শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

এক॥

দুনিয়াজুড়ে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিচিতি একজন রগচটা মানুষ হিসেবে। এ স্বভাবের জন্য অনেকে তাঁকে নিষ্ঠুর জার্মান শাসক হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেন। কারও কারও মতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আপাদমস্তক একজন জুয়াড়ি। ক্যাসিনো ব্যবসায়ী ট্রাম্পের কাছে রাজনীতি জুয়ার দানের মতো। ব্যবসায়ী ট্রাম্প মুখে হুমকিধমকি যা-ই করুন বাস্তবে তিনি যুদ্ধবাজ হিসেবে আবির্ভূত হতে চান না। তাঁর লোভ নোবেল শান্তি পুরস্কারের দিকে। শান্তিতে ট্রাম্পের নোবেল পুরস্কার পাওয়া উচিত লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে এমন কথা তিনি বারবার বলেছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি এ পর্যন্ত সাতটি যুদ্ধ থেমেছে তাঁর প্রচেষ্টায়। এর একটি হলো ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধ বন্ধের হিরো হিসেবেও তিনি নিজেকে দাবি করেন। থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া, আর্মেনিয়া-আজারবাইজান কসোভো-সার্বিয়া, মিসর-ইথিওপিয়া, কঙ্গো-রুয়ান্ডা যুদ্ধ তাঁর কারণে বন্ধ হয়েছে এমন দাবি ডোনাল্ড ট্রাম্পের। এজন্য একটি নয় শান্তিতে সাতটি নোবেল পুরস্কার তাঁর পাওয়া উচিত এমন তত্ত্ব তিনি তুলে ধরেছেন এক ভোজসভায়। যুক্তরাষ্ট্রের এযাবৎকালের সবচেয়ে বাচাল প্রেসিডেন্ট বলে পরিচিত ট্রাম্পের দাবি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করাও তাঁর পক্ষেই সম্ভব। কারণ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভালো। একই সঙ্গে রুশ প্রেসিডেন্টের আচরণে তিনি যে হতাশ সে কথাও তুলে ধরেছেন।

গত ২০ সেপ্টেম্বর শান্তির স্বঘোষিত মহাপুরুষ ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা যুদ্ধ বন্ধে কুড়ি দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন। গাজা যুদ্ধের দুই বছর পূর্তির এক পক্ষকাল আগে ট্রাম্পের দেওয়া ওই প্রস্তাবে ইসরায়েল সায় দিয়েছে। হামাস চুক্তির গুরুত্বপূর্ণ অংশ যুদ্ধবিরতি এবং বন্দিবিনিময় সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে পুরো ২০ দফা পর্যালোচনায় তারা কিছুটা সময় চেয়েছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, বাস্তবতার নিরিখে ট্রাম্পের শান্তি চুক্তি মেনে নেওয়া ছাড়া হামাসের গত্যন্তর নেই। কারণ গত দুই বছরে ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় হামাস প্রায় নিঃশেষ। গাজায় নিতান্ত নির্বোধ ছাড়া কেউই হামাসের ওপর এখন আস্থা রাখে না। তাদের কোনো মিত্রও নেই। লেবাননের হিজবুল্লাহর অস্তিত্ব প্রায় বিলীন ইসরায়েলি হামলায়। হামাসের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ইরানও ইসরায়েল ও মার্কিন হামলায় তাদের দাঁত ও নখর হারিয়েছে। সিরিয়া ছিল হামাসের অন্যতম ভরসা। সেখানে এখন ইসলামি হুকুমত প্রতিষ্ঠা করেছে ইসরায়েল ও আমেরিকার ভাড়াটে লোকেরা। হামাসের বিরুদ্ধে গাজা শুধু নয়, ফিলিস্তিনের সিংহভাগ মানুষ এখন ক্ষুব্ধ। কারণ হামাসের কারণে গাজা এখন এক ধ্বংসস্তূপের নাম। এমন কোনো পরিবার নেই, যারা তাদের স্বজন হারায়নি। এই ক্ষয়ক্ষতির জন্য দায়ী হামাসের কাণ্ডজ্ঞানহীন আচরণ।

দুই॥

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ভোরে অর্থাৎ আজ থেকে দুই বছর আগে হামাসের যোদ্ধারা গাজা থেকে ইসরায়েলে প্রবেশ করে। দিনটি ছিল শনিবার। ইহুদিদের ছুটি বা বিশ্রামের দিন। বলা হয়ে থাকে গাজা আক্রমণের অজুহাত সৃষ্টি করতেই হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলে হামলা চালায়। তারা বেসামরিক লোকজনকে নির্বিচারে হত্যা করে। আচমকা হামলায় ৩৪৯ জন ইসরায়েলি সৈন্য ও নিরাপত্তারক্ষী নিহত হন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিহত বেসরকারি নাগরিকের সংখ্যা ৮৫৯। ইসরায়েলের কিবুতজিম শহরের সামরিক ঘাঁটি ও একটি সংগীত কনসার্ট ছিল হামাসের টার্গেট। ১ হাজার ২০০ লোককে হত্যার পর হামাস যোদ্ধারা ২৫০ ইসরায়েলিকে জিম্মি করে নিয়ে যায় গাজায়। যার মধ্যে কয়েকজন শিশুও ছিল। হামাস এমন একসময় ইসরায়েলে হামলা চালায় যখন দুই পক্ষের মধ্যে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো উত্তেজনা ছিল না। ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীর নিয়ন্ত্রণকারী ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ বা ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থা পিএলও মনে করে হামাস হামলা চালিয়ে প্রকারান্তরে ইসরায়েলকে গাজা উপত্যকায় আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

আরবি হারাকাত আল মকাওয়ালা আল ইসলামিয়ার অর্থ ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন। সংক্ষেপে হামাস। ফিলিস্তিনের মুক্তি এবং ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৮৭ সালে প্রখ্যাত ইসলামি পণ্ডিত আহমেদ ইয়াসিন এ দলটির প্রতিষ্ঠাতা। অভিযোগ রয়েছে, হামাস প্রতিষ্ঠায় ইসরায়েলের পরোক্ষ মদত রয়েছে।

হামাসের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইয়াসিন শীর্ষস্থানীয় ইসলামি পণ্ডিতই শুধু নন, একজন নিবেদিতপ্রাণ ফিলিস্তিনি নেতা হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। ফিলিস্তিনের মুক্তি ও ইসলামি হুকুমত প্রতিষ্ঠায় হামাসের অঙ্গীকারের মধ্যেও কোনো খুঁত নেই। কিন্তু হামাসের আবির্ভাব ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামকে শক্তিশালী করার বদলে বরং দুর্বল করেছে। ফিলিস্তিনিদের মধ্যে বিভাজন ঘটিয়ে তারা প্রকারান্তরে ৩৮ বছর ধরে ইসরায়েলের স্বার্থ রক্ষা করে চলছে।

হামাসের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে তাদের এ দেশীয় দোসররা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠতে পারেন। কিন্তু ২০০৯ সালের ২৪ জানুয়ারি অ্যান্ড্রু হিগিন্স যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ল্ড স্ট্রিট জার্নালে ইসরায়েল যে হামাস সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে সে তথ্যটি ফাঁস করেছেন। তিউনিসিয়ান বংশোদ্ভূত ইহুদি আভনার কোহেনকে উদ্ধৃত করে বলেছেন, ইসরায়েল হামাসের আত্মপ্রকাশে সাহায্য করেছে। কোহেন ইসরায়েল সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে গাজায় কর্মরত ছিলেন। তাঁর মতে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত এবং তাঁর নেতৃত্বাধীন প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন পিএলওকে ঠেকানোর জন্য হামাস সৃষ্টিতে উৎসাহ দেওয়া হয়।

২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর টাইমস অব ইসরায়েলে প্রকাশিত এক নিবন্ধে তাল স্লাইডার দাবি করেন, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ঠেকানোর জন্য নেতানিয়াহু বছরের পর বছর ধরে ফিলিস্তিনের নেতা মাহমুদ আব্বাসের বিরুদ্ধে হামাসকে ব্যবহার করেছেন এবং তাদের নিজেদের অংশীদার ভেবেছেন। তিনি লিখেছেন নেতানিয়াহু হামাসকে সহযোগিতা করতে ইসরায়েলে গাজার শ্রমিকদের ওয়ার্ক পারমিট ২ হাজার  থেকে ২০ হাজারে উন্নীত করেন।

৯ অক্টোবর ২০২৩ হারেৎজ-এর এক নিবন্ধে উল্লেখ করা হয় নেতানিয়াহু হামাসকে নিজেদের অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করে গোপনে অর্থায়ন করতেন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকে অসম্ভব করে তোলার জন্য। ২০১৯ সালের মার্চে ইসরায়েলের লিকুদ পার্টির সভায় তিনি বলেছিলেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে বাধাগ্রস্ত করতে হলে হামাসকে শক্তিশালী করতে হবে। তাদের জন্য অর্থায়ন করাও জরুরি। গাজার ফিলিস্তিনিদের পশ্চিমতীরের ফিলিস্তিনিদের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখাকে তিনি নিজেদের কৌশল হিসেবে অভিহিত করেন।

১০ ডিসেম্বর ২০২৩ নিউইয়র্ক টাইমসের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, কাতারি কর্মকর্তারা এক দশক ধরে গাজায় প্রতি মাসে মিলিয়ন ডলার নগদ বিতরণ করছে সেখানকার হামাস সরকারকে সহায়তা করার জন্য। ইসরায়েলি সাংবাদিক ড্যান মার্গালিটের দেওয়া তথ্য,  নেতানিয়াহু এক সাক্ষাৎকারে তাঁকে বলেছেন, হামাসসহ শক্তিশালী দুটি প্রতিপক্ষ থাকলে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রসংক্রান্ত চাপ হ্রাস পাবে।

ফিলিস্তিনের মুক্তি আন্দোলনে ভাঙন সৃষ্টির জন্য হামাস সৃষ্টি করা হলেও সরাসরি ইসরায়েল তাদের অর্থায়ন করেনি। প্রকাশ্যে আমেরিকা ও গোপনে ইসরায়েলের বন্ধু হিসেবে বিবেচিত রাজতন্ত্রী আরব দেশগুলো এ অর্থায়ন করেছে বলে মনে করা হয়।

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে ২০ দফা প্রস্তাব দিয়েছেন, তাতে ইসরায়েলের পাশাপাশি স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার কোনো কথা নেই। তবে হামাস অস্ত্র সমর্পণ করলে গাজা এলাকার দায়িত্ব ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ওপর ন্যস্ত করা হবে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনিরা পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন জাতি। তারা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের ভূমিপুত্র। ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন নামে দুটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয় জাতিসংঘ। জাতিসংঘের প্রস্তাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী ফিলিস্তিনিদের জন্য কম ভূখণ্ড বরাদ্দ দেওয়া হয়। স্বভাবতই ফিলিস্তিনিদের কাছে সে প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য ছিল না। একইভাবে আরব দেশগুলোর কাছেও ছিল তা অগ্রহণযোগ্য। কিন্তু জাতিসংঘের প্রস্তাবকে শিখণ্ডী হিসেবে ব্যবহার করে ইউরোপ থেকে আসা ইহুদিরা তাদের জন্য বরাদ্দ করা ভূখণ্ডের স্বাধীনতা ঘোষণা করে। এভাবে ইহুদিদের জন্য ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলেও ফিলিস্তিনিদের জন্য কোনো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ উদ্যোগ নেয়নি।

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চাইলে ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে তারা নিজেদের স্বার্থেই ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথ বেছে নেবে বলে বিশ্বাস করা যায়। ফিলিস্তিনিরা জেরুজালেমকে দুই রাষ্ট্রের অভিন্ন রাজধানী হিসেবেও মেনে নিতেও রাজি।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ফিলিস্তিনি নিধন নীতি তাদের মরুব্বিদের উৎকণ্ঠার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বেশি ইহুদির বাস যুক্তরাষ্ট্রে। ‘ইহুদি রাষ্ট্র’ হিসেবে পরিচয় দেওয়া ইসরায়েলের তুলনায় বেশি ইহুদির বসবাস সেখানে। সেই মার্কিন মুল্লুকের বেশির ভাগ ইহুদি বিশ্বাস করেন, ইসরায়েল গাজায় ‘যুদ্ধাপরাধ’ করেছে এবং ‘গণহত্যা’ চালিয়েছে।

জরিপে অংশ নেওয়া মার্কিন ইহুদিদের ৬১ শতাংশ বলেছে, তারা মনে করে, গাজায় ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে। এর মধ্যে প্রতি ১০ জনের ৪ জন বিশ্বাস করেন যে ইসরায়েল গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে।

জরিপের বরাত দিয়ে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দ্য জেরুজালেম পোস্ট বলেছে, মার্কিন ইহুদিদের ৬৮ শতাংশ ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। প্রায় ৪৮ শতাংশ মার্কিন ইহুদির মতে, নেতানিয়াহুর নেতৃত্ব ‘নিম্নমানের’। পাঁচ বছর আগে পিউ গবেষণায় এই সংখ্যা ছিল ২৮ শতাংশ। অর্থাৎ গত পাঁচ বছরে মার্কিন ইহুদিদের মধ্যে নেতানিয়াহুবিরোধী মনোভাব ২০ শতাংশ বেড়েছে।

যে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থন নিয়ে ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যে তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে, সেই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ইহুদিদের এমন মনোভাব ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন প্রশাসনের ‘একচোখা’ নীতিতে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা যায়।

তিন॥

গাজায় মানবিক সহায়তার জন্য ফ্লোটিলা বহরে যাঁরা গেছেন তাঁদের মধ্যে সর্বাধিক আলোচিত সুইডেনের গ্রেটা থুনবার্গ। স্কুলে পড়া অবস্থাতেই গ্রেটা প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষার আন্দোলন করে বিশ্বজুড়ে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ইসরায়েলি বাহিনী ফ্লোটিলা নৌবহর আটক করে ১৩৭ জনকে তুরস্কে পাঠালেও গ্রেটা থুনবার্গকে গ্রেপ্তারের পর ইসরায়েলি কারাগারে পাঠানো হয় এবং তাঁর সঙ্গে অপমানজনক ও অমানবিক আচরণ করা হয়।

তুর্কি সাংবাদিক এরসিন চেলিক বলেছেন, তিনি নিজে থুনবার্গের ওপর ‘নির্যাতনের দৃশ্য’ প্রত্যক্ষ করেছেন। তাঁর ভাষায় : ‘তারা এই ছোট মানুষটির চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। আমাদের সামনে তাঁকে পেটায়, এবং ইসরায়েলি পতাকায় চুমু দিতে বাধ্য করে। তাঁর সঙ্গে এটা করার উদ্দেশ্য হচ্ছে এর মাধ্যমে অন্যদের সতর্ক ও কঠিন বার্তা দেওয়া। তাঁর সঙ্গে যা করা হয়েছে অন্যদের জন্য এর চেয়েও অকল্পনীয় কিছু অপেক্ষা করছে।’ গ্রেটাকে পর্যাপ্ত খাবার-পানিও দেওয়া হয়নি। পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় হাত বেঁধে তাঁকে হাঁটু গেড়ে থাকতে বাধ্য করা হয়। সুইডেনের পরিবেশ আন্দোলন ও রাজনীতিক কর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ১৫৬ জন অভিযাত্রীকে গ্রিসে ফেরত পাঠাচ্ছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের টেলিভিশন সংবাদমাধ্যম আই ২৪ নিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ফ্লোটিলা অভিযানে গ্রিসের যত নাগরিক ছিলেন, তাঁদের এবং গ্রেটাসহ ১৬৫ জন অভিযাত্রীকে একটি বিশেষ বিমানে গ্রিসে পাঠানো হচ্ছে।

আটক অবস্থায় ইসরায়েলে সুইডেনের দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়েছিল গ্রেটাকে। কর্মকর্তাদের তিনি জানিয়েছেন যে তাঁকে ছারপোকায় ভরা একটি কারাকক্ষে রাখা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় খাবার ও পানি দেওয়া হচ্ছে না।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
বাণিজ্যে স্থবিরতা
বাণিজ্যে স্থবিরতা
ডেঙ্গুর থাবা
ডেঙ্গুর থাবা
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!
ব্যবহারের রকমসকম
ব্যবহারের রকমসকম
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
বেগমপাড়া
বেগমপাড়া
সর্বশেষ খবর
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা
মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’
‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের
বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি
দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’
‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল
এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

গণভোটই সমস্যার সমাধান
গণভোটই সমস্যার সমাধান

নগর জীবন

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি

নগর জীবন

কৃষিজমি শুধু উৎপাদনের ক্ষেত্র নয়
কৃষিজমি শুধু উৎপাদনের ক্ষেত্র নয়

নগর জীবন

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট
২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট

নগর জীবন

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

চীনা অস্ত্রের প্রশংসায় পাকিস্তান
চীনা অস্ত্রের প্রশংসায় পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭

পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন এক মাসের জন্য স্থগিত
স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন এক মাসের জন্য স্থগিত

নগর জীবন

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়