শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪২, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন: সিইসি. প্রয়োজন হবে আট লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার, যথা সম্ভব নতুন লোক নেওয়া হবে. আগের পোলিং অফিসারদের বাদ দিলে সংকট হতে পারে : বেগম জেসমিন টুলি. গণহারে বাদ দেওয়া ঠিক হবে না: ড. আবদুল আলীম
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

আওয়ামী লীগ আমলে তিনটি বিতর্কিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের সবাইকে এবারের নির্বাচনে বাদ দেওয়া সম্ভব হবে না বলেই নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন। বিশেষ করে পেলিং অফিসারদের সবাইকে বাদ দেওয়ার বিষয়টি অসম্ভব।

তাঁরা বলছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁদের সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে চার লাখ। দশম ও দ্বাদশ মিলিয়ে এই সংখ্যা পাঁচ লাখের ওপরে হতে পারে। সাধারণত বেশির ভাগ ক্ষেত্রে স্কুল শিক্ষকদেরই এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাঁদের বাদ রাখা হলে নির্বাচন কমিশন পোলিং অফিসার সংকটে পড়তে পারে।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আওয়ামী লীগ আমলের তিনটি বিতর্কিত নির্বাচনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে যেসব প্রশাসনিক কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের বাদ রাখা যেতে পারে। প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষেত্রে জেলা ও বিভাগীয় শহর এলাকার আসনগুলোতে বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের একাংশকে বাদ রাখা যেতে পারে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে এ ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের সংখ্যা হতে পারে প্রায় আড়াই লাখ। আর রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে যাঁরা দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাঁদের মধ্যে যাঁরা এখনো জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের বিষয়টি ভাবা যেতে পারে। ওই কর্মকর্তা আরো জানান, এবার ভোটকেন্দ্রের সঙ্গে ভোটকক্ষ এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের সংখ্যাও বাড়বে।

প্রায় ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ হতে পারে। ভোটকক্ষ নির্ধারণ চূড়ান্ত হবে ভোটার সংখ্যা অনুসারে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হওয়ার পর। অবশ্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এম এম নাসির উদ্দিন গতকাল শনিবার রংপুরে বলেছেন, ‘বিগত সময়ে যাঁরা নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাঁদের যথাসম্ভব বাদ দিয়ে নতুন লোক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যোগ করা হবে।’

রংপুর অঞ্চলের নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। সিইসি গতকাল সকালে রংপুর নগরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে এ মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।

তিনি নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা ঠিক রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হবে বলে মনে করলেও আশা প্রকাশ করেন, পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ভালো হচ্ছে। নির্বাচনের সময় আরো ভালো হবে।

সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে দেশে যে বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তার পরও আমি বলব, গত বছরের জুলাই-আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলার অনেক উন্নতি হয়েছে। আমরা ঘুমাতে পারছি। আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা ঘুমাতে পারছেন না, তাঁরা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ইলেকশন আসতে আসতে আরো ভালো হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সবাইকে নিয়ে আমরা এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাই, মানুষ যাতে নির্ভয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে।’

সিইসি আরো বলেন, ‘নির্বাচনী সিস্টেম, নির্বাচন কমিশন এবং যাঁরা নির্বাচন পরিচালনা করেন, সেই প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ওপর মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে। প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, প্রিসাইডিং অফিসার—সবাই মিলে যে সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারে, এ বিশ্বাস ও আস্থা সৃষ্টি করা বড় চ্যালেঞ্জ। মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার অভ্যাস ভুলে গেছে। মানুষকে কেন্দ্রমুখী করা, সবাইকে নিয়ে আসাও চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। এটা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হয়েছে। সেসব দেশের সঙ্গে তুলনা করলে আমি বলব, বাংলাদেশে অবস্থা অনেক ভালো।’

অস্ত্রের চেয়ে এআই ও সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার মারাত্মক চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে বলেও মন্তব্য করেন সিইসি। তিনি বলেন, ‘পেশাদার সাংবাদিকরা নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও জবাবদিহিমূলক করার জন্য ভূমিকা রাখবেন, এটা ভালো দিক। কিন্তু যাঁরা ফেসবুক সাংবাদিক হয়েছেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে বিভিন্ন খণ্ডিত বক্তব্য প্রকাশ করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কী করা যায়, আমরা ভেবে দেখছি।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে সিইসি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে।

বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন :

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য বেগম জেসমিন টুলি বিষয়টি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে যাঁরা পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন, তাঁদের অনেকেই ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ওই দুটি নির্বাচনে তাঁদের দায়িত্ব পালন নিয়ে প্রশ্ন ওঠেনি।

গণহারে ওই সব পোলিং অফিসারকে বাদ দিলে তো লোক সংকট দেখা দেবে। আর যাদের জন্য, যাদের ভয়ে তাঁরা পক্ষাপাতমূলক আচরণ করবেন তারা তো আর দৃশ্যপটে নেই। তবে এসব পোলিং অফিসারের মধ্যে যাঁরা দুর্নীতিবাজ, সুযোগ সন্ধানী, তাঁদের সংখ্যা বেশি হবে না, তাঁদের চিহ্নিত করে বাদ রাখা যেতে পারে। আর রিটার্নিং অফিসার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশন সঠিক ও নিরপেক্ষ আচরণ করলে পোলিং অফিসাররা সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন না। প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের মধ্যে যাঁদের দলীয় সিল রয়েছে তাঁদের বাদ রাখতে হবে।

বেগম জেসমিন টুলি আরো বলেন, ওই তিন নির্বাচনে যাঁরা রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের অনেকেই হয়তো আগের পজিশনে নেই। যাঁরা আছেন, তাঁরা যেন এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পান তার ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচন কমিশন এ ক্ষেত্রে নিজেদের লোককে (আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা) রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের দায়িত্ব দিতে পারে।

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. আবদুল আলীম এ বিষয়ে বলেন, ‘বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের সবাইকে বাদ দেওয়া কঠিন। আমার জানা মতে, ওই তিন নির্বাচনে অনেকে দায়িত্ব পালন করতে চাননি। চাকরি হারানোর ভয় বা অন্য কোনো চাপে বাধ্য হয়েছেন। একজন প্রিজাইডিং অফিসারের কথা জানি, তিনি তাঁর ভোটকেন্দ্রে জোর করে ব্যালটে সিল মারতে রাজি ছিলেন না। এসপি নিজে এসে এই কাজটি করেন। পরে এসপি তাঁকে অফিসে ডেকে নিয়ে বলেন, তুমি হিন্দু না হলে জামায়াতের লোক সাজিয়ে জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করতাম।’

আবদুল আলীম আরো বলেন, বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন—এই যুক্তিতে গণহারে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের এবারের নির্বাচনে বাদ রাখা ঠিক হবে না। স্থানীয়ভাবে তাঁদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে যাঁরা সত্যিই নিজের ইচ্ছায় ওই তিন নির্বাচনে অনিয়মে যুক্ত ছিলেন তাঁদের বাদ দিতে হবে।

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য তলব : 

নির্বাচনে শতভাগ ভোট পড়া অসম্ভব একটি বিষয়। ভোটার এলাকার ভোটারদের মধ্যে মৃত, অসুস্থ ও প্রবাসী ভোটার থাকাটাই স্বাভাবিক। তাঁরা ভোট দিতে পারেন না। কিন্তু শতভাগ ভোট পড়ার ঘটনা ঘটে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে প্রায় সব দল অংশগ্রহণ করলেও নির্বাচনটি রাতের ভোটের নির্বাচন নামে পরিচিতি পায় এবং কমপক্ষে ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ এবং ৯০ থেকে ৯৯.৯৯ শতাংশ ভোট পড়েছে সাত হাজার ৬৮৯টি কেন্দ্রে। ভোট পড়ার এই অস্বাভাবিক ও অবিশ্বাস্য হার ছাড়াও নির্বাচনটি ছিল নানা অভিযোগে অভিযুক্ত।

২০১৯ সালের ১৯ জানুয়ারি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে একটি জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে বলা হয়, ৫০ আসনের মধ্যে ৪৭টিতে অনিয়ম হয়েছে। নির্বাচনের দিন সংঘটিত এসব অনিয়মের মধ্যে ছিল প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর নীরব ভূমিকা, জাল ভোট দেওয়া, নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালটে সিল মেরে রাখা, বুথ দখল করে প্রকাশ্যে সিল মেরে জাল ভোট, পোলিং এজেন্টকে কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া ও কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া, ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া, ভোটারদের জোর করে নির্দিষ্ট মার্কায় ভোট দিতে বাধ্য করা, ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া, আগ্রহী ভোটারদের হুমকি দিয়ে তাড়ানো, ব্যালট বাক্স আগে থেকে ভরে রাখা এবং প্রতিপক্ষ দলের প্রার্থীর নেতাকর্মীদের মারধর করা।

এই প্রেক্ষাপটে গত জুন মাসে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে, সেসব কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দেয়। ২৩ জুন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন নিজস্ব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানান। একই সঙ্গে ২০১৪ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্বে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করা কর্মকর্তাদেরও খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়। গত জানুয়ারিতে এই অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। গঠন করা হয় পাঁচ সদস্যের কমিটি।

পিবিআইও তথ্য চায় : 

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনও (পিবিআই) গত ৩ জুলাই নির্বাচন কমিশনের কাছে বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব্বে থাকা রিটার্নিং অফিসার, প্রিজাইডিং অফিসারসহ অন্য কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন গত ২০ জুলাই সংশ্লিষ্ট ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের নাম-ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট নম্বর, মোবাইল নম্বরসহ আরো কিছু তথ্য পেতে সব বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কাছে চিঠি দিয়েছে। নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন, এসব তথ্য বিতর্কিত নির্বাচনের বিতর্কিত ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের শনাক্তে কাজে লাগতে পারে।

এসব বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ গতকাল বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তালিকা এখনো তৈরি হয়নি। প্রাথমিক তালিকা তৈরি হলে তখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলা যাবে কারা বাদ পড়বেন। সরকারের অনেক সংস্থাও এ ধরনের তালিকা চাচ্ছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত এ বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত হয় তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন আট লাখের বেশি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা : 

নির্বাচন কমিশন সচিবালয় সূত্র জানায়, একতরফা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনে ৪২ হাজার ১৪৯ ভোটকেন্দ্রের ২,৬১,৯১২ ভোটকক্ষের জন্য প্রায় সাড়ে ছয় লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্বে ছিলেন। এর মধ্যে রিটার্নিং অফিসার ছিলেন ৬৬ জন (প্রতি জেলায় একজন এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে দুজন করে), সহকারী রিটার্নিং অফিসার ৫৯২ জন (৪৯৩ জন ইউএনও, ৫৬ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ১৮ জন স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক, আটজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, ১১ জন জোনাল এক্সিকিউটিভ অফিসার ও পাঁচজন ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের কর্মকর্তা), ৪২ হাজার ১৪৯ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ২,১০,৭৪৫ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও চার লাখ ২১ হাজারের মতো পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। এবার ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করতে পারেন সব মিলিয়ে আট লাখের বেশি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে
ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
প্রবীণদের ইস্যুগুলোকে সংস্কারে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রবীণদের ইস্যুগুলোকে সংস্কারে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ : গোয়েন লুইস
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ : গোয়েন লুইস
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
রাসায়নিক দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় হাসপাতালসমূহের প্রস্তুতি শীর্ষক আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ
রাসায়নিক দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় হাসপাতালসমূহের প্রস্তুতি শীর্ষক আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ
প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময়
প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময়
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
সর্বশেষ খবর
গাজা শান্তি আলোচনা দ্রুত শেষ করার তাগিদ ট্রাম্পের
গাজা শান্তি আলোচনা দ্রুত শেষ করার তাগিদ ট্রাম্পের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছাকৃত খেলাপির পেটে ২৯ হাজার কোটি টাকা
ইচ্ছাকৃত খেলাপির পেটে ২৯ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২
লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২

পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ
রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ

নগর জীবন

ফ  লা ফ ল
ফ লা ফ ল

মাঠে ময়দানে