শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাজার সুখে প্রজার সুখ

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজার সুখে প্রজার সুখ

এশিয়া মহাদেশভুক্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ নিজেদের প্রজা ভাবে; সরকারপ্রধান, রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রী-এমপিদের মোটাদাগে রাজা, উজির গণ্য করে। পৃথিবীর মধ্যে আনুপাতিক হারে আয়তনে ক্ষুদ্র বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রেমপ্রীতি, সহানুভূতি, সংবেদনশীলতা উন্নত দেশের সাধারণ জনগোষ্ঠী অপেক্ষা অনেক বেশি ও ইতিবাচক। বিশেষ করে গ্রামীণ জনগণ সাদামানুষ হিসেবে সরলীকরণ, আবদার-অভিযোগ করে, স্বল্পতে তুষ্ট হয়, সরল-ষড়যন্ত্রমুক্ত কথা বলে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় বিভিন্ন জরিপে দেখানো হচ্ছে, তারা ভোট দিতে অনাগ্রহী; জরিপ অসত্য নয়। বাস্তবতা হচ্ছে সাদা-সরল মানুষগুলোর চাহিদা মোটা ভাত, মোটা কাপড়, যা বর্তমানে বাংলাদেশের এনজিওগুলোর সুবাদে পাচ্ছে। প্রত্যন্ত গ্রামে তাদের হাতে টাকাপয়সা যাচ্ছে, মানি সার্কুলেশন হচ্ছে। তারা জুতা স্যান্ডেল, মামুলি পোশাকপরিচ্ছদ পরছে, আংরা-ছাই-চুলার মাটির পরিবর্তে টুথপেস্ট ব্যবহার করছে। ফলে মাঝারি, বড় শিল্প গড়ে উঠছে, সচেতন হচ্ছে। আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে তাদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হচ্ছে। তাই তো তারা চায়ের স্টলে, টেম্পু স্ট্যান্ডে সজোরেই বলছে, ‘রাজার সুখে প্রজার সুখ, রাজার দুঃখে প্রজার দুঃখ।’ তাই রাজাকে তারা সুখী দেখতে চায়। বিগত সরকারের দেড় দশক বিরোধী দলকে বোতলবন্দি করে সরকার দেশ শাসন করায় আজ তারা ফ্যাসিস্ট উপাধি পেয়েছে। বর্তমানেও দেশ দিশাহারা। অনেক জনসমর্থিত রাজনৈতিক দল যদি আবার বোতলবন্দি হয়, স্পার্কলিং ওয়াটারের মতো কোন্ সময় যে আবার বোতলের কর্ক ফেটে যাবে। সেই বিস্ফোরিত তরল ছড়িয়ে পড়বে, মানুষ অশান্তিতে নিমজ্জিত হবে, দেশ আবারও খাদের কিনারে গিয়ে দাঁড়াবে ইত্যাদি নিরপেক্ষ নির্মোহ, লাগসই জুতসই রাজনৈতিক আওয়াজ রাজাদের কানে পৌঁছানো দরকার। সোনার বাংলার সফলতা আনার জন্য ঐক্যের বিকল্প নাই। দেশের রাজনীতিবিদ, উন্নয়ন অ্যাকটিভিস্ট, আমলা, সুশীল, শিল্পপতি, ধনাঢ্য ব্যক্তি তাদের চিকিৎসা-শিক্ষা বাংলাদেশের বাইরে না করার বিধান বহাল করলে, নিজেদের ছেলেমেয়ে এবং রোগীদের দেশের সেবা কেন্দ্রে দেখতে গিয়ে সাধারণ জনগণের অসাধারণ অভিমত শুনতে পারতেন। দেশের পদস্থ নাগরিকদের হাতকড়া লাগিয়ে হাজতে, বিচারালয়ে আনা-নেওয়ার চিত্র দেখে সাধারণ মানুষের চোখে পানি দেখেছি। কেউ কেউ বলেছেন, ‘আমরা-তো অত মানি লোক না। মানি লোকের অপমান মানতে পারছি না। মানির সম্মান না থাকলে আমরা সাধারণ নাগরিক তো গণনার মধ্যেই নাই।’

প্রিয় পাঠক, টিএমএসএস-এর জন্মকালীন সভ্য নূরজাহান বেগম সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। তাঁর শিরদাঁড়া বাঁকা হয়ে গেছে। তারপর বুধবারেও রোজা রাখতেন। টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ডাক্তার তাঁকে স্বাস্থ্যসচেতনভাবে চলতে বলেছেন। এক বুধবারে নাশতা খাওয়ার সময় তিনি বলছেন, ‘আমি রোজা রেখেছি’। জিজ্ঞাসা করায় বললেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া যেন জেলে না যায় সেজন্য রোজা রেখেছি।’ তারপর তিনি বললেন, ‘কোনো পরিবারের সক্ষম, উপার্জনশীল উত্তম পিতা-মাতা অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রী যখন দারুণ ঝগড়া করে, একে অপরের প্রতি আক্রমণাত্মক হয়, আহত করে তখন ওই পরিবারের সব ছেলেমেয়ে, পিতা-মাতা, শ্বশুর-শাশুড়ি, ওই দম্পতির সহোদর ভ্রাতা-ভগনির যে কষ্ট হয়, অশান্তি হয়, খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনার দ্বন্দ্বে দেশের মানুষের সে-তুল্য কষ্ট হয়।’ আমি জিজ্ঞাসা করলাম, দুজনই তো নারী, কে স্বামী, কে স্ত্রী? নূরজাহান বেগম বললেন, ‘যিনি সরকারে থাকেন তিনি স্বামী, আর বিরোধী দলের জন স্ত্রী।’ আমি বললাম, স্বামী-স্ত্রীর অধিকার সমান, আপনি তো স্ত্রীকে ক্ষমতাহীন করলেন? উত্তরে তিনি বললেন, ‘আমি তো আমার ভাবনার কথা বললাম, আপনার ভাবনা আপনি ভাবেন।’ তারপর আমি বললাম, বিরোধী দল তো খালেদা জিয়া নয়, বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। তিনি বললেন, ‘এটা তো পুথিতে আছে, জনতার কাছে না। জনতার জবানে বিএনপিই বিরোধী দল।’

বিগত ১৫ বছর বিএনপি, জামায়াতসহ সব বিরোধী দলকে বোতলবন্দি রেখে সরকার চালানোর ফলে ৩৬ জুলাই হলো, দেশের অনেক সম্ভাবনাময় ব্যক্তিদের জলাঞ্জলি হলো, বিদেশে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে সমালোচনার বাণী শুনতে হচ্ছে। ৩৬ জুলাইয়ে হাজার হাজার মানুষের আত্মত্যাগের আকাক্সক্ষা, এ দেশে যেন কখনোই কোনো শাসক ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে না পারে। তাই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী যুবসমাজের আকাক্সক্ষা নিছক আবদার নয়, আবশ্যিক। এজন্য ঐকমত্য কমিশনের যে ১০টি ইস্যুতে বিএনপি নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, এই ১০টি কমে নিয়ে এনসিপি, জামায়াতসহ সব ইসলামী দলকে আস্থায় নেওয়ার আবেদন সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে আছে। তেমনি দেশের সংসদের উচ্চকক্ষতে পিআর পদ্ধতি বিএনপি মেনে নিলে নিম্নকক্ষ পূর্ব চলমান পদ্ধতি মেনে নেওয়ার জন্য এনসিপি, জামায়াতসহ সব ইসলামি দলের প্রতি আবেদন আছে। সর্বোপরি, জনগণের আবেদন রাজনৈতিক ঐক্য। দেশের রাজনীতি ভালো না থাকলে জনগণ ভালো থাকবে না। তাই জনগণ সচেতনভাবেই ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত, অনুপস্থিত, ‘হ্যাঁ ভোট’, ‘না ভোট’ দেবে। ক্ষমতাধর বিত্তবৈভবের মালিকদের অনেক কিছু সামাল দিতে হয়। যার মধ্যে বিনোদনবিহীন বিদ্বেষ, জীবনঝুঁকির বিদ্বেষ বহন করতে হয়, ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমাতে হয়।

সব ধর্ম ও সভ্যতামতে বয়জ্যেষ্ঠদের সম্মান দেওয়া, মান্য করার তাগিদ আছে। কারণ পৃথিবী, প্রকৃতি থেকে তারা কিছু সময়ের জ্যেষ্ঠতার কারণে অভিজ্ঞতা শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। তাদের টেকসই জ্ঞান বেশি হিসেবে গণ্য করা হয়। তাদের মর্যাদা না দেওয়া, বেয়াদবি করলে সৃষ্টিকর্তার রহমত থেকে বঞ্চিত হতে হয়। তাই এনসিপি কনিষ্ঠ পার্টি হিসেবে জ্যেষ্ঠ পার্টি এবং ব্যক্তিদের সম্মান দিয়ে চলবে, সাধারণ মানুষের এই প্রত্যাশা। আবারও বলছি, জাতীয় ঐক্য না থাকলে জাতীয় উন্নয়ন ব্যাহত হবে ও হচ্ছে। ফলে দেশের বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, উৎপাদন, আয় এ-জাতীয় সহায়ক বিষয়গুলো বৃদ্ধি পাচ্ছে না বরং হ্রাস হচ্ছে। ব্যয় ও ঋণের বোঝা অসহিষ্ণুতা, অন্যায় ও অশান্তির ফলে গণবিস্ফোরণ-বিপ্লব পরিস্থিতি দেশের মানুষকে ভোগাবে। দেশের সাধারণ জনগণের সহ্যের সীমা শেষ হবে না, জাতীয় মুরব্বিদের মসিবত হবে।

বর্তমানে দেশের সাধারণ মানুষ বিরোধ-বিদ্বেষ নামক বিপর্যয় থেকে অনেকটা মুক্ত, করোনাকালে যেমন তারা সংক্রমণমুক্ত ছিল। টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট বেসরকারি হাসপাতালে করোনার চিকিৎসায় সমগ্র দেশের মধ্যে সফল থাকার নিমিত্তে আমি আমাদের কৃষিভিত্তিক কায়িক (এলসিএস) শ্রমিকদের অবস্থা-অবস্থান ছাড়াও নিথর পৃথিবীর নিথর বাংলাদেশে আমার গাড়িতে করে ফেস মাস্কের কার্টন নিয়ে গ্রামে গিয়ে তাদের করোনার কথা জিজ্ঞাসা করলে কেউ কেউ বলতেন, ‘ওষুধ কোম্পানির ওষুধ বেচার জন্য এগুলো ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। আমাদের দি-হাটে (এলাকা) করোনা নাই। সর্দি-জ্বর আগেও ছিল এখনো আছে। বুকে-নাকে সরিষার তেল দিয়ে রোদে থেকে গোসল দিলেই সেরে যায়, করোনা-টরোনা দেখি না। যাদের টাকাপয়সা আছে তাদের এগুলো ব্যারাম। আমাদের পরিশ্রমী শরীরে ব্যারাম ধরার সুযোগ নাই।’ তাদের মনোবলে বলীয়ান হয়ে আসতাম ঠিক-ই, রাতে শোবার পর কলিংবেল, ফোনের ঝনঝনানি, গেটে শব্দ করে বাড়ি দেওয়ার কারণ অনুসন্ধানে শুনতাম, হাসপাতাল থেকে টাকাওয়ালাদের অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে, অন্যদের অবহেলা করা হচ্ছে! হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চিকিৎসককে জিজ্ঞেস করায় তারা বলছিলেন, অক্সিজেনের সিলিন্ডারবাহী ট্রাক রাস্তা নির্মাণজনিত খানাখন্দের মধ্যে পড়ে বিকল হওয়ায় সিলিন্ডারের কমতিতে ঝুঁকিপূর্ণ রোগীকেই অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে, ধনী-দরিদ্র গণ্যে নয়।

প্রিয় পাঠক, টিএমএসএস হেলথ সেক্টরের নির্বাহী উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেলের ট্রিটমেন্ট প্রটোকল পরিকল্পনা মোতাবেক সুরক্ষা কৌশলে টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে হাজার হাজার করোনা রোগীর চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে মৃত্যুর সারিতে কোনো গরিব রোগী ছিল না। কথিত ধনী রোগীর মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন, প্রফেসর ডা. মাসুদুর রহমান, মৃত্তিকাসম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, বগুড়ার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শাহ মো. গোলাম মওলা, আমার বড় ভাশুর মিরাজ উদ্দিন তালুকদারের স্ত্রী (জায়েদা বেগম), আমার গর্ভধারিণী মায়ের (জোবেদা বেওয়া) মৃত্যু ছাড়া সবাই আরোগ্য লাভ করেছে, করোনামুক্ত হয়েছে। অক্সিজেনের অভাবে হাসপাতালে হুলস্থুল বিভীষিকাময় অবস্থা অনুধাবন করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, এইচএসবিসি ব্যাংক, রোটারি ক্লাব অব ঢাকা, রমনা-এর সহায়তায় বিশাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। অক্সিজেনের স্বয়ংক্রিয় সরবরাহ লাইন সাধারণ হাসপাতাল, ক্যানসার হাসপাতাল সর্বত্র সবলভাবে সরবরাহ করে চিকিৎসাসেবার অত্যাধুনিক পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এ ছাড়াও সিলিন্ডারের অক্সিজেন নিকটবর্তী হাসপাতাল-ক্লিনিকে সরবরাহ করা হচ্ছে। অত্র হাসপাতাল চত্বরে দেশখ্যাত ল্যাব, বিশ্বখ্যাত বায়োমলিকুলার ল্যাব দ্বারা দুরারোগ্য রোগের উপসর্গ অনুভবের বহু আগেই ক্যানসারের সংক্রমণ আগাম শনাক্তকরণ ইত্যাদি সফিস্টিকেটেড আইএসও ১৫১৮৯:২০২২ সার্টিফায়েডযুক্ত সেবার সুযোগে দেশবিদেশের বিশেষায়িত জ্যেষ্ঠ প্রফেসর-ডাক্তারদের বিসিএল অ্যাভিয়েশন কোম্পানি স্থাপন করে দুইটি হেলিকপ্টারে আনা-নেওয়ার মাধ্যমে উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা হচ্ছে। বেসরকারি সংস্থা অর্থাৎ নন-গভর্নম্যান্ট অরগানাইজেশন (এনজিও) কর্তৃক গ্রামগঞ্জে সেবাকাজ তথা সফল বাস্তবায়নের কাজ করিয়ে নিলে গভর্নম্যান্ট অরগানাইজেশন (জিও) সজোরে রেগুলেশন/অভিভাবকত্ব করতে পারবে। দেশের অবস্থার উন্নয়ন হবে। জিও মানেই রাজা, গজা, আমির, আমলা। তাদের সুখেই প্রজা সুখী, তাদের দুঃখে প্রজা দুঃখী। তাই ‘রাজার সুখেই প্রজার সুখ’ প্রবাদটি বাস্তবায়নের জন্য প্রতিশোধপরায়ণতা বন্ধ করতে হবে, উদার, উন্মুক্ত হতে হবে। নচেৎ বারবার সংঘাত, বিপ্লব তেড়ে আসবে। সাধু সাবধান।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

ইমেইল :   [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা