শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০২, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন শুনে আমি খুব আশাবাদী হয়েছিলাম। অনেক দিন ধরেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট নিয়ে আমরা নানা কথা বলে আসছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর জামায়াতে ইসলামীর অস্তিত্বই সংকটের মুখে পড়ে। বিএনপির মতো একটি বড় দলের আশ্রয় না পেলে এই সুযোগেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে জামায়াত নামের বিষবৃক্ষটি উপড়ে ফেলা যেত।  কিন্তু এত ঝড়ঝাপটা সত্ত্বেও বিএনপিকে আঁকড়ে ধরে টিকে আছে দলটি। তাই বিজয়ের মাসে খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যাবেন শুনে আশাবাদী হয়েছিলাম, ভেবেছিলাম বুঝি জামায়াতের খপ্পর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিজয়ের মাসটিকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। বক্তব্যে যখন তিনি বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন, আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। কিন্তু আমার মুগ্ধতা কাটতে, আশা হতাশায় বদলে যেতে কয়েক সেকেন্ড সময় লেগেছে। আশার বদলে আমার মনে বিস্ময় জাগে, ৪৪ বছর পরে এসে বেগম জিয়া কেন ইতিহাসের কিছু মীমাংসিত সত্যের পুকুরে বিতর্কের এমন উথাল-পাথাল ঢেউ তুললেন?

বেগম খালেদা জিয়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেছেন, এই সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। একেক বইয়ে একেক কথা লেখা আছে। বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা নিয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছেন। বেগম জিয়া বলেছেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বলেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। বেগম জিয়ার কথা শুনে আমার তার দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর একটি কথা মনে পড়ে গেল। সাকা একটি প্রাণীর কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, ওই প্রাণীর লেজ যতই পাইপের ভিতরে রাখা হোক, ছেড়ে দিলেই ট্যাং করে বাঁকা হয়ে যাবে। বিএনপি যতই মুক্তিযুদ্ধের কথা বলুক, মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ করুক, তাদের আসল অবস্থান জামায়াতের পক্ষেই। নইলে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি, আর জিয়ার ঘোষণার পরই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল; এ কথা হাজারবার বললেও, বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বের কোনো পাগলেও বিশ্বাস করবে না।

মুক্তিযুদ্ধ নয় মাসের বটে, তবে তার পেছনে আছে মুক্তিসংগ্রামের দীর্ঘ ইতিহাস। সে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা। ঘটনাচক্রে জিয়াউর রহমান ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বটে, তাতে বঙ্গবন্ধুর অবদান মিছে হয়ে যায় না। তবে জিয়াউর রহমান যে ঘোষণাটুকু পাঠ করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তার গুরুত্বও কম নয়। তখন সেনাবাহিনীর একজন মেজরের কণ্ঠে এমন একটি ঘোষণা অবশ্যই দেশের মানুষকে, মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করেছে। কিন্তু জিয়া ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধই হতো না, এমন দাবি বেঁচে থাকতে জিয়াউর রহমান নিজেও কখনো করেননি। আমার ধারণা, খালেদা জিয়ার কথা শুনে জিয়াউর রহমানের আত্মাও লজ্জা পাচ্ছে। বেগম জিয়া এ কে খন্দকারের যে বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছেন, তাতেও কিন্তু জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলা হয়নি। একটি বইয়ের একটি অংশ বিশ্বাস করবেন, আরেকটি অংশ এড়িয়ে যাবেন, এমন দ্বৈত অবস্থান শুধু হাসির খোরাকই জোগায়। খালেদা জিয়া যে সুরে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করতে চেয়েছেন, সেই একই সুরে অনেক দিন ধরেই একটি মহল বলে আসছে, বঙ্গবন্ধু কেন ৭ মার্চ বা তার আগে স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি? কেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন? পাকিস্তানিদের হামলার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধটি মুক্তিযুদ্ধ নয়, বিশ্বে পরিচিত হতে পারত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র আন্দোলন হিসেবে। এটাই বঙ্গবন্ধুর কৃতিত্ব। তিনি একটা জাতিকে মুক্তির প্রশ্নে একাট্টা করতে পেরেছিলেন। সারা বিশ্ব একাত্তরে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল এ জন্যই।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক তোলার চেষ্টা আগেও হয়েছে। ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাই ডেভিড বার্গম্যান বাংলাদেশে বসে, এই বিতর্কে ঘি ঢালার চেষ্টা করেন। কিন্তু বারবার এই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। সব বিতর্ক মিলিয়ে গেছে বুদবুদের মতো। খালেদা জিয়ার মতো একজন দায়িত্বশীল নেত্রী কেন এই বিতর্কে নিজেকে জড়ালেন? শহীদদের সংখ্যা ৩০ লাখ না হয়ে ২৯ লাখ হলে বা ৩১ লাখ হলে তার লাভ বা ক্ষতি কি? শহীদদের সংখ্যা কম হলে কি নিজামীর ফাঁসি আটকে যাবে? বিশ্বের সব দেশে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নির্ধারিত হয় সে দেশের সরকারের দাবি অনুযায়ী। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কে জড়ায়নি। এই সময়ে খালেদা জিয়া নিজে তিনবার প্রধানমন্ত্রী, পঁচাত্তরের পর ছয় বছর দেশের সর্বেসর্বা ছিলেন তার স্বামী জিয়াউর রহমান। কিন্তু তখন তারা এই বিতর্কের মীমাংসা করার চেষ্টা করেননি। কারণ তারাও জানেন, সত্য নিয়ে বিতর্ক করা যায়, সত্য মুছে ফেলা যায় না, ইতিহাস বদলে ফেলা যায় না।

খালেদা জিয়া কি এসব কথা মুখ ফসকে বলেছেন, না জেনে বলেছেন, নাকি জেনেশুনে ইচ্ছা করেই বলেছেন? আমার ধারণা তিনি বুঝেশুনে ইচ্ছা করেই পানি ঘোলা করতে চাইছেন। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠকারী, মুক্তিযুদ্ধে জেড ফোর্সের কমান্ডার, জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ খেতাব ‘বীরউত্তম’ পাওয়া জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপি অনেক আগেই জামায়াতের আদর্শে নিজেদের বদলে নিয়েছে। কেউ কেউ এখন বিএনপিকে জামায়াতবাদী দল বলে অভিহিত করেন। জিয়াউর রহমান নিজে বেঁচে থাকতে কখনো বঙ্গবন্ধুকে খাটো করে নিজেকে বড় করার চেষ্টা করেননি। কিন্তু তার ছেলে তারেক রহমান বারবার বঙ্গবন্ধুকে হেয় করেছেন। ’৯২ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করলেও এতদিন বেগম খালেদা জিয়ার মুখে বঙ্গবন্ধুকে হেয় করে এমন কিছু শুনিনি। কিন্তু তিনি তার সব আড়াল ছেড়ে ফেলে স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াকে বড় করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার চেষ্টা করতে হবে কেন? মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করলে তো আসলে জিয়াকেও খাটো করা হয়। কারণ জিয়ার জীবনের সবচেয়ে গৌরবের অধ্যায়ও এই মুক্তিযুদ্ধই। মূলত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর থেকেই তাদের বাঁচাতে নানামুখী তত্পরতা-লবিং শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। লন্ডনে বসে তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের নতুন ইতিহাস রচনা করতে থাকেন। আর সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান যেভাবে গণহত্যার দায় অস্বীকার করে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছে, তারপর খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্য অজ্ঞতা বা মুখ ফসকে হতে পারে না। সবকিছু দারুণ মালা গাঁথা। মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই এখনো বিএনপিতে আছেন। তবে বাস্তবতা হলো জামায়াত প্রভাবিত বিএনপির অবস্থান এখন স্পষ্টতই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে।

বিএনপি-জামায়াতের অশুভ জোটের সমালোচনা করলেই অনেকে বলেন, আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? প্রথম কথা হলো, বিএনপি-জামায়াত যেমন ফেবিকল জোট, আওয়ামী লীগ-জামায়াতের তেমন কোনো জোট ছিল না, ছিল সমান্তরাল আন্দোলন। তবুও জামায়াতের সঙ্গে যে কোনো সমান্তরাল তত্পরতার নিন্দা জানাই আমি, তখনো জানিয়েছি। জামায়াতের সঙ্গে সমান্তরাল আন্দোলন করে আওয়ামী লীগ যেটুকু পাপ করেছিল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তা স্খলন করছে। নিজামী-মুজাহিদের গাড়িতে পতাকা প্রসঙ্গ এলেই বিএনপি থেকে বলা হয়, আওয়ামী লীগই আগে স্বাধীনতাবিরোধী মাওলানা নুরুল ইসলাম ও ফায়জুল হককে মন্ত্রী করেছিল। খুব খারাপ করেছিল। এটা করা একদম ঠিক হয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক ভালো কাজ তো বিএনপি এসে অনুসরণ করেনি, এই খারাপ কাজটা কেন অনুসরণ করতে হলো? একটা ভুল বা অন্যায় কখনোই আরেকটা ভুলকে জায়েজ করে না। তবে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে পতাকা দেওয়ার প্রতিযোগিতা হলে প্রথম হবেন জিয়াউর রহমানই। তিনিই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন, মন্ত্রী বানিয়েছিলেন আবদুল আলিমকে। পিছিয়ে নেই এরশাদও। মান্নান, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আনোয়ার জাহিদদের গাড়িতে পতাকা উঠেছে তার আমলেই। আর খালেদা জিয়া যখন নিজামী-মুজাহিদের সঙ্গে নুরুল ইসলাম আর ফায়জুল হকের তুলনা করেন, তখনো তা হাস্যকর শোনায়। একাত্তরে কেউ নুরুল ইসলাম বা ফায়জুল হককে চিনত না। আর নিজামী-মুজাহিদ ছিল আল বদরদের নেতা। রাজাকারকে গালি দিলে বিএনপি সমর্থকরা বলেন, আওয়ামী লীগ যে স্বৈরাচারকে নিয়ে ঘর করছে, সেটা দেখেন না। অবশ্যই দেখি এবং তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের রাজনীতিতে ভোটের হিসাব আর জোটের হিসাবে ফাঁক গলে একাত্তরে পরাজিত রাজাকার আর নব্বইয়ে পতিত স্বৈরাচাররা এখন বা তখন ক্ষমতার কাছাকাছি। এ আমাদের সবার গ্লানি, সবার ব্যর্থতা। রাজনীতি থেকে রাজাকার-স্বৈরাচার সবাইকে দূর করতে হবে। তবে একটি দেশের জন্মের বিরোধিতা করা; হত্যা-ধর্ষণ, লুটপাট-অগ্নিসংযোগের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করা আর নির্বাচিত সরকারকে বন্দুকের মুখে হটিয়ে ক্ষমতায় আসা সমান অপরাধ নয়। খুনও অপরাধ, চুরিও অপরাধ। আমি দুটিকেই ঘৃণা করি। তবে খুনকে বেশি ঘৃণা করি, খুনের শাস্তিও সর্বোচ্চ। আর জিয়া যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় এসেছেন, এরশাদও তো তাকে অনুসরণ করেছেন মাত্র। এরশাদ পতনের ২৫ বছর হয়েছে, এখনো কিন্তু আমি তার বিচারের আশা ছেড়ে দেইনি। ৪৪ বছর পর যদি যুদ্ধাপরাধের বিচার হতে পারে; ৪৪ বছর পর কেন মঞ্জুর-নূর হোসেন, ডা. মিলন হত্যার বিচার হতে পারবে না?

খালেদা জিয়া-তারেক রহমান মিলে ইতিহাসের যতই ভুল পাঠ দেওয়ার চেষ্টা করুন, তাতে হয়তো সাময়িক বিভ্রম সৃষ্টি করা যাবে কিন্তু ইতিহাস বদলানো যাবে না। পঁচাত্তরের পর ২১ বছরে বিকৃতির অনেক চেষ্টা হয়েছে, সফল হওয়া যায়নি। ইতিহাস আসলে বিকৃত করা যায় না, বদলানো যায় না। ইতিহাসে শুধু সত্যটাই লেখা থাকে।  বরং খালেদা জিয়া যতই ইতিহাসের ভুল পাঠ নেবেন, ততই ভুলের ফাঁদে জড়াবেন। একসময় হয়তো চাইলেও জামায়াতের পাতা সেই ফাঁদ থেকে তিনি বেরুতে পারবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে