শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি

একসময় ঢাকা ছিল সবুজের শহর। গাছপালা, বাগান আর খোলা জায়গা ছিল শহরের পরিচয়ের অংশ। খুব ছোট একটা শহর ছিল। প্রায়ই বলি খিলগাঁওয়ের কথা। আমার বেড়ে ওঠা, বড় হওয়া খিলগাঁওয়ে। সত্যিকার অর্থে তখন ঢাকার যে সিটি তা ছিল গুলিস্তান আর বিশেষ বিশেষ জায়গা- পীরজঙ্গি মাজার, ফকিরাপুল বাজার, এদিকে স্টেডিয়াম ওদিকটা ওল্ড টাউন। তখনকার গুলশান-বনানী আজকের মতো অভিজাত এলাকা ছিল না। ধানমন্ডি ছিল একমাত্র। আর ওয়ারী ছিল তখনকার আজকের গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকা। এগুলো পুরোটাই ছিল ঘন বনে আচ্ছাদিত। সেই সময়, যখন খিলগাঁওয়ে থাকতাম, খেয়াল করতাম যে গাছে গাছে বানর ঝুলছে। যখন শীতের সময় উঠোনে খেতে বসতাম, দেখা গেছে বানর এসে কাঁধে বসে গেছে। কখনো আমাদের খাবার নিয়ে যাচ্ছে। জাম্বুরা দিয়ে ফুটবল খেলে আনন্দ পেতাম এবং দৌড়ে গিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তাম চৌধুরীর পুকুরে। এভাবেই খিলগাঁওয়ে আস্তে আস্তে বড় হলাম। তারপর খিলগাঁও বড় হলো। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে খিলগাঁওয়ের বাসাগুলো একতলা-দোতলা থেকে বহুতল বিল্ডিংয়ে পরিণত হলো। সবগুলোতে তখন ভার্টিক্যাল এক্সপ্যানশন হলো। আজকাল ঢাকার ছেলেরা বলতে পারবে না, বেত ফল দেখতে কী রকম, ডেউয়া দেখতে কী রকম, গাব তো বোধ হয় চিনবেই না।

ভবিষ্যতে হয়তো আমরা এই ক্ষতিটি বুঝতে পারব। এখনই হয়তো কিছুটা বুঝতে শুরু করেছি। আজ আন্তর্জাতিক সূচকে রাজধানী ঢাকার বাসযোগ্যতায় অবস্থান প্রায় তলানিতে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট প্রকাশিত বৈশ্বিক বসবাসযোগ্য সূচকে ১৭৩টি শহরের মধ্যে ঢাকার স্থান হয়েছে ১৭১তম। তালিকার নিচে রয়েছে শুধু সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ও লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি।

মানদণ্ড ছিল স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, অবকাঠামো, পরিবেশ ও সংস্কৃতি। যেভাবেই হিসাব করা হোক না কেন, ঢাকার সংকট আজ চোখে পড়ার মতো। যানজট, দূষণ আর অপরিকল্পিত নগরায়ণের চাপে শহরটিকে বাসযোগ্য রাখা দিনদিন কঠিন হয়ে উঠছে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো অনেক আগেই নগরায়ণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ছাদকৃষিকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। যেমন জাপান ১৯৯৭ সালের কিয়োটো প্রটোকলের পর থেকে নতুন ভবন নির্মাণে ছাদের বাগান বাধ্যতামূলক করেছে। আইন করে ছাদের সবুজ বাগান তারা অপরিহার্য করেছে শহরকে টিকিয়ে রাখতে, অক্সিজেনের ভান্ডার গড়ে তুলতে।

চাইলে আমাদের নগরকেও সবুজে ভরিয়ে তুলতে পারি। বাংলাদেশে ছাদকৃষির বিকাশ হয়েছে, হচ্ছে। আশির দশকে যখন বাংলাদেশ টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করতাম, তখনই ছাদে কাজি পেয়ারা চাষের প্রচারণা চালিয়েছিলাম। ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল সেটা। মানুষ ভেবেই পায়নি ছাদে পেয়ারা ফলানো সম্ভব! সেখান থেকেই ছাদকৃষি নিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু। পরে চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানে টানা চার শতাধিক পর্ব করেছি ছাদকৃষিকে কেন্দ্র করে। লক্ষ্য ছিল শহরের মানুষকে ছাদকৃষির প্রতি আগ্রহী করা, যেন তারা ছাদের সামান্য জায়গাটুকুকে কাজে লাগায়। আজ অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, গৃহিণী সবাই ছাদে চাষ করছেন শিম, লাউ, ঝিঙে, বাঁধাকপি, ফুলকপি, গাজরসহ নানা ধরনের সবজি। কেউ কেউ আবার আম, পেয়ারা, ডালিম, মাল্টা, জাম্বুরার মতো ফলও ফলাচ্ছেন। এতে শুধু পারিবারিক চাহিদা মিটছে না, নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তাও আসছে। সবচেয়ে বড় কথা, মানুষ পাচ্ছে মানসিক প্রশান্তি। আমি মনে করি, ছাদকৃষি একধরনের জাতীয় দায়িত্ব। এটা শহরে খাদ্য নিরাপত্তাই আনছে না, সামাজিক সম্প্রীতিও গড়ে তোলে। অনেকেই বলেন, ছাদে উৎপাদিত ফল-ফসল আদান-প্রদানের মাধ্যমে পাশের বাসার সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে। শুধু পাশের বাসা নয়, শহরের আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গেও হৃদ্যতা বাড়ে।

ছাদকৃষি এখন শহরের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। মনে পড়ছে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় প্রত্যন্ত গ্রামে দেখেছি বিশাল ছাদকৃষি আয়োজন। অনলাইনে লাখ লাখ মানুষ ছাদকৃষি নিয়ে আলোচনা করছে, গ্রুপ তৈরি করেছে, যুক্ত আছে একে অন্যের সঙ্গে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-গবেষকরা নতুন নতুন গবেষণা করছেন। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মাহবুব ইসলামের নেতৃত্বে মডেল ছাদকৃষির নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। তারা দেখেছেন, ছাদে সবজি থাকলে ছাদপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি পর্যন্ত কমে যায়, আর নিচের ঘর গড়ে ২ ডিগ্রি শীতল থাকে। এতে বিদ্যুৎ খরচ কমে, ঘর থাকে ঠান্ডা, ছাদের স্থায়িত্বও বেড়ে যায়।

অনেকে ভেবে নেন ছাদকৃষি নাকি ছাদের ক্ষতি করে। কিন্তু গবেষণা বলছে উল্টোটা। গ্রীষ্মকালে যখন ছাদ ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উত্তপ্ত হয়, তখনই মূল ক্ষতি হয়। ছাদকৃষি থাকলে সেই ক্ষতি কমে যায়। গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করে অক্সিজেন ছাড়ে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, বিদ্যুতের খরচ বাঁচায়, আর স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে পরিবহন খরচও কমিয়ে আনে। জৈব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আর বৃষ্টির পানি সংরক্ষণেও ছাদকৃষি কার্যকর। এক কথায়, শহরের টেকসই পরিবেশ গড়ার অন্যতম উপায় এটা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শেখ আহমাদ আল নাহিদ অ্যাকুয়াপনিক্স ছাদকৃষি নিয়ে গবেষণা করেছেন, বুয়েটের শিক্ষার্থীরাও তাদের নকশায় কৃষিকে অন্তর্ভুক্ত করার চিন্তা করছেন। কৃষি শুধু মাঠেই নয়, এখন নগরের ছাদেও গবেষণা ও উদ্ভাবনের বিষয় হয়ে উঠেছে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা FAO দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামলাতে হলে ক্লাইমেট স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচার বা জলবায়ু সহনশীল কৃষিকে এগিয়ে নিতে হবে। ছাদকৃষি সেই প্রয়াসেরই অংশ। আজ মানুষ এ বিষয়টি বুঝেছে। অথচ যখন প্রথম এ নিয়ে প্রচারণা শুরু করেছিলাম, তখন অনেকেই নিরুৎসাহিত করেছিল। আজ সেই মানুষরাই ছাদকৃষিকে স্বাগত জানাচ্ছে। এটাই সবচেয়ে বড় সাফল্য।

চেয়েছি প্রতিটি নগরবাসী নিজের ছাদে ক্ষুদ্র কৃষক হয়ে উঠুক। এখন বিভিন্ন সংগঠন ছাদকৃষি নিয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, উদ্যোক্তা তৈরি করছে। কিশোর থেকে বৃদ্ধ- সব বয়সি মানুষ আজ ছাদকৃষি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে।

দেখা যাচ্ছে ধীরে ধীরে ঢাকার ধূসর ছাদগুলো সবুজে রূপ নিচ্ছে। এতে বাড়ছে অক্সিজেন, কমছে তাপমাত্রা, শীতল হচ্ছে নগর। একই সঙ্গে মানুষের খাদ্য চাহিদার বড় একটা অংশ পূরণ হচ্ছে ছাদের ফল-সবজি থেকে। এর মাধ্যমে আমরা খাদ্য নিরাপত্তার দিকে এগোচ্ছি, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবও কমাচ্ছি। ঢাকা আজ যেসব সমস্যায় জর্জরিত, তার সমাধান একদিনে হবে না। কিন্তু ছাদকৃষি আমাদের দেখিয়েছে ছোট উদ্যোগও বড় পরিবর্তনের সূচনা করতে পারে। যদি প্রতিটি নাগরিক তার ছাদে কিছু গাছ লাগায়, তবে লাখ লাখ ছাদের সবুজ একত্র হয়ে গড়ে তুলবে বাসযোগ্য ঢাকা।

ছাদকৃষি নিছক শখ নয়, এটি এক সামাজিক আন্দোলন। ঢাকার ধূসর ছাদে সবুজ ফেরানোর এক নিরন্তর সংগ্রাম। প্রতি বছর চাষযোগ্য জমি কমছে, নগর ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ ভূমি। এমন বাস্তবতায় ছাদকৃষি আর বিলাসিতা নয়, বরং সময়ের অপরিহার্য দাবি। প্রতিটি নাগরিক যদি নিজ নিজ ছাদে সামান্য সবুজ গড়ে তোলে, তবে সেই ছোট ছোট প্রচেষ্টাই মিলিত হয়ে গড়ে তুলতে পারে একটি শ্বাসযোগ্য, টেকসই নগর। ছাদকৃষিই হতে পারে আগামী দিনের ঢাকাকে আবারও সবুজে ফিরিয়ে আনার শক্তিশালী হাতিয়ার।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
সর্বশেষ খবর
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
সিলেটে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু
টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনে হচ্ছে ফাইনাল খেলে উঠলাম: সূর্যকুমার যাদব
মনে হচ্ছে ফাইনাল খেলে উঠলাম: সূর্যকুমার যাদব

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা
মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
সিলেটে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে সকাল সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে
খাগড়াছড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে সকাল সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পেত্রোর ভিসা বাতিলের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পেত্রোর ভিসা বাতিলের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলোম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
কলোম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চাই
বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চাই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কটাক্ষের মুখে দীপিকা
কটাক্ষের মুখে দীপিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের হজে যাওয়া নিয়ে নতুন বার্তা
বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের হজে যাওয়া নিয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন