শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার

শায়খ আহমাদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার

সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্য আল্লাহর এক মহা নেয়ামত। এটা যে কত বড় নেয়ামত, অসুস্থ হলেই কেবল আমরা উপলব্ধি করতে পারি। অথচ সুস্থ অবস্থায় আমরা সুস্থতার নেয়ামতের বিষয়ে উদাসীন থাকি। রসুল (সা.) বলেছেন, দুটি নেয়ামত এমন আছে- যার ব্যাপারে অধিকাংশ মানুষ উদাসীন। সুস্থতা ও অবসর (বোখারি)।

শারীরিক সুস্থতা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা ইসলামের নির্দেশনা। সুস্বাস্থ্য শুধু জাগতিক বিষয়ই নয়, এর সঙ্গে ইসলামের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। অল্প ইবাদতকারীর চেয়ে অধিক ইবাদতকারী যেমন আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয়, তেমনই দৈহিকভাবে দুর্বল ইমানদারের চেয়ে দৈহিকভাবে শক্তিশালী ইমানদার আল্লাহর কাছে প্রিয়। এ মর্মে রসুল (সা.) বলেছেন, শক্তিশালী মুমিন দুর্বল মুমিনের তুলনায় আল্লাহর কাছে উত্তম ও অধিক প্রিয় (মুসলিম)। অর্থাৎ কেউ যদি অসতর্কতাবশত নিজের স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির ভিতর ফেলে তবে তার থেকে আল্লাহর কাছে ওই মুমিন প্রিয়, যে সতর্কতা অবলম্বন করে সুস্থ থাকে।

আমাদের জীবন, শরীর এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আল্লাহর তরফ থেকে আমাদের কাছে আমানত। আমরা ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের জীবন ও স্বাস্থ্য ক্ষতির দিকে ঠেলে দিতে পারি না। এটা গুনাহের কাজ। মহান আল্লাহ বলেছেন, তোমরা তোমাদের হাত ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিও না (বাকারা)। হাদিসে এসেছে, রসুল (সা.) বলেছেন, তোমার ওপর তোমার শরীরের হক রয়েছে। অতএব প্রত্যেক হকদারকে তার হক দাও (বোখারি ও মুসলিম)।

এ হাদিস দ্বারা বোঝা গেল, অন্যান্য নানা হকের মতো শরীরেরও হক রয়েছে। আমরা যখন শরীরকে সুস্থ রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেব ও কার্যকর পথ অবলম্বন করব, তখনই আমার শরীরের হক আদায় করা হবে। আর আমরা যদি শরীরের ওপর জুলুম করি, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করে শরীর অসুস্থ করে ফেলি তবে আমরা শরীরের হক নষ্ট করলাম। এ কারণেই ইসলাম আত্মহত্যাকে নিষিদ্ধ করেছে এবং ভয়ংকর পাপ বলেছে। কেননা, আমার ওপর আমার প্রাণের হক রয়েছে। সেই প্রাণ আমি স্বেচ্ছায় নষ্ট করতে পারি না। সুস্থ থাকতে সবার আগে প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর ও নিরাপদ খাদ্য-পানীয়। এর সঙ্গে দরকার নিরাপদ ওষুধ। প্রতিটি রাষ্ট্রের দায়িত্ব তার নাগরিকদের জন্য নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ও ওষুধের ব্যবস্থা করা। এটা নাগরিকের মৌলিক অধিকার। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হলো- এখন পর্যন্ত সবার জন্য নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ও ওষুধ নিশ্চিত করা যায়নি। এর দায় আমরা এড়াতে পারি না। বরং দিন যত যাচ্ছে দূষিত পানি, খাবারের ভেজাল ও বিষক্রিয়া ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাইরের কোনো খাবার খেতে গেলে আমাদের খটকা লাগে। না জানি এটা খেয়ে অসুস্থ হয়ে যাই! আবার যে ওষুধ খেয়ে আমরা সুস্থ হব, কখনো কখনো সেই ওষুধের ভিতরও ভেজাল থাকে। এদেশে নিরাপদ খাদ্য-পানীয়-ওষুধের যে সংকট চলছে, তা আজকের এই উন্নত পৃথিবীতে অত্যন্ত বিরল।

খাদ্য ও ওষুধ ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের জোরালো পদক্ষেপ নেই। রাষ্ট্র যত দিন না এ বিষয়ে কঠোর হচ্ছে তত দিন এ দুর্ভোগ আমাদের সহ্য করে যেতে হবে। যারা ভেজাল খাদ্যপণ্য বিক্রি করে, খাবারে ফরমালিন ও কেমিক্যাল মেশায়, তাদের আল্লাহর ভয় তো নেই-ই, মানুষের স্বাস্থ্যের কথাও তারা একবার চিন্তা করে না। ভেজাল খাবার খেয়ে এ দেশের বহু মানুষ প্রতিদিনই একটু একটু মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কাউকে সরাসরি হত্যা করা যেমন হত্যা, তেমনই বিষযুক্ত খাবার বিক্রি করে জনগণকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়াও এক ধরনের হত্যা। অথচ এ বিষয়টা নিয়ে ভেজালকারীদের ন্যূনতম ভয় ও অনুশোচনা নেই। একটা সময় কিডনি রোগীর সংখ্যা খুবই কম ছিল। এখন কিডনি রোগীর সংখ্যা এত ভয়াবহ আকারে বাড়ছে, আশপাশে খোঁজ নিলেই দুই-একজন কিডনি রোগী পেয়ে যাবেন। ডায়ালাইসিস করার জন্যও হাসপাতালগুলোতেও লম্বা সিরিয়াল দিতে হয়। কিডনি রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কারণ কী? এর প্রধান কারণ ভেজাল ও বিষযুক্ত খাবার। আমাদের প্রতিদিনের গ্রহণ করা খাবার এতটাই বিষাক্ত যে কিডনি তার ছাঁকনি দিয়ে ঠিকমতো ছাঁকতে পারছে না। যার ফলাফল কিডনি ড্যামেজ। কিডনির পাশাপাশি ক্যানসার এবং হার্টের রোগী এখন ঘরে ঘরে। একটা জাতির জন্য এটা যে কত বড় সর্বনাশা বিষয়, তা সহজেই অনুমেয়। তবে শত সমস্যার মাঝেও সুস্থ থাকার জন্য আমাদের ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। বিশেষ করে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের সব সময় স্বাস্থ্যকর খাবারের ওপর জোর দিতে হবে। এটা শুধু পার্থিব বিষয় জড়িত নয়, এটা আমাদের ইবাদতের অংশ।

নাগরিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও নিরাপদ খাদ্য-পানীয়-ওষুধ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। পাশাপাশি যারা খাদ্যে ভেজাল দেওয়ার সঙ্গে জড়িত, তাদেরও উচিত এ ঘৃণ্য অপরাধ থেকে বের হয়ে আসা। এখনো যদি আমরা সজাগ না হই, তবে এ দেশের জনশক্তি ও স্বাস্থ্য-সম্পদের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।

জুমার মিম্বর থেকে বয়ান গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সর্বশেষ খবর
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলা দিনে
বাদলা দিনে

ডাংগুলি

মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা

সাহিত্য