শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪২, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না

কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক (অব.)
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না

রিটায়ার্ড আর্মড ফোর্সেস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের (রাওয়া) চেয়ারম্যান কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক (অব.) বলেছেন, জাতির সমৃদ্ধি চাইলে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন বন্ধ করে ভালো মানুষকে নেতৃত্বে নিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী না থাকলে এই দেশটাই স্বাধীন হতো না। বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি একথা বলেন।

কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক (অব.) একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে সেনাবাহিনীর ভূমিকা প্রসঙ্গে বলেন, কোনো ব্যক্তির আঙুলের ইশারায় এই দেশ স্বাধীন হয়নি। এই দেশটাই স্বাধীন হতো না যদি আমাদের সেনাবাহিনী নেতৃত্বে না থাকত। এই দেশ স্বাধীন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে এ দেশের আপামর জনসাধারণ। সেই সময় যদি সেনাবাহিনী না থাকত, জেনারেল ওসমানী, মেজর জিয়া, মেজর মোশাররফ, শফিউল্লাহ না থাকতেন, সেই ৩০/৪০ জন অফিসার, সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৫টা ব্যাটালিয়ন না থাকত তাহলে এই দেশ কিয়ামত পর্যন্ত স্বাধীন হতো না। শুধু এক হাত থেকে আরেক হাত বদল হতো। পাকিস্তান থেকে ভারতের হাতে চলে যেত। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ রহমত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটা বিপুলসংখ্যক বাঙালি অফিসার সেই সময় এ দেশেই অবস্থান করছিলেন। সেটা ভারতের চিন্তার মধ্যেও ছিল না যে এই দেশে এমন সশস্ত্র বিদ্রোহ হতে পারে। এই দেশের স্বাধীনতার সূচনা করেছিলেন সেনাবাহিনী। যুদ্ধের কমান্ডার ইন চিফ ছিলেন জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী।  তাঁর নেতৃত্বে ১১টা সেক্টরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যুদ্ধ হয়েছে। এটা কারও দয়ার দান নয়। সেনাবাহিনী বাংলাদেশের একটি অন্যতম স্টেকহোল্ডার। একটা দেশের সামরিক বাহিনী শক্তিশালী না থাকলে যে কেউ সেই দেশ দখল করে নিতে পারে। দেশের শত্রুরাও মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হওয়াটাই স্বাভাবিক। যারা ষড়যন্ত্র করছে তারা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে।

অবসরপ্রাপ্ত ১১ হাজারের বেশি সদস্যের সংগঠন রাওয়ার চেয়ারম্যান বলেন, সেই সময় সেনা সদস্যরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন। অথচ তারা শপথ নিয়েছিলেন পাকিস্তান রক্ষা করার জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত। পাকিস্তান যদি সফল হতো তাহলে তাদের সবার ফাঁসি হতো। ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদন্ড হতে পারত। সামরিক বাহিনীর সদস্যরা দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করার শপথ নেন। অন্য কেউ জীবন উৎসর্গ করার শপথ নেন না। দেশের প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, সেক্রেটারি, পুলিশপ্রধান কেউ জীবন উৎসর্গের শপথ নেন না। সামরিক বাহিনী তাদের জীবন- যৌবন দিয়ে দেশের জন্য কাজ করে থাকে। একাত্তর সালে সেনাবাহিনী না থাকলে দেশটা স্বাধীন হতো না। আবার পঁচাত্তর সালে আর্মি না থাকলে দেশটা ইন্ডিয়ার হাতে চলে যেত। দেশের ঐক্যের প্রতীক হিসাবে সেই সময় বিদ্রোহ করেছিল সেনাবাহিনী। ’৭৭ সালেও আবার চেষ্টা হয়েছিল। গত বছর ৫ আগস্ট আর্মি যদি ঘুরে না দাঁড়াত, শেখ হাসিনার পদলেহন করত, তাহলে কী অবস্থা হতো? সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান যদি সব দলকে নিয়ে বৈঠক করে জাতির উদ্দেশে ভাষণ না দিতেন। একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সহায়তা না করতেন তাহলে আমাদের কী অবস্থা হতো?

তিনি বলেন, আর্মি সবসময় দেশের জন্য, দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য কাজ করে থাকে। ভারত বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারছে না। বাংলাদেশকে তারা গ্রহণ করতে পারছে না। তারা এই দেশকে অস্থিতিশীল রাখতে দেশের বিভিন্ন সেক্টরে দালাল তৈরি করেছে। এই দেশকে তারা দালালদের মাধ্যমে অরাজকতা সৃষ্টি করে সেনাবাহিনী ও জনগণের মধ্যে একটা গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়।

সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক (অব.) বলেন, রাজনীতি করা প্রতিটি মানুষের অধিকার। সরকারি চাকরি থেকে অবসর নিয়ে যে কেউ রাজনীতি করতে পারেন। সেনাবাহিনীর ভালো, দেশপ্রেমিক মানুষরা রাজনীতিতে এলে দেশের উন্নয়ন হবে। তারা পার্লামেন্টে গেলে চুরি করবে না। দেশের জন্য কাজ করবেন। যারা ভালো দেশপ্রেমিক তারা যেন রাজনীতিতে আসে।

বিডিআর হত্যাকান্ড প্রসঙ্গে তাঁর পর্যবেক্ষণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিডিআর হত্যাকান্ড সরাসরি ইন্ডিয়া করিয়েছে সেনাবাহিনীতে দুর্বল করার জন্য এবং শেখ হাসিনার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য। তবে এখানে ভুল আছে। ভুলটা হলো কমান্ড ফেইলিউর। এতবড় ঘটনা ঘটল বিডিআর প্রধান জানলেন না। এটা বড় ব্যর্থতা। জেনারেল শাকিল থেকে শুরু করে সিনিয়র কর্মকর্তারা জানলেন না-এটা বড় ব্যর্থতা। এত বড় একটা ঘটনা হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিয়ে হয়নি। এটার বীজ অনেক আগে থেকেই বপন করা ছিল। দ্বিতীয়ত, যে অপকর্মগুলো তারা করছিল, হত্যাকান্ড ঘটিয়েয়েছিল, অফিসারদের মারছিল তখন যারা বাইরে আর্মি ছিল, সেনাপ্রধানের দায়িত্ব ছিল সঙ্গে সঙ্গে তার ফোর্স পাঠিয়ে এই হত্যাকান্ড বন্ধ করে দেওয়া। এটা মাত্র এক ঘণ্টার কাজ। আর্মির যে ফায়ার পাওয়ার আছে তা দিয়ে সহজেই দমন করা যেত। ৩টা গেট দিয়ে ৩টা এপিসি ঢুকিয়ে দিলে তারা কিছুই করতে পারত না। তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান মইন ইউ আহমেদের মতো অপদার্থ অযোগ্য মানুষের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে অফিসারদের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। তিনি তার ভাইদের শঁপে দিয়েছেন শত্রুর হাতে। যারা মানুষ মারছে তাদের জন্য আবার প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করতে হবে কেন? আপনার ঘরে আগুন লাগছে আপনি আগুন না নিভিয়ে ফায়ার সার্ভিসে ফোন করতে থাকবেন। নিজে চেষ্টা করবেন না? আরেকটা ফেইলিউর হলো, সেই সরকারকে তখন সেনাবাহিনী উৎখাত করে নাই। যেই সরকার সেনাবাহিনীকে হত্যা করতে পারে, তাদের উৎখাত করা দরকার ছিল। জনগণের ফেইলিউর হলো, তারা কেন এই সরকারকে উৎখাত করতে রাস্তায় নেমে আসেনি। তাদের উচিত ছিল রাস্তায় নেমে আসা। কারণ, যেখানে সামরিক বাহিনীতে হত্যা করা হয় সেখানে এই দেশে কারও কোনো নিরাপত্তা নেই। পুরো দেশের মানুষ রাস্তায় নেমে আসা উচিত ছিল। তাহলে দেশের এই নির্মম অবস্থার সৃষ্টি হতো না।   

সেনা কর্মকর্তা নিয়ন্ত্রিত কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে রাওয়া চেয়ারম্যান কর্নেল মোহাম্মদ আবদুল হক (অব.) বলেন, তৎকালীন ডিজিএফআই ছিল সরাসরি ফ্যাসিস্ট হাসিনার আন্ডারে। আর্মির হেড কোয়ার্টারের আন্ডারে ছিল না। এনএসআই, র‌্যাব, এসএসএফ, ডিজিডিপি-এরা ছিল শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণে। তাদের নিয়ন্ত্রণ আর্মি হেড কোয়ার্টারের আন্ডারে ছিল না। সব প্রধানমন্ত্রীর পকেটের জিনিস। চুরি সব তারাই করেছে। আর্মি অফিসারদের মধ্যে যারা অন্যায় করেছে তাদের বিচার অবশ্যই হবে। দোষী হলে প্রধানমন্ত্রী হবেন, তারিক সিদ্দিক হবেন। আসলে সবাই আর্মির কথা বলেন, আসল চুরি তো করেন আমলারা। দেশ বিক্রি করেন পলিটিশিয়ানরা। চুক্তি করেন আমলারা। ড্রাফট করেন আমলারা। বেগম পাড়ায় বাড়ি করেছেন কারা? সেখানে আর্মি অফিসারদের বাড়ি নেই। বাড়ি আছে পলিটিশিয়ানদের, আমলাদের। তাদের ধরতে হবে। 

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের অবস্থান ও নীতির পরিবর্তন করতে হবে। তাদের দলে যেসব দুর্বৃত্ত, চোর, বাটপার, লুটেরা, হত্যাকারী আছে তাদের বের করে দিয়ে ভালো মানুষদের নেতৃত্বে নিয়ে আসতে হবে। যতদিন পর্যন্ত ভালো লোককে নির্বাচিত করতে না পারবে ততদিন আমাদের কোনো শান্তি আসবে না। দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, আমরা মার্কাকে ভোট দেই। মানুষকে ভোট দেই না। চোর-ডাকাতকে ভোট দেই। মার্কা চিনি, ভালো মানুষ চিনি না। ৫০০ টাকায় ভোট বিক্রি করে দেই। আমাদের ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে নারী, বৃদ্ধ ও শিশু বাদ দিলে প্রায় ১০ কোটি ইয়াং-এনার্জিটিক তরুণ রয়েছেন। এই ১০ কোটি মানুষকে জনসম্পদে পরিণত করে তাদের কাজে লাগানো গেলে বাংলাদেশের পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। এই ১০ কোটি জনগোষ্ঠীকে মানবসম্পদে রূপান্তর করে সরকারিভাবে যদি বিদেশে পাঠাতে পারি, সুপারভাইজারের নিচে পাঠাব না- তাহলে আমাদের অগ্রগতি কেউ ঠেকাতে পারবে না। পৃথিবীতে মানুষের চেয়ে শক্তিশালী আর কিছু হতে পারে না।

তিনি বলেন, মানুষের চরিত্র নষ্ট করে দিয়েছে পলিটিক্যাল পার্টিগুলো। চাঁদাবাজি, চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি এগুলোর সঙ্গে ম্যাক্সিমাম পলিটিক্যাল পার্টিগুলো জড়িত। সেই চরিত্র ঠিক করার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। ইসলামী আদর্শ যোগ করতে হবে। তাহলেই এই দেশ হবে বিশ্বের অন্যতম একটি শান্তিপূর্ণ দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
সুফিয়া কামালের ডায়েরিতে ২৬ শে মার্চ
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভুট্টা ঘরে তুলতে ব্যস্ত তিস্তা চরের কৃষকরা
ভুট্টা ঘরে তুলতে ব্যস্ত তিস্তা চরের কৃষকরা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাড়িতে আগুন
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাড়িতে আগুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের সব ফটকে ইশরাক সমর্থকদের তালা, বিক্ষোভ কালও
নগর ভবনের সব ফটকে ইশরাক সমর্থকদের তালা, বিক্ষোভ কালও

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় কিন্ডার গার্টেন কল্যাণ এসোসিয়েশনের বৃত্তি প্রদান
বগুড়ায় কিন্ডার গার্টেন কল্যাণ এসোসিয়েশনের বৃত্তি প্রদান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ যেন ঋণের ফাঁদে না পড়ে : অধ্যাপক আবু আহমেদ
বাংলাদেশ যেন ঋণের ফাঁদে না পড়ে : অধ্যাপক আবু আহমেদ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘‌নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার দেশ পরিচালনা করুক’
‘‌নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার দেশ পরিচালনা করুক’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনন্য স্বাদে দেশসেরা দিনাজপুরী লিচু বাজারে
অনন্য স্বাদে দেশসেরা দিনাজপুরী লিচু বাজারে

৩৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রাম সিটির সাবেক কাউন্সিলর তৌফিক ঢাকায় বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার
চট্টগ্রাম সিটির সাবেক কাউন্সিলর তৌফিক ঢাকায় বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে মাদকের বিরুদ্ধে সচেতনতা কর্মসূচি
শ্রীপুরে মাদকের বিরুদ্ধে সচেতনতা কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০ স্বর্ণের বার উদ্ধার
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ১০ স্বর্ণের বার উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরের সেরা টি-টোয়েন্টি একাদশে আছেন যারা
বাবরের সেরা টি-টোয়েন্টি একাদশে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবলীগ নেতাকে ন্যাড়া করে জুতার মালা পরিয়ে পুলিশে তুলে দিল জনতা
যুবলীগ নেতাকে ন্যাড়া করে জুতার মালা পরিয়ে পুলিশে তুলে দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ঐতিহ্যবাহী সুরবানী সংসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাইবান্ধায় ঐতিহ্যবাহী সুরবানী সংসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষা শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষক কর্মচারীদের মানববন্ধন
নোয়াখালীতে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষা শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষক কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাই বিমানবন্দরে তিনদিন ‘আটকে থাকার পর’ দলের সঙ্গে রিশাদ ও নাহিদ
দুবাই বিমানবন্দরে তিনদিন ‘আটকে থাকার পর’ দলের সঙ্গে রিশাদ ও নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামীপন্থী রাবি কর্মকর্তা গ্রেফতার
আওয়ামীপন্থী রাবি কর্মকর্তা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় গ্রামীণ নারীদের নিয়ে আলোচনা সভা
নওগাঁয় গ্রামীণ নারীদের নিয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে