শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৫, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৬

ভিনদেশি পর্যটকের ডায়েরি থেকে পড়ছি

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
অনলাইন ভার্সন
ভিনদেশি পর্যটকের ডায়েরি থেকে পড়ছি

আমি এক বিচিত্র এবং অদ্ভুত দেশের পথে-প্রান্তরে মুসাফির হিসেবে ঘুরছি। দেশের লোকজন, পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ার এবং আবহাওয়া বড়ই অদ্ভুত প্রকৃতির। যতই দেখছি ততই আশ্চর্য হয়ে ভাবছি এও কি সম্ভব! এখানে এসে শুনলাম মহাবীর আলেকজান্ডারও নাকি এ অঞ্চলে এসেছিলেন। তিনি ছাড়াও চৈনিক পর্যটন ফা হিয়েন, হিউয়েন সাং এবং ইবনে বতুতা এদেশে এসে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিলেন।  তারা কি কি বিষয় নিয়ে আশ্চর্য হয়েছিলেন তা আমি বলতে পারব না। তবে আমি এদেশের লোকজনের চেহারা সুরত, কথাবার্তা, খাদ্যাভ্যাস, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে যতটা না আশ্চর্য হয়েছি তার চেয়েও বেশি মাত্রায় চমকিত হয়েছি তাদের দৈনন্দিন জীবনে বাঁশের বহুবিধ ব্যবহার দেখে।

একদিন আমি গ্রামের মেঠোপথ ধরে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দেখলাম পথের বাঁক থেকে ৩০/৪০ জনের একটি বালক দল বের হয়ে এলো। তাদের সবার বয়স ৭/৮ বছরের মতো হবে। পরনে নেংটি, বাকি শরীর উদোম। মাথা থেকে পা পর্যন্ত সর্বাঙ্গ তেল মাখানো। বালকদের সবার হাতে একটি করে লম্বা বাঁশের লাঠি। তারা আনন্দ করতে করতে এগোচ্ছে এবং সমস্বরে বলছে আমাদের বাঁশ করে টাস টাস। আমি বালকদের কাণ্ডকারখানা দেখে ভারি আশ্চর্য হয়ে গেলাম। লোকজনকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম তারা লাঠি খেলার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য যাচ্ছে। আমিও বালকদের পিছু নিলাম এবং প্রতিযোগিতার মাঠে উপস্থিত হয়ে আরও আশ্চর্য হয়ে গেলাম। হাজার হাজার বিভিন্ন বয়সের মানুষ বালকদের লাঠিখেলা দেখার জন্য উপস্থিত হয়েছে। আমি অতীব আনন্দ ও কৌতূহল নিয়ে বালকদের বাঁশের লাঠির খেলাধুলা দেখতে থাকলাম এবং মনে মনে বাঁশ নিয়ে গবেষণা শুরু করলাম।

দেশটির আনাচে-কানাচে অসংখ্য বৃহত্তর বাঁশবন রয়েছে। স্থানীয়রা এগুলোকে বাঁশঝাড় বলে। প্রতিটি গৃহস্থ পরিবারের ২/৩টি বাঁশঝাড় রয়েছে। তল্লা বাঁশ এবং বয়রা বাঁশ নামের দুই শ্রেণির বাঁশ দিয়ে দেশবাসী হাজারও কর্ম করে থাকে। তারা বাঁশ দিয়ে বাঁশি বানায়। পুরুষরা নিখুঁতভাবে সেই বাঁশের বাঁশিতে সুর তুলে মানুষজনকে মোহিত করে। এক শ্রেণির পুরুষ তাদের প্রেমিকাকে পাওয়ার জন্য রাতবিরাতে বাঁশি বাজাতে থাকে। নারীরা বাঁশির সুরে পাগল হয়ে নাগরের সঙ্গে ছুটে আসার জন্য উথালপাতাল শুরু করে। প্রবাসী স্বামীর যুবতী স্ত্রীকে লক্ষ করে নাগরেরা বেশি বেশি বাঁশি বাজায়। যুবতী স্ত্রীর শাশুড়ি এবং ননদেরা তাকে পাহারা দিয়ে আটকে রাখে। এ অবস্থায় যুবতী বধূ একা একা গেয়ে ওঠে— অসময়ে বাঁশি বাজায় কে রে। পরান আমার বায়রাম বায়রাম করে।

দেশটির কিছু মানুষ বাঁশি বাজিয়ে কিছু প্রজাতির ফণাতোলা সাপকে নাচিয়ে আয় রোজগার করে। এমন দৃশ্য আমি পৃথিবীর কোথাও দেখিনি। এখানকার মানুষ যেমন অদ্ভুত তেমনি সাপগুলোও ভারি অদ্ভুত। বেশির ভাগ সাপই নির্বিষ। তারা বড় বড় ফণা তুলে ২/৩ ফুট উঁচু হয়ে দুলতে থাকে এবং ভয়ঙ্কর শব্দে ফোঁসফাঁস করতে থাকে। শত শত লোক দাঁড়িয়ে বাঁশির সুর এবং ফণাতোলা নির্বিষ সাপের ফোঁসফোঁসানি দেখে ভীষণ আনন্দ লাভ করে। কিন্তু একাকী কোনো ফণাতোলা সাপ দেখলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অনেকের নাকি ভয়ের চোটে কলিজা ফেটে যায়। দেশটিতে সাপের কামড়ে প্রচুর লোক মরে। আমি ভেবে পাই না নির্বিষ সাপের কামড়ে কীভাবে তারা মারা যায়। সম্ভবত সাপের ফোঁস শব্দ কিংবা ফণাতোলার দৃশ্য দেখে তাদের হাত-পা এবং দাঁতে কাঁপন ধরে। ক্রমে তারা অবশ হয়ে পড়ে এবং ঘটনাস্থলে চিত্পটাং হওয়ার আগে চোখ দুটিকে বন্ধ করে ফেলে। তারপর মনে করে ক্যাম শ্যাষ। এভাবে বেশির ভাগ লোকের কলিজা ফেটে যায়। আবার কেউ কেউ অবশ অথবা পাগল হয়ে যায়।

বাঁশ দিয়ে লোকজন ঘর বানায়। নিত্য ব্যবহার্য বেশির ভাগ জিনিস বাঁশ দিয়ে তৈরি করে। অন্যদিকে বাঁশ দিয়ে তারা নানান অপকর্মও করে থাকে। চোর, ডাকাত, গুণ্ডা বদমাশ প্রকৃতির লোকেরা বাঁশের লাঠিকে যেমন অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে তেমনি শিক্ষকবৃন্দ তাদের অবাধ্য ছাত্রদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য বাঁশের কঞ্চিকে ব্যবহার করে থাকেন। গ্রামের মুসলমান সন্তানদের সুন্নতে খতনা করানোর জন্য একশ্রেণির লোক রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় এদেরকে হাজাম বলা হয়। হাজামরা তাদের কর্ম করার জন্য ধাতব অস্ত্রের পরিবর্তে বাঁশের ছাল ব্যবহার করে থাকে। বালকেরা হাজামদের জমের মতো ভয় পায় এবং খতনার আগে সর্বশক্তি দিয়ে কান্না করতে করতে বলে— ইয়া আল্লাহ! তুমি আমারে মাইয়্যা বানাইলা না ক্যান! বালকদের এই কান্নার দৃশ্য দেখে তার সমবয়স্ক বালিকারা ভারি আনন্দ লাভ করে এবং বাঁশের তৈরি কুলার ওপর ধান-ধুবলা এবং সিঁদুর রেখে সেই কুলা নিয়ে কোমর দুলিয়ে নৃত্যগীত করে পরিবারের লোকজনকে আনন্দ দেয়।

বাঁশের পর যে বিষয়গুলো আমাকে চমকিত করেছে তা হলো দেশবাসীর চেহারা সুরুত, খাদ্যাভ্যাস, কথাবার্তা এবং মনমানসিকতা। দেশটিতে আরব দেশের লোকজনের মতো উজ্জ্বল এবং ফর্সা ত্বকবিশিষ্ট মানুষজন যেমন আছে তেমনি আফ্রিকার আবিসিনিয়ার অধিবাসীদের মতো কালো রঙের মানুষও রয়েছে অনেক। ফর্সা মানুষের গায়ের রঙের দশ-বারোটি প্রকারভেদ রয়েছে। কেউ দুধের মতো ফর্সা, কেউবা গোলাপের মতো। কারও ফর্সার মধ্যে হলুদ হলুদ ভাব রয়েছে আবার কারও রয়েছে তামাটে ভাব। অন্যদিকে কালো মানুষদের রয়েছে একশটিরও বেশি প্রকারভেদ। সবচেয়ে আকর্ষণীয় কালো বর্ণকে বলা হয় উজ্জ্বল শ্যাম বর্ণ, মাঝারি কালাকে শ্যাম, শ্যামল বা শ্যামা বর্ণ। অন্যদিকে বেশি কালো রঙের মানুষকে বলা হয় কুচকুচে কালো— যাকে স্থানীয় ভাষায় অনেকে গুডি কাইল্যা, কালু, কালিয়া ইত্যাদি নামে সম্বোধন করে থাকে। কালো রং নিয়েই মানুষজনের আগ্রহ, নিগ্রহ এবং আদিখ্যেতা দেখা যায়। অনেক গল্প, কবিতা, উপন্যাস এবং লোকগানে বাহারি কালো রঙের নারী-পুরুষের বন্দনা করা হয়েছে।

সারা দেশের লোকজন একই ভাষায় কথা বলে। কিন্তু আঞ্চলিকতা ভেদে একই ভাষার বিভিন্ন শব্দ বিপরীত অর্থ ধারণ করে অনেক অনাসৃষ্টি ঘটিয়ে থাকে। যেমন শসাকে কোনো কোনো এলাকায় বলা হয় হুয়া। আবার হুয়া শব্দটি কোনো কোনো এলাকায় একটি নিকৃষ্ট গালি হিসেবে বিবেচিত হয়। একইভাবে কম্বল শব্দটিকে এক এলাকায় মানুষ শীত নিবারণের ভারী বস্ত্র হিসেবে জানে— কিন্তু দেশের অন্য অংশের লোকজন কম্বল বলতে মানুষের নিতম্বকে বুঝে থাকে। হুয়া, কম্বল শব্দদ্বয়ের মতো আরো বেশ কয়েকটি শব্দ রয়েছে যা এক এলাকার বুলি কিন্তু অন্য এলাকায় গালি হিসেবে বিবেচিত হয়। পোয়া, মোয়া, কোসা, গোমা, পুটুস, চুদুর-বুদুর ইত্যাদি শব্দমালা নিয়ে প্রায়ই লোকজনের মধ্যে ঝগড়াঝাটি, মারামারি এবং দ্বন্দ্ব-সংঘাত বেধে যায়।

লোকজনের খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম, বিনোদন এবং নেশা করার মধ্যেও অবাক হওয়ার মতো বহু উপকরণ রয়েছে। তারা প্রচুর ঝালযুক্ত খাবার খায়। এ জন্য সারা দেশে প্রায় ২০/২৫ প্রজাতির মরিচের চাষ হয়। তারা মরিচকে শতাধিক উপায়ে ভক্ষণ করে। কেউ কেউ কাঁচামরিচ এবং পেঁয়াজ দিয়ে ভাত, মুড়ি ইত্যাদি খায়। অনেকে মরিচের বাহারি আচার, সালাদ এবং ভর্তা বানিয়ে খেতে খুবই পছন্দ করে। মরিচ পাকিয়ে তারপর রোদে শুকিয়ে তারা সেই মরিচের গুঁড়া বানিয়ে তরিতরকারিতে ব্যবহার করে। অতিরিক্ত মরিচ ভক্ষণের ফলে বেশির ভাগ লোকের পেট এবং মস্তিষ্কে সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত মরিচ খেয়ে অনেকের কলেরা পর্যন্ত হয়ে যায় কিন্তু তারপরও তারা মরিচ খাওয়া বন্ধ করে না। মরিচ খাওয়া-সংক্রান্ত মস্তিষ্ক রোগকে লোকজন ভদ্র ভাষায় মেজাজ গরম বলে থাকে। অনেকে আবার একে চান্দি গরমের ব্যারামও বলে থাকে। চান্দি গরমের রোগীরা প্রায়ই মাথায় পানি ঢালতে থাকে এবং সরিষার তেলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে তা চান্দিতে লাগিয়ে উপশম খোঁজার চেষ্টা করে।

নারী-পুরুষদের উল্লেখযোগ্য অংশ পান নামক এক ধরনের বৃক্ষপত্র ভক্ষণ করে। পানের সঙ্গে তামাক, তাম্বুল, খয়ের, সুপারি, চুন ইত্যাদি বহু মসলা যুক্ত করে তারা প্রতিদিন অনেক পান খায়। বাহারি মসলা যুক্ত করে যে খাদক বা খাদিকা তার মুখের লালাকে অধিক পরিমাণে লাল বানাতে পারবে সে-ই উত্তম পানাসেবী বলে বিবেচিত হবে। পান ছাড়াও তারা আরও একটি অদ্ভুত খাবার খায়। বিভিন্ন প্রজাতির মাছ তারা রোদে শুকিয়ে শুঁটকি বানায়। এসব শুঁটকি প্রচণ্ড দুর্গন্ধযুক্ত হয় আর সেই দুর্গন্ধযুক্ত শুঁটকি ভর্তা করে অথবা অন্য উপায়ে রন্ধন করে একশ্রেণির মানুষ তা গলাধকরণের মাধ্যমে মহাতৃপ্তি লাভ করে থাকে। অন্যদিকে আরেক শ্রেণির মানুষ শুঁটকি খাওয়া তো দূরের কথা গন্ধ শুকেই বমন করা শুরু করে দেয়। লোকজনের খাওয়া-দাওয়া, ঘুম-বিশ্রাম এবং বিনোদনের কোনো স্থান কাল পাত্র নেই— নেই কোনো সময়ের কাণ্ডজ্ঞান। ফলে একই পরিবারের বা একই সমাজে বাস করার পরও লোকজনের আচার-আচরণে সাম্যতার পরিবর্তে বিশৃঙ্খলাই বেশি দেখা যায়।

দেশের মানুষজনের রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা বড়ই অদ্ভুত এবং জটিল প্রকৃতির। তারা শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম। তাদের মনমানসিকতা প্রচণ্ড সন্দেহপ্রবণ। তারা কাউকে বিশ্বাস করতে চায় না— কাউকে সহজে মানতে অস্বীকার করে এবং কথায় কথায় অবাধ্যতা এবং বেয়াদবি প্রদর্শন করে। তারা প্রায়ই অহংকার করে। অকারণে মিথ্যাচার করে এবং ভেলকিবাজিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে চায়। জ্ঞান অর্জন তাদের দুচোখের বিষ এবং বালখিল্যময় আচরণ তাদের অন্যতম হাতিয়ার। তারা ভয় দেখাতে যত না বেশি পছন্দ করে তার চেয়েও বেশি পছন্দ করে অকারণে ভয় পেয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হতে। তারা নিজেরা কাঁদতে যেমন ভালোবাসে তেমনি অপরকে কাঁদানোর মধ্যে অনুপম আনন্দ খুঁজে বেড়ায়। তারা জ্ঞানী-গুণী এবং বিদ্বানদের নিয়ে প্রায়ই ঠাট্টা-মশকরা করে এবং নিজেদের চেয়ে নিকৃষ্ট মানের এবং দুর্বল চরিত্রের লোকজনকে নেতা বানিয়ে গালে হাত দিয়ে আফসোস করতে থাকে।

দেশের মানুষজন শাসন করার চেয়ে শোষিত হতে বেশি ভালোবাসে। দেশের মাটি এবং মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে এমন সব লোক জাতিটিকে কোনো দিন শাসন করতে পারেনি। সব সময় বিদেশি শাসকরা হয়তো দূর দেশ থেকে দেশবাসীকে শাসন করেছে নতুবা এদেশে এসে নিজেদের শাসন পাকাপোক্ত করেছে। এশিয়া এবং আফ্রিকার প্রায় সব দেশের মানুষই দেশটিকে শাসন করেছে। পরবর্তীতে  ইউরোপীয়রা এসে দেশটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে শাসনের নামে সুদীর্ঘকাল শোষণ করেছে। দেশটির দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে এমন ঘটনাও ঘটেছে যে কিছু জলদস্যু বা ডাকাত এদেশে অপকর্ম করতে এসে দেশের রাজা বনে গিয়ে শত শত বছর শাসন করে গেছে। আফ্রিকার আবিসিনিয়া (বর্তমানের ইথিওপিয়া) থেকে কিছু কাফ্রি দাসকে আনা হয়েছিল বাংলার ইলিয়াস শাহী সুলতানের প্রাসাদের দারোয়ান হিসেবে। সেই দারোয়ানরা সুলতানকে এক রাতে খুন করে নিজেরাই সুলতান হয়ে বসল এবং সাতটি বছর ধরে বৃহত্তর বাংলাকে শাসনের নামে নারকীয় তাণ্ডব চালাল।

উপরোক্ত কারণসমূহের জন্য রাজনীতি, রাজনীতিবিদ এবং শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত লোকজন সম্পর্কে দেশের সাধারণ মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ভালো না। তারা রাজনীতিবিদদের বিশ্বাস করে না— শ্রদ্ধা কিংবা ভালোবাসা প্রদর্শন করে না। নিজেদের চিত্ত চাঞ্চল্য এবং দুর্বলতার জন্য ক্ষমতাসীনদের ভয় পায় মাত্র। জনগণের বহুবিধ আচরণ এবং বৈশিষ্ট্য যেমন আমাকে আশ্চর্য করেছে তেমনি এদেশীয় কুকুরের আচরণে আমি যারপরনাই অবাক হয়েছি। কুকুরগুলো সারাক্ষণ লেজ বাঁকা করে রাখে। অকারণে ঘেউ ঘেউ করে। নিজেরা ঘুমায় না এবং অন্যকেও ঘুমাতে দেয় না। এগুলো নিকৃষ্ট এবং নোংরা খাবার খায় এবং প্রকাশ্যে যৌনক্রিয়া করে। তারা সব সময় নিজেরা নিজেরা মারামারি করে এবং নিজের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেও সামান্য ছাড় দেয় না।

সারা দেশে রক্তচোষা প্রাণী বা কীটপতঙ্গের সংখ্যা সীমাহীন। মশা, ডাঁশ, উরাস বা ছারপোকা ছাড়াও রয়েছে আডালি নামের ক্ষুদ্রকায় প্রাণী যারা মূলত গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়ার রক্ত চুষে খায়। এগুলো শুধু রক্ত চুষে খায় না, বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগের জীবাণুও বহন করে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মানুষ এগুলোকে ভয় পায় না। মানুষ ক্ষুদ্রকায় রক্তচোষা প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভয় পায় জোঁককে। জোঁক মূলত নিরীহ প্রাণী। কোনো জীবাণু বহন করে না। অন্যদিকে জোঁক যদি কারও শরীরে মুখ লাগিয়ে রক্ত চুষে নেয় তবে আক্রান্ত ব্যক্তি ব্যথা-বেদনা তো দূরের কথা একটু টেরও পাবে না। ছোট আকৃতির জোঁকের সংখ্যাই বেশি। এগুলোকে বলা হয় চীনা জোঁক যা সর্বোচ্চ তিন/চার ফোঁটা রক্ত চুষে নিতে পারে। অথচ লোকজন এই চীনা জোঁককেই ভয় পায় বেশি। কত লোক যে চীনা জোঁক দেখে জ্ঞান হারিয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। অন্যদিকে একশ-দেড়শ তাগড়া যুবকের মধ্যে কারও পায়ে যদি একটি চীনা জোঁক লাগে এবং অন্যরা যদি সে খবর পায় তবে সেখানে শুরু হয়ে যায় অদ্ভুত এক নাচন এবং ভয়ার্ত ফিসফাস। আর যুবক না হয়ে যদি তারা যুবতী হন তবে তো কথাই নেই— তাদের চিৎকারে সেখানে রোজ কেয়ামত শুরু হয়ে যাবে।  আর এ জন্যই হয়তো মহামতি আলেকজান্ডার তার সেনাপতিকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন— সত্যিই সেলুকাস!  কি বিচিত্র এই দেশ, তাই না?

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে