোনো কৌশল বের করতে হবে। নির্বাচন হলেই যদি মানুষ মারা যায়, তাহলে এমন নির্বাচন আমরা চাই না। নির্বাচনের চেয়ে মানুষের জীবনের মূল্য অনেক বেশি। আসলে প্রতিটি মানুষের জীবনই অমূল্য। বিজ্ঞান সবকিছু দিতে পেরেছে, কিন্তু মানুষের জীবন নয়। তাই যা আপনি দিতে পারবেন না, তা নিতেও পারবেন না। শুধু মৃত্যুর সংখ্যায় নয়, নানা রকমের নির্বাচনী অনিয়ম; এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কলঙ্কিত করেছে। নির্বাচনী অনিয়ম বাংলাদেশের সমান বয়সী। এমনকি ’৭৩ সালে প্রথম সংসদ নির্বাচনেও নানা অনিয়ম হয়েছিল। দাউদকান্দিতে জাসদের রশিদ ইঞ্জিনিয়ারকে হারাতে ব্যালট বাক্স হেলিকপ্টারে ঢাকায় এনে খন্দকার মোশতাককে জেতানো হয়েছিল। তবে ’৭৫-এর পর জিয়া ও এরশাদের সামরিক শাসনামলে গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাই দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছিল। ৯০ ভাগ ভোট পাওয়ার মতো অবিশ্বাস্য ঘটনাও ঘটেছে তখন। ‘হোন্ডা-গুণ্ডা-ডাণ্ডা, নির্বাচন ঠাণ্ডা’ এই ছিল তখনকার স্লোগান। এরশাদ পতনের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় নির্বাচনী ব্যবস্থারও দারুণ উন্নতি হয়েছিল। তবে রাজনীতিবিদদের অবিশ্বাস সেই ব্যবস্থাকেও কলঙ্কিত করেছে। রাজনীতিবিদরা ভালো নির্বাচন করতে পারে না, ব্যর্থতার এই দায় কাঁধে নিয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর রাজনীতিবিদরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আসেন। সেই ব্যবস্থাও এখন অকার্যকর, রাজনীতির গিট্ঠু।

বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম দফায় সব উপনির্বাচন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। এমনকি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও সরকারি দলের প্রার্থীরা হেরেছিল। অনেকে বলেন, দলীয় সরকারের অধীনেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব, এটা প্রমাণ করতেই সে নির্বাচন সুষ্ঠু করেছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু এরপরও যখন বিএনপি নির্বাচনে এলো না, তখন ভালোত্বের মুখোশটুকু ঝেড়ে ফেলে মাঠে নেমেছে আওয়ামী লীগ। ৫ জানুয়ারির প্রার্থীবিহীন-ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন এবং সর্বশেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও হচ্ছে সেই পথ ধরেই। মারপিট, সহিংসতা, সিল মারা, এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোটারদের ভয় দেখানো— এসবই আশির দশকের সেই নির্বাচনী প্রহসনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের ৮৩৮-এর পাশাপাশি বিএনপির মাত্র ৯৬ জন প্রার্থী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। সবকিছুই এখন একতরফা, আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে; তাহলে আর এমন একতরফা একটি নির্বাচন করে মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ কী? তারচেয়ে ভালো আওয়ামী লীগের মনোনীতদের নামের তালিকা ঘোষণা করা হোক এবং তাদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত বলে গণ্য করা হোক। তাতে অর্থ বাঁচে, সময় বাঁচে, সবচেয়ে বড় কথা মানুষের জীবন বাঁচে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ এপ্রিল, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে