শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৬

নির্বাচন না প্রহসন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন না প্রহসন?

সেদিন আমার স্কুলশিক্ষক ছোট মামা ফোন করলেন। বললেন, তাদের এলাকার এক ভদ্রলোক আমার সঙ্গে কথা বলতে চান। তাকে যেন একটু হেল্প করি। আমি সানন্দে রাজি। দুটি কারণে, প্রথমত সুযোগ থাকলে আমি পরিচিত-অপরিচিত নির্বিশেষে সবাইকে সাহায্য করার চেষ্টা করি। দ্বিতীয়ত যিনি আমার সঙ্গে কথা বলবেন, তিনি আমার জন্ম এলাকার লোক। মামা বাড়িতেই আমার জন্ম হয়েছিল। একটু পর এক ভদ্রলোক ফোন করলেন, বললেন, আপনি কি রঘুনাথপুর চেনেন? রঘুনাথপুর শুনেই আমার স্মৃতির পুকুরে উথাল-পাথাল ঢেউ। রঘুনাথপুরের সঙ্গে যে আমার নাড়ির সম্পর্ক, তাকে কি ভোলা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে তিনি অফিসে এলেন। তার প্রয়োজন রেখে আমি রঘুনাথপুরের গল্প শুনতেই ব্যস্ত হয়ে গেলাম। এখন কেমন হয়েছে? লোকজন কে, কেমন আছে? ইত্যাদি ইত্যাদি। ১৯৬৯ সালে আমার জন্মের সময় রঘুনাথপুর ছিল বিচ্ছিন্ন এক অজোপাড়াগাঁ। নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত রঘুনাথপুরে যেতে হতো বর্ষাকালে নৌকায় আর গ্রীষ্মকালে হেঁটে। ইলিয়টগঞ্জ থেকে ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার পথ। মামা বাড়ি যাওয়ার সেই আনন্দ স্মৃতি এখনো আপ্লুত করে আমাকে। খর রৌদ্রে হেঁটে যাওয়াটা অনেক কষ্টকর ছিল। পথে পথে বটগাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতাম। হাঁটতে হাঁটতে আশপাশের বাড়ি থেকে পানি খেয়ে তৃষ্ণা মেটাতাম। কিন্তু মামা বাড়ি যাওয়ার আনন্দের কাছে সব তুচ্ছ মনে হতো। নৌকায় যাওয়ার আনন্দটা ছিল আরও বেশি। আম্মা বসতেন ছই দেওয়া নৌকার ভিতরে। আমরা বসতাম বাইরে। আব্বা-আম্মার নিষেধ না মেনে টুক করে হাত দিয়ে নদীর পানি ছুঁয়ে দিতাম। কখনো চট করে টান দিয়ে শাপলা তুলে নিতাম। নদীতে যে কত রকমের ফুল ফুটত তার ইয়ত্তা নেই। সেই কালাডুমুর নদীতে পাল তোলা নৌকা চলত, চলত গুন টানা নৌকাও। তারপর উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে গেছে সবকিছু। এখন নাকি মামা বাড়ির উঠান পর্যন্ত গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। হায়, কিন্তু এখন আর আমার যাওয়ার সময় নেই। রঘুনাথপুর থেকে ছালিয়াকান্দি আড়ঙে যেতেও কালাডুমুর নদী পেরুতে হতো। সে নদীতে স্থায়ী খেয়া নৌকা ছিল। সে নৌকায় কোনো মাঝি ছিল না। নদীর দুই তীরে লম্বা দড়িতে বাঁধা থাকত খেয়া নৌকা। নৌকায় উঠে দড়ি টেনে টেনে অপর পাড়ে যেতে হতো।

স্মৃতি হাতড়ানো শেষে ফিরলাম বর্তমানে। জানতে চাইলাম, আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি? জানালেন, তিনি এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান। আমি কীভাবে হেল্প করতে পারি, বুঝতে পারলাম না। ভেবেছি, হয়তো নির্বাচনের সময় কাভারেজ-টাভারেজ চাইবেন। কিন্তু সেটা অনেক পরের ব্যাপার। তিনি এখন চান মনোনয়ন, মার্কা। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য খরচের লিমিট কত আমি জানি না। তিনি নাকি ভেবেছিলেন ৫০-৬০ লাখ টাকা খরচ করলে হবে। এখন নাকি দেখছেন, বেরিয়ে যেতে হলে আরও বেশি খরচ করতে হবে। শুনে আমার তো চেয়ার থেকে পড়ে যাওয়ার দশা। গ্রাম থেকে আসা এই সাধাসিধা বেশভূষার লোক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য ৬০-৭০ লাখ টাকা খরচ করতে তৈরি। আমার একটু ভয়ই লাগল। যদি দলের মনোনয়ন না পান, যদি ফেল করেন! নির্বাচনে তো কোনো দ্বিতীয় নেই। ফেল করলে তো তার এই ৬০-৭০ লাখ টাকাই লস। তিনি জানালেন, মার্কায় ইলেকশনের কারণে এখন খরচ বেড়ে গেছে। আমি এতদিন ভেবেছিলাম উল্টো। মার্কার তো একটা নিজস্ব পরিচিতি আছে। মার্কার ইলেকশনে নিশ্চয়ই প্রচারণা কম হবে। তিনি মানলেন আমার কথা, আওয়ামী লীগের মার্কা পেলে জয় অনেকটাই নিশ্চিত। তবে মূল খরচটা তো নির্বাচনের আগে। অবাক হয়ে বললাম, আগে আবার কিসের খরচ? তিনি বললেন, নমিনেশন কিনতেই তো আসল খরচ। এবার আমার চমক আকাশে উঠল। তিনি জানালেন, নমিনেশন কিনতে টাকা দিতে হয়। তিনি টাকা দিতেও চান। তবে এমন কাউকে দিতে চান, যাতে নমিনেশন নিশ্চিত হয়। তিনি আসলে আমার কাছে এসেছেন, টাকা দিলে নমিনেশন পাবেন, এমন নিশ্চিত কারও হাতে টাকা দিতে। এ ব্যাপারে আমি কোনো হেল্প করতে পারি কিনা। বিস্ময় গোপন করে অপারগতা জানিয়ে তাকে বিদায় করলাম। কিন্তু বিস্ময়ের ঘোর কাটছে না এখনো। টাকা দিলেই নমিনেশন মেলে! বাহ। তাহলে রাজনীতি না করে, টাকা কামালেই হয়। এমনিতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশের সবচেয়ে উৎসবমুখর নির্বাচন। তৃণমূল পর্যায়ের এই নির্বাচনে প্রার্থী থাকে বেশি, সব প্রার্থীই সব ভোটারকে ব্যক্তিগতভাবে চেনেন। তাই ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান ভোট চাইতে। ফলে এই নির্বাচনে জনমানুষের সম্পৃক্ততাও থাকে বেশি। এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হচ্ছে। তাই নির্বাচনে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা অনেক বেড়েছে। ’৭৮ বা ’৭৯ সালে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের স্মৃতি এখনো ভুলিনি। উঠানে উঠানে মিছিল করে ভোট চাইতেন বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকরা। আমরা ছোটরা সব মিছিলেই স্লোগানে গলা মেলাতাম। প্রার্থী নয়, স্লোগানের ছন্দটাই আমাদের টানত বেশি।

দেশে আবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনী উৎসব। পাঁচ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ৪ হাজার ২৭৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। ইতিমধ্যে প্রথম দুই ধাপ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের উৎসবে লেগেছে রক্তের ছোঁয়া। প্রথম দুই ধাপেই ৩২ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আগেই বলেছি, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী বেশি, তাই ভোটারদের সম্পৃক্ততাও বেশি। তাই সহিংসতাও এই নির্বাচনে বেশি হয়। কিন্তু কোনো যুক্তি, পরিসংখ্যান বা উদাহরণই ৩২ জন মানুষের মৃত্যুর অপরাধের দায় থেকে আমাদের মুক্তি দেবে না। ৩২ সংখ্যাটি আমাদের কাছে নিছক একটি পরিসংখ্যান। বাকি তিন ধাপ নির্বাচনের পর এ সংখ্যা হয়তো আরও বাড়বে। কিন্তু এই ৩২টি পরিবারের কাছে, তাদের স্বজনদের মৃত্যুর কষ্ট, ক্ষতি অপূরণীয়। কেরানীগঞ্জে ৯ বছর বয়সী শিশু শুভ কাজী নিছক নির্বাচনী উৎসব দেখতে গিয়ে মারা গেছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সংস্কার হচ্ছে নানা প্রতিষ্ঠানে। নির্বাচনে মানুষের মৃত্যু ঠেকানোরও কোনো না কোনো কৌশল বের করতে হবে। নির্বাচন হলেই যদি মানুষ মারা যায়, তাহলে এমন নির্বাচন আমরা চাই না। নির্বাচনের চেয়ে মানুষের জীবনের মূল্য অনেক বেশি। আসলে প্রতিটি মানুষের জীবনই অমূল্য। বিজ্ঞান সবকিছু দিতে পেরেছে, কিন্তু মানুষের জীবন নয়। তাই যা আপনি দিতে পারবেন না, তা নিতেও পারবেন না। শুধু মৃত্যুর সংখ্যায় নয়, নানা রকমের নির্বাচনী অনিয়ম; এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কলঙ্কিত করেছে। নির্বাচনী অনিয়ম বাংলাদেশের সমান বয়সী। এমনকি ’৭৩ সালে প্রথম সংসদ নির্বাচনেও নানা অনিয়ম হয়েছিল। দাউদকান্দিতে জাসদের রশিদ ইঞ্জিনিয়ারকে হারাতে ব্যালট বাক্স হেলিকপ্টারে ঢাকায় এনে খন্দকার মোশতাককে জেতানো হয়েছিল। তবে ’৭৫-এর পর জিয়া ও এরশাদের সামরিক শাসনামলে গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাই দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছিল। ৯০ ভাগ ভোট পাওয়ার মতো অবিশ্বাস্য ঘটনাও ঘটেছে তখন। ‘হোন্ডা-গুণ্ডা-ডাণ্ডা, নির্বাচন ঠাণ্ডা’ এই ছিল তখনকার স্লোগান। এরশাদ পতনের পর গণতন্ত্রের নবযাত্রায় নির্বাচনী ব্যবস্থারও দারুণ উন্নতি হয়েছিল। তবে রাজনীতিবিদদের অবিশ্বাস সেই ব্যবস্থাকেও কলঙ্কিত করেছে। রাজনীতিবিদরা ভালো নির্বাচন করতে পারে না, ব্যর্থতার এই দায় কাঁধে নিয়ে ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের পর রাজনীতিবিদরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আসেন। সেই ব্যবস্থাও এখন অকার্যকর, রাজনীতির গিট্ঠু।

বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম দফায় সব উপনির্বাচন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। এমনকি ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও সরকারি দলের প্রার্থীরা হেরেছিল। অনেকে বলেন, দলীয় সরকারের অধীনেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব, এটা প্রমাণ করতেই সে নির্বাচন সুষ্ঠু করেছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু এরপরও যখন বিএনপি নির্বাচনে এলো না, তখন ভালোত্বের মুখোশটুকু ঝেড়ে ফেলে মাঠে নেমেছে আওয়ামী লীগ। ৫ জানুয়ারির প্রার্থীবিহীন-ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন, সিটি করপোরেশন নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন এবং সর্বশেষ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও হচ্ছে সেই পথ ধরেই। মারপিট, সহিংসতা, সিল মারা, এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোটারদের ভয় দেখানো— এসবই আশির দশকের সেই নির্বাচনী প্রহসনের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। আওয়ামী লীগের ৮৩৮-এর পাশাপাশি বিএনপির মাত্র ৯৬ জন প্রার্থী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। সবকিছুই এখন একতরফা, আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে; তাহলে আর এমন একতরফা একটি নির্বাচন করে মানুষের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়ে লাভ কী? তারচেয়ে ভালো আওয়ামী লীগের মনোনীতদের নামের তালিকা ঘোষণা করা হোক এবং তাদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত বলে গণ্য করা হোক। তাতে অর্থ বাঁচে, সময় বাঁচে, সবচেয়ে বড় কথা মানুষের জীবন বাঁচে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ এপ্রিল, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা