শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০২, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন শুনে আমি খুব আশাবাদী হয়েছিলাম। অনেক দিন ধরেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট নিয়ে আমরা নানা কথা বলে আসছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর জামায়াতে ইসলামীর অস্তিত্বই সংকটের মুখে পড়ে। বিএনপির মতো একটি বড় দলের আশ্রয় না পেলে এই সুযোগেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে জামায়াত নামের বিষবৃক্ষটি উপড়ে ফেলা যেত।  কিন্তু এত ঝড়ঝাপটা সত্ত্বেও বিএনপিকে আঁকড়ে ধরে টিকে আছে দলটি। তাই বিজয়ের মাসে খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যাবেন শুনে আশাবাদী হয়েছিলাম, ভেবেছিলাম বুঝি জামায়াতের খপ্পর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিজয়ের মাসটিকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। বক্তব্যে যখন তিনি বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন, আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। কিন্তু আমার মুগ্ধতা কাটতে, আশা হতাশায় বদলে যেতে কয়েক সেকেন্ড সময় লেগেছে। আশার বদলে আমার মনে বিস্ময় জাগে, ৪৪ বছর পরে এসে বেগম জিয়া কেন ইতিহাসের কিছু মীমাংসিত সত্যের পুকুরে বিতর্কের এমন উথাল-পাথাল ঢেউ তুললেন?

বেগম খালেদা জিয়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেছেন, এই সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। একেক বইয়ে একেক কথা লেখা আছে। বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা নিয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছেন। বেগম জিয়া বলেছেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বলেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। বেগম জিয়ার কথা শুনে আমার তার দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর একটি কথা মনে পড়ে গেল। সাকা একটি প্রাণীর কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, ওই প্রাণীর লেজ যতই পাইপের ভিতরে রাখা হোক, ছেড়ে দিলেই ট্যাং করে বাঁকা হয়ে যাবে। বিএনপি যতই মুক্তিযুদ্ধের কথা বলুক, মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ করুক, তাদের আসল অবস্থান জামায়াতের পক্ষেই। নইলে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি, আর জিয়ার ঘোষণার পরই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল; এ কথা হাজারবার বললেও, বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বের কোনো পাগলেও বিশ্বাস করবে না।

মুক্তিযুদ্ধ নয় মাসের বটে, তবে তার পেছনে আছে মুক্তিসংগ্রামের দীর্ঘ ইতিহাস। সে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা। ঘটনাচক্রে জিয়াউর রহমান ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বটে, তাতে বঙ্গবন্ধুর অবদান মিছে হয়ে যায় না। তবে জিয়াউর রহমান যে ঘোষণাটুকু পাঠ করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তার গুরুত্বও কম নয়। তখন সেনাবাহিনীর একজন মেজরের কণ্ঠে এমন একটি ঘোষণা অবশ্যই দেশের মানুষকে, মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করেছে। কিন্তু জিয়া ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধই হতো না, এমন দাবি বেঁচে থাকতে জিয়াউর রহমান নিজেও কখনো করেননি। আমার ধারণা, খালেদা জিয়ার কথা শুনে জিয়াউর রহমানের আত্মাও লজ্জা পাচ্ছে। বেগম জিয়া এ কে খন্দকারের যে বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছেন, তাতেও কিন্তু জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলা হয়নি। একটি বইয়ের একটি অংশ বিশ্বাস করবেন, আরেকটি অংশ এড়িয়ে যাবেন, এমন দ্বৈত অবস্থান শুধু হাসির খোরাকই জোগায়। খালেদা জিয়া যে সুরে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করতে চেয়েছেন, সেই একই সুরে অনেক দিন ধরেই একটি মহল বলে আসছে, বঙ্গবন্ধু কেন ৭ মার্চ বা তার আগে স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি? কেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন? পাকিস্তানিদের হামলার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধটি মুক্তিযুদ্ধ নয়, বিশ্বে পরিচিত হতে পারত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র আন্দোলন হিসেবে। এটাই বঙ্গবন্ধুর কৃতিত্ব। তিনি একটা জাতিকে মুক্তির প্রশ্নে একাট্টা করতে পেরেছিলেন। সারা বিশ্ব একাত্তরে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল এ জন্যই।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক তোলার চেষ্টা আগেও হয়েছে। ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাই ডেভিড বার্গম্যান বাংলাদেশে বসে, এই বিতর্কে ঘি ঢালার চেষ্টা করেন। কিন্তু বারবার এই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। সব বিতর্ক মিলিয়ে গেছে বুদবুদের মতো। খালেদা জিয়ার মতো একজন দায়িত্বশীল নেত্রী কেন এই বিতর্কে নিজেকে জড়ালেন? শহীদদের সংখ্যা ৩০ লাখ না হয়ে ২৯ লাখ হলে বা ৩১ লাখ হলে তার লাভ বা ক্ষতি কি? শহীদদের সংখ্যা কম হলে কি নিজামীর ফাঁসি আটকে যাবে? বিশ্বের সব দেশে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নির্ধারিত হয় সে দেশের সরকারের দাবি অনুযায়ী। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কে জড়ায়নি। এই সময়ে খালেদা জিয়া নিজে তিনবার প্রধানমন্ত্রী, পঁচাত্তরের পর ছয় বছর দেশের সর্বেসর্বা ছিলেন তার স্বামী জিয়াউর রহমান। কিন্তু তখন তারা এই বিতর্কের মীমাংসা করার চেষ্টা করেননি। কারণ তারাও জানেন, সত্য নিয়ে বিতর্ক করা যায়, সত্য মুছে ফেলা যায় না, ইতিহাস বদলে ফেলা যায় না।

খালেদা জিয়া কি এসব কথা মুখ ফসকে বলেছেন, না জেনে বলেছেন, নাকি জেনেশুনে ইচ্ছা করেই বলেছেন? আমার ধারণা তিনি বুঝেশুনে ইচ্ছা করেই পানি ঘোলা করতে চাইছেন। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠকারী, মুক্তিযুদ্ধে জেড ফোর্সের কমান্ডার, জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ খেতাব ‘বীরউত্তম’ পাওয়া জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপি অনেক আগেই জামায়াতের আদর্শে নিজেদের বদলে নিয়েছে। কেউ কেউ এখন বিএনপিকে জামায়াতবাদী দল বলে অভিহিত করেন। জিয়াউর রহমান নিজে বেঁচে থাকতে কখনো বঙ্গবন্ধুকে খাটো করে নিজেকে বড় করার চেষ্টা করেননি। কিন্তু তার ছেলে তারেক রহমান বারবার বঙ্গবন্ধুকে হেয় করেছেন। ’৯২ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করলেও এতদিন বেগম খালেদা জিয়ার মুখে বঙ্গবন্ধুকে হেয় করে এমন কিছু শুনিনি। কিন্তু তিনি তার সব আড়াল ছেড়ে ফেলে স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াকে বড় করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার চেষ্টা করতে হবে কেন? মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করলে তো আসলে জিয়াকেও খাটো করা হয়। কারণ জিয়ার জীবনের সবচেয়ে গৌরবের অধ্যায়ও এই মুক্তিযুদ্ধই। মূলত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর থেকেই তাদের বাঁচাতে নানামুখী তত্পরতা-লবিং শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। লন্ডনে বসে তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের নতুন ইতিহাস রচনা করতে থাকেন। আর সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান যেভাবে গণহত্যার দায় অস্বীকার করে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছে, তারপর খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্য অজ্ঞতা বা মুখ ফসকে হতে পারে না। সবকিছু দারুণ মালা গাঁথা। মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই এখনো বিএনপিতে আছেন। তবে বাস্তবতা হলো জামায়াত প্রভাবিত বিএনপির অবস্থান এখন স্পষ্টতই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে।

বিএনপি-জামায়াতের অশুভ জোটের সমালোচনা করলেই অনেকে বলেন, আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? প্রথম কথা হলো, বিএনপি-জামায়াত যেমন ফেবিকল জোট, আওয়ামী লীগ-জামায়াতের তেমন কোনো জোট ছিল না, ছিল সমান্তরাল আন্দোলন। তবুও জামায়াতের সঙ্গে যে কোনো সমান্তরাল তত্পরতার নিন্দা জানাই আমি, তখনো জানিয়েছি। জামায়াতের সঙ্গে সমান্তরাল আন্দোলন করে আওয়ামী লীগ যেটুকু পাপ করেছিল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তা স্খলন করছে। নিজামী-মুজাহিদের গাড়িতে পতাকা প্রসঙ্গ এলেই বিএনপি থেকে বলা হয়, আওয়ামী লীগই আগে স্বাধীনতাবিরোধী মাওলানা নুরুল ইসলাম ও ফায়জুল হককে মন্ত্রী করেছিল। খুব খারাপ করেছিল। এটা করা একদম ঠিক হয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক ভালো কাজ তো বিএনপি এসে অনুসরণ করেনি, এই খারাপ কাজটা কেন অনুসরণ করতে হলো? একটা ভুল বা অন্যায় কখনোই আরেকটা ভুলকে জায়েজ করে না। তবে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে পতাকা দেওয়ার প্রতিযোগিতা হলে প্রথম হবেন জিয়াউর রহমানই। তিনিই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন, মন্ত্রী বানিয়েছিলেন আবদুল আলিমকে। পিছিয়ে নেই এরশাদও। মান্নান, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আনোয়ার জাহিদদের গাড়িতে পতাকা উঠেছে তার আমলেই। আর খালেদা জিয়া যখন নিজামী-মুজাহিদের সঙ্গে নুরুল ইসলাম আর ফায়জুল হকের তুলনা করেন, তখনো তা হাস্যকর শোনায়। একাত্তরে কেউ নুরুল ইসলাম বা ফায়জুল হককে চিনত না। আর নিজামী-মুজাহিদ ছিল আল বদরদের নেতা। রাজাকারকে গালি দিলে বিএনপি সমর্থকরা বলেন, আওয়ামী লীগ যে স্বৈরাচারকে নিয়ে ঘর করছে, সেটা দেখেন না। অবশ্যই দেখি এবং তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের রাজনীতিতে ভোটের হিসাব আর জোটের হিসাবে ফাঁক গলে একাত্তরে পরাজিত রাজাকার আর নব্বইয়ে পতিত স্বৈরাচাররা এখন বা তখন ক্ষমতার কাছাকাছি। এ আমাদের সবার গ্লানি, সবার ব্যর্থতা। রাজনীতি থেকে রাজাকার-স্বৈরাচার সবাইকে দূর করতে হবে। তবে একটি দেশের জন্মের বিরোধিতা করা; হত্যা-ধর্ষণ, লুটপাট-অগ্নিসংযোগের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করা আর নির্বাচিত সরকারকে বন্দুকের মুখে হটিয়ে ক্ষমতায় আসা সমান অপরাধ নয়। খুনও অপরাধ, চুরিও অপরাধ। আমি দুটিকেই ঘৃণা করি। তবে খুনকে বেশি ঘৃণা করি, খুনের শাস্তিও সর্বোচ্চ। আর জিয়া যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় এসেছেন, এরশাদও তো তাকে অনুসরণ করেছেন মাত্র। এরশাদ পতনের ২৫ বছর হয়েছে, এখনো কিন্তু আমি তার বিচারের আশা ছেড়ে দেইনি। ৪৪ বছর পর যদি যুদ্ধাপরাধের বিচার হতে পারে; ৪৪ বছর পর কেন মঞ্জুর-নূর হোসেন, ডা. মিলন হত্যার বিচার হতে পারবে না?

খালেদা জিয়া-তারেক রহমান মিলে ইতিহাসের যতই ভুল পাঠ দেওয়ার চেষ্টা করুন, তাতে হয়তো সাময়িক বিভ্রম সৃষ্টি করা যাবে কিন্তু ইতিহাস বদলানো যাবে না। পঁচাত্তরের পর ২১ বছরে বিকৃতির অনেক চেষ্টা হয়েছে, সফল হওয়া যায়নি। ইতিহাস আসলে বিকৃত করা যায় না, বদলানো যায় না। ইতিহাসে শুধু সত্যটাই লেখা থাকে।  বরং খালেদা জিয়া যতই ইতিহাসের ভুল পাঠ নেবেন, ততই ভুলের ফাঁদে জড়াবেন। একসময় হয়তো চাইলেও জামায়াতের পাতা সেই ফাঁদ থেকে তিনি বেরুতে পারবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
সর্বশেষ খবর
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন
সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক অবরোধ: আটকা শত শত যানবাহন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন কার্তিক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়
হাতির পিঠে চড়িয়ে কলেজ অধ্যক্ষকে রাজকীয় বিদায়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে সাকিবকে টপকে শীর্ষে মুস্তাফিজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত
ট্রেন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র বানাল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০
লাদাখে পরিস্থিতি থমথমে, কারফিউ চলছে; নিহত চার-আহত অন্তত ৮০

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি
রঙ তুলির আঁচড়ে রঙিন দেবী মহামায়া, প্রস্তুত রাঙামাটি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইনে ১৯৯৯ মামলা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৯৯ মামলা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ
সীমাহীন দুর্ভোগে চরঘাসিয়ার ৫ হাজার মানুষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে : নবীউল্লাহ নবী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় ১০২ বোতল ভারতীয় মদসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা
চলন্ত ট্রেনের ইঞ্জিনের হুকে আটকে ছিলেন নারী, চালকের দক্ষতায় রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
নাটোরে ট্রাক চাপায় শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ
যশোরে মাছের ঘেরের পাশে উদ্ধার রক্তাক্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?
পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলবেন তো লিটন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রেনে ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা
হাঁটুর বয়সি ছেলেরাও প্রেম প্রস্তাব দেয়: আমিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা