শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

এক॥

দুনিয়াজুড়ে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিচিতি একজন রগচটা মানুষ হিসেবে। এ স্বভাবের জন্য অনেকে তাঁকে নিষ্ঠুর জার্মান শাসক হিটলারের সঙ্গে তুলনা করেন। কারও কারও মতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আপাদমস্তক একজন জুয়াড়ি। ক্যাসিনো ব্যবসায়ী ট্রাম্পের কাছে রাজনীতি জুয়ার দানের মতো। ব্যবসায়ী ট্রাম্প মুখে হুমকিধমকি যা-ই করুন বাস্তবে তিনি যুদ্ধবাজ হিসেবে আবির্ভূত হতে চান না। তাঁর লোভ নোবেল শান্তি পুরস্কারের দিকে। শান্তিতে ট্রাম্পের নোবেল পুরস্কার পাওয়া উচিত লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে এমন কথা তিনি বারবার বলেছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি এ পর্যন্ত সাতটি যুদ্ধ থেমেছে তাঁর প্রচেষ্টায়। এর একটি হলো ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধ বন্ধের হিরো হিসেবেও তিনি নিজেকে দাবি করেন। থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া, আর্মেনিয়া-আজারবাইজান কসোভো-সার্বিয়া, মিসর-ইথিওপিয়া, কঙ্গো-রুয়ান্ডা যুদ্ধ তাঁর কারণে বন্ধ হয়েছে এমন দাবি ডোনাল্ড ট্রাম্পের। এজন্য একটি নয় শান্তিতে সাতটি নোবেল পুরস্কার তাঁর পাওয়া উচিত এমন তত্ত্ব তিনি তুলে ধরেছেন এক ভোজসভায়। যুক্তরাষ্ট্রের এযাবৎকালের সবচেয়ে বাচাল প্রেসিডেন্ট বলে পরিচিত ট্রাম্পের দাবি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করাও তাঁর পক্ষেই সম্ভব। কারণ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভালো। একই সঙ্গে রুশ প্রেসিডেন্টের আচরণে তিনি যে হতাশ সে কথাও তুলে ধরেছেন।

গত ২০ সেপ্টেম্বর শান্তির স্বঘোষিত মহাপুরুষ ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা যুদ্ধ বন্ধে কুড়ি দফা প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন। গাজা যুদ্ধের দুই বছর পূর্তির এক পক্ষকাল আগে ট্রাম্পের দেওয়া ওই প্রস্তাবে ইসরায়েল সায় দিয়েছে। হামাস চুক্তির গুরুত্বপূর্ণ অংশ যুদ্ধবিরতি এবং বন্দিবিনিময় সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে পুরো ২০ দফা পর্যালোচনায় তারা কিছুটা সময় চেয়েছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, বাস্তবতার নিরিখে ট্রাম্পের শান্তি চুক্তি মেনে নেওয়া ছাড়া হামাসের গত্যন্তর নেই। কারণ গত দুই বছরে ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় হামাস প্রায় নিঃশেষ। গাজায় নিতান্ত নির্বোধ ছাড়া কেউই হামাসের ওপর এখন আস্থা রাখে না। তাদের কোনো মিত্রও নেই। লেবাননের হিজবুল্লাহর অস্তিত্ব প্রায় বিলীন ইসরায়েলি হামলায়। হামাসের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ইরানও ইসরায়েল ও মার্কিন হামলায় তাদের দাঁত ও নখর হারিয়েছে। সিরিয়া ছিল হামাসের অন্যতম ভরসা। সেখানে এখন ইসলামি হুকুমত প্রতিষ্ঠা করেছে ইসরায়েল ও আমেরিকার ভাড়াটে লোকেরা। হামাসের বিরুদ্ধে গাজা শুধু নয়, ফিলিস্তিনের সিংহভাগ মানুষ এখন ক্ষুব্ধ। কারণ হামাসের কারণে গাজা এখন এক ধ্বংসস্তূপের নাম। এমন কোনো পরিবার নেই, যারা তাদের স্বজন হারায়নি। এই ক্ষয়ক্ষতির জন্য দায়ী হামাসের কাণ্ডজ্ঞানহীন আচরণ।

দুই॥

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ভোরে অর্থাৎ আজ থেকে দুই বছর আগে হামাসের যোদ্ধারা গাজা থেকে ইসরায়েলে প্রবেশ করে। দিনটি ছিল শনিবার। ইহুদিদের ছুটি বা বিশ্রামের দিন। বলা হয়ে থাকে গাজা আক্রমণের অজুহাত সৃষ্টি করতেই হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলে হামলা চালায়। তারা বেসামরিক লোকজনকে নির্বিচারে হত্যা করে। আচমকা হামলায় ৩৪৯ জন ইসরায়েলি সৈন্য ও নিরাপত্তারক্ষী নিহত হন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিহত বেসরকারি নাগরিকের সংখ্যা ৮৫৯। ইসরায়েলের কিবুতজিম শহরের সামরিক ঘাঁটি ও একটি সংগীত কনসার্ট ছিল হামাসের টার্গেট। ১ হাজার ২০০ লোককে হত্যার পর হামাস যোদ্ধারা ২৫০ ইসরায়েলিকে জিম্মি করে নিয়ে যায় গাজায়। যার মধ্যে কয়েকজন শিশুও ছিল। হামাস এমন একসময় ইসরায়েলে হামলা চালায় যখন দুই পক্ষের মধ্যে দৃষ্টিগ্রাহ্য কোনো উত্তেজনা ছিল না। ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীর নিয়ন্ত্রণকারী ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ বা ফিলিস্তিনি মুক্তি সংস্থা পিএলও মনে করে হামাস হামলা চালিয়ে প্রকারান্তরে ইসরায়েলকে গাজা উপত্যকায় আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

আরবি হারাকাত আল মকাওয়ালা আল ইসলামিয়ার অর্থ ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন। সংক্ষেপে হামাস। ফিলিস্তিনের মুক্তি এবং ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৮৭ সালে প্রখ্যাত ইসলামি পণ্ডিত আহমেদ ইয়াসিন এ দলটির প্রতিষ্ঠাতা। অভিযোগ রয়েছে, হামাস প্রতিষ্ঠায় ইসরায়েলের পরোক্ষ মদত রয়েছে।

হামাসের প্রতিষ্ঠাতা আহমেদ ইয়াসিন শীর্ষস্থানীয় ইসলামি পণ্ডিতই শুধু নন, একজন নিবেদিতপ্রাণ ফিলিস্তিনি নেতা হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। ফিলিস্তিনের মুক্তি ও ইসলামি হুকুমত প্রতিষ্ঠায় হামাসের অঙ্গীকারের মধ্যেও কোনো খুঁত নেই। কিন্তু হামাসের আবির্ভাব ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামকে শক্তিশালী করার বদলে বরং দুর্বল করেছে। ফিলিস্তিনিদের মধ্যে বিভাজন ঘটিয়ে তারা প্রকারান্তরে ৩৮ বছর ধরে ইসরায়েলের স্বার্থ রক্ষা করে চলছে।

হামাসের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে তাদের এ দেশীয় দোসররা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠতে পারেন। কিন্তু ২০০৯ সালের ২৪ জানুয়ারি অ্যান্ড্রু হিগিন্স যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার্ল্ড স্ট্রিট জার্নালে ইসরায়েল যে হামাস সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে সে তথ্যটি ফাঁস করেছেন। তিউনিসিয়ান বংশোদ্ভূত ইহুদি আভনার কোহেনকে উদ্ধৃত করে বলেছেন, ইসরায়েল হামাসের আত্মপ্রকাশে সাহায্য করেছে। কোহেন ইসরায়েল সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে গাজায় কর্মরত ছিলেন। তাঁর মতে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত এবং তাঁর নেতৃত্বাধীন প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন পিএলওকে ঠেকানোর জন্য হামাস সৃষ্টিতে উৎসাহ দেওয়া হয়।

২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর টাইমস অব ইসরায়েলে প্রকাশিত এক নিবন্ধে তাল স্লাইডার দাবি করেন, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ঠেকানোর জন্য নেতানিয়াহু বছরের পর বছর ধরে ফিলিস্তিনের নেতা মাহমুদ আব্বাসের বিরুদ্ধে হামাসকে ব্যবহার করেছেন এবং তাদের নিজেদের অংশীদার ভেবেছেন। তিনি লিখেছেন নেতানিয়াহু হামাসকে সহযোগিতা করতে ইসরায়েলে গাজার শ্রমিকদের ওয়ার্ক পারমিট ২ হাজার  থেকে ২০ হাজারে উন্নীত করেন।

৯ অক্টোবর ২০২৩ হারেৎজ-এর এক নিবন্ধে উল্লেখ করা হয় নেতানিয়াহু হামাসকে নিজেদের অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করে গোপনে অর্থায়ন করতেন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকে অসম্ভব করে তোলার জন্য। ২০১৯ সালের মার্চে ইসরায়েলের লিকুদ পার্টির সভায় তিনি বলেছিলেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে বাধাগ্রস্ত করতে হলে হামাসকে শক্তিশালী করতে হবে। তাদের জন্য অর্থায়ন করাও জরুরি। গাজার ফিলিস্তিনিদের পশ্চিমতীরের ফিলিস্তিনিদের থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখাকে তিনি নিজেদের কৌশল হিসেবে অভিহিত করেন।

১০ ডিসেম্বর ২০২৩ নিউইয়র্ক টাইমসের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, কাতারি কর্মকর্তারা এক দশক ধরে গাজায় প্রতি মাসে মিলিয়ন ডলার নগদ বিতরণ করছে সেখানকার হামাস সরকারকে সহায়তা করার জন্য। ইসরায়েলি সাংবাদিক ড্যান মার্গালিটের দেওয়া তথ্য,  নেতানিয়াহু এক সাক্ষাৎকারে তাঁকে বলেছেন, হামাসসহ শক্তিশালী দুটি প্রতিপক্ষ থাকলে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রসংক্রান্ত চাপ হ্রাস পাবে।

ফিলিস্তিনের মুক্তি আন্দোলনে ভাঙন সৃষ্টির জন্য হামাস সৃষ্টি করা হলেও সরাসরি ইসরায়েল তাদের অর্থায়ন করেনি। প্রকাশ্যে আমেরিকা ও গোপনে ইসরায়েলের বন্ধু হিসেবে বিবেচিত রাজতন্ত্রী আরব দেশগুলো এ অর্থায়ন করেছে বলে মনে করা হয়।

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে ২০ দফা প্রস্তাব দিয়েছেন, তাতে ইসরায়েলের পাশাপাশি স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠার কোনো কথা নেই। তবে হামাস অস্ত্র সমর্পণ করলে গাজা এলাকার দায়িত্ব ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ওপর ন্যস্ত করা হবে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। ফিলিস্তিনিরা পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন জাতি। তারা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের ভূমিপুত্র। ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন নামে দুটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয় জাতিসংঘ। জাতিসংঘের প্রস্তাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী ফিলিস্তিনিদের জন্য কম ভূখণ্ড বরাদ্দ দেওয়া হয়। স্বভাবতই ফিলিস্তিনিদের কাছে সে প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য ছিল না। একইভাবে আরব দেশগুলোর কাছেও ছিল তা অগ্রহণযোগ্য। কিন্তু জাতিসংঘের প্রস্তাবকে শিখণ্ডী হিসেবে ব্যবহার করে ইউরোপ থেকে আসা ইহুদিরা তাদের জন্য বরাদ্দ করা ভূখণ্ডের স্বাধীনতা ঘোষণা করে। এভাবে ইহুদিদের জন্য ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলেও ফিলিস্তিনিদের জন্য কোনো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ উদ্যোগ নেয়নি।

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চাইলে ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে তারা নিজেদের স্বার্থেই ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথ বেছে নেবে বলে বিশ্বাস করা যায়। ফিলিস্তিনিরা জেরুজালেমকে দুই রাষ্ট্রের অভিন্ন রাজধানী হিসেবেও মেনে নিতেও রাজি।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ফিলিস্তিনি নিধন নীতি তাদের মরুব্বিদের উৎকণ্ঠার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বেশি ইহুদির বাস যুক্তরাষ্ট্রে। ‘ইহুদি রাষ্ট্র’ হিসেবে পরিচয় দেওয়া ইসরায়েলের তুলনায় বেশি ইহুদির বসবাস সেখানে। সেই মার্কিন মুল্লুকের বেশির ভাগ ইহুদি বিশ্বাস করেন, ইসরায়েল গাজায় ‘যুদ্ধাপরাধ’ করেছে এবং ‘গণহত্যা’ চালিয়েছে।

জরিপে অংশ নেওয়া মার্কিন ইহুদিদের ৬১ শতাংশ বলেছে, তারা মনে করে, গাজায় ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে। এর মধ্যে প্রতি ১০ জনের ৪ জন বিশ্বাস করেন যে ইসরায়েল গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে।

জরিপের বরাত দিয়ে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দ্য জেরুজালেম পোস্ট বলেছে, মার্কিন ইহুদিদের ৬৮ শতাংশ ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। প্রায় ৪৮ শতাংশ মার্কিন ইহুদির মতে, নেতানিয়াহুর নেতৃত্ব ‘নিম্নমানের’। পাঁচ বছর আগে পিউ গবেষণায় এই সংখ্যা ছিল ২৮ শতাংশ। অর্থাৎ গত পাঁচ বছরে মার্কিন ইহুদিদের মধ্যে নেতানিয়াহুবিরোধী মনোভাব ২০ শতাংশ বেড়েছে।

যে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থন নিয়ে ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যে তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে, সেই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ইহুদিদের এমন মনোভাব ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন প্রশাসনের ‘একচোখা’ নীতিতে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা যায়।

তিন॥

গাজায় মানবিক সহায়তার জন্য ফ্লোটিলা বহরে যাঁরা গেছেন তাঁদের মধ্যে সর্বাধিক আলোচিত সুইডেনের গ্রেটা থুনবার্গ। স্কুলে পড়া অবস্থাতেই গ্রেটা প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষার আন্দোলন করে বিশ্বজুড়ে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ইসরায়েলি বাহিনী ফ্লোটিলা নৌবহর আটক করে ১৩৭ জনকে তুরস্কে পাঠালেও গ্রেটা থুনবার্গকে গ্রেপ্তারের পর ইসরায়েলি কারাগারে পাঠানো হয় এবং তাঁর সঙ্গে অপমানজনক ও অমানবিক আচরণ করা হয়।

তুর্কি সাংবাদিক এরসিন চেলিক বলেছেন, তিনি নিজে থুনবার্গের ওপর ‘নির্যাতনের দৃশ্য’ প্রত্যক্ষ করেছেন। তাঁর ভাষায় : ‘তারা এই ছোট মানুষটির চুল ধরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। আমাদের সামনে তাঁকে পেটায়, এবং ইসরায়েলি পতাকায় চুমু দিতে বাধ্য করে। তাঁর সঙ্গে এটা করার উদ্দেশ্য হচ্ছে এর মাধ্যমে অন্যদের সতর্ক ও কঠিন বার্তা দেওয়া। তাঁর সঙ্গে যা করা হয়েছে অন্যদের জন্য এর চেয়েও অকল্পনীয় কিছু অপেক্ষা করছে।’ গ্রেটাকে পর্যাপ্ত খাবার-পানিও দেওয়া হয়নি। পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় হাত বেঁধে তাঁকে হাঁটু গেড়ে থাকতে বাধ্য করা হয়। সুইডেনের পরিবেশ আন্দোলন ও রাজনীতিক কর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ১৫৬ জন অভিযাত্রীকে গ্রিসে ফেরত পাঠাচ্ছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের টেলিভিশন সংবাদমাধ্যম আই ২৪ নিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ফ্লোটিলা অভিযানে গ্রিসের যত নাগরিক ছিলেন, তাঁদের এবং গ্রেটাসহ ১৬৫ জন অভিযাত্রীকে একটি বিশেষ বিমানে গ্রিসে পাঠানো হচ্ছে।

আটক অবস্থায় ইসরায়েলে সুইডেনের দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেওয়া হয়েছিল গ্রেটাকে। কর্মকর্তাদের তিনি জানিয়েছেন যে তাঁকে ছারপোকায় ভরা একটি কারাকক্ষে রাখা হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় খাবার ও পানি দেওয়া হচ্ছে না।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

এই মাত্র | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ