শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫১, সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

আমার বন্ধুদের মধ্যে বেশির ভাগই রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী। মাধ্যমিক স্তর থেকে রাজনীতি করলেও স্কুল-কলেজের রাজনৈতিক বন্ধুদের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ নেই। যার মূল কারণ আমার সেসব বন্ধু পরবর্তী সময়ে রাজনীতির ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারেনি এবং বেশির ভাগই অন্য শ্রেণি-পেশায় হারিয়ে গেছে। অনেকে জীবনযুদ্ধে পরাজিত, কেউ কেউ ধরাধাম থেকে বিদায় হয়েছে। কিন্তু আমার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধু যাদের অনেকেই ঢাকা কলেজে আমার সহপাঠী ছিল তারা জীবনজীবিকা, রাজনীতি, শিল্পসাহিত্যসহ আমলাতন্ত্রে এতটাই সফল হয়েছে যা ছাত্রজীবনে আমরা কেউ কল্পনাও করতে পারিনি। ফলে কোনো মায়া-আড্ডায় আমরা যখন মিলিত হই তখন অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করে যে উদ্দীপনা লাভ করি তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।

আমার যে বন্ধুটি কলেজজীবনে একটি মেয়ের প্রেমের প্রত্যাশায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা ইডেন কলেজের সামনে লেফট রাইট করত সে এখন জীবনের সফলতার কারণে বহু রমণীর ক্রাসে পরিণত হয়েছে। যে বন্ধুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে হলের সিট না পেয়ে মসজিদে ঘুমাত এবং একটি সিটের জন্য নেতাদের তোয়াজতদবির ফুটফরমাশ খাটত সে পরবর্তীকালে মন্ত্রী-এমপি হয়ে দেহরক্ষী নিয়ে এমনভাবে চলাফেরা করত যা দেখে মনে হতো ও বোধ হয় জন্মজন্মান্তরে রায়বাহাদুর খানবাহাদুরনন্দন ছিল।

ব্যবসায়ী হিসেবে যারা সফল হয়েছে তারা প্রায় সবাই গ্রামের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি। কেউ কেউ বড়জোর নিম্নবিত্ত- যাদের পিতামাতা দুই-তিন মাস পর বহু কষ্টে হাজারখানেক টাকা পাঠাতে পারতেন। আমার এসব বন্ধু একটি টিউশনি, একটি লজিং কিংবা পার্টটাইম টুকটাক ব্যবসা অথবা চাকরি করতে গিয়ে যে মেহনত করেছে তার ফলে বিধাতা তার অপার মহিমায় সহায়সম্পদ দিয়ে এতটা ধনবান করেছেন যা দেখলে আমি নিজের অজান্তে বলে উঠি এ-ও কি সম্ভব! ১৯৮২ সালে ঢাকায় পড়তে আসা দরিদ্র ঘরের মেধাবী সন্তানটি সফলভাবে পড়াশোনা করেছে এবং ছাত্রাবস্থায় ব্যবসাবাণিজ্য করে এমন সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে যেখানে হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

ঢাকা কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার সহপাঠীদের মধ্যে অনেক ধনীর দুলাল-দুলালী ছিল। নামকরা আমলা-কামলা, বিচারপতি-রাষ্ট্রপতির নন্দনরাও ছিল। কবি-সাহিত্যিক, জমিদার, নবাব বংশের ছেলেমেয়েরাও পড়তে আসত। কারণ তখনো দেশে ব্রেইন-ড্রেইন শুরু হয়নি এবং দেশের মধ্যে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কালচার গড়ে ওঠেনি। এসব ধনীর দুলাল সাধারণত গেঁয়োদের সঙ্গে চলত না। অন্যদিকে গেঁয়োরা প্রথমে জেলাভিত্তিক, তারপর বিভাগওয়ারি এবং সর্বশেষ মেধা অনুযায়ী বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত হয়ে চলাফেরা করত। গেঁয়োদের একটি অংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতিতে জড়াত- কেউ কেউ অস্ত্রবাজি, গুন্ডামি, টেন্ডারবাজি ও চাঁদাবাজিতেও বেশ দক্ষতা অর্জন করেছিল। আমাদের জমানায় কেন জানি গুন্ডাদের প্রতি সবার তীব্র আকর্ষণ ছিল। এমনকি মেয়েরাও গুন্ডা ছেলেদের পছন্দ করত। দ্বিতীয়ত যাদের কাব্য প্রতিভা ছিল এবং সুবক্তা হিসেবে মঞ্চ কাঁপাতে পারত তারাও কম আকর্ষণীয় ছিল না। প্রেমের প্রস্তাব

আমি বালকবেলা থেকে রোগা, শারীরিকভাবে দুর্বল এবং ভীরু ও লাজুক প্রকৃতির। আমার খুব ইচ্ছা হতো গুন্ডা হওয়ার জন্য। কিন্তু গুন্ডামির কথা শুনলে আমার হাত-পা কাঁপত। এমনকি ভয়ে আমি আমার গুন্ডাবন্ধুদের সঙ্গেও ঠিকমতো কথা বলতে পারতাম না। প্রেমের জন্য আমার দিল সব সময় ধকধক করত। কিন্তু মেয়েদের দেখলে আমার হাত-পা অবশ হয়ে যেত। শরীর বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে যেত। জবান বন্ধ হয়ে কপাল দিয়ে দরদর করে ঘাম বের হতো। ফলে প্রেম করার ইচ্ছা পরানের গহিনে দুমড়েমুচড়ে ছাতু হতো। আমার এই দুর্বলতার কারণে মাঝেমধ্যে বৈরাগী হতে চাইতাম আবার কখনো কখনো মেয়েদের প্রতি ভীষণ রাগ হতো- কেন ওরা আমাকে জোর করে ধরে নিয়ে প্রেমের প্রস্তাব দেয় না।

কলেজ ছাত্রাবাস, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে কিংবা ছাত্রদের মেসে প্রায়ই ভীষণ আড্ডা হতো। গুন্ডারা নিজেদের বাহাদুরির গল্প শোনাত। প্রেমিক পুরুষরা প্রেয়সীর প্রেমপত্র পড়ে শোনাত আর আমার মতো হাঁদারাম অবাক বিস্ময়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ওসব গল্প শুনে বেঁচে থাকার পুলক অনুভব করতাম। কথার ফাঁকে নিজেদের অভাব অভিযোগ নিয়ে আলোচনা হতো, বিশেষ করে অভাবী ছাত্ররা একটি টিউশনির জন্য বন্ধুদের কাছে অনুনয়-বিনয় করত। আমার মতো যেসব বন্ধুর ঢাকা শহরে বহু আত্মীয়স্বজন ছিল তারা খুব সহজেই টিউশনি জোগাড় করে দেওয়ার কাজটি করতে পারত এবং তারা সবাই নিঃস্বার্থভাবে সেই কাজটি করত।

উল্লিখিত ঘটনার পর কীভাবে যে ৪৩ বছর পার হয়ে গেছে তা নিয়ে ভাবলে হঠাৎ বুকের মধ্যে হাহাকার শুরু হয়ে যায়। অথচ করোনার আগেও আমি এবং আমার বন্ধুরা বহু বছর বেঁচে থাকতে চাইতাম। জীবনযুদ্ধের প্রতিটি বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করতাম এবং একে অপরকে সহযোগিতার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাতাম। অবসরে আমরা আড্ডা দিতাম। কখনো বন্ধুদের বাসায় আবার কখনো পাঁচতারকা হোটেলে। কিন্তু বেশির ভাগ সময়ই আমরা ছাত্রজীবনের স্মৃতিবিজড়িত সাধারণ হোটেলগুলোতে গিয়ে আড্ডা দিয়ে অসাধারণ আনন্দ উপভোগ করতাম। আমাদের এই সুদীর্ঘকালের বন্ধুত্ব এবং জীবনের ছন্দময় গতি হঠাৎ থেমে যায় করোনাকালীন। করোনার ভয়-আতঙ্ক আমাদের বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। আমাদের পারিবারিক মায়াদয়া-মমত্ববোধ-দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের যে ঐতিহ্য ছিল তা পচে গলে দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে পড়ে। ঘরের মধ্যে পিতা-মাতা কিংবা সন্তান করোনায় আক্রান্ত! আমরা কেউ কাছে যাচ্ছি না। হাসপাতালে প্রিয়জন মারা গেল আমরা ঘরে বসে কাঁদলাম কিন্তু লাশ গ্রহণ ও দাফনকাফনের ভার দিলাম স্বেচ্ছাসেবীদের হাতে।

করোনাকালে আমাদের ব্যবসাবাণিজ্যে যে সংকট শুরু হলো তার দুর্যোগ-দুর্দশা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবে। অনেকে দেউলিয়া হয়ে পড়ল। যারা টিকে রইল তাদের অবস্থাও আইসিইউতে থাকা করোনা রোগীদের মতো হলো। স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার অবস্থা রইল না। ব্যবসাবাণিজ্যের এমনতর মুমূর্ষু অবস্থায় ব্যাংক-বিমা, কাস্টমস, আয়কর বিভাগের দুর্নীতিবাজরা আজরাইলের মতো ব্যবসায়ীদের শ্বাসনালি চেপে ধরল। ব্যবসায়ীরা যে চিৎকার করবে, সাহায্য চাইবে কিংবা আত্মহত্যা করবে সেই পরিস্থিতি রইল না। এই অবস্থায় আমার সফল বন্ধুদের মরণকান্না শুরু হলো। আমরা পরস্পরকে ফোন করে ইতঃপূর্বে যে মৌজমাস্তি করেছি তার প্রাকৃতিক প্রতিশোধের কবলে পড়ে করোনার সময় আমরা প্রাণভরে, কলিজাভরে কান্নাকাটি-আহাজারি করে বেঁচে থাকার নির্মম অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হলাম।

করোনা নিয়ে আজকের দুনিয়ায় বিস্তর গবেষণা হচ্ছে। বেশির ভাগ গবেষণার ফল হলো- করোনা ছিল মানবসৃষ্ট পৃথিবীর সর্বকালের ভয়াবহতম করপোরেট জালিয়াতি, প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্যের কালো জগতের গডফাদাররা মানুষকে ভয় দেখিয়ে যে পরিমাণ মুনাফা করেছে এবং নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্য তামাম দুনিয়ার জীবনজীবিকা, প্রকৃতি পরিবেশ এবং সমাজসংসারের নৈতিক মূল্যবোধ তছনছ করেছে তা স্বাভাবিক করতে মানবজাতিকে আরও অর্ধশতাব্দী লড়াই-সংগ্রাম করতে হবে।

পৃথিবীর সব দেশই করোনা দ্বারা কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষতির পরিমাণ সীমাহীন। করোনা-পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক মহামারি এবং সামাজিক অবক্ষয় আমাদের তছনছ করে দিয়েছে। আমরা যেভাবে সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে দুর্দান্ত গতিতে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা করেছিলাম তা গত এক বছরে রীতিমতো সুপারসনিকের গতি লাভ করেছে। অর্থাৎ আমাদের চলমান অধঃপতনের গতি শব্দের গতির চেয়ে বেশি। যারা এই ধরনের সুপারসনিক বাহনে (কনকর্ড বিমান) চড়েছেন তারা জানেন সুপারসনিকের যাত্রীদের মস্তিষ্ক রক্ত সঞ্চালন পরিপাকতন্ত্রের ওপর কী পরিমাণ চাপ পড়ে। আমরাও চলমান সংকটে আক্রান্ত হয়ে রীতিমতো দিশাহারা, নির্বোধ এবং কিংকর্তব্যবিমূঢ় জাতিতে পরিণত হয়েছি। অভাব-অভিযোগ সংকট-সমস্যা এবং দৈনন্দিন সন্ত্রাস-আতঙ্ক আমাদের চিন্তাশক্তিকে শেষ করে দিচ্ছে। সুখানুভূতি, সুখের স্মৃতির রোমন্থন এবং প্রিয়জনের সান্নিধ্য আবার আকাঙ্খাকে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে। ফলে গত এক বছরে আমার বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগের মাত্রা কমতে কমতে আজ প্রায় শূন্যের কোঠায় গিয়ে পৌঁছেছে। ফলে আমি বেঁচে আছি সত্য- কিন্তু আমার পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব কেমন আছে তা আমি জানি না। আমার জীবনযুদ্ধ আমাকে এমন এক অথই সাগরে ফেলে দিয়েছে সেখানে কেবল নাকটি ভাসিয়ে রেখে শ্বাসপ্রশ্বাস নেওয়া ছাড়া আমার অন্য কোনো স্বপ্ন-স্বাদ-আহ্লাদ নেই।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম