শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার যথার্থ উত্তরসূরি তারেক রহমান। বাবা ও মায়ের রাজনৈতিক দর্শন ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যিনি বুদ্ধিমত্তা ও কৌশলের সঙ্গে দেশের বৃহত্তম রাজনীতিক দল বিএনপিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। ৬ অক্টোবর তারেক রহমান দুটি গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার দেন। এর একটি লন্ডনের খ্যাতনামা ফিন্যান্সিয়াল টাইমসে অপরটি বিবিসি বাংলায়। সাক্ষাৎকার দুটি দেশে ও প্রবাসে অবস্থানরত দেশপ্রেমীদের মধ্যে নতুন অনুপ্রেরণা ও রাজনৈতিক উত্থানের আশাবাদ জাগিয়েছে। বহু বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের পর দেশের শান্তিপ্রিয় ও উন্নয়নকামী জনগণ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক, প্রতিনিধিত্বশীল ও দেশপ্রেমিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং রাষ্ট্রে সুশাসন ফিরবে। তারেক রহমান ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, তিনি ‘দৃঢ়ভাবে আত্মবিশ্বাসী’ যে আসন্ন নির্বাচনে অবাধ ও নিরপেক্ষ পরিবেশে অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি হবে। আর সে নির্বাচনে জনগণের রায়ে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। তিনি আরও বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থান প্রকৃত অর্থে সম্পন্ন হবে না যত দিন না দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

তারেক রহমান আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেছেন, আগামী নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে বিএনপির বিজয়ে কোনো সন্দেহ নেই এবং এককভাবেই সরকার গঠনের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জিত হবে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, জনমত জরিপে বিএনপি এগিয়ে রয়েছে এবং ধারণা করা হচ্ছে ফেব্রুয়ারির ভোটের পর তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেবেন। আরও জানানো হয় যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শেখ হাসিনার দলকে রাজনৈতিক কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করেছেন।

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে চলমান মামলা প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে বিচার চলছে এবং যদি তারা দোষী সাব্যস্ত হন, তবে দলটি কীভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করা হয় যে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থানকে কোনো একক দল বা ব্যক্তি পরিচালনা করেনি; এটি ছিল জনগণের আন্দোলন। এই আন্দোলনের নেপথ্য নকশাকার ছিলেন গণতন্ত্রে বিশ্বাসী সাধারণ মানুষ, যারা দলমতনির্বিশেষে এতে অংশ নিয়েছিলেন।

স্বাধীনতার মহান ঘোষক ও আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের আলোকে রাজনৈতিক কর্মসূচি বাস্তবায়নে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিনবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে দল এবং দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তারেক রহমান ২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছিল যার সবগুলোই ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এক-এগরোর সরকারের সময় তারেক রহমানের ওপর নিষ্ঠুর নির্যাতন করা হয়। যার ফলে তাঁকে চিকিৎসার জন্য প্রবাসে থাকতে হয়েছে। গত ১৭ বছরের স্মৃতিচারণের সময় তিনি দুঃখ করে উল্লেখ করেন তাঁর ছোট ভাই আরাফাত রহমানের করুণ মৃত্যু, তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়ার ওপর অমানুষিক রাজনৈতিক নিষ্ঠুরতা এবং তাঁর বাবা শহীদ জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি থেকে অন্যায়ভাবে জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে ওই স্থানকে নিশ্চিহ্ন করে দেয় বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। এই কথাগুলো মানুষের হৃদয়ে গভীরভাবে স্পর্শ করেছে। নির্বাসনে থাকার সময় তাঁর যোগাযোগের অনেক সীমাবদ্ধতাও ছিল এবং আদালতের আদেশে বক্তব্য প্রচারে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছিল। তা সত্ত্বেও দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন এবং এখনো দিয়ে চলেছেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, বিএনপি রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পেলে ‘প্রতিশোধের চক্র’ ভেঙে দেবে। এর অংশ হিসেবেই গত আগস্ট থেকে ৭ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গজনিত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রসঙ্গে জোর দিয়ে বলা হয় যে বাংলাদেশের স্বার্থই সবার আগে থাকবে। বাংলাদেশের স্বার্থ অটুট রেখে যা যা সম্ভব তিনি করবেন। ভারতের সঙ্গে অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য অংশ আদায়ের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং বলেন, সীমান্তে ফেলানীর মতো মর্মান্তিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি কখনো মেনে নেওয়া হবে না । শেখ হাসিনার ভারতে আশ্রয় প্রসঙ্গে বলেন, যদি এ ধরনের আশ্রয় দেওয়া হয় এবং তাতে বাংলাদেশের জনগণের বিরাগ সৃষ্টি হয়, তাহলে সম্পর্ক শীতল থাকবে- এমন অবস্থান জনগণের পক্ষ থেকেই নেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বলা হয় যে বিএনপির মৌলিক নীতি হলো- ‘বাংলাদেশ সবার আগে।’ জনগণ, দেশ ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রেখে জাতীয় স্বার্থকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখা হবে। সবার কাছেই আজ স্পষ্ট যে তারেক রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি ও জিয়াউর রহমানের অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নিতে দৃঢ়ভাবে অগ্রসর হচ্ছেন। আমি নিজে সত্তর দশকের মাঝামাঝি সময়ে জিয়াউর রহমানের রাজনীতিতে জাগো ছাত্রদল ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে রাজনৈতিক পথচলা শুরু করি। জাসাস প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম আহ্বায়ক এবং পরবর্তী সময়ে জাসাসের সভাপতি হিসেবে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালন করি। শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাতের পর বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপিতেও তথ্য ও গবেষণা সম্পাদকসহ বিভিন্ন সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করেছি। সেই সুবাদে জিয়া পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার সেই অভিজ্ঞতা আজও মনে আছে। দীর্ঘ ১৬ বছরের শাসনামলে শেখ হাসিনার সরকার বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা করেছে এবং অসংখ্য বিএনপি কর্মী-সমর্থকের ওপর নির্যাতন, গুম-খুন ও দমন চালিয়েছে। অন্তত ১ হাজার ৫০০ কর্মী দুঃশাসনবিরোধী আন্দোলনে নিহত হয়েছেন এবং হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক আহত বা পঙ্গু হয়েছেন। তবু বিএনপিকে স্তব্ধ করা যায়নি। শহীদ জিয়ার গড়ে তোলা দল আজ সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসা নিয়ে দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। মহান রাষ্ট্রনায়ক

জিয়াউর রহমানের দর্শন ছিল বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আলোকে পাহাড় এবং সমতলের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে সুদৃঢ করা। একটি রেইনবো স্টেট গড়ে তোলা যেখানে সর্বস্তরের জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। বিএনপির রাজনীতির লক্ষ্য সুস্পষ্ট। শহীদ জিয়াউর রহমানের অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করা।  একটি স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলা। আমাদের প্রত্যাশা, তারেক রহমান হবেন শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার যথার্থ রাজনৈতিক উত্তরসূরি। প্রায় ১৮ বছরের রাজনৈতিক ব্যর্থতার দুঃসময় পেছনে ফেলে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার একমাত্র বিকল্প হলো তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জাগরণ। জনগণ চায় গণতান্ত্রিক ও সুশাসনভিত্তিক রাজনীতি। যা জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক চিন্তাধারার ধারক এবং আধুনিক বাংলাদেশের পথপ্রদর্শক বলে বিবেচিত হবে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ও আকাঙ্ক্ষার রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল
চলন্ত বিমানের চাকায় শিয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা