শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫

আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই

ভ্রমণকালের দেখাশোনায় থাকে আনন্দ-বেদনার ছাপ। এতে কিছু কিছু ঘটনার ক্ষেত্রে তৈরি হয় দৃষ্টির আনন্দ আর চিন্তার সুখ। ওই সময়টায় আমার সঙ্গে এমন সব মানুষের আলাপ-পরিচয় হয়, যাঁদের চেহারা ও মন্তব্য শতচেষ্টায়ও ভুলে যাওয়া অসম্ভব। ১৯৯২ সালের নভেম্বরে সপরিবার যাচ্ছিলাম হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির দরগাহে। হাওড়া স্টেশনে ‘কালকা মেইল’ ট্রেনে চেপেছি। দিল্লিতে নেমে আরেকটি ট্রেনে উঠতে হবে আজমির যাওয়ার জন্য। কালকা মেইলের ভিতর দুই ব্যক্তির দেখা পাই। যাঁরা আমার হৃদয়মাঝে ভাস্বর জ্যোতি হয়ে রইবেন চিরকাল।

চল্লিশ-ঊর্ধ্ব সমবয়সি প্রকৌশলী প্রাণেশ সাকসেনা ও ডা. ওয়াসি আহমেদ আসন পেয়েছেন আমাদের ট্রেনকামরায়। প্রাণেশের পিত্রালয় হরিয়ানায়, ওয়াসির বাড়ি পুরানা দিল্লিতে। ‘আই সুইট বাবু! হোয়াটস ইয়োর নেম?’ প্রশ্ন করেন প্রাণেশ। পঞ্চম শ্রেণিতে সদ্য উন্নীত ছেলে নিয়াব ওয়াহেদ পুলক, যথাযথ উত্তর দিলে তিনি একটি পলিব্যাগে হাত ঢোকাতে ঢোকাতে বলেন, ‘নাইস নেম। লাও, এলাহাবাদি জামরুদ খাও। বহুত মজাদার।’

হিন্দিতে জামরুদ, বাংলায় পেয়ারা। এলাহাবাদের পেয়ারা দেখতে ছোটখাটো ফুটবল। বিচি খুবই কম এবং এতই সুস্বাদু যে খেয়ে আশ মিটতে চায় না। পুলকের বাবা-মা আর ডা. ওয়াসিকেও জামরুদ খেতে দিলেন প্রাণেশ সাকসেনা। দেখি, পলিব্যাগে রয়েছে একটি মাত্র পেয়ারা। ওয়াসি বলেন, ‘ও রাখ্ দিয়া কিউ? খা লিজিয়ে।’ প্রাণেশের উত্তর : পুলকবাবু ফির মাঙ্গে তো ক্যায়সে দি লাউ? (পুলক আবার পেয়ারা খেতে চাইলে কোথা থেকে দেব?) ‘ফিক্র মত ফিজিয়ে।’ বলেন, ডা. ওয়াসি, ‘জো মুঝে মিলা ওহ জামরুদ ম্যায় পুলক সাহাব কো তোহফা কর দেঙ্গে।’ (সেজন্য ভাববেন না। যে পেয়ারা আমায় দিলেন, সেটা আমি পুলক সাহেবকে উপহার দেব)। ওয়াসি তাঁর হাতে রাখা পেয়ারাটি সঙ্গে সঙ্গে বাড়িয়ে দেন পুলকের মায়ের দিকে, ‘লিজিয়ে ভাবি সাহাব, আপনা বেটা লিয়ে ইসকো রিজার্ভ রাখ্খিয়ে।’

পুলকের মা বলেন, না। না। আপনি খান। পথে ট্রেন থামলে ছেলের জন্য পেয়ারা কেনা যাবে। ওয়াসি বলেন, হ্যাঁ। কেনা হয়তো যাবে। তবে এলাহাবাদি পাবেন, এমন গ্যারান্টি নেই। প্রাণেশ বলেন, ‘ডাক্তার ঠিকই বলেছেন, নো গ্যারান্টি।’ একটি মাত্র পেয়ারাসমেত হলুদ রঙের পলিব্যাগটি এগিয়ে ধরে প্রাণেশ বলেন, ভাবিজি, দোনো জামরুদ ইসমে রাখ দিজিয়ে প্লিজ!

ট্রেনে চেপেছি রবিবার রাত ১০টায়। ট্রেন দিল্লি স্টেশনে ঢুকবে সোমবার রাত ৯টায়। কাজেই দুই ভারতীয় সহযাত্রীর সঙ্গে আড্ডাবাজি ধরনের পরিবেশ গড়ে উঠতে খুব বেশি সময় লাগেনি। ওয়াসি জানান, তিনি পশু ডাক্তার। ডিগ্রি অর্জনের সঙ্গে সঙ্গে লিবিয়ায় চাকরি পেয়ে যান। সে দেশে তিন বছর ছিলেন। ইন্ডিয়ান, শ্রীলঙ্কান, ইন্দোনেশিয়ান আর বাংলাদেশি মিলে ২০ জন পশু ডাক্তার বিরাট এক সরকারি বাসভবনে বাস করতেন। ওয়াসি তখন ব্যাচেলর। অন্য ডাক্তাররা সপরিবার বাস করতেন। চার কামরার ফ্ল্যাটে ওয়াসি একা। তাঁকে আগলে রেখেছিল বাংলাদেশি তিন ডাক্তারের পরিবার। এক দিনের জন্যও তাঁকে হোটেলে খেতে হয়নি। ওই তিন বাঙালি ১০৯৫ দিন পালাক্রমে দিল্লিওয়ালা ওয়াসি আহমেদকে দুই বেলা অন্ন জুগিয়েছেন। ওয়াসি বলেন : ভাই, বাংলাদেশের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার সীমা নেই।

২. প্রাণেশ সাকসেনা বছরে একবার আজমিরে গিয়ে খাজাবাবাকে প্রণাম করে থাকেন। তিনি বলেন, খাজার প্রতি সব ধর্মের মানুষের গভীর শ্রদ্ধাবোধ ও নিবেদন দেখে আমরা মুগ্ধ হই। এই সুযোগে মতলববাজ কিছু লোক খাজাবাবার অলৌকিক ক্ষমতার কেচ্ছা শোনায়। শ্রোতারা ভুলে যান যে সাধকপুরুষরা যে ধর্মেরই  অনুসারী হন না কেন তাঁরা অবশ্যই অসাধারণ, কিন্তু তাঁদের মধ্যে সবার অন্তরে ঠাঁই পেয়ে ভুবনখ্যাত অত্যল্প কয়েকজন। বঞ্চিতের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিরামহীন সংগ্রাম করেছেন বলেই তাঁরা শতকের পর শতক স্মরণীয়। অযৌক্তিক ঐশ্বরিক শক্তি ও বানোয়াট কাহিনি দিয়ে তাঁদের অমর করবার চেষ্টা হাস্যকর। ফসলের উৎপাদক কৃষক। ফসল হবে পাঁচ ভাগ। এর এক ভাগ কৃষকের। চার ভাগ পাবে রাজা। কেন? জমির মালিক যে রাজা। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি বললেন, জমির মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। রাজা হচ্ছেন জমির তত্ত্বাবধায়ক মাত্র। তাই ফসলের ভাগ তত্ত্বাবধায়কেরও প্রাপ্য। খাজা বাবার বিধান : ফসল হবে তিনআবু তাহের ভাগ। দুই ভাগ কৃষকের এক ভাগ তত্ত্বাবধায়ক অর্থাৎ রাজার।

বিধানটি সাধারণ কৃষক-অকৃষক সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। তারা ঐক্যবদ্ধ হয়। আওয়াজ তোলে ‘তিন ভাগের দুই ভাগ আমাদের। এ ধরনের আর্থিক স্বার্থবোধই দুনিয়ার নানা প্রান্তে রিক্ত-নিঃস্ব জনতার বুকে আগুন জ্বালায়। আজমিরেও আগুন জ্বলে ওঠে। প্রাণেশ সাকসেনা বলেন, খাজাবাবা নিঃস্ব-রিক্তদের সংগ্রামে নেতৃত্ব দেন। যুদ্ধ করেন অত্যাচারী রাজা পৃথ্বিরাজ চৌহানের বিরুদ্ধে এবং জয়ী হন। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে দেখি আলো ঢেকে রাখা হচ্ছে ধোঁয়ার বড়াই দিয়ে। ন্যায়ের পক্ষের জাগরণের সংবাদ চেপে রেখে প্রচার করা হচ্ছে গড়িয়ে পড়া প্রকাণ্ড প্রস্তরখণ্ড লাঠির ডগা দিয়ে রুখে দেওয়ার কাহিনি।

‘তোমাদের দেশে পাকিস্তানি জমানায় তেভাগা আন্দোলন হয়েছিল জানো তো!’ বলেন, প্রাণেশ সাকসেনা, ‘ওই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন এক জমিদারের পুত্রবধূ, নাম ইলা মিত্র। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির ফর্মুলা অনুসরণ করেই তিনি ওই আন্দোলন সংগঠিত করেছিলেন কিনা গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।’

রাত দেড়টা পর্যন্ত প্রাণেশ, ওয়াসি আর আমি নানা বিষয়ে মতবিনিময় করি। সকালে নাশতা সেরে আবার সংলাপ। একপর্যায়ে হঠাৎ প্রসঙ্গান্তরে গিয়ে প্রাণেশ বলেন, খাজাবাবাকে সালাম জানিয়ে ফেরার পথে আমাদের বাড়ি এসো। বিস্তর কমলা হয় আমাদের। এসো, পানি খাওয়ার স্টাইলে গ্লাসের পর গ্লাস জুস খেয়ো। ড্রিংক অ্যান্ড ড্রিংক টিল দ্য স্টমাক রিভোল্ট।

৩. মেহমানের ঘনঘন আগমনে গৃহস্থের বিরক্তি ধরলে দোষ দেওয়া ঠিক না। বেগম ওয়াসি আহমেদের ব্যাপার উল্টো। কমপক্ষে এক মাস অন্তর মেহমান না এলে এই মহিলার মনটা খচখচ করে। আল্লাহ কি কোনো কারণে নারাজ হলেন? নইলে উনি মেহমান পাঠাচ্ছেন না কেন! ডা. ওয়াসি বলেন, আরে তুমি হলে গিয়ে মুসলিম ফ্যামিলির কন্যা। তুমি ‘অতিথি নারায়ণ’ রীতিতে অবস্থা বিবেচনা কর, এটা জানাজানি হয়ে গেলে কৈফিয়তে কী বলবে?

‘তোমাদের দেখলে সাবরিনা কী যে খুশি হবে। বিশেষত তোমরা বাংলাদেশি। তোমরা তিন তিনটি বছর ওর স্বামীকে মুফতে আহার জুগিয়েছ। তোমাদের সেবা করার সুযোগ মানে তার ওপর আল্লাহর বিরাট মেহেরবানি’ বলেন ডা. ওয়াসি, ‘তাই, দিল্লিতে নেমে তোমরা সোজা আমার বাড়ি যাচ্ছ। খেয়েদেয়ে রেস্ট নিচ্ছ। আর রাত সাড়ে ১১টায় ফের স্টেশনে এসে আজমিরগামী ট্রেনে উঠবে। আমি আর সাবরিনা এসে তোমাদের ট্রেনে উঠিয়ে দেব।’

পরিকল্পনা ও ঘোষণা পরিষ্কার। কিন্তু ট্রেনের সূচিতে গন্ডগোল। কালকা মেইল দিল্লি স্টেশনে পৌঁছায় নির্ধারিত সময়ের দুই ঘণ্টা পর, রাতে ১১টা ৫ মিনিটে। ট্রেনের তাপানুকূল কামরা থেকে প্ল্যাটফর্মে পা রাখতেই নভেম্বরের প্রচণ্ড শীতের কামড়। মনে হলো কোমরের নিচে শরীরের কোনো অঙ্গ নেই। সিদ্ধান্ত নিলাম দ্রুত আজমির পৌঁছতে বাসে রওনা দেব। ‘হ্যাঁ, হ্যাঁ তা-ই কর। নইলে পুলকের ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।’ বলেন ওয়াসি। আজমিরগামী ট্রেনের টিকিট ফেরত দিয়ে টাকা নিয়ে এলেন তিনি। তারপর ট্যাক্সি ডেকে আন্তঃপ্রদেশ বাস টার্মিনালে নিয়ে গেলেন আমাদের। প্যাকেট করা খাবার কিনে দিলেন তিনজনকে। প্যাকেটে সাদা ভাত, মুরগির গোশত আর সবজি।

একটা কাগজে বাড়ির নম্বর আর মহল্লার নাম লিখে আমার হাতে দিয়ে বলেন, ‘ফোন নম্বরও লিখে দিলাম। ফেরার পথে আমার এখানে কমসে কম তিন দিন থেকে যেও। পুলককে আমি দিল্লির ঐতিহাসিক স্থাপত্যগুলো একটা একটা করে দেখাব। দেখে আনন্দ পাবে। ফাদার মাদার ওর কোম্পানি দিলে ওয়াসি অ্যান্ড সাবরিনা হ্যাভ নো রাইট টু লজ দেয়ার অবজেকশন ওভার ইট।’ ফেরার পথে ডা. ওয়াসির আতিথ্য গ্রহণ সম্ভব হয়নি। সেজন্য দুঃখ প্রকাশ করে তাঁকে চিঠি দিই। উত্তরে তিনি লিখেছেন, আমি প্রতিশোধপরায়ণ প্রাণী। সস্ত্রীক ঢাকায় এসে তোমার মেহমান হব। অ্যান্ড উইল স্টে য়্যাট ইয়োর প্লেস ফর আ লং টাইম টু সি দ্যাট বোরনেস ইটেন আপ ইয়োর বোন অ্যান্ড ম্যারো।  ওয়াসি ঢাকায় আসেননি। হয়তো আসার চেষ্টা করতেন, যদি বেঁচে থাকতেন। করোনায় ভুগে মারা গেছেন ডা. ওয়াসি। স্বামীর মৃত্যুর বারো দিন পর দুনিয়া ছেড়ে গেছেন সাবরিনা। তাঁকেও শেষ করেছে করোনা। চমৎকার একটা তথ্য আমায় দিয়েছিলেন ওয়াসি। এজন্য তাঁর কাছে আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা।

৪. আল্লাহকে হত্যা করার জন্য নমরুদ স্বর্গে যাওয়ার সংকল্প ঘোষণা করে। কিন্তু যাবে কীভাবে? একটা মঞ্চ বানায় সে। মঞ্চের চার কোণে চারটি ঈগল। মঞ্চে চেপে আকাশে ওঠে নমরুদ। স্বর্গের দিকে তির ছোড়ে। ফিরে আসে তির। তিরে রক্তের দাগ। নমরুদ মহাখুশি। মনে করে আল্লাহ তিরবিদ্ধ হয়েছেন। খুশিতে যখন সে আত্মহারা, ঠিক তখনই তার নাকে ঢুকে পড়ে একটি মশা। ডা. ওয়াসি আহমেদ জানান, সেই যে ঢুকল আর বের হয় না। সে যেতে যেতে মাথার মগজে পৌঁছে এবং অবিরাম কামড়াতে থাকে। যন্ত্রণায় অস্থির নমরুদ হাতুড়ি দিয়ে মাথায় ঘা মারে। চার শ বছর ধরে মশাটি মগজ কামড়িয়েছে।

নমরুদের আদি নাম নমরা। তার বাবা কান আন ইবনে কুশ স্বপ্নে দেখে যে ছেলের হাতে সে খুন হয়েছে। তাই জন্মের পরই ছেলেকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় কান। কানের স্ত্রী সুলখা শিশুসন্তানকে রক্ষার উদ্দেশ্যে তাকে গোপনে ভেড়ার পালের মধ্যে রেখে আসে। কুশ্রী চেহারার শিশুটি দেখে ভয়ার্ত হয় মেষপালকের বউ। সে শিশুটিকে ছুড়ে ফেলে নদীতে। ভাসতে ভাসতে পরিত্যক্ত শিশু পৌঁছে যায় জঙ্গলে। সেখানে এক বাঘিনীর দুধ খেয়ে বেড়ে ওঠে এবং একসময় ডাকাত সর্দার হয়। আরবিতে বাঘিনীকে বলা হয় ‘নমরা’। কালক্রমে ‘নমরুদ’ নামে তার কুখ্যাতি।

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ

শিল্প বাণিজ্য