শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

আপনারা যারা কথায় কথায় মীর জাফর, খোন্দকার মোশতাক অথবা আবু জেহেলকে গালাগাল করেন তারা যদি উল্লিখিত ব্যক্তিদের ইতিহাস জানেন তবে এ কথা ভেবে খুবই অবাক হবেন যে মীর জাফর, মোশতাক কিংবা আবু জেহেল তাদের জমানায় সবচেয়ে চৌকশ ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। প্রথমেই আবু জেহেলের কথা বলে নিই। তার প্রকৃত নাম ছিল আবুল হাকাম অর্থাৎ জ্ঞানীদের পিতা। তার জমানার হেজাজ-নজদ-নুফুদ-হাইল থেকে ইয়েমেনের হাদরামউত অথবা সিরিয়ার দামেস্ক পর্যন্ত বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আবু জেহেলের পরিচিতি ছিল একজন অভিজাত ধনাঢ্য, জ্ঞানী, রুচিশীল, বীর গোত্রপতিরূপে। তিনি আবু হাকাম থেকে কীভাবে আবু জেহেল অর্থাৎ মূর্খদের পিতা হলেন- তা যদি আপনি এক কথায় বলতে চান তবে আপনাকে বলতে হবে যে ৬১০ থেকে ৬২২ সাল পর্যন্ত যে আরব বসন্ত শুরু হয়েছিল সেই বসন্তের রাজনীতি তিনি অস্বীকার করেছিলেন। নিজের গোয়ার্তুমি, অহংকার এবং অন্যান্য গোত্রপতি বন্ধুদের কবলে পড়ে তিনি প্রকৃত সত্য জানা সত্ত্বেও স্রোতের অনুকূলে গা ভাসিয়ে মহাকালের ভিলেনে পরিণত হয়েছিলেন।

আবু জেহেলের মতো অত বিখ্যাত না হলেও ১৭৪০ থেকে ১৭৬৪ সালের সর্বভারতীয় রাজনীতিতে মীর জাফর আলী খান ছিলেন অন্যতম পুরোধাব্যক্তিত্ব এবং বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার রাজনীতির প্রাণপুরুষ। অতিশয় সজ্জন, সামরিক বিদ্যায় পারদর্শী, অত্যন্ত সুদর্শন, অভিজাত এবং যুদ্ধের ময়দানের পরীক্ষিত বীর সেনাপতি মীর জাফর কীভাবে সর্বকালের নিকৃষ্ট বিশ্বাসঘাতকের উপাধি পেলেন তা যদি নির্মোহ ঐতিহাসিক তথ্যপ্রমাণ দ্বারা বিচার-বিশ্লেষণ করেন তবে আপনি অবাক না হয়ে পারবেন না। নবাব আলীবর্দী-পরবর্তী বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার প্রাসাদ রাজনীতির কবলে পড়ে তিনি তার অন্তর্নিহিত ভালো গুণাবলিগুলো হারিয়ে ফেলেন এবং দেশিবিদেশি প্রতারক চক্র, নিজের কুপুত্র মীরনের প্রভাব এবং সঙ্গীসাথিদের লোভলালসার ফাঁদে পা দিয়ে রাজনীতির সব হিসাব এলোমেলো করে ফেলেন এবং শেষ পর্যায়ে রীতিমতো পুতুলে পরিণত হন।

খোন্দকার মোশতাকের কুখ্যাতি ১৯৭৫ সালে মুজিব হত্যাকাণ্ডের দোসর এবং ’৭৫-পরবর্তী সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে, তাকে বাংলাদেশের মানুষ আবু জেহেল এবং মীর জাফরের মতোই বেইমান মোনাফেক বিশ্বাসঘাতক রূপে অবিরত অভিসম্পাত করে থাকে। অথচ ১৯৫০ থেকে ১৯৭৫ সাল অবধি প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান এবং পরবর্তী সময়ে স্বাধীন বাংলাদেশে খোন্দকার BP 101মোশতাকের মতো শিক্ষিত-মার্জিত, চৌকশ এবং অভিজাত রাজনীতিবিদ খুবই কম ছিল। নিজের ভিতরকার অন্তর্নিহিত লোভ, ঝুঁকি নেওয়ার পরিবর্তে কৌশল অবলম্বন এবং বঙ্গবন্ধুবিরোধীদের সঙ্গে প্রথমে আঁতাত এবং পরবর্তী সময়ে হত্যাকারীদের দোসর হয়ে তিনি ক্ষমতার মসনদে বসলেন বটে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন পুতুলনাচের মঞ্চের একজন পুতুলরূপী অভিনেতা। ইতিহাসের তিনজন ঘৃণিত ব্যক্তির সংক্ষিপ্ত কাহিনি বলার পর চলুন আমরা আজকের শিরোনাম এবং দেশের চলমান রাজনীতি নিয়ে আলোচনা শুরু করি। আপনারা অনেকেই হয়তো প্রখ্যাত সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ নামক অমর সাহিত্যকর্মটি পড়েছেন। আর যারা পড়েননি তারা সবাই নিশ্চয়ই আবহমান বাংলার পুতুলনাচের দৃশ্য হাটবাজারের মজমা, রঙ্গমঞ্চ অথবা টেলিভিশন, সিনেমায় দেখেছেন। পুতুলের হাতে-পায়ে দড়ি বা সুতা বেঁধে কেউ একজন পুতুলকে নাচায় এবং পেছন থেকে মজার মজার সংলাপ বলতে থাকে, যা শুনে দর্শক ভারি আনন্দ পান। আমরা সবাই এ ঘটনা জানি, কিন্তু নির্মল আনন্দ উপভোগের জন্য পুতুলনাচের দর্শক হই। কারণ রঙ্গমঞ্চ বা হাটবাজারের পুতুলনাচ মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। কিন্তু রাজনীতিতে যদি পুতুলনাচের মতো ঘটনা ঘটে তবে একটি দেশের যে মহাসর্বনাশ ঘটে তা অন্য কোনোভাবে ঘটে না। রাজনীতি মানুষের সামাজিক ব্যবহারের সর্বোচ্চ স্তর। রাজনীতির চিন্তা ও দর্শন সব চিন্তা-চেতনা ও দর্শনের মধ্যে সবচেয়ে উঁচুমার্গের। এজন্য যেসব দার্শনিক রাজনীতি নিয়ে কাজ করেন তাদের সঙ্গে অন্যান্য দার্শনিকের তুলনাই চলে না। আবার রাজনীতির দার্শনিকরা যখন সেনাপতি-রাজা-বাদশাহ-আমির ওমরাহ হন তখন পৃথিবীতে একের পর এক নতুন ইতিহাসের সৃষ্টি হয়। রোমে মার্কাস ওরলিয়াস, আরবে হজরত আলী (রা.), চীনে কনফুসিয়াস, ভারতে চাণক্য যে ইতিহাস রচনা করেছেন তা অতিক্রম করার নজির পৃথিবীতে নেই। সুতরাং রাজনীতিতে সব সময়ই শ্রেষ্ঠতর মানুষই সফল হতে পারেন। দুর্বলচিত্ত, লোভী, নীচু বংশজাত অশিক্ষিত, কুশিক্ষিত মূর্খরা যখন রাজনীতির নিয়ন্ত্রক বনে যান তখন একদিকে রাজনীতির সৌন্দর্যহানি ঘটে, অন্যদিকে অযোগ্য রাজনীতিবিদদের নাকে-হাতে-পায়ে-মুখে সুতো বেঁধে দেশিবিদেশি স্বার্থান্বেষী চক্র তাদের পুতুলের মতো নাচাতে থাকে।

আমাদের গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ তথা আজকের বাংলাদেশ তার হাজার বছরের ইতিহাসে বহুবার পুতুল নাচার কবলে পড়েছে। পাকিস্তান জমনায় আইউব খানের খেলনার পুতুলরূপে যেমন আমরা, মোনায়েম খানকে পেয়েছিলাম তদ্রুপ স্বাধীন বাংলাদেশে মুশতাকরূপী একজন পুতুলশাসকের কারণে আমাদের গণভবন-বঙ্গভবন-ক্যান্টনমেন্ট, বিচারালয়, সচিবালয়, প্রার্থনালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজনীতির মনমননে যে নির্মমতা, রক্তের হোলিখেলার নেশা এবং মবোক্রেসির সন্ত্রাসের বীজ বর্পিত হয়েছে তা আজ বংশ বিস্তার করে সারা বাংলার ১৮ কোটি মানুষকে তাড়া করছে।

আজ আমরা স্বাধীনতার মধ্যে পরাধীনতার আতঙ্ক অনুভব করি। সংবিধান যে সব আইনের ভিত্তি এবং মানুষের হাজার বছরের আশা- আকাঙ্খা, চিন্তাচেতনা এবং মুক্তির সংগ্রামের ধারাবাহিক-স্বরলিপিরূপে যেভাবে রাষ্ট্রব্যবস্থাকে সমুন্নত রাখে তা আজ আমাদের কাছে তেমন গুরুত্ব বহন করে না। আমরা সংবিধান ছুড়ে ফেলার সাহস দেখাতে পারি, ক্যান্টনমেন্ট দখল, সচিবালয় তছনছ সুপ্রিম কোর্টে তাণ্ডব যখন আমাদের কাছে ডালভাত ঠিক সেই সময়ে ৮০ বছর বয়সি কোনো মহিলার টুস করে ঢুকে পড়ার কথা শুনে যেভাবে কচুপাতার পানির মতো টলটল করে কাঁপতে থাকি- তখন রাজনীতির পুতুলনাচ আমাদের কী পরিমাণ সর্বনাশ করেছে তা বোধ হয় আমরা বুঝতে না পারলেও দুনিয়ার বোবা জন্তু-জানোয়ার, বৃক্ষলতা, আকাশের চাঁদ তারারাও বুঝতে পারে আমাদের বীরত্বের ধরন ও প্রকৃতি।

২০২৫ সালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঐতিহ্যগত শ্রেষ্ঠত্ব নাকি সর্বনাশা পুতুলনাচের মহড়া চলছে তা নিয়ে আলোচনার কোনো রুচি নেই। তবে যখন পুলিশের কর্তারা মজলুম হয়ে চাকরি ছাড়ার কথা প্রকাশ্যে বলেন, যখন রাষ্ট্রের দণ্ডমুণ্ডের অধিকর্তারা নিরাপদে ভেসে যাওয়া নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে বাহাস করেন তখন আমার মতো সাধারণ মানুষের মনোজগতে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। যখন উত্তর পাড়া-দক্ষিণ পাড়ার খবরাখবর ক্ষুধার যন্ত্রণার চেয়ে গুরুত্ব পায় কিংবা রাজনীতি ও রাষ্ট্রযন্ত্রের পুতুলরূপী ভাড়দের পদপদবি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ঘুষ-দুর্নীতির ওপেন টেন্ডার হয় অথবা যখন কারও ব্যক্তিগত সহায়সম্পত্তি, সুনামসুখ্যাতি, জীবনযৌবন গ্রাস করার জন্য রাক্ষসের ন্যায় মবোক্রেসির সন্ত্রাস হাঁ করে তখন সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতির পরিণতির ভয়ংকরী রূপ আমাদের বেঁচে থাকার পরিবর্তে কবরের বাসিন্দা হওয়ার জন্য প্ররোচিত করতে থাকে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি
স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা