শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৯, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা

ডিসেম্বর জুনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন

► রমজানে জিনিসপত্রের দাম কমেছে, জনগণ স্বস্তি পেয়েছে ► প্রতিটি দল সংস্কারের পক্ষে ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে ► পৃথিবীর সব সরকার বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ডিসেম্বর জুনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন

চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে পরবর্তী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেই সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো তাঁর নেতৃত্বাধীন সরকারের গৃহীত সংস্কার কাজে খুবই ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি। এ ছাড়া এবার রমজানে সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারায় জনগণ স্বস্তি পেয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। স্বাধীনতা দিবস ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গতকাল জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা। ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নির্বাচনের ব্যাপারে আমি আগেও বলেছি, আবারও বলছি, এ বছর ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। তিনি বলেন, আমরা চাই, আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক। এজন্য নির্বাচন কমিশন সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক দলগুলো ব্যাপক উৎসাহ, উদ্দীপনায় নির্বাচনের জন্য তৈরি হতে শুরু করবে বলে আশা করছি।

প্রতিটি রাজনৈতিক দল সংস্কারের পক্ষে মতামত দিচ্ছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার কাজে খুবই ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে তাদের মতামত তুলে ধরছে। কোন রাজনৈতিক দল কোন কোন সংস্কার প্রস্তাবে একমত হয়েছে, কোনটিতে দ্বিমত হয়েছে, সেসব তারা জানাচ্ছেন। এটা আমাদের জাতির জন্য অত্যন্ত সুখকর বিষয় যে, প্রতিটি রাজনৈতিক দল সংস্কারের পক্ষে মত দিচ্ছে। অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আপনারা জানেন ইতোমধ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তাদের কাজ শুরু করেছে। ছয়টি সংস্কার কমিশনের ১৬৬টি সুপারিশ ও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনসহ ৩৮টি রাজনৈতিক দলের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু হয়েছে।

ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দলের মতামত নেওয়ার কাজ এখন চলমান আছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ভাষণে বলেন, কমিশনের লক্ষ্য হচ্ছে যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে, সেগুলো চিহ্নিত করা এবং তার একটা তালিকা প্রস্তুত করা। যেসব দল এতে একমত হয়েছে তাদের স্বাক্ষর নেওয়া। এই তালিকাটিই হবে জুলাই চার্টার বা জুলাই সনদ। তিনি বলেন, আমাদের দায়িত্ব, জাতির সামনে পুরো প্রক্রিয়াটা স্বচ্ছভাবে তুলে ধরা এবং প্রক্রিয়া শেষে নির্বাচনের আয়োজন করা

চলতি রমজান মাসজুড়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ভাষণে বলেছেন, রমজান মাসজুড়ে সরবরাহ চেইনের প্রতিবন্ধকতা কঠোরভাবে প্রতিহত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। দেশের সব জায়গা থেকে খবর এসেছে যে, এই রমজানে দ্রব্যমূল্য আগের তুলনায় কমেছে; জনগণ স্বস্তি পেয়েছে। দাম নিয়ন্ত্রণে এই প্রচেষ্টা চলমান থাকবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে জোর ব্যবস্থা নিয়েছে। রমজান ও ঈদে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল জিনিসপত্রের দামের লাগাম টেনে ধরা, বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা। এ রমজানে যাতে কোনো পণ্যের দাম বেড়ে না যায় এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ যেন বিঘ্নিত না হয় সেজন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে ভয়াবহ লুটপাটের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, গত ১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে ভয়াবহ লুটপাট কায়েম করেছিলেন, আপনারা সেটার ভুক্তভোগী ছিলেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে তারা পালিয়ে যাওয়ার সময় এক লন্ডভন্ড অর্থনীতি রেখে গেছে। এই পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য অন্তর্র্বর্তী সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে

তিনি বলেন, ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরেছে, ক্রমান্বয়ে অর্থনীতির অপরাপর সূচকগুলো ইতিবাচক ধারায় ফিরতে শুরু করছে। এ সরকারের সবচাইতে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি। ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৩২ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, যা ২২ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আগামী জুন মাসের মধ্যে এটি ৮ শতাংশের নিচে নেমে আসবে বলে আশা করছি।

দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতিতে স্বস্তি এনে দিয়েছে আমাদের প্রবাসী ভাই-বোনেরা। অন্তর্র্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে রেমিট্যান্স ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে।

 ফেব্রুয়ারি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ রেকর্ড গড়েছে, প্রায় ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে আড়াই বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা আমাদের দেশের অর্থনীতি গড়ার বীর সৈনিক।

ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আস্থা প্রতিষ্ঠা করা গেছে উল্লেখ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, পলাতক সরকারের আমলে চর দখলের মতো দেশের ব্যাংকগুলো দখল করে নেওয়া হয়েছিল। আমানতকারীদের টাকা তারা নিজেদের ব্যক্তিগত টাকায় রূপান্তরিত করে ফেলেছিল। অন্তর্র্বর্তী সরকারের অন্যতম কাজ ছিল ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আস্থা ফিরিয়ে আনা, আমানতকারীর স্বার্থ রক্ষা করে নিয়মশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করা, হিসাবপত্রে বিশ্বাসযোগ্যতা স্থাপন করা। ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আস্থা প্রতিষ্ঠা করা গেছে। এর ফলে অর্থনীতিতে শৃঙ্খলা ফিরেছে, অন্তর্র্বর্তী সরকারের অর্জনগুলোর মধ্যে এটা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

এদিকে, অন্তর্র্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে পৃথিবীর সব সরকার বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বলেও ভাষণে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেছেন, এটা শুরু হয়েছিল গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের বার্ষিক বৈঠকে। বিশ্বের সরকারপ্রধানরা কীভাবে আমাদের সঙ্গে আগ্রহ নিয়ে দেখা করতে এগিয়ে এসেছে। তার পর থেকে যেকোনো সম্মেলনে গেছি, দেখেছি আন্তর্জাতিক নেতৃবৃন্দের আগ্রহ কীভাবে ক্রমেই বেড়ে চলেছে। শিগগিরই দেশে নতুন বিনিয়োগ আসবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অন্তর্র্বর্তী সরকার পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শীর্ষস্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করে যাচ্ছে। তারা বাংলাদেশের বর্তমান ব্যবস্থায় বিনিয়োগের বিষয়ে খুবই আগ্রহী। আশা করছি, দ্রুততম সময়ে দেশে নতুন নতুন বিদেশি বিনিয়োগ আপনারা দেখতে পাবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
৬৬৮১ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
৬৬৮১ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
পাঁচ নীতি ধরে রাখার অঙ্গীকার
পাঁচ নীতি ধরে রাখার অঙ্গীকার
পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান
পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান
বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
এখন পর্যন্ত গণতন্ত্র ফিরে পাইনি
এখন পর্যন্ত গণতন্ত্র ফিরে পাইনি
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
বছরে জুয়েলারি খাতে ৪৪ কোটি টাকার ক্ষতি
বছরে জুয়েলারি খাতে ৪৪ কোটি টাকার ক্ষতি
ঈদ মুসলমানদের উৎসব
ঈদ মুসলমানদের উৎসব
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি
ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি
সর্বশেষ খবর
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা

এই মাত্র | পর্যটন

দুমকিতে শহীদ পরিবারের মাঝে তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ
দুমকিতে শহীদ পরিবারের মাঝে তারেক রহমানের ঈদ উপহার বিতরণ

২৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

একদিনে ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের ৬৯ হামলা
একদিনে ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের ৬৯ হামলা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক কাল
চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক কাল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাচ্ছে ঈদ কার্ড, নতুন প্রজন্ম জানেই না এর গল্প!
হারিয়ে যাচ্ছে ঈদ কার্ড, নতুন প্রজন্ম জানেই না এর গল্প!

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কোনো চক্রান্ত সফল হতে দেওয়া হবে না : মির্জা ফখরুল
কোনো চক্রান্ত সফল হতে দেওয়া হবে না : মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঈদের তারিখ জানাল ইন্দোনেশিয়া
ঈদের তারিখ জানাল ইন্দোনেশিয়া

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে চসিকের তত্ত্বাবধানে ১০ মসজিদে ঈদের জামাত
চট্টগ্রামে চসিকের তত্ত্বাবধানে ১০ মসজিদে ঈদের জামাত

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোটের অধিকার দ্রুত ফিরিয়ে দিন: দুলু
ভোটের অধিকার দ্রুত ফিরিয়ে দিন: দুলু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে সাংবাদিকদের মারধর: ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
বরিশালে সাংবাদিকদের মারধর: ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কিশোরের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি মৃত্যুর অভিযোগ
ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল
ঈদের দিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় আঠারো শ’ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ঈদের জামাত
বগুড়ায় আঠারো শ’ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ঈদের জামাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে নেই যানজট
ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে নেই যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে দর্শনার্থীদের জন্য প্রস্তুত বিনোদন কেন্দ্র
ঈদে দর্শনার্থীদের জন্য প্রস্তুত বিনোদন কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় চাঁদাবাজি থাকবে না, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা যাবে না: সড়ক সচিব
ঈদযাত্রায় চাঁদাবাজি থাকবে না, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা যাবে না: সড়ক সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিলেটে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
সিলেটে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চুরির অপবাদে এতিম শিশুকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, অভিযুক্ত আটক
চুরির অপবাদে এতিম শিশুকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, অভিযুক্ত আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে তিন জনের মৃত্যু
বিষাক্ত মদপানে তিন জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের শক্তিকে দমন করা যায় না: স্বপন
জনগণের শক্তিকে দমন করা যায় না: স্বপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ কবে জানাল মালয়েশিয়া
ঈদ কবে জানাল মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
রংপুরে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেরপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারকে তারেক রহমানের ঈদ উপহার
শেরপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারকে তারেক রহমানের ঈদ উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে উঠে যাত্রীদের খবর নিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাসে উঠে যাত্রীদের খবর নিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে কখন কোথায় ঈদের জামাত
সিলেটে কখন কোথায় ঈদের জামাত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাস উল্টে হেলপার নিহত
বাস উল্টে হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনাসহ দোষীদের বিচার করতে এতোদিন লাগবে কেন : রিজভী
হাসিনাসহ দোষীদের বিচার করতে এতোদিন লাগবে কেন : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঈদ কবে জানাল মালয়েশিয়া
ঈদ কবে জানাল মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ভেঙে পড়ল ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সেতু
ভূমিকম্পে ভেঙে পড়ল ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে রেকর্ড গড়লেন ধোনি
আইপিএলে রেকর্ড গড়লেন ধোনি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন
‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে সহস্রাধিক
ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে সহস্রাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিয়ানমারের ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস
মিয়ানমারের ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহে পুড়ছে ৪০ জেলা, অব্যাহত থাকার আভাস
তাপপ্রবাহে পুড়ছে ৪০ জেলা, অব্যাহত থাকার আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গ্রিনল্যান্ড দখল পরিকল্পনা নিয়ে যা বললেন পুতিন
ট্রাম্পের গ্রিনল্যান্ড দখল পরিকল্পনা নিয়ে যা বললেন পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের তাণ্ডবে ধ্বংসস্তুপ মিয়ানমার, মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়ানোর শঙ্কা
ভূমিকম্পের তাণ্ডবে ধ্বংসস্তুপ মিয়ানমার, মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়ানোর শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ডিসির বাংলোর গর্তে মিললো বিপুল পরিমাণ ব্যালট পেপার
নাটোরে ডিসির বাংলোর গর্তে মিললো বিপুল পরিমাণ ব্যালট পেপার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর মিয়ানমারে ১৪টি আফটারশক
শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর মিয়ানমারে ১৪টি আফটারশক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ভূমিকম্পের ধাক্কায় ফিরে দেখা ইতিহাসের বিধ্বংসী ১০টি কম্পন
মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ভূমিকম্পের ধাক্কায় ফিরে দেখা ইতিহাসের বিধ্বংসী ১০টি কম্পন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মিয়ানমার ভূমিকম্পের শক্তি ছিল ৩৩৪টি পরমাণু বোমার সমান’
‘মিয়ানমার ভূমিকম্পের শক্তি ছিল ৩৩৪টি পরমাণু বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ রানে নেই ৭ উইকেট, নাটকীয় পরাজয় পাকিস্তানের
২২ রানে নেই ৭ উইকেট, নাটকীয় পরাজয় পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ আজ
বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ আজ

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচিত সরকার যাবতীয় সংস্কার করবে : আমীর খসরু
নির্বাচিত সরকার যাবতীয় সংস্কার করবে : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ আসছে ২৯ মার্চ
বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ আসছে ২৯ মার্চ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘বিশ্ব শান্তির জন্য’ গ্রিনল্যান্ড ‘দখল’ প্রয়োজন : ট্রাম্প
‘বিশ্ব শান্তির জন্য’ গ্রিনল্যান্ড ‘দখল’ প্রয়োজন : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মার্চ)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মার্চ)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ওয়াশিংটনের
ইউএসএআইডি বন্ধের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ওয়াশিংটনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক হয়রানিমূলক ৬৬৮১টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক ৬৬৮১টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলার ফাঁস হওয়া তথ্য নিয়ে যে নির্দেশ দিলেন মার্কিন আদালত
ইয়েমেনে হামলার ফাঁস হওয়া তথ্য নিয়ে যে নির্দেশ দিলেন মার্কিন আদালত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পর বৈরুতে ইসরায়েলের প্রথম বিমান হামলা
যুদ্ধবিরতির পর বৈরুতে ইসরায়েলের প্রথম বিমান হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ট্রাম্পের চিঠির জবাব দিল ইরান
ট্রাম্পের চিঠির জবাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিল পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিল পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাস্তায় নামাজ পড়লে শাস্তি ইস্যুতে ভারতীয় প্রশাসনকে প্রশ্ন অভিনেতার
রাস্তায় নামাজ পড়লে শাস্তি ইস্যুতে ভারতীয় প্রশাসনকে প্রশ্ন অভিনেতার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদের তারিখ জানাল ইন্দোনেশিয়া
ঈদের তারিখ জানাল ইন্দোনেশিয়া

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি

শোবিজ

ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড মিয়ানমার-থাইল্যান্ড
ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড মিয়ানমার-থাইল্যান্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন নতুন দিগন্তে
বাংলাদেশ-চীন নতুন দিগন্তে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদে গরু-মুরগির বাড়তি দাম
ঈদে গরু-মুরগির বাড়তি দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে এনামুল বোলিংয়ে রাকিবুল
ব্যাটিংয়ে এনামুল বোলিংয়ে রাকিবুল

মাঠে ময়দানে

সবই আছে, শুধু আবু সাঈদ নেই
সবই আছে, শুধু আবু সাঈদ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে ফাঁকা ঢাকায় নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ
ঈদে ফাঁকা ঢাকায় নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি
ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাহীন শিশু রোজার ঈদ
বাবাহীন শিশু রোজার ঈদ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই ঈদে আনন্দও নেই, শান্তিও নেই
এই ঈদে আনন্দও নেই, শান্তিও নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু বাড়ছে
ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু বাড়ছে

নগর জীবন

ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়
ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়

শনিবারের সকাল

এবার স্বস্তির ঈদযাত্রা
এবার স্বস্তির ঈদযাত্রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে
ঈদে ওপার বাংলার তিন নায়িকা এপারে

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ মুসলমানদের উৎসব
ঈদ মুসলমানদের উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি হাঁসের ডিম ২২ হাজার টাকা
একটি হাঁসের ডিম ২২ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান
পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা
অস্ট্রেলিয়ায় ছুটিতে সামান্থা

শোবিজ

ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা আলির হিংসা...
সারা আলির হিংসা...

শোবিজ

৯০ হাজার চালকের ৩২৮ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেবে উবার-লিফট
৯০ হাজার চালকের ৩২৮ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেবে উবার-লিফট

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের লিডারশিপ হচ্ছে ভণ্ডামিপূর্ণ
আমাদের লিডারশিপ হচ্ছে ভণ্ডামিপূর্ণ

নগর জীবন

পিএসএল খেলার ছাড়পত্র পেলেন লিটন, রিশাদ, নাহিদ
পিএসএল খেলার ছাড়পত্র পেলেন লিটন, রিশাদ, নাহিদ

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা-কর্মীর লাশের মিছিল
বিএনপি নেতা-কর্মীর লাশের মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় তামিম
হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় তামিম

মাঠে ময়দানে

হরিণ শিকার ও আগুন প্রতিরোধে সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি
হরিণ শিকার ও আগুন প্রতিরোধে সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা