শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৫, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৬

ভিনদেশি পর্যটকের ডায়েরি থেকে পড়ছি

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
অনলাইন ভার্সন
ভিনদেশি পর্যটকের ডায়েরি থেকে পড়ছি

আমি এক বিচিত্র এবং অদ্ভুত দেশের পথে-প্রান্তরে মুসাফির হিসেবে ঘুরছি। দেশের লোকজন, পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ার এবং আবহাওয়া বড়ই অদ্ভুত প্রকৃতির। যতই দেখছি ততই আশ্চর্য হয়ে ভাবছি এও কি সম্ভব! এখানে এসে শুনলাম মহাবীর আলেকজান্ডারও নাকি এ অঞ্চলে এসেছিলেন। তিনি ছাড়াও চৈনিক পর্যটন ফা হিয়েন, হিউয়েন সাং এবং ইবনে বতুতা এদেশে এসে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিলেন।  তারা কি কি বিষয় নিয়ে আশ্চর্য হয়েছিলেন তা আমি বলতে পারব না। তবে আমি এদেশের লোকজনের চেহারা সুরত, কথাবার্তা, খাদ্যাভ্যাস, রাজনীতি ইত্যাদি নিয়ে যতটা না আশ্চর্য হয়েছি তার চেয়েও বেশি মাত্রায় চমকিত হয়েছি তাদের দৈনন্দিন জীবনে বাঁশের বহুবিধ ব্যবহার দেখে।

একদিন আমি গ্রামের মেঠোপথ ধরে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দেখলাম পথের বাঁক থেকে ৩০/৪০ জনের একটি বালক দল বের হয়ে এলো। তাদের সবার বয়স ৭/৮ বছরের মতো হবে। পরনে নেংটি, বাকি শরীর উদোম। মাথা থেকে পা পর্যন্ত সর্বাঙ্গ তেল মাখানো। বালকদের সবার হাতে একটি করে লম্বা বাঁশের লাঠি। তারা আনন্দ করতে করতে এগোচ্ছে এবং সমস্বরে বলছে আমাদের বাঁশ করে টাস টাস। আমি বালকদের কাণ্ডকারখানা দেখে ভারি আশ্চর্য হয়ে গেলাম। লোকজনকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম তারা লাঠি খেলার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য যাচ্ছে। আমিও বালকদের পিছু নিলাম এবং প্রতিযোগিতার মাঠে উপস্থিত হয়ে আরও আশ্চর্য হয়ে গেলাম। হাজার হাজার বিভিন্ন বয়সের মানুষ বালকদের লাঠিখেলা দেখার জন্য উপস্থিত হয়েছে। আমি অতীব আনন্দ ও কৌতূহল নিয়ে বালকদের বাঁশের লাঠির খেলাধুলা দেখতে থাকলাম এবং মনে মনে বাঁশ নিয়ে গবেষণা শুরু করলাম।

দেশটির আনাচে-কানাচে অসংখ্য বৃহত্তর বাঁশবন রয়েছে। স্থানীয়রা এগুলোকে বাঁশঝাড় বলে। প্রতিটি গৃহস্থ পরিবারের ২/৩টি বাঁশঝাড় রয়েছে। তল্লা বাঁশ এবং বয়রা বাঁশ নামের দুই শ্রেণির বাঁশ দিয়ে দেশবাসী হাজারও কর্ম করে থাকে। তারা বাঁশ দিয়ে বাঁশি বানায়। পুরুষরা নিখুঁতভাবে সেই বাঁশের বাঁশিতে সুর তুলে মানুষজনকে মোহিত করে। এক শ্রেণির পুরুষ তাদের প্রেমিকাকে পাওয়ার জন্য রাতবিরাতে বাঁশি বাজাতে থাকে। নারীরা বাঁশির সুরে পাগল হয়ে নাগরের সঙ্গে ছুটে আসার জন্য উথালপাতাল শুরু করে। প্রবাসী স্বামীর যুবতী স্ত্রীকে লক্ষ করে নাগরেরা বেশি বেশি বাঁশি বাজায়। যুবতী স্ত্রীর শাশুড়ি এবং ননদেরা তাকে পাহারা দিয়ে আটকে রাখে। এ অবস্থায় যুবতী বধূ একা একা গেয়ে ওঠে— অসময়ে বাঁশি বাজায় কে রে। পরান আমার বায়রাম বায়রাম করে।

দেশটির কিছু মানুষ বাঁশি বাজিয়ে কিছু প্রজাতির ফণাতোলা সাপকে নাচিয়ে আয় রোজগার করে। এমন দৃশ্য আমি পৃথিবীর কোথাও দেখিনি। এখানকার মানুষ যেমন অদ্ভুত তেমনি সাপগুলোও ভারি অদ্ভুত। বেশির ভাগ সাপই নির্বিষ। তারা বড় বড় ফণা তুলে ২/৩ ফুট উঁচু হয়ে দুলতে থাকে এবং ভয়ঙ্কর শব্দে ফোঁসফাঁস করতে থাকে। শত শত লোক দাঁড়িয়ে বাঁশির সুর এবং ফণাতোলা নির্বিষ সাপের ফোঁসফোঁসানি দেখে ভীষণ আনন্দ লাভ করে। কিন্তু একাকী কোনো ফণাতোলা সাপ দেখলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অনেকের নাকি ভয়ের চোটে কলিজা ফেটে যায়। দেশটিতে সাপের কামড়ে প্রচুর লোক মরে। আমি ভেবে পাই না নির্বিষ সাপের কামড়ে কীভাবে তারা মারা যায়। সম্ভবত সাপের ফোঁস শব্দ কিংবা ফণাতোলার দৃশ্য দেখে তাদের হাত-পা এবং দাঁতে কাঁপন ধরে। ক্রমে তারা অবশ হয়ে পড়ে এবং ঘটনাস্থলে চিত্পটাং হওয়ার আগে চোখ দুটিকে বন্ধ করে ফেলে। তারপর মনে করে ক্যাম শ্যাষ। এভাবে বেশির ভাগ লোকের কলিজা ফেটে যায়। আবার কেউ কেউ অবশ অথবা পাগল হয়ে যায়।

বাঁশ দিয়ে লোকজন ঘর বানায়। নিত্য ব্যবহার্য বেশির ভাগ জিনিস বাঁশ দিয়ে তৈরি করে। অন্যদিকে বাঁশ দিয়ে তারা নানান অপকর্মও করে থাকে। চোর, ডাকাত, গুণ্ডা বদমাশ প্রকৃতির লোকেরা বাঁশের লাঠিকে যেমন অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে তেমনি শিক্ষকবৃন্দ তাদের অবাধ্য ছাত্রদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য বাঁশের কঞ্চিকে ব্যবহার করে থাকেন। গ্রামের মুসলমান সন্তানদের সুন্নতে খতনা করানোর জন্য একশ্রেণির লোক রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় এদেরকে হাজাম বলা হয়। হাজামরা তাদের কর্ম করার জন্য ধাতব অস্ত্রের পরিবর্তে বাঁশের ছাল ব্যবহার করে থাকে। বালকেরা হাজামদের জমের মতো ভয় পায় এবং খতনার আগে সর্বশক্তি দিয়ে কান্না করতে করতে বলে— ইয়া আল্লাহ! তুমি আমারে মাইয়্যা বানাইলা না ক্যান! বালকদের এই কান্নার দৃশ্য দেখে তার সমবয়স্ক বালিকারা ভারি আনন্দ লাভ করে এবং বাঁশের তৈরি কুলার ওপর ধান-ধুবলা এবং সিঁদুর রেখে সেই কুলা নিয়ে কোমর দুলিয়ে নৃত্যগীত করে পরিবারের লোকজনকে আনন্দ দেয়।

বাঁশের পর যে বিষয়গুলো আমাকে চমকিত করেছে তা হলো দেশবাসীর চেহারা সুরুত, খাদ্যাভ্যাস, কথাবার্তা এবং মনমানসিকতা। দেশটিতে আরব দেশের লোকজনের মতো উজ্জ্বল এবং ফর্সা ত্বকবিশিষ্ট মানুষজন যেমন আছে তেমনি আফ্রিকার আবিসিনিয়ার অধিবাসীদের মতো কালো রঙের মানুষও রয়েছে অনেক। ফর্সা মানুষের গায়ের রঙের দশ-বারোটি প্রকারভেদ রয়েছে। কেউ দুধের মতো ফর্সা, কেউবা গোলাপের মতো। কারও ফর্সার মধ্যে হলুদ হলুদ ভাব রয়েছে আবার কারও রয়েছে তামাটে ভাব। অন্যদিকে কালো মানুষদের রয়েছে একশটিরও বেশি প্রকারভেদ। সবচেয়ে আকর্ষণীয় কালো বর্ণকে বলা হয় উজ্জ্বল শ্যাম বর্ণ, মাঝারি কালাকে শ্যাম, শ্যামল বা শ্যামা বর্ণ। অন্যদিকে বেশি কালো রঙের মানুষকে বলা হয় কুচকুচে কালো— যাকে স্থানীয় ভাষায় অনেকে গুডি কাইল্যা, কালু, কালিয়া ইত্যাদি নামে সম্বোধন করে থাকে। কালো রং নিয়েই মানুষজনের আগ্রহ, নিগ্রহ এবং আদিখ্যেতা দেখা যায়। অনেক গল্প, কবিতা, উপন্যাস এবং লোকগানে বাহারি কালো রঙের নারী-পুরুষের বন্দনা করা হয়েছে।

সারা দেশের লোকজন একই ভাষায় কথা বলে। কিন্তু আঞ্চলিকতা ভেদে একই ভাষার বিভিন্ন শব্দ বিপরীত অর্থ ধারণ করে অনেক অনাসৃষ্টি ঘটিয়ে থাকে। যেমন শসাকে কোনো কোনো এলাকায় বলা হয় হুয়া। আবার হুয়া শব্দটি কোনো কোনো এলাকায় একটি নিকৃষ্ট গালি হিসেবে বিবেচিত হয়। একইভাবে কম্বল শব্দটিকে এক এলাকায় মানুষ শীত নিবারণের ভারী বস্ত্র হিসেবে জানে— কিন্তু দেশের অন্য অংশের লোকজন কম্বল বলতে মানুষের নিতম্বকে বুঝে থাকে। হুয়া, কম্বল শব্দদ্বয়ের মতো আরো বেশ কয়েকটি শব্দ রয়েছে যা এক এলাকার বুলি কিন্তু অন্য এলাকায় গালি হিসেবে বিবেচিত হয়। পোয়া, মোয়া, কোসা, গোমা, পুটুস, চুদুর-বুদুর ইত্যাদি শব্দমালা নিয়ে প্রায়ই লোকজনের মধ্যে ঝগড়াঝাটি, মারামারি এবং দ্বন্দ্ব-সংঘাত বেধে যায়।

লোকজনের খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম, বিনোদন এবং নেশা করার মধ্যেও অবাক হওয়ার মতো বহু উপকরণ রয়েছে। তারা প্রচুর ঝালযুক্ত খাবার খায়। এ জন্য সারা দেশে প্রায় ২০/২৫ প্রজাতির মরিচের চাষ হয়। তারা মরিচকে শতাধিক উপায়ে ভক্ষণ করে। কেউ কেউ কাঁচামরিচ এবং পেঁয়াজ দিয়ে ভাত, মুড়ি ইত্যাদি খায়। অনেকে মরিচের বাহারি আচার, সালাদ এবং ভর্তা বানিয়ে খেতে খুবই পছন্দ করে। মরিচ পাকিয়ে তারপর রোদে শুকিয়ে তারা সেই মরিচের গুঁড়া বানিয়ে তরিতরকারিতে ব্যবহার করে। অতিরিক্ত মরিচ ভক্ষণের ফলে বেশির ভাগ লোকের পেট এবং মস্তিষ্কে সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত মরিচ খেয়ে অনেকের কলেরা পর্যন্ত হয়ে যায় কিন্তু তারপরও তারা মরিচ খাওয়া বন্ধ করে না। মরিচ খাওয়া-সংক্রান্ত মস্তিষ্ক রোগকে লোকজন ভদ্র ভাষায় মেজাজ গরম বলে থাকে। অনেকে আবার একে চান্দি গরমের ব্যারামও বলে থাকে। চান্দি গরমের রোগীরা প্রায়ই মাথায় পানি ঢালতে থাকে এবং সরিষার তেলের সঙ্গে পানি মিশিয়ে তা চান্দিতে লাগিয়ে উপশম খোঁজার চেষ্টা করে।

নারী-পুরুষদের উল্লেখযোগ্য অংশ পান নামক এক ধরনের বৃক্ষপত্র ভক্ষণ করে। পানের সঙ্গে তামাক, তাম্বুল, খয়ের, সুপারি, চুন ইত্যাদি বহু মসলা যুক্ত করে তারা প্রতিদিন অনেক পান খায়। বাহারি মসলা যুক্ত করে যে খাদক বা খাদিকা তার মুখের লালাকে অধিক পরিমাণে লাল বানাতে পারবে সে-ই উত্তম পানাসেবী বলে বিবেচিত হবে। পান ছাড়াও তারা আরও একটি অদ্ভুত খাবার খায়। বিভিন্ন প্রজাতির মাছ তারা রোদে শুকিয়ে শুঁটকি বানায়। এসব শুঁটকি প্রচণ্ড দুর্গন্ধযুক্ত হয় আর সেই দুর্গন্ধযুক্ত শুঁটকি ভর্তা করে অথবা অন্য উপায়ে রন্ধন করে একশ্রেণির মানুষ তা গলাধকরণের মাধ্যমে মহাতৃপ্তি লাভ করে থাকে। অন্যদিকে আরেক শ্রেণির মানুষ শুঁটকি খাওয়া তো দূরের কথা গন্ধ শুকেই বমন করা শুরু করে দেয়। লোকজনের খাওয়া-দাওয়া, ঘুম-বিশ্রাম এবং বিনোদনের কোনো স্থান কাল পাত্র নেই— নেই কোনো সময়ের কাণ্ডজ্ঞান। ফলে একই পরিবারের বা একই সমাজে বাস করার পরও লোকজনের আচার-আচরণে সাম্যতার পরিবর্তে বিশৃঙ্খলাই বেশি দেখা যায়।

দেশের মানুষজনের রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা বড়ই অদ্ভুত এবং জটিল প্রকৃতির। তারা শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম। তাদের মনমানসিকতা প্রচণ্ড সন্দেহপ্রবণ। তারা কাউকে বিশ্বাস করতে চায় না— কাউকে সহজে মানতে অস্বীকার করে এবং কথায় কথায় অবাধ্যতা এবং বেয়াদবি প্রদর্শন করে। তারা প্রায়ই অহংকার করে। অকারণে মিথ্যাচার করে এবং ভেলকিবাজিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে চায়। জ্ঞান অর্জন তাদের দুচোখের বিষ এবং বালখিল্যময় আচরণ তাদের অন্যতম হাতিয়ার। তারা ভয় দেখাতে যত না বেশি পছন্দ করে তার চেয়েও বেশি পছন্দ করে অকারণে ভয় পেয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হতে। তারা নিজেরা কাঁদতে যেমন ভালোবাসে তেমনি অপরকে কাঁদানোর মধ্যে অনুপম আনন্দ খুঁজে বেড়ায়। তারা জ্ঞানী-গুণী এবং বিদ্বানদের নিয়ে প্রায়ই ঠাট্টা-মশকরা করে এবং নিজেদের চেয়ে নিকৃষ্ট মানের এবং দুর্বল চরিত্রের লোকজনকে নেতা বানিয়ে গালে হাত দিয়ে আফসোস করতে থাকে।

দেশের মানুষজন শাসন করার চেয়ে শোষিত হতে বেশি ভালোবাসে। দেশের মাটি এবং মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে এমন সব লোক জাতিটিকে কোনো দিন শাসন করতে পারেনি। সব সময় বিদেশি শাসকরা হয়তো দূর দেশ থেকে দেশবাসীকে শাসন করেছে নতুবা এদেশে এসে নিজেদের শাসন পাকাপোক্ত করেছে। এশিয়া এবং আফ্রিকার প্রায় সব দেশের মানুষই দেশটিকে শাসন করেছে। পরবর্তীতে  ইউরোপীয়রা এসে দেশটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে শাসনের নামে সুদীর্ঘকাল শোষণ করেছে। দেশটির দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে এমন ঘটনাও ঘটেছে যে কিছু জলদস্যু বা ডাকাত এদেশে অপকর্ম করতে এসে দেশের রাজা বনে গিয়ে শত শত বছর শাসন করে গেছে। আফ্রিকার আবিসিনিয়া (বর্তমানের ইথিওপিয়া) থেকে কিছু কাফ্রি দাসকে আনা হয়েছিল বাংলার ইলিয়াস শাহী সুলতানের প্রাসাদের দারোয়ান হিসেবে। সেই দারোয়ানরা সুলতানকে এক রাতে খুন করে নিজেরাই সুলতান হয়ে বসল এবং সাতটি বছর ধরে বৃহত্তর বাংলাকে শাসনের নামে নারকীয় তাণ্ডব চালাল।

উপরোক্ত কারণসমূহের জন্য রাজনীতি, রাজনীতিবিদ এবং শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত লোকজন সম্পর্কে দেশের সাধারণ মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ভালো না। তারা রাজনীতিবিদদের বিশ্বাস করে না— শ্রদ্ধা কিংবা ভালোবাসা প্রদর্শন করে না। নিজেদের চিত্ত চাঞ্চল্য এবং দুর্বলতার জন্য ক্ষমতাসীনদের ভয় পায় মাত্র। জনগণের বহুবিধ আচরণ এবং বৈশিষ্ট্য যেমন আমাকে আশ্চর্য করেছে তেমনি এদেশীয় কুকুরের আচরণে আমি যারপরনাই অবাক হয়েছি। কুকুরগুলো সারাক্ষণ লেজ বাঁকা করে রাখে। অকারণে ঘেউ ঘেউ করে। নিজেরা ঘুমায় না এবং অন্যকেও ঘুমাতে দেয় না। এগুলো নিকৃষ্ট এবং নোংরা খাবার খায় এবং প্রকাশ্যে যৌনক্রিয়া করে। তারা সব সময় নিজেরা নিজেরা মারামারি করে এবং নিজের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেও সামান্য ছাড় দেয় না।

সারা দেশে রক্তচোষা প্রাণী বা কীটপতঙ্গের সংখ্যা সীমাহীন। মশা, ডাঁশ, উরাস বা ছারপোকা ছাড়াও রয়েছে আডালি নামের ক্ষুদ্রকায় প্রাণী যারা মূলত গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়ার রক্ত চুষে খায়। এগুলো শুধু রক্ত চুষে খায় না, বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগের জীবাণুও বহন করে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মানুষ এগুলোকে ভয় পায় না। মানুষ ক্ষুদ্রকায় রক্তচোষা প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভয় পায় জোঁককে। জোঁক মূলত নিরীহ প্রাণী। কোনো জীবাণু বহন করে না। অন্যদিকে জোঁক যদি কারও শরীরে মুখ লাগিয়ে রক্ত চুষে নেয় তবে আক্রান্ত ব্যক্তি ব্যথা-বেদনা তো দূরের কথা একটু টেরও পাবে না। ছোট আকৃতির জোঁকের সংখ্যাই বেশি। এগুলোকে বলা হয় চীনা জোঁক যা সর্বোচ্চ তিন/চার ফোঁটা রক্ত চুষে নিতে পারে। অথচ লোকজন এই চীনা জোঁককেই ভয় পায় বেশি। কত লোক যে চীনা জোঁক দেখে জ্ঞান হারিয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। অন্যদিকে একশ-দেড়শ তাগড়া যুবকের মধ্যে কারও পায়ে যদি একটি চীনা জোঁক লাগে এবং অন্যরা যদি সে খবর পায় তবে সেখানে শুরু হয়ে যায় অদ্ভুত এক নাচন এবং ভয়ার্ত ফিসফাস। আর যুবক না হয়ে যদি তারা যুবতী হন তবে তো কথাই নেই— তাদের চিৎকারে সেখানে রোজ কেয়ামত শুরু হয়ে যাবে।  আর এ জন্যই হয়তো মহামতি আলেকজান্ডার তার সেনাপতিকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন— সত্যিই সেলুকাস!  কি বিচিত্র এই দেশ, তাই না?

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন