শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম

মাওলানা আবদুর রশিদ
অনলাইন ভার্সন
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম

নামাজে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বংশধরদের প্রতি আল্লাহর কাছে শান্তি ও রহমত কামনা করা হয়। যা তাদের বিশেষ মর্যাদাই নির্দেশ করে। পবিত্র কোরআনে আহলে বাইতদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘হে (রসুলের) আহলে বাইত। নিশ্চয় মহান আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে সব অপবিত্রতা ও পাপপঙ্কিলতা দূর করতে এবং তোমাদের পূর্ণ রূপে পবিত্র করতে।’ (সুরা আহজাব-৩৩)।

আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আল্লাহ তাঁর ইমানদার ও সৎকর্মশীল বান্দাদের জান্নাতের এই সুসংবাদই দিয়ে থাকেন। হে আমার হাবিব (সা.) আপনি বলুন, আমি তোমাদের আল্লাহর পথে ডাকার জন্য তোমাদের কাছে নিকটাত্মীয়দের প্রতি ভালো ব্যবহার ছাড়া কোনো প্রতিদান চাই না। কেউ কোনো ভালো কাজ করলে আমি তার জন্য তাতে কল্যাণ বাড়িয়ে দিই। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, প্রতিদান দানকারী (সুরা শুরা : ২৩)।

ইমাম শাফি (রহ.) আহলে বাইতের দিকে লক্ষ্য করে শ্রদ্ধা ভরে বলেছেন, ‘হে রসুলুল্লাহ আহলে বাইত তোমাদের ভালোবাসা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ফরজ এবং তা তিনি পবিত্র কোরআনে অবতীর্ণ করেছেন তোমাদের গর্বের জন্য এতটুকুই যথেষ্ট, যে ব্যক্তি তোমাদের ওপর দরুদ পড়বে না তার নামাজই হবে না।’ (দিওয়ান)। ইমাম শাফি (রহ.)-এর বক্তব্যে দুটি বিষয় লক্ষণীয়- প্রথমত তিনি বলছেন আহলে বাইতকে ভালোবাসা আল্লাহ ফরজ করে দিয়েছেন কোরআন শরিফের আয়াত নাজিল করে। দ্বিতীয়ত আহলে বাইতের মর্যাদার গর্ব করার জন্য তিনি বলেছেন, তাদের ওপর সালাত পাঠ করাই যথেষ্ট, কেননা তাদের ওপর সালাত পাঠ না করলে নামাজ পরিপূর্ণ হয় না। যেমন আমরা নামাজের শেষ বৈঠকে যখন দরুদ শরিফ পাঠ করি, তখন বলি- আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদ এখানে আলি মুহাম্মদ অর্থ হলো মুহাম্মাদ (সা.)-এর পরিবারবর্গ। এবং এ দরুদ ছাড়া নামাজের পূর্ণতা আসে না।

এখানে উল্লেখ্য, যারা আহলে বাইতের গুরুত্ব উপেক্ষা করেন তারা এ আয়াতের তাফসিরে বুখারি শরিফের একটি হাদিস দিয়ে বলেন যে এখানে কুরাইশদের কথা বলা হয়েছে। হাদিসটি হচ্ছে হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা তাকে ইল্লাল মাওয়াদ্দাতা ফিল ক্কুরবা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার পর (কাছে উপস্থিত) হজরত সাইদ ইবনে যুবায়ের (রা.) বললেন, এর অর্থ নবী পরিবারের আত্মীয়তার বন্ধন। (এ কথা শুনে) হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বললেন, আপনি তাড়াহুড়া করে ফেললেন। কেননা কুরাইশের এমন কোনো শাখা ছিল না যেখানে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর আত্মীয়তা ছিল না। রসুলুল্লাহ (সা.) তাদের বলেছেন, আমার এবং তোমাদের মাঝে যে আত্মীয়তার বন্ধন রয়েছে তার ভিত্তিতে তোমরা আমার সঙ্গে আত্মীয়সুলভ আচরণ কর। এটা আমি তোমাদের থেকে  আশা করি। আসলে দুটি হাদিসের মধ্যে কোনো মতবিরোধ নেই, যেহেতু আহলে বাইতের সদস্যরা কুরাইশ বংশের মানুষ। সুতরাং দুই হাদিসকে আমরা মেনে আহলে বাইতকে ভালোবাসতে কোনো বাধা নেই।

সালমান ফার্সি (রা.)-এর কাছ থেকে বর্ণিত। মহানবী (সা.) বলেছেন- হাসান ও হোসাইন আমার দুই পুত্র (নাতি)। যে তাদের ভালোবাসে সে আমাকেই ভালোবাসে, আর যে আমাকে ভালোবাসে মহান আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন। আর যাকে মহান আল্লাহ ভালোবাসেন তাকে তিনি জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আর যে তাদের ঘৃণা করে সে আমাকেই ঘৃণা করে, আর যে আমাকে ঘৃণা করে মহান আল্লাহ তাকে ঘৃণা করেন। আর যাকে মহান আল্লাহ ঘৃণা করেন তাকে তিনি জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন (আলামুল ওয়ারা)।

জায়েদ ইবনে আরকাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন : ‘রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : আমি তোমাদের মাঝে এমন জিনিস রেখে গেলাম, যা তোমরা মজবুতভাবে ধারণ (অনুসরণ) করলে আমার পর কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। তার একটি অপরটির চাইতে অধিক মর্যাদাপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ : আল্লাহর কিতাব যা আসমান থেকে জমিন পর্যন্ত প্রসারিত এবং আমার ইতরাৎ (বংশধর ও সন্তান) আমার আহলে বাইত। এ দুটি কখনো বিচ্ছিন্ন হবে না হাউসে কাওসারে আমার কাছে উপস্থিত না হওয়া পর্যন্ত। অতএব তোমরা লক্ষ কর আমার পরে এতদুভয়ের সঙ্গে তোমরা কীরূপ আচরণ কর।’ (তিরমিজি)। ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.) ‘ফাজায়েলুস সাহাবা’ গ্রন্থে আমেরের সূত্রে বর্ণনা করেছেন, উক্ত আয়াত অবতীর্ণ হলে সাহাবাগণ মহানবী (সা.)-কে বললেন : ‘আপনার নিকটাত্মীয় কারা।  যাদের প্রতি ভক্তি ও ভালোবাসা আমাদের ওপর ওয়াজিব করা হয়েছে?’ মহানবী (সা.) তাদের বললেন : আলি, ফাতেমা এবং তাদের দুই পুত্র। এ কথা তিনি তিনবার বললেন। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেছেন, যখন এ আয়াত নাজিল হলো তখন সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রসুলুল্লাহ (সা.) কারা আপনার নিকটাত্মীয়? যাদের মুয়াদ্দাত (আনুগত্যপূর্ণ ভালোবাসা) পবিত্র কোরআনে উম্মতের ওপর ফরজ করা হয়েছে। উত্তরে রসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, হজরত আলি (রা.), হজরত ফাতেমা (রা.), হজরত হাসান (রা.) ও হোসাইন (রা.)-এর মুয়াদ্দাত (আনুগত্য)। (জুরকানি আলাল মাওয়াহিব)।

লেখক : ইসলামিক গবেষক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
ইসলামের মৌলিক বিধান মানার অপরিহার্যতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
সৃষ্টির পরতে পরতে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সর্বশেষ খবর
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু
বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা
কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা

৫৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা
মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা