শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪২, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন: সিইসি. প্রয়োজন হবে আট লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার, যথা সম্ভব নতুন লোক নেওয়া হবে. আগের পোলিং অফিসারদের বাদ দিলে সংকট হতে পারে : বেগম জেসমিন টুলি. গণহারে বাদ দেওয়া ঠিক হবে না: ড. আবদুল আলীম
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

আওয়ামী লীগ আমলে তিনটি বিতর্কিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের সবাইকে এবারের নির্বাচনে বাদ দেওয়া সম্ভব হবে না বলেই নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন। বিশেষ করে পেলিং অফিসারদের সবাইকে বাদ দেওয়ার বিষয়টি অসম্ভব।

তাঁরা বলছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁদের সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে চার লাখ। দশম ও দ্বাদশ মিলিয়ে এই সংখ্যা পাঁচ লাখের ওপরে হতে পারে। সাধারণত বেশির ভাগ ক্ষেত্রে স্কুল শিক্ষকদেরই এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাঁদের বাদ রাখা হলে নির্বাচন কমিশন পোলিং অফিসার সংকটে পড়তে পারে।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আওয়ামী লীগ আমলের তিনটি বিতর্কিত নির্বাচনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে যেসব প্রশাসনিক কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের বাদ রাখা যেতে পারে। প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষেত্রে জেলা ও বিভাগীয় শহর এলাকার আসনগুলোতে বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের একাংশকে বাদ রাখা যেতে পারে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে এ ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের সংখ্যা হতে পারে প্রায় আড়াই লাখ। আর রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে যাঁরা দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাঁদের মধ্যে যাঁরা এখনো জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের বিষয়টি ভাবা যেতে পারে। ওই কর্মকর্তা আরো জানান, এবার ভোটকেন্দ্রের সঙ্গে ভোটকক্ষ এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের সংখ্যাও বাড়বে।

প্রায় ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ হতে পারে। ভোটকক্ষ নির্ধারণ চূড়ান্ত হবে ভোটার সংখ্যা অনুসারে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হওয়ার পর। অবশ্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এম এম নাসির উদ্দিন গতকাল শনিবার রংপুরে বলেছেন, ‘বিগত সময়ে যাঁরা নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাঁদের যথাসম্ভব বাদ দিয়ে নতুন লোক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যোগ করা হবে।’

রংপুর অঞ্চলের নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। সিইসি গতকাল সকালে রংপুর নগরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে এ মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।

তিনি নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা ঠিক রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হবে বলে মনে করলেও আশা প্রকাশ করেন, পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ভালো হচ্ছে। নির্বাচনের সময় আরো ভালো হবে।

সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে দেশে যে বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তার পরও আমি বলব, গত বছরের জুলাই-আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলার অনেক উন্নতি হয়েছে। আমরা ঘুমাতে পারছি। আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা ঘুমাতে পারছেন না, তাঁরা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ইলেকশন আসতে আসতে আরো ভালো হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সবাইকে নিয়ে আমরা এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাই, মানুষ যাতে নির্ভয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে।’

সিইসি আরো বলেন, ‘নির্বাচনী সিস্টেম, নির্বাচন কমিশন এবং যাঁরা নির্বাচন পরিচালনা করেন, সেই প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ওপর মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে। প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, প্রিসাইডিং অফিসার—সবাই মিলে যে সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারে, এ বিশ্বাস ও আস্থা সৃষ্টি করা বড় চ্যালেঞ্জ। মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার অভ্যাস ভুলে গেছে। মানুষকে কেন্দ্রমুখী করা, সবাইকে নিয়ে আসাও চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। এটা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হয়েছে। সেসব দেশের সঙ্গে তুলনা করলে আমি বলব, বাংলাদেশে অবস্থা অনেক ভালো।’

অস্ত্রের চেয়ে এআই ও সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার মারাত্মক চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে বলেও মন্তব্য করেন সিইসি। তিনি বলেন, ‘পেশাদার সাংবাদিকরা নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও জবাবদিহিমূলক করার জন্য ভূমিকা রাখবেন, এটা ভালো দিক। কিন্তু যাঁরা ফেসবুক সাংবাদিক হয়েছেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে বিভিন্ন খণ্ডিত বক্তব্য প্রকাশ করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কী করা যায়, আমরা ভেবে দেখছি।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে সিইসি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে।

বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন :

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য বেগম জেসমিন টুলি বিষয়টি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে যাঁরা পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন, তাঁদের অনেকেই ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ওই দুটি নির্বাচনে তাঁদের দায়িত্ব পালন নিয়ে প্রশ্ন ওঠেনি।

গণহারে ওই সব পোলিং অফিসারকে বাদ দিলে তো লোক সংকট দেখা দেবে। আর যাদের জন্য, যাদের ভয়ে তাঁরা পক্ষাপাতমূলক আচরণ করবেন তারা তো আর দৃশ্যপটে নেই। তবে এসব পোলিং অফিসারের মধ্যে যাঁরা দুর্নীতিবাজ, সুযোগ সন্ধানী, তাঁদের সংখ্যা বেশি হবে না, তাঁদের চিহ্নিত করে বাদ রাখা যেতে পারে। আর রিটার্নিং অফিসার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশন সঠিক ও নিরপেক্ষ আচরণ করলে পোলিং অফিসাররা সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন না। প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের মধ্যে যাঁদের দলীয় সিল রয়েছে তাঁদের বাদ রাখতে হবে।

বেগম জেসমিন টুলি আরো বলেন, ওই তিন নির্বাচনে যাঁরা রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের অনেকেই হয়তো আগের পজিশনে নেই। যাঁরা আছেন, তাঁরা যেন এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পান তার ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচন কমিশন এ ক্ষেত্রে নিজেদের লোককে (আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা) রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের দায়িত্ব দিতে পারে।

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. আবদুল আলীম এ বিষয়ে বলেন, ‘বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের সবাইকে বাদ দেওয়া কঠিন। আমার জানা মতে, ওই তিন নির্বাচনে অনেকে দায়িত্ব পালন করতে চাননি। চাকরি হারানোর ভয় বা অন্য কোনো চাপে বাধ্য হয়েছেন। একজন প্রিজাইডিং অফিসারের কথা জানি, তিনি তাঁর ভোটকেন্দ্রে জোর করে ব্যালটে সিল মারতে রাজি ছিলেন না। এসপি নিজে এসে এই কাজটি করেন। পরে এসপি তাঁকে অফিসে ডেকে নিয়ে বলেন, তুমি হিন্দু না হলে জামায়াতের লোক সাজিয়ে জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করতাম।’

আবদুল আলীম আরো বলেন, বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন—এই যুক্তিতে গণহারে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের এবারের নির্বাচনে বাদ রাখা ঠিক হবে না। স্থানীয়ভাবে তাঁদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে যাঁরা সত্যিই নিজের ইচ্ছায় ওই তিন নির্বাচনে অনিয়মে যুক্ত ছিলেন তাঁদের বাদ দিতে হবে।

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য তলব : 

নির্বাচনে শতভাগ ভোট পড়া অসম্ভব একটি বিষয়। ভোটার এলাকার ভোটারদের মধ্যে মৃত, অসুস্থ ও প্রবাসী ভোটার থাকাটাই স্বাভাবিক। তাঁরা ভোট দিতে পারেন না। কিন্তু শতভাগ ভোট পড়ার ঘটনা ঘটে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে প্রায় সব দল অংশগ্রহণ করলেও নির্বাচনটি রাতের ভোটের নির্বাচন নামে পরিচিতি পায় এবং কমপক্ষে ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ এবং ৯০ থেকে ৯৯.৯৯ শতাংশ ভোট পড়েছে সাত হাজার ৬৮৯টি কেন্দ্রে। ভোট পড়ার এই অস্বাভাবিক ও অবিশ্বাস্য হার ছাড়াও নির্বাচনটি ছিল নানা অভিযোগে অভিযুক্ত।

২০১৯ সালের ১৯ জানুয়ারি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে একটি জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে বলা হয়, ৫০ আসনের মধ্যে ৪৭টিতে অনিয়ম হয়েছে। নির্বাচনের দিন সংঘটিত এসব অনিয়মের মধ্যে ছিল প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর নীরব ভূমিকা, জাল ভোট দেওয়া, নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালটে সিল মেরে রাখা, বুথ দখল করে প্রকাশ্যে সিল মেরে জাল ভোট, পোলিং এজেন্টকে কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া ও কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া, ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া, ভোটারদের জোর করে নির্দিষ্ট মার্কায় ভোট দিতে বাধ্য করা, ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া, আগ্রহী ভোটারদের হুমকি দিয়ে তাড়ানো, ব্যালট বাক্স আগে থেকে ভরে রাখা এবং প্রতিপক্ষ দলের প্রার্থীর নেতাকর্মীদের মারধর করা।

এই প্রেক্ষাপটে গত জুন মাসে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে, সেসব কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দেয়। ২৩ জুন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন নিজস্ব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানান। একই সঙ্গে ২০১৪ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্বে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করা কর্মকর্তাদেরও খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়। গত জানুয়ারিতে এই অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। গঠন করা হয় পাঁচ সদস্যের কমিটি।

পিবিআইও তথ্য চায় : 

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনও (পিবিআই) গত ৩ জুলাই নির্বাচন কমিশনের কাছে বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব্বে থাকা রিটার্নিং অফিসার, প্রিজাইডিং অফিসারসহ অন্য কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন গত ২০ জুলাই সংশ্লিষ্ট ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের নাম-ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট নম্বর, মোবাইল নম্বরসহ আরো কিছু তথ্য পেতে সব বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কাছে চিঠি দিয়েছে। নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন, এসব তথ্য বিতর্কিত নির্বাচনের বিতর্কিত ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের শনাক্তে কাজে লাগতে পারে।

এসব বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ গতকাল বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তালিকা এখনো তৈরি হয়নি। প্রাথমিক তালিকা তৈরি হলে তখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলা যাবে কারা বাদ পড়বেন। সরকারের অনেক সংস্থাও এ ধরনের তালিকা চাচ্ছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত এ বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত হয় তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন আট লাখের বেশি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা : 

নির্বাচন কমিশন সচিবালয় সূত্র জানায়, একতরফা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনে ৪২ হাজার ১৪৯ ভোটকেন্দ্রের ২,৬১,৯১২ ভোটকক্ষের জন্য প্রায় সাড়ে ছয় লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্বে ছিলেন। এর মধ্যে রিটার্নিং অফিসার ছিলেন ৬৬ জন (প্রতি জেলায় একজন এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে দুজন করে), সহকারী রিটার্নিং অফিসার ৫৯২ জন (৪৯৩ জন ইউএনও, ৫৬ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ১৮ জন স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক, আটজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, ১১ জন জোনাল এক্সিকিউটিভ অফিসার ও পাঁচজন ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের কর্মকর্তা), ৪২ হাজার ১৪৯ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ২,১০,৭৪৫ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও চার লাখ ২১ হাজারের মতো পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। এবার ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করতে পারেন সব মিলিয়ে আট লাখের বেশি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
রবিবার হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
রবিবার হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনা: তদন্ত কমিশন প্রধানকে আপিল বিভাগের বিচারপতির মর্যাদা, প্রজ্ঞাপন জারি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনা: তদন্ত কমিশন প্রধানকে আপিল বিভাগের বিচারপতির মর্যাদা, প্রজ্ঞাপন জারি
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার
রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার

এই মাত্র | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা
বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারিধারা পার্কে ‘পল্লী কবি জসীমউদ্দীন পাঠাগার' উদ্বোধন
বারিধারা পার্কে ‘পল্লী কবি জসীমউদ্দীন পাঠাগার' উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গার্দিওলার দলে আবারও ইনজুরি ধাক্কা
গার্দিওলার দলে আবারও ইনজুরি ধাক্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪৬৬
যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪৬৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা গ্রেফতার
রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৩৯০ বোতল বিদেশি মদসহ দুইজন গ্রেফতার
রাজধানীতে ৩৯০ বোতল বিদেশি মদসহ দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অনাহার-অপুষ্টিতে প্রাণ গেল আরও ১১ জনের
গাজায় অনাহার-অপুষ্টিতে প্রাণ গেল আরও ১১ জনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন
বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ সকাল ১০টায়
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ সকাল ১০টায়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তর কোরিয়া সীমান্ত থেকে লাউড স্পিকার সরিয়ে নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া সীমান্ত থেকে লাউড স্পিকার সরিয়ে নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’
‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি
দুই ব্রাজিলিয়ানের গোলে লেভারকুসেনকে হারালো চেলসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম