শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৯, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১৭:২৭, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেছেন, সরকারের নির্দেশে এবং কিছু অতিউৎসাহী পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে বলপ্রয়োগ, নির্বিচারে গুলি, নির্যাতন ও গ্রেপ্তারের মাধ্যমে জন-আন্দোলন দমন করা হয়েছে। এতে বহু মানুষ আহত ও নিহত হয়েছেন। সাবেক পুলিশ প্রধান হিসেবে আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী।

গত ২৪ মার্চ ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেনের আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তিনি এই জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে ২০১৮ সালের রাতের ভোট, পুলিশের ভূমিকা, আয়নাঘর, ক্রসফায়ার ও জুলাই আন্দোলন নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দেন সাবেক আইজিপি।

জবানবন্দি দেওয়ার কারণ উল্লেখ করে চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমি সারা জীবন সততা, নিষ্ঠা ও আইন অনুসরণের মাধ্যমে আমার দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করি। সরকারের পতন, জনগণের আন্দোলন ও সংগ্রামের প্রতি ব্যক্তিগতভাবে সম্মান প্রদর্শনের অংশ হিসেবে ও বিবেকের তাড়নায় আমি স্বেচ্ছায় এই জবানবন্দি দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।

পাঁচ পৃষ্ঠার জবানবন্দিতে জুলাই আন্দোলনে সরকার ও বিভিন্ন বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দিয়ে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, জুলাই-আগস্টের আন্দোলন দমনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামালের বাসায় ১৯ জুলাই থেকে প্রায় প্রতি রাত ৮-৯টার দিকে কোর কমিটির মিটিং হতো। আমি কোর কমিটির সদস্য হিসেবে মিটিংয়ে উপস্থিত থাকতাম। সেখানে স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর, অতিরিক্ত সচিব টিপু সুলতান ও রেজা মোস্তফা, এসবি প্রধান মনিরুল ইসলাম, ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ, র‌্যাব ডিজি ব্যারিস্টার হারুনুর রশিদ, ডিএমপি কমিশনার মো. হাবিবুর রহমান, বিজিবির ডিজি মেজর জেনারেল আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, আনসার জিডি মেজর জেনারেল এ.কে.এম আমিনুল হক, এনটিএমসির ডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ও ডিজিএফআই প্রধান উপস্থিত থাকতেন। সেখানে আন্দোলন দমন থেকে শুরু করে বিভিন্ন পদক্ষেপের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতো এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সরকারের বিভিন্ন নির্দশনা ও পরামর্শ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করতেন।

কোর কমিটির একটি বৈঠকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কদের আটকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। ওই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিএফআই ও ডিবিপ্রধান হারুনকে আটক করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরবর্তীতে তাদের আটক করে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয় এবং সরকারের সঙ্গে আপস করার জন্য বিভিন্নভাবে মানসিক নির্যাতন ও চাপ প্রয়োগ করা হয়। তাদের আত্মীয়-স্বজনকেও নিয়ে আসা হয়। সমন্বয়কদের আন্দোলন প্রত্যাহার করার জন্য টেলিভিশনে বিবৃতি দিতে বাধ্য করা হয়।

আব্দুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, কোর কমিটির মিটিংয়ে তাদের আটকের বিষয়ে আমি বিরোধিতা করি, কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সিদ্ধান্তে তাদের আটক করা হয়। ডিবিপ্রধানের সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের গভীর সম্পর্ক ছিল। আসাদুজ্জামান খান কামাল হারুনকে জ্বিন নামে ডাকতেন। তিনি হারুনকে খুব কর্মতৎপর এবং সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে রাজনৈতিকভাবে খুব কার্যকর মনে করতেন।

আন্দোলন দমাতে এক পর্যায়ে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আন্দোলনে নজরদারি, গুলি করা ও ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে গোপন পরিকল্পনা করা হয়। আমি পরে জানতে পারি, ডিজি র‌্যাবে পরিকল্পনায় ও সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় হেলিকপ্টার ব্যবহার এবং অপারেশন পরিচালনা করা হয়। তবে পুলিশপ্রধান হিসেবে আমি ওই কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম না। মূলত রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে হেলিকপ্টার মোতায়েন করা হয়।

সাবেক আইজিপি বলেন, আন্দোলন দমাতে পরবর্তীতে মারণাস্ত্র ব্যবহার ও আন্দোলনপ্রবণ এলাকাগুলোতে ভাগ করে ব্লক রেইড পরিচালনার সিদ্ধান্ত সরাসরি রাজনৈতিকভাবে নেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে আমাকে জানান যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে আন্দোলন দমন করার জন্য মারণাস্ত্র ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়। এ সময় আমার সামনে এডিশনাল ডিআইজি (সদর দপ্তর) প্রলয় জোয়ার্দ্দার উপস্থিত ছিলেন। তার মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনারসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা ওই নির্দেশনা জানতে পারেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ডিএমপি কমিশনারের সরাসরি যোগাযোগ ছিল। ডিএমপিপ্রধান ও ডিবিপ্রধান মারণাস্ত্র ব্যবহারে অতি উৎসাহী ছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চাইতেন, যে কোনোভাবেই হোক আন্দোলন দমন করতে হবে। গত বছরের ১৮ জুলাই ডিএমপি কমিশনার প্রকাশ্যে চাইনিজ রাইফেল ব্যবহার করে গুলি করার নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম মেম্বার জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মো. আলী আরফাত, জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনু ও ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা রাশেদ খান মেনন মারণাস্ত্র ব্যবহার করে ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে নির্মূল করার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শ এবং উসকানি দিতেন। দেশব্যাপী এত অধিক সংখ্যার মানুষ মারা যাওয়ার পরেও তারা তাদের উসকানি বন্ধ করেননি কিংবা প্রধানমন্ত্রীকে থামতে বলেননি।

গত বছরের ১৭ জুলাই ছাত্রলীগ যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের ওপর নৃশংস হামলা করে, সেখানে পুলিশ সঠিক ভূমিকা পালন করেনি। মূলত ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশে পুলিশ কাজ করে। ছাত্রলীগকে ওবায়দুল কাদের, নানকসহ কিছু নেতা লেলিয়ে দেন। সরকারকে বিপথে পরিচালিত করে ও আন্দোলনকে কঠোরভাবে দমন করার জন্য আওয়ামীপন্থি বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, পুলিশ অফিসার সবাই আগ্রহী ছিলেন। ওবায়দুল কাদের আগ্রাসী বক্তব্য দেন। তার বক্তব্যের ফলে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়ে যায়। ওবায়দুল কাদের ও নানক ছাত্রলীগ-যুবলীগকে নির্দেশনা দিতেন।

গত বছরের ৪ আগস্ট বেলা ১১টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি জানান, সেখানে আইনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ তিন বাহিনীর প্রধান ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কমিটির বৈঠক হয়। আন্দোলন দমন করার বিষয়ে আলোচনা হয়। পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। গোয়েন্দা প্রতিবেদন জানায় যে, আন্দোলন গুরুতর পর্যায়ে চলে গেছে। তা দমন করা প্রয়োজন। সরকারের পরিবর্তন বা পতন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আমরা চেষ্টা করেছি, সরকারকে সঠিক তথ্য দিতে। সরকার তার দুর্বলতা শুনতে প্রস্তুত ছিল না। এই মিটিং চলাকালে পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি ঘটতে থাকে ও বিভিন্নস্থানে সমস্যা দেখা দেয়। পরে বৈঠক মুলতবি হয়।

ওইদিন রাতে হঠাৎ প্রধানমন্ত্রী গণভবনে বৈঠক ডাকেন। গণভবনে রাত ১০টার দিকে বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রী, তার বোন শেখ রেহানা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধান, র‌্যাব প্রধান উপস্থিত ছিলেন। এসবি প্রধান মনিরুল বাইরে বসেছিলেন। জেনারেল মুজিব উপস্থিত ছিলেন। ডিজিএফআই প্রধান বাইরে ছিলেন। খোলামেলা কথা হয়। কীভাবে ৫ আগস্টের আন্দোলন ও গণজমায়েত দমন করা যায় তা নিয়ে কথা হয়। ফোর্স মোতায়েন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এই বৈঠক প্রায় ৩০-৪৫ মিনিট হয়। বৈঠক শেষে আমরা সেনাবাহিনীর অপারেশন কন্ট্রোল রুমে চলে যাই। তিন বাহিনীর প্রধান, মেজর জেনারেল মুজিব, র‌্যাব প্রধান, গোয়েন্দা সংস্থা, ডিএমপি কমিশনার ও আমি ছিলাম।

সেখানে ফোর্স মোতায়েন নিয়ে কথা হয়। বৈঠক প্রায় রাত সাড়ে ১২টায় শেষ হয়। বৈঠকে ঢাকা শহর, ঢাকার প্রবেশ মুখে কঠোর অবস্থান নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবে বিস্তারিত কোনো আলোচনা হয়নি। পুলিশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে সিদ্ধান্ত হয়।

সাবেক আইজিপি আরও বলেন, পরদিন ৫ আগস্ট সকাল ১০টা পর্যন্ত ঢাকার ভেতরে আমাদের (পুলিশ) শক্ত অবস্থান ছিল। ঢাকার প্রবেশ মুখে উত্তরা-যাত্রাবাড়ী এলাকায় লাখ লাখ মানুষ জড়ো হয়। আমি তখন পুলিশ সদর দপ্তরে অবস্থান করি। ডিএমপি কমিশনারসহ ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ পুলিশ অফিসার পুলিশ কন্ট্রোল রুমে ছিলেন। সেখান থেকে তারা নির্দেশনা দেন। সকাল ১১টার দিকে উত্তরা থেকে লাখ লাখ লোক ঢাকার ভেতরে আসতে শুরু করেন। তখন জানতে পারি যে, সেনাবাহিনী বাধা দেয়নি। সেনাবাহিনীর মাঠ পর্যায়ের অফিসার ও ফোর্স আন্দোলনের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন।

তিনি বলেন, দুপুর ১টার দিকে ঢাকার ভেতরে মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। পিএমও থেকে আমাদের বলা হয় মহাখালী এলাকায় জনস্রোত আটকাতে। আমি দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে ১টার মধ্যে বুঝতে পারি যে, সরকার পতন হবে। প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা ছেড়ে দেবেন, এটা আমি এসবির মাধ্যমে জানতে পারি। তিনি ভারত যাবেন কি না, তা জানতে পারিনি। সোনাবাহিনী তা জানায়নি।

বিকেলে জানতে পারি পুলিশ অফিসারদের নেওয়ার জন্য পুলিশ সদর দপ্তরে হেলিকপ্টার আসবে। আমি ওই হেলিকপ্টারে করে তেজগাঁও বিমানবন্দরে যাই এবং সেখান থেকে সেনাবাহিনীর অফিসার্স মেসে আশ্রয় গ্রহণ করি, বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুন।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে
ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
প্রবীণদের ইস্যুগুলোকে সংস্কারে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রবীণদের ইস্যুগুলোকে সংস্কারে অন্তর্ভুক্ত করা হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ : গোয়েন লুইস
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ : গোয়েন লুইস
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
রাসায়নিক দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় হাসপাতালসমূহের প্রস্তুতি শীর্ষক আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ
রাসায়নিক দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় হাসপাতালসমূহের প্রস্তুতি শীর্ষক আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ
প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময়
প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময়
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব
খাসজমির সঠিক ব্যবস্থাপনা হলে ভূমিহীন মানুষের জীবনমান উন্নত হয়: ভূমি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
পাবনায় বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
ইয়াবা সেবনের ভিডিও ভাইরাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়
সেপ্টেম্বরে কমেছে রফতানি আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা
বাগেরহাটে সাংবাদিক হায়াত হত্যার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু
মাদারীপুরে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলের দ্বিতীয় রাউন্ড শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই নারী মাদক কারবারি কারাগারে
গাইবান্ধায় দুই নারী মাদক কারবারি কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের ছুরিকাঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের ছুরিকাঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিএনপির মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
মোংলায় বিএনপির মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইয়ে ব্লেন্ডেড লার্নিং বিষয়ক আন্তর্জাতিক সভায় যোগ দিচ্ছেন বাউবির উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ
চেন্নাইয়ে ব্লেন্ডেড লার্নিং বিষয়ক আন্তর্জাতিক সভায় যোগ দিচ্ছেন বাউবির উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নড়াইলে নিখোঁজের দুই দিন পর কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে নিখোঁজের দুই দিন পর কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের
অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম